বুধবার, ২৩ জুলাই, ২০২৫৮ শ্রাবণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
সম্পাদকীয়

কেন এই সামাজিক অস্থিরতা!

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৩ জুলাই ২০১৯, ২৩:২৫

শেয়ার করুনঃ
কেন এই সামাজিক অস্থিরতা!
সম্পাদকীয়
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

'আজকে এ রকম একটি অবস্থায় আমাদের সমাজ কোথায় আছে, আমরা কোথায় আছি? আমরা আজকে উন্নয়েনর দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ সুশাসনের কথা বলছি। আমরা যখন এদিকে এগিয়ে যাচ্ছি, তখন সমাজে কেন এত অধঃপতন? আমাদের অবশ্যই তা বের করতে হবে। 'হত্যা, খুন, ধর্ষণ আজকে যেভাবে সমাজকে গিলে ধরেছে এর থেকে মুক্তির পথ কি? আজকের কুমিল্লার দেবিদ্বারের ঘটনা আরও ভয়াবহ। ঘাতক মা, ছেলে সহ একই পরিবারের ৪ জনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে। জনগন আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে গণপিটুনি দিয়ে ঘাতককে হত্যা করেছে। এটা অশনিসংকেত বলা যায়। জনগন যদি রাষ্ট্র, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপরে আস্থা হারিয়ে ফেলে তখন সমাজের রুপ ভিন্নতর জায়গায় চলে যেতে পারে।

"৩০০টি নির্বাচনী এলাকার ৪০ হাজার ১৫৫টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ১০৩টি আসনের ২১৩টি ভোটকেন্দ্রে শতভাগ (১০০%) ভোট পড়েছে। আর ৯৯ শতাংশ ভোট পড়েছে ১২৭টি কেন্দ্রে, ৯৮ শতাংশ ভোট পড়েছে ২০৪ কেন্দ্রে, ৯৭ শতাংশ ভোট পড়েছে ৩৫৮ কেন্দ্রে এবং ৯৬ শতাংশ ভোট পড়েছে ৫১৬ ভোটকেন্দ্রে।  অর্থাৎ ৯৬ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ ভোট পড়েছে এক হাজার ৪১৮টি ভোটকেন্দ্রে। ৯০-৯৫ শতাংশ ভোট পড়েছে ৬ হাজার ৪৮৪টি কেন্দ্রে, ৮০-৮৯ শতাংশ ভোট পড়েছে ১৫ হাজার ৭১৯টি ভোটকেন্দ্রে এবং ৭০-৭৯ শতাংশ ভোট পড়েছে ১০ হাজার ৭৩টি কেন্দ্রে।" (নির্বাচন কমিশন তথ্য)।

যে দেশে এজাতীয় একটি নির্বাচন করে সংসদ গঠিত হতে পারে এবং এ জাতীয় নির্বাচন করে সরকার গঠন করে জাতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায় আদৌ কি সেটা করা সম্ভব?? যে নির্বাচনের নামে প্রহসন করে জনগনের আস্থা হারালে জনগন কেন তাদের সহায়তায় এগিয়ে আসবে?? আর জনগনের সহায়তা ছাড়া কোন দেশে সুশাসন নিশ্চিত করা যায় না। একারণে আজকে জনগনের মুখে শ্লোগান উঠেছে "হত্যা খুন ধর্ষণ মুল কারন অবৈধ নির্বাচন।" আজকের এই সামাজিক অস্থিরতা হত্যা, খুন, ধর্ষণকে শুধুমাত্র উন্নয়ন এর বুলি দিয়ে দমন করা যাবে না আর যেখানে জনগন উন্নয়নকে ইতিবাচক বিবেচনা না করে বিভিন্ন প্রকল্পের ব্যাপক লুটপাটকে প্রাধান্য বিবেচনা করে এটাকে নেতিবাচকভাবেই মুল্যায়ন করছে। জনগন বলতে শুরু করেছে তারা এই লুটপাটের উন্নয়ন চায় না তারা তাদের সন্তানদের জানমাল ইজ্জৎ এর নিরাপত্তা চায়। জনগন বাক স্বাধীনতা ফিরিয়ে পেতে চায়। জনগন তাদের গনতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে পেতে চায়।

আরও

সীমান্তে ভারতীয় পুশ-ইন: বাংলাদেশে নতুন শরণার্থী সংকট আসছে কি ?

সীমান্তে ভারতীয় পুশ-ইন: বাংলাদেশে নতুন শরণার্থী সংকট আসছে কি ?
দেশে ঋণের বোঝা বাড়ছে। আজ যে শিশুটি জন্ম নেবে, তার মাথায় ৬৭ হাজার ২৩৩ টাকা ঋণের দায় চাপবে। কারণ বর্তমানে দেশের প্রতিটি নাগরিকের মাথাপিছু এ পরিমাণ ঋণ রয়েছে। গত ১ বছরে যা বেড়েছে প্রায় ৭ হাজার ২৩৩ টাকা। আগামী ১ বছরে তা আরও ৫ হাজার ৫৪৭ টাকা বাড়বে। ফলে ওই সময়ে মাথাপিছু ঋণের স্থিতি দাঁড়াবে ৭২ হাজার টাকা। এ কারণে ২০১৯-২০ অর্থবছরেও প্রস্তাবিত বাজেটে ঋণের সুদ পরিশোধে তৃতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ রেখেছে সরকার। অন্যদিকে প্রস্তাবিত বাজেটে মানুষের মাথাপিছু বরাদ্দ ৩২ হাজার ৩৫৫ টাকা। এ হিসাবে ঋণ মাথাপিছু বরাদ্দের দ্বিগুণেরও বেশি। ঋণ অর্থনীতিবিদরা বলছেন, কর আদায় করতে না পারায় সরকারকে বেশি ঋণের আশ্রয় নিতে হচ্ছে। আর এ অবস্থা চলতে থাকলে আগামী ৪ থেকে ৫ বছরের মধ্যে ভয়াবহ অবস্থা সৃষ্টি হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরেটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, বুদ্ধিজীবীদের মানুষকে পথ দেখানোর কথা। কিন্তু তাঁরা চামচাগিরি করেন, বিশ্বাসঘাতকতা করেন, দায়িত্ব পালন না করে উল্টোটা করেন, এটাই বাংলাদেশে হচ্ছে,।আমরা উন্নতি অনেক করেছি, দৃশ্যমান উন্নতি আছে, অবকাঠামোগত উন্নতি আছে, জিডিপি পরিসংখ্যান আছে, বিদেশি প্রশংসা আছে। কিন্তু ভেতরের দুর্দশা হচ্ছে শিশুর। যে শিশু খেলতে চেয়েছিল, খেলতে গিয়ে ধর্ষিত হলো, খেলতে গিয়ে প্রাণ হারাল। এটাই হচ্ছে বাংলাদেশের বাস্তবতা। এই বাস্তবতাই প্রতিফলিত হচ্ছে, এই রাষ্ট্র নৃশংস, এই রাষ্ট্র আমলাতান্ত্রিক। এই রাষ্ট্র কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্র, মন্তব্য করে বলেন ‘তবে শুধু কর্তৃত্ববাদী বললেই হবে না, এই ব্যবস্থা পিতৃতান্ত্রিক, পুঁজিবাদী ও চূড়ান্ত। এই রাষ্ট্র ফ্যাসিবাদী। ক্ষমতা যখন একজনের হাতে চলে যায়, সেটা আমরা পাকিস্তানের আমলে দেখেছি, ৪৬ বছর ধরে বাংলাদেশের ইতিহাসে দেখছি। এই রাষ্ট্রের আমলাতান্ত্রিক, পুঁজিবাদী চরিত্র আরও বিকশিত হয়েছে, নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। আর সেই জন্যই আজকের দুর্দশা হচ্ছে, আমরা কোনো আশার আলো দেখতে পাচ্ছি না।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
সারাদেশে নারী ও শিশুদের ওপর পাশবিক নির্যাতন ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। পরিস্থিতির ভয়াবহতা প্রত্যেক বিবেকবান মানুষকে যখন উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। জোর-জবরদস্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে রাখা, গুম-খুন-নির্যাতন চালিয়ে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা এবং চুরি-দুর্নীতি-লুটপাটের মাধ্যমে ধন-সম্পদের মালিক হওয়ার জন্যে শাসকগোষ্ঠীর বেপরোয়া হয়ে ওঠা- গোটা সমাজদেহে বিষাক্ত প্রভাব ফেলছে। রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন ও শাসকগোষ্ঠীর নৈতিকতাবর্জিত কর্মতৎপরতা গোটা সমাজের নৈতিকতায় ধস নামাচ্ছে। ফ্যাসিবাদী শাসন সমাজে নীতি-নৈতিকতা ও মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটায়, জোর-জবরদস্তি-নৃশংসতা তথা পাশবিক আচরণ উস্কে দেয়। ফলে, যতোই দিন যাচ্ছে, নারী ও শিশু নির্যাতনসহ সামাজিক অবক্ষয় ততো বাড়ছে। উন্নত রাজনৈতিক আদর্শের ভিত্তিতে এবং ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে ব্যাপক গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্য দিয়েই সামাজিক অবক্ষয় থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

ইনিউজ ৭১/টি.টি. রাকিব

আরও

দেশ পুনর্গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য

দেশ পুনর্গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা অপরিহার্য

সর্বশেষ সংবাদ

উত্তরার ঘটনায় সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের কঠোর তদন্ত দাবি

উত্তরার ঘটনায় সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের কঠোর তদন্ত দাবি

মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় মৌলভীবাজারে বিএনপির শোকসভা

মাইলস্টোন দুর্ঘটনায় মৌলভীবাজারে বিএনপির শোকসভা

দেবীদ্বারে নদীপথে মাদক পাচার: উদ্ধার ১২৮ ক্যান বিয়ার

দেবীদ্বারে নদীপথে মাদক পাচার: উদ্ধার ১২৮ ক্যান বিয়ার

সরাইলে ইয়াবাসেবনে মাতাল যুবকের এক বছর জেল

সরাইলে ইয়াবাসেবনে মাতাল যুবকের এক বছর জেল

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত: সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানিয়েছে সেনাবাহিনী

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত: সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানিয়েছে সেনাবাহিনী

জনপ্রিয় সংবাদ

চাপের মাঝে থেকেও চার দপ্তরে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন গোয়ালন্দের ইউএনও

চাপের মাঝে থেকেও চার দপ্তরে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন গোয়ালন্দের ইউএনও

তাড়াশে ৮০ ফুট ভাঙা রাস্তায় কয়েক হাজার মানুষের দুঃসহ যাতায়াত

তাড়াশে ৮০ ফুট ভাঙা রাস্তায় কয়েক হাজার মানুষের দুঃসহ যাতায়াত

শ্রীমঙ্গলে জাসাস নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ, অডিও ভাইরাল

শ্রীমঙ্গলে জাসাস নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ, অডিও ভাইরাল

ভিপি সেন্টুর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া ও খাবার বিতরণ

ভিপি সেন্টুর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া ও খাবার বিতরণ

অফিস আদেশ অমান্য করে বছরের পর বছর ডেপুটেশনে শিক্ষক, শ্রীমঙ্গলে শিক্ষা ব্যবস্থা সংকটে

অফিস আদেশ অমান্য করে বছরের পর বছর ডেপুটেশনে শিক্ষক, শ্রীমঙ্গলে শিক্ষা ব্যবস্থা সংকটে

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তপ্ত যুদ্ধের সম্ভাবনা: ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তপ্ত যুদ্ধের সম্ভাবনা: ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান উত্তেজনা ক্রমেই এক সর্বাত্মক যুদ্ধের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ইসরায়েলের ওপর ইরানের নজিরবিহীন পাল্টা হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চাওয়ায় আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক পরিমণ্ডলে উদ্বেগ ছড়িয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সরাসরি হস্তক্ষেপের ইঙ্গিত দিয়েছেন এবং ইরানকে ‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’ করতে বলেছেন, যা অঞ্চলজুড়ে যুদ্ধের শঙ্কা আরও ঘনীভূত করেছে। ইরান এই হুমকি প্রত্যাখ্যান করে হুঁশিয়ারি দিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র যদি সরাসরি যুদ্ধে নামে,

নতুন যুদ্ধ সমীকরণ: ইরানের পাল্টাঘাতে চূর্ণ ইসরায়েলের আধিপত্যের স্বপ্ন

নতুন যুদ্ধ সমীকরণ: ইরানের পাল্টাঘাতে চূর্ণ ইসরায়েলের আধিপত্যের স্বপ্ন

গাজার নিরস্ত্র মুসলমানদের উপর নির্মম হামলা চালিয়ে বিশ্বজুড়ে নিন্দার মুখে পড়া ইসরায়েল এবার নিজেই এক ভয়াবহ প্রতিপক্ষের মুখোমুখি। ফিলিস্তিনে গণহত্যার নেপথ্যে থাকা দখলদার রাষ্ট্র এবার পড়েছে ইরানের প্রতিশোধের মুখে। ভুলে গিয়েছিল তারা ইরানের সামরিক সক্ষমতা আর আধুনিক যুদ্ধ প্রযুক্তির বাস্তবতা। সম্প্রতি ইসরায়েল ইরানের গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনায় আগ বাড়িয়ে হামলা চালায়। কিন্তু ফলাফল হয় উল্টো। পাল্টা প্রতিরোধে নেমে ইরান একের

সীমান্তে ভারতীয় পুশ-ইন: বাংলাদেশে নতুন শরণার্থী সংকট আসছে কি ?

সীমান্তে ভারতীয় পুশ-ইন: বাংলাদেশে নতুন শরণার্থী সংকট আসছে কি ?

সম্প্রতি ভারত থেকে বাংলাদেশ সীমান্তে কথিত ‘পুশ-ইন’ বা জোরপূর্বক অনুপ্রবেশের ঘটনা বাড়ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করছি। দেশের নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর পক্ষ থেকে পরিকল্পিতভাবে হাজার হাজার লোক বাংলাদেশে প্রবেশ করিয়ে দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। যদি এই বিষয়টিকে এখনই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা না হয় এবং ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক পর্যায়ে জোরালো আলোচনা না হয়, তাহলে বাংলাদেশকে

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

বাংলাদেশের মানুষ আজ নতুন করে উপলব্ধি করছে—একজন জ্ঞানী, সম্মানিত ও বিশ্বস্বীকৃত রাষ্ট্রনায়কের নেতৃত্ব কেমন হয়, আর রাজনীতিকদের ক্ষমতালিপ্সু নেতৃত্বের মধ্যে পার্থক্য কতটা গভীর। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ, শান্তিকামী নেতার মতোই রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবেও ড. মুহাম্মদ ইউনুস সামনে এনেছেন একেবারে নতুন এক বাংলাদেশ—যেখানে রাষ্ট্রচিন্তা কৌশলে ভরা, কূটনীতি সুদূরপ্রসারী এবং রাষ্ট্রের মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় নিরলস চেষ্টা দৃশ্যমান। সম্প্রতি ইউরোপ-আমেরিকার রাষ্ট্রপ্রধানদের হাতে ‘জুলাই বিপ্লব’ নিয়ে প্রকাশিত দুর্লভ ছবির

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

এর পেছনে রয়েছে বহুদিনের ষড়যন্ত্র, বহু রাতের আঁধারে চলা গোপন আঁতাত। শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পরই শুরু সেই অধ্যায়—অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক, নানা রকম ছক আঁকা, সংবিধান মেনে শপথ নেওয়া একটি  সরকারকে উৎখাতের নীলনকশা। প্রথমে ইউনূসকে জঙ্গি, মৌলবাদী আখ্যা দেওয়া হলো। তারপর গরু ছাগলের মতো ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হিন্দু নির্যাতনের মিথ্যা গল্প সাজানো হলো। কোটি কোটি ডলার খরচ করে