মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর, ২০২৫১৯ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

বাংলাদেশ

জ্ঞান, স্মৃতি ও মেধা মননে সুরেশ্বরী

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৫ জানুয়ারি ২০২৩, ০:১৮

শেয়ার করুনঃ
জ্ঞান, স্মৃতি ও মেধা মননে সুরেশ্বরী
সুরেশ্বরী
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আজ সনাতন ধর্মালম্বীদের সরস্বতী পূজা। সরস্বতী পূজা আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের একটি অন্যতম প্রচলিত পূজা। সরস্বতী দেবীকে শিক্ষা, সংগীত ও শিল্পকলার দেবী ও আশীর্বাদাত্রী মনে করা হয়। বাংলা মাঘ মাসের শুক্লা পক্ষের পঞ্চমী তিথীতে এই পূজা অনুষ্ঠিত হয়। শিক্ষা, সংগীত ও শিল্পকলায় সফলতার আশায় শিক্ষার্থীরা দেবীর পূজা করে থাকে। 

বাকদেবী, বিরাজ, সারদা, ব্রাহ্মী, শতরূপা, মহাশ্বেতা, পৃথুধর, বকেশ্বরীসহ আরও অনেক নামেই দেবী ভক্তের হৃদয়ে বিরাজ করে।পুরাণ অনুযায়ী দেবী সরস্বতীর ব্রহ্মার মুখ থেকে উত্থান। দেবীর সকল সৌন্দর্য ও দীপ্তির উৎস মূলত ব্রহ্মা। পূজার জন্য দেবী সরস্বতীর মূর্তি শ্বেত বস্ত্র পরিধান করে থাকে যা পবিত্রতার নিদর্শন। 

দেবীর আসনকে পুষ্পশোভামন্ডিত করে রাখা হয়। পরিবারের সকল সদস্য খুব ভোরে স্নান শেষে পরিষ্কার বস্ত্র পরিধান করে দেবীর সামনে অবস্থান করে থাকে। পুরোহিত পূজা শুরু করবার আগ পর্যন্ত দেবীর মুখমন্ডল ঢাকা থাকে। পূজার অর্ঘ্যের পাশাপাশি দেবী পূজার আরেকটি প্রধান অংশ ছাত্রছাত্রীদের পাঠ্যপুস্তকক। 

সরস্বতী পূজার একটি বিশেষ অর্ঘ্য হল পলাশ ফুল। দেবীর অঞ্জলির জন্য এটি একটি অত্যাবশ্যকীয় উপাদান।পূজা হিন্দু বিদ্যা ও সঙ্গীতের দেবী সরস্বতীর আরাধনাকে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠেয় একটি অন্যতম প্রধান হিন্দু উৎসব। শাস্ত্রীয় বিধান অনুসারে মাঘ মাসের শুকা পঞ্চমী তিথীতে সরস্বতী পূজা আয়োজন করা হয়। তিথীটি শ্রীপঞ্চমী বা বসন্ত পঞ্চমী নামেও পরিচিত। শ্রীপঞ্চমীর দিন অতি প্রত্যুষে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ছাত্রছাত্রীদের গৃহ ও সর্বজনীন পূজামন্ডপে দেবী সরস্বতীর পূজা করা হয়। 

ধর্মপ্রাণ হিন্দু পরিবারে এই দিন শিশুদের হাতেখড়ি, ব্রাহ্মণভোজন ও পিতৃতর্পণের প্রথাও প্রচলিত। পূজার দিন সন্ধ্যায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সর্বজনীন পূজামন্ডপ গুলোতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও আয়োজিত হয়। পূজার পরের দিনটি শীতলষষ্ঠী নামে পরিচিত।  কোনো কোনো হিন্দু পরিবারে সরস্বতী পূজার পরদিন অরন্ধন পালনের প্রথা রয়েছে।হিন্দু পৌরাণিক কাহিনী মতে যতটুকু জানা যায়, ‘সরস্বতী বিদ্যা দেবী। ব্রহ্মবৈবর্ত্ত পুরাণের প্রকৃতি খন্ডের প্রথম অধ্যায় বলা হয়েছে- বুদ্ধিরূপা, বাক্যরূপা, বিদ্যারূপা। 

সঙ্গীত ও শিল্পকলার দেবী হিসেবে সরস্বতী পূজিত হয়ে থাকেন, স্মৃতি ও মেধা দান করেন। সব মিলিয়ে সরস্বতী সর্ববিদ্যার অধিষ্ঠাত্রী দেবী হিসেবেই পূজিত হয়ে থাকেন। পদ্মপুরাণ মতে– ‘দেবী সরস্বতী আদ্যন্তবিহীনা, শ্বেতপদ্মে আসীনা, শ্বেতপুষ্পে শোভিতা, শ্বেতবস্ত্র-পরিহিতা এবং শ্বেতগন্ধে অনুলিপ্তা। অধিকন্তু তাহার হস্তে শ্বেত রুদ্রারে মালা; তিনি শ্বেতচন্দনে চর্চিতা, শ্বেতবীণাধারিণী, শুভ্রবর্ণা এবং শ্বেত অলঙ্কারে ভূষিতা।’সরস্বতীর বাদিত বীণার নাম কচ্ছপী। দেবী কখনো দ্বিভুজা, কখনো চতুর্ভুজা, আবার প্রয়োজনবোধে কখনো বা ষোড়শভুজা। 

’বৈদিক যুগের শুরুতে সরস্বতীর প্রধান পরিচয় ছিল নদী হিসেবে। আর্যরা ভারতে প্রবেশের পর ব্রহ্মাবর্ত নামক একটি স্থানে প্রথম বসতি স্থাপন করেছিলেন। সেই স্থানের একটি নদীকে আর্যরা সরস্বতী নামে আখ্যায়িত করেন। এই নদীটি ক্রমে ক্রমে পবিত্র নদী হিসেবে আর্যদের কাছে সম্মানিতা হয়ে ওঠে। বেদে সরস্বতী নদীর উল্লেখ আছে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

সুবল চন্দ্রমিত্রের ‘সরল বাঙ্গালা অভিধানের মতে, ভারতের প্রথম আর্য উপনিবেশ স্থাপনের সময় পাঞ্জাব প্রদেশে এই নদীর তীর প্রসিদ্ধি লাভ করেছিল। এই নদীটি সরমুর নামক স্থানে উদ্গত হয়ে অম্বালা জেলার ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। অনেক জায়গায় বালুর ভেতরে নদীটি হারিয়ে গেছে, আবার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। পরে এটি পরিণত হয়ে- থানেশ্বর ও কুুরর ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পাতিয়ালা রাজ্যে প্রবেশ করেছে। 

পরে এই নদী ঘর্ঘরা (ঘাগগর) নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মতে– অন্তর্সলীলারূপে প্রবাহিত নদীটি প্রয়াগধামে গঙ্গা ও যমুনার সঙ্গে মিলিত হয়েছে।ধারণা করা হয়, এই নদীগুলোর ভেতর ঘাগগর নদীকে বেদে বর্ণিত সরস্বতীকে বিবেচনা করা হয়। এই নদীর তীরে ঋষিরা অত্যন্ত নির্বিঘেœ ধর্মাচারণের জন্য আবাসভূমি হিসেবে নির্বাচন করেন। 

কালক্রমে এই নদীতীরে বৈদিক ঋষিদের একটি বড় পল্লী গড়ে ওঠে। বৈদিক ঋষিদের সম্মিলিত বেদপাঠ উক্ত স্থান মুখরিত করে রাখত বলে উক্ত স্থান বাগ্দেবীর আবাস হিসেবে বিবেচিত হতে থাকে। বেদের টীকাকারদের মতে এই নদীটি সেকালে-একালের গঙ্গা নদীর মতোই পূজিত হত। তবে, আর্যরা এই নদীকে জ্ঞান উদ্দীপনা বা বাক্যের উৎপাদয়িত্রা হিসেবেই পূজা করেছেন। কালক্রমে বিভিন্ন উপ্যাখ্যানের সূত্রে এই নদীকে দেবী সত্তায় উন্নীত করা হয়েছে। ঋগবেদের ১।১৪২।৯ শ্লোকে বাক-দেবী হিসেবে তিনটি নাম পাওয়া যায়। এরা শুচি ও দেবগণের মধ্যস্থা নামে অভিহিত হয়েছেন।

 এই তিন দেবী হলেন, ভারতী স্বর্গস্থ বাক, ইলা পৃথিবীস্থ বাক এবং সরস্বতী অন্তরীস্থ বাক।আজ কচিকাঁচা থেকে বড়রা সবাই হলুদ সহ নানারঙের শাড়ি পরিহিত হয়ে পুজায় হাজির হবেন৷ সাজগোঁজ অন্যান্য দিনের চেয়ে সম্পূর্ণ পৃথক৷ প্রত্যেকেই মায়ের চরণে পুষ্প পত্তাঞ্জলী প্রদান করে আশীর্বাদ প্রার্থনা করবেন ভাল ফলাফলের জন্য৷ 

সেই শ্রদ্ধা ও আত্মবিশ্বাস সারা বছর ছাত্রছাত্রীদের পড়াশুনায় উদ্দীপনা জোগায়৷ সকাল থেকেই বাগদেবীর আরাধনায় মত্ত হয়ে উঠেন শিক্ষার্থীরা৷ অঞ্জলী প্রদানের পর প্রসাদ গ্রহণ করেই আনন্দ উল্লাসে মেতে উঠে সকলে৷ এযেন শিশু থেকে কিশোর কিশোরী ও যুবক যুবতী,বৃদ্ধ বৃদ্ধা সকলে। মনে নতুন ভবিষ্যতের স্বপ্ণ ফেরি করে বেড়ানোর উদ্দীপনায় আবারও অপেক্ষা একটি বছরের৷ 

সর্বশেষ সংবাদ

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি এনসিপির

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি এনসিপির

বগুড়া-৬ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারেক রহমান

বগুড়া-৬ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারেক রহমান

ফেনী-বগুড়া-দিনাজপুরে লড়বেন খালেদা জিয়া

ফেনী-বগুড়া-দিনাজপুরে লড়বেন খালেদা জিয়া

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন: ২৩৭ আসনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা দিল বিএনপি

আসন্ন জাতীয় নির্বাচন: ২৩৭ আসনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা দিল বিএনপি

শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স: ভরসার হাসপাতাল নিজেই রোগী

শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স: ভরসার হাসপাতাল নিজেই রোগী

জনপ্রিয় সংবাদ

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স: ভরসার হাসপাতাল নিজেই রোগী

শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স: ভরসার হাসপাতাল নিজেই রোগী

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তীব্র জনবল সংকটের কারণে ইউনিটটির স্বাভাবিক চিকিৎসা সেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। একমাত্র সরকারি হাসপাতাল হওয়া সত্ত্বেও এখানে প্রয়োজনীয় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, নার্স, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট, সহায়ক কর্মীসহ বিভিন্ন পদের কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা দীর্ঘদিন ধরেই প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। এতে উপজেলার তিন লক্ষাধিক মানুষের চিকিৎসা সেবা প্রত্যাশা বাস্তবে পরিণত হচ্ছে না। শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হলেও সেই

ভূরুঙ্গামারীতে বন্যার আগাম সতর্কবার্তা ও ঝুঁকি বিষয়ক কর্মশালা

ভূরুঙ্গামারীতে বন্যার আগাম সতর্কবার্তা ও ঝুঁকি বিষয়ক কর্মশালা

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্যার আগাম সতর্কবার্তা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় সচেতনতা বৃদ্ধি বিষয়ক কনসালটেশন ও প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বিকালে ভূরুঙ্গামারী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সভা কক্ষে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের প্রভাতী প্রকল্পের ডিডিএম কম্পোনেন্টের উদ্যোগে ইফাদ (ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড ফর এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্ট) ও রাইমস (রিজিওনাল ইন্টিগ্রেটেড মাল্টি-হ্যাজার্ড আর্লি ওয়ার্নিং সিস্টেম)-এর সহযোগিতায় স্থানীয় পর্যায়ে বন্যার আগাম সতর্কবার্তা ও

গোয়ালন্দে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ৯ শিক্ষার্থীদের সম্মাননা স্মারক ও অর্থ সহায়তা

গোয়ালন্দে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ৯ শিক্ষার্থীদের সম্মাননা স্মারক ও অর্থ সহায়তা

"স্বপ্ন দেখি স্বপ্ন দেখাই" এ প্রতিপাদ্যে- রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে সামাজিক সংগঠন স্বপ্ন কুঁড়ির আয়োজনে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ৯ জন শিক্ষার্থীর মাঝে সম্মাননা স্মারক ও নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে। সোমবার (৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় সরকারি গোয়ালন্দ কামরুল ইসলাম কলেজ অডিটরিয়ামে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ আসাদুজ্জামান, গোয়ালন্দ ঘাট থানা অফিসার

গাংনীতে লাঠিখেলা, ঢাক-ঢোলের উন্মাদনা

গাংনীতে লাঠিখেলা, ঢাক-ঢোলের উন্মাদনা

মেহেরপুরের গাংনীতে সোমবার (৩ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত হলো ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলার প্রদর্শনী, যা গ্রামীণ সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টার অংশ। গাংনী বাজারপাড়া উন্নয়ন সংস্থার উদ্যোগে আয়োজিত এই খেলায় অংশ নিয়েছে চারটি লাঠিয়াল দল। সকাল ১০টায় গাংনী ফুটবল মাঠে উদ্বোধনের মাধ্যমে শুরু হওয়া অনুষ্ঠানে হাজারো দর্শক অংশগ্রহণ করেন। ঢাক-ঢোল ও কাঁসার তালে লাঠিয়ালরা আক্রমণ ও পাল্টা আক্রমণে আত্মরক্ষা ও প্রতিহতের কসরত দেখান। প্রতিপক্ষের আক্রমণে ঝাঁপিয়ে

পিরোজপুরে আফতাবউদ্দিন কলেজে নবীনবরণ ও বই বিতরণ

পিরোজপুরে আফতাবউদ্দিন কলেজে নবীনবরণ ও বই বিতরণ

পিরোজপুর পৌরসভার একমাত্র বেসরকারি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মুক্তিযুদ্ধের নবম সেক্টরের সাব-সেক্টর কমান্ডার বীর উত্তম মেজর জিয়াউদ্দিন আহমেদ প্রতিষ্ঠিত আফতাবউদ্দিন কলেজে নবীনবরণ ও বই বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৩ নভেম্বর) সকালে কলেজ প্রাঙ্গণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আশরাফুল আলম খান।  বিশেষ অতিথি ছিলেন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জহিরুল ইসলাম, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও কলেজ