প্রকাশ: ১২ নভেম্বর ২০২৫, ১৯:২৬
রাজধানীর ধোলাইপাড়ে একটি যাত্রীবাহী বাসে অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার (১২ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা ৩৮ মিনিটে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।
সেন্টমার্টিনের দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকার করতে যাওয়া দুইটি ট্রলারসহ ১৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়েছে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) সদস্যরা। বুধবার (১২ নভেম্বর) বিকেলে কক্সবাজারের টেকনাফ পৌরসভার কায়ুকখালী বোটমালিক সমিতির সভাপতি সাজেদ আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সাজেদ আহমেদের তথ্য অনুযায়ী, তার ঘাটের দুটি ট্রলার সাগরে মাছ শিকারের জন্য নৌকায় যায়। এ সময় সেন্টমার্টিনের দক্ষিণে আরাকান আর্মি ট্রলারগুলোকে ধাওয়া করে ১৩
মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের বাসভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার (১২ নভেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে শহরের কোর্ট মোড় এলাকায় অবস্থিত বাসভবনের ভেতর থেকে ধোঁয়া উঠতে দেখা যায়। এতে আশপাশের স্থানীয়রা ছুটে আসে এবং পরিস্থিতি অবলোকন করে। ফায়ার সার্ভিসের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, এয়ার কন্ডিশনার বিস্ফোরণের কারণে আগুন লেগেছে। এতে বাসভবনের ডাইনিং স্পেসের ফ্রিজ, সোফা সেট, চেয়ার,
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে গাছের ডাল কাটার সময় ছিঁড়ে পড়া বিদ্যুতের তারে স্পৃষ্ট হয়ে সৈয়দ আহাম্মদ খোকন (৫২) নামের এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১২ নভেম্বর) বেলা পৌনে ১১টার দিকে উপজেলার ছয়ানী ইউনিয়নের ভবানী জীবনপুর গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত খোকন একই ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষনপুর গ্রামের কচুর বাড়ির মৃত আবু বক্কর ছিদ্দিকের ছেলে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভবানী জীবনপুর গ্রামের পন্ডিত বাড়ির আব্দুল
বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়েছে ৩৭ কেজি ওজনের এক বিরল সামুদ্রিক মাছ ‘কালো পোয়া’। স্থানীয়ভাবে মাছটি ‘দাঁতিনা’ বা ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’ নামেও পরিচিত। সচরাচর এই প্রজাতির মাছ জেলেদের জালে ধরা পড়ে না বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। বুধবার (১২ নভেম্বর) সকালে পটুয়াখালীর মহিপুর মৎস্য বন্দরে মনোয়ারা ফিস নামের আড়তে মাছটি তোলা হয়। খোলা ডাকে মাছটি বিক্রি হয় ১ লাখ ১ হাজার টাকায়। জানা গেছে, মাছটি “আল্লাহর দান”
হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নতুন ভবন নির্মিত হলেও চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে পরিত্যক্ত ঘোষিত পুরোনো ভবনে। ফলে রোগী, স্বজন ও চিকিৎসকরা প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার ঝুঁকিতে রয়েছেন। সরেজমিনে দেখা যায়, জরাজীর্ণ ভবনটির ছাদে ফাটল, দেয়ালে পলেস্তারা খসে পড়ছে, অনেক জায়গায় রড বের হয়ে রয়েছে। ভবনের একাধিক কক্ষ ব্যবহারের অযোগ্য হলেও সেগুলোতেই চলছে চিকিৎসা সেবা। চিকিৎসক ও রোগীরা বলছেন, এটি একেবারেই অনিরাপদ ও