বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৫২৪ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

জুমার নামাজ ঘরে পড়ার ব্যাপারে কোরআনে কিছু বলা হয়েছে কী?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৭ এপ্রিল ২০২০, ১৬:৬

শেয়ার করুনঃ
জুমার নামাজ ঘরে পড়ার ব্যাপারে কোরআনে কিছু বলা হয়েছে কী?
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
পবিত্র কোরআনে জুমার নামাজ বিষয়ে একটি সূরা নাজিল করা হয়েছে। সূরা জুমআ। সূরার নাম দোয়া সূরা জুমআ হলেও এ সূরার শেষ দু’তিন আয়াতেই কেবল জুমা বিষয়ক বিধান দেয়া হয়েছে। আরও নির্দিষ্ট করে বললে কেবল ৯ নং আয়াতে জুমার নামাজ সংক্রান্ত নির্দেশনা এসেছে।

আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা ইরশাদ করেন, হে মুমিনগণ, জুমআর দিনে যখন জুমার নামাজের জন্য আহ্বান করা হয় তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ কর, এটাই তোমাদের জন্য শ্রেয় যদি তোমরা উপলব্ধি কর। [সূরা জুমআ, আয়াত: ৯]

কোভিড-১৯ তথা নভেল করোনা ছড়িয়ে পড়ার পর পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই জারি করা হয়েছে লকডাউনের আইন। লকডাউনের ভেতর সব ধরনের জনসমাগম নিষিদ্ধ। মসজিদে জুমার নামাজেও সে নিষেধাজ্ঞা থাকছে। মক্কা-মদীনার মসজিদগুলোও বন্ধ করা হয়েছে লকডাউনের কারণে। বাইতুল্লাহ এখনও উন্মুক্ত করা হয়নি তাওয়াফকারীদের জন্য।

আরও

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

উপমহাদেশে মসজিদ বন্ধ না হলেও সীমিত করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে মুসল্লি সংখ্যা। অতি সম্প্রতি আমাদের দেশে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে জুমায় দশের অধিক মুসল্লি জমায়েত করতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। কাছাকাছি বিধান ভারত ও পাকিস্তানেও আমরা জানতে পারছি।

এ পরিস্থিতিতে সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা জুমার দিন জুমা না পড়ার যন্ত্রণা ভোগ করছেন। এক জীবনে যারা কখনও জুমা ত্যাগ করেননি তাদের জন্য জুমা ত্যাগ করা বড়ই কষ্টের। এ সময় কথা উঠেছে ঘরে জুমা আদায়ের কোনো সুরত আছে কী না? কোরআন-হাদীস এ বিষয়ে কী বলে? হানাফি মাজহাবের ফিকহের কিতাবাদিতেও কোনো নির্দেশনা আছে কী না? ভারত, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মুফতিদের মাঝে এ নিয়ে দেখা দিয়েছে চরম মতানৈক্য।

আলেমদের মতানৈক্যে অধিক মনোযোগ না দিয়ে আমরা সরাসরি কোরআনুল কারীমে প্রবেশ করতে পারি। পাঠক আবারও সূরা জুমআর আয়াতটি মনোযোগ দিয়ে দেখুন। মূলত জুমা সংক্রান্ত সমস্ত হাদীস এ আয়াতেরই ব্যাখ্যা। জুমআর বিষয়ে ফিকহের সব মাসআলাও এ আয়াত থেকেই গবেষণা করে বের করা হয়েছে। আমরাও হোম কোয়ারেন্টিনের সময়ে কিছু কিছু আয়াত নিয়ে গবেষণা করতে পারি। নিজেদের উপলব্ধিকে আরও সমৃদ্ধ করতে পারি পবিত্র কুরআনের সংস্পর্শে থেকে।

আয়াতের সরল অর্থ আরেকবার বলছি, ‘জুমার দিন যখন তোমাদের জুমার জন্য ডাকা হয় তখন তোমরা সবাই জুমার নামাজের জন্য ধাবিত হও।’ আয়াতের এ অংশ থেকে আমরা বুঝতে পারি জুমার নামাজ গোপনে পড়া চলবে না। জুমার জন্য ডাকার কথা বলা হয়েছে। জুমার জন্য সম্মিলিতভাবে ক্রয়-বিক্রয় পরিত্যাগ করে যেতে বলা হয়েছে।

আরও

নামাজে খুশু অর্জনের সহজ উপায়

নামাজে খুশু অর্জনের সহজ উপায়
এখান থেকেই হানাফি ফিকহে সাধারণ অনুমতির শর্ত করা হয়েছে। অর্থাৎ এমন স্থানে জুমা হতে হবে যেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশের অনুমতি রয়েছে। হাকডাক করে জুমা পড়তে হবে এভাবেও বলার চেষ্টা করছেন অনেকে।

অন্য ইমামরা বলছেন, কুরআনে যে শর্ত নেই এমন কোনো শর্ত করা ঠিক হবে না। তবু জুমা শব্দের অর্থই হচ্ছে জমায়েত। এ জমায়েতের অর্থ নির্ধারণে ফিকহবিদদের মাঝে মতানৈক্য। হানাফি ফিকহের কোথাও কোথাও ইজনে সুলতান বা রাষ্ট্রপ্রধানের অনুমতির কথাও রয়েছে। বিশেষত ইমাম মুহাম্মাদের কিতাবুল আসল-এ রয়েছে এ ধরনের বিধান।

পঞ্চম শতকের বিখ্যাত ফকীহ শামসুল আইম্মা হুলওয়ানি রহ. অবশ্য বলছেন, ইমাম মুহাম্মাদের সময়ে জুমার খতীব নিয়োগ দেয়া হতো রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এ জন্য তখন শাসকের অনুমতির শর্ত করা হয়; তা না হলে জুমার নামাজের জন্য শাসকের অনুমতির কোনো শর্ত হানাফি মাজহাবেও নেই। [মুহিতে বুরহানি ২/১৮৯] ইমাম মালিক তো স্পষ্টই বলছেন জুমার নামাজ পবিত্র কোরআন নির্দেশিত, কাজেই কোনো শাসক থাক বা না থাক জুমা পড়তে হবে। [আহকামুল কুরআন ইবন আরাবি]

মালেকি মাজহাবে ছাদ বিশিষ্ট মসজিদ হওয়া শর্ত জুমা বৈধ হওয়ার জন্য। ইবন আরাবি ও ইবন রুশদ বলছেন, এ শর্তের স্বপক্ষে কোনোই দলিল প্রমাণ পাওয়া যাবে না। বিশেষত রাসূল সা. ইরশাদ করেছেন আমার জন্য পুরো পৃথিবীকেই মসজিদ বানিয়ে দেয়া হয়েছে। [বুখারী] কাজেই প্রতিটি ঘর রাসূল সা.এর ভাষ্যানুসারে প্রয়োজনে মসজিদ হতে পারে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
জুমার জামাতে ক’জন অংশগ্রহণ করতে হবে? ইমাম আবু হানীফা রহ. সূরা জুমার এ আয়াত থেকে চারজন হওয়ার শর্ত বের করেছেন। কারণ কোরআনে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা বহুবচন শব্দ ব্যবহার করেছেন। ফাসআউ। তোমরা ধাবিত হও। আরবি বহু বচনের সর্বনিম্ন সংখ্যা তিন। সে হিসেবে তিনজন হওয়ার কথা। কিন্তু জুমার আজান দেয়ার কথা রয়েছে। তাহলে বোঝা গেল একজন আজান দিবে আর অন্তত তিনজন আজান শুনে জুমার নামাজ আদায় করতে আসবে। এভাবে চারজন হল। [জাসসাস প্রণীত আহকামুল কুরআন ৩/৩৭০]

একটা প্রশ্ন আমাদের থেকে যায়। রাসূল সা.-এর যুগে মদীনা মুনাওয়ারায় আরও বেশকিছু মসজিদ ছিল কিন্তু মসজিদে নববী ছাড়া আর কোথাও তখন জুমা কেন হতো না? জুমা যদি যে কোনো স্থানেই হতে পারে তাহলে কেবল মসজিদে নববীতেই কেন হতো? এর উত্তর খুবই সোজা। রাসূল সা.-এর যুগে সবাই চাইতেন নবীজীর সংস্পর্শে এসে ধন্য হতে। জুমার সময় সরাসরি নবীজীর মুখ থেকে খুতবা শুনতে চাইতেন তারা। রাসূল সা.-এর তিরোধানের পর এ জন্যই ধীরে ধীরে মদীনার অন্যান্য মসজিদে জুমা চালু হয়।

অবশ্য জুমার নামাজ ঈদের মতো একটি সাপ্তাহিক উৎসব। এর জন্য অধিক লোক সমাগম হওয়া এতে কাম্য। সে জন্যই ফিকহের কিতাবাদিতে এ মাসআলা লেখা হয়েছে যে, এক এলাকায় বিনা প্রয়োজনে একাধিক জুমা হতে পারবে না। তবে প্রয়োজন হলে একাধিক জুমা অবৈধ থাকে না। এ কথা প্রায় সব ফতোয়ার কিতাবেই রয়েছে।

করোনার দিনগুলোতে মসজিদসহ যে কোনো স্থানে লোক সমাগম নিষিদ্ধ। সে হিসেবে ছোট ছোট জুমার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। এ প্রয়োজনের ভিত্তিতে মুফতীরা পারেন ঘরে ঘরে জুমার বৈধতার ফতোয়া দিতে। এটি নিঃসন্দেহে বিশেষ অবস্থার ফতোয়া হবে। সাধারণ অবস্থায় বিনা প্রয়োজনে ছোট ছোট জুমা হওয়া কাম্য নয়। সমাজের সব মানুষ সপ্তাহের একদিন একত্র হবে এবং পারস্পরিক সম্প্রীতির পরিবেশ তৈরিতে সহায়ক হওয়ার পক্ষে জুমার নামাজ বড় ভূমিকা রাখে।

কিন্তু এখন ভাইরাস ছড়িয়ে যাওয়ার শঙ্কায় আমাদের সাবধান থাকতে হচ্ছে বড় জমায়েত থেকে। এ অবস্থায় জুমা কী একেবারে পরিত্যাজ্য থাকবে? অন্য শর্ত পাওয়া গেলে ছোট ছোট জামাতে জুমা আদায়ের মন্দ কোনো দিক নেই। একটি বিষয় ভেবে দেখুন, ইমাম আবু হানীফা রহ. তিন-চারজনে মিলে জুমার নামাজের মাসআলাটি কেন বললেন? এমন বিশেষ অবস্থার কথা চিন্তা করেই বলেছেন। হানাফি ফিকহের এটি এক সৌন্দর্য। ভবিষ্যতে কী ধরনের পরিস্থিতি আসতে পারে সেটি কল্পনা করে হানাফি ফিকহের ইমামরা কোরআন-হাদীস ঘেঁটে আগে থেকেই বহু মাসআলা আবিষ্কার করে গেছেন।

করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে সবখানে। সতর্কতার খাতিরে আমরা বাড়িতেই নামাজ পড়ব। মসজিদে যাব না পরবর্তী নির্দেশনা আসার আগ পর্যন্ত। জুমার নামাজেও ঘরেই থাকব। যারা পারি ঘরেই জুমা আদায়ের ব্যবস্থা করব।

জুমার জন্য যে সব শর্ত আছে তা কোনো ভালো আলেমের কাছ থেকে জেনে নিব। আর যারা জুমা পড়বেন না তাদের অবশ্যই চার রাকাত জোহর আদায় করতে হবে। তবে জুমা শেষ হওয়ার পর তারা যোহর আদায় করবেন। এলাকার মসজিদে জুমা শেষ হওয়ার পর ঘরে জোহর আদায়ের নিয়ম।

আরেকটি বিষয় হচ্ছে, ঘরের জোহর অবশ্যই একাকী পড়তে হবে। এ বিষয়ে হজরত আলি রা. থেকে স্পষ্ট নির্দেশনা বর্ণিত হয়েছে। [যাইলাই, তাবইনুল হাকাইক] জুমার দিন ঘরে যারা জোহর পড়বেন তারা জামাত ছাড়া একাকী জোহর আদায় করা-ই উত্তম। [ খোলাসাতুল ফতোয়া ১/২১১] আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা আমাদের সবাইকে করোনার দিনগুলোয় বেশি বেশি ইবাদত করার তাওফিক দিন। পুরো সময় ঘরের ভেতর অবস্থানের তাওফিক দিন এবং সতর্ক ও সচেতনভাবে থাকার সুমতি দিন। আমীন

সর্বশেষ সংবাদ

ওমানে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় ৭ বাংলাদেশির মৃত্যু

ওমানে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় ৭ বাংলাদেশির মৃত্যু

মৌলভীবাজারে প্রবাসীর কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে পালকপুত্র গ্রেফতার

মৌলভীবাজারে প্রবাসীর কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে পালকপুত্র গ্রেফতার

আওয়ামীলীগ ছেড়ে দুধ দিয়ে গোসল করা সেই ইউপি চেয়ারম্যান আটক

আওয়ামীলীগ ছেড়ে দুধ দিয়ে গোসল করা সেই ইউপি চেয়ারম্যান আটক

সাবের হোসেনের বাসায় রাষ্ট্রদূতদের বৈঠক, যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সাবের হোসেনের বাসায় রাষ্ট্রদূতদের বৈঠক, যা বললেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

তারেক রহমানের মার্জিত বক্তব্য বিএনপির শিক্ষণীয় উদাহরণ: রিজভী

তারেক রহমানের মার্জিত বক্তব্য বিএনপির শিক্ষণীয় উদাহরণ: রিজভী

জনপ্রিয় সংবাদ

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

মৌলভীবাজারে দুই যুবদল নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

মৌলভীবাজারে দুই যুবদল নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

নওগাঁতে আকস্মিক ঝড়-বৃষ্টিতে শতাধিক ঘরবাড়ি লণ্ডভণ্ড, মৃত্যু একজনের

নওগাঁতে আকস্মিক ঝড়-বৃষ্টিতে শতাধিক ঘরবাড়ি লণ্ডভণ্ড, মৃত্যু একজনের

নুরাল পাগলার বাড়ি থেকে লুট হওয়া খাটের চরাট সহ যুবক গ্রেফতার

নুরাল পাগলার বাড়ি থেকে লুট হওয়া খাটের চরাট সহ যুবক গ্রেফতার

দেশে আবারও বাড়লো সোনার দাম, ইতিহাস ব্রেক

দেশে আবারও বাড়লো সোনার দাম, ইতিহাস ব্রেক

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

বিশ্বাসে স্থিরতা: মুসলমানের জীবনের মূল ভিত্তি

বিশ্বাসে স্থিরতা: মুসলমানের জীবনের মূল ভিত্তি

মানুষের জীবনে সবচেয়ে বড় শক্তি হলো বিশ্বাসের স্থিরতা। যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও নির্ভরতা রাখে, তার অন্তর কখনো ভেঙে পড়ে না। কুরআনে বলা হয়েছে, “নিশ্চয়ই মুমিনরা তারা, যারা আল্লাহর স্মরণে তাদের অন্তর প্রশান্ত হয়।” (সূরা রা’দ: ২৮)। এই প্রশান্তিই প্রকৃত সুখ, যা কোনো দুনিয়াবি বস্তু দিয়ে অর্জন করা সম্ভব নয়। বিশ্বাস মানে শুধু মুখে বলা নয়, বরং হৃদয়ে দৃঢ়ভাবে

দোয়ার শক্তি: মুমিনের অদৃশ্য অস্ত্র

দোয়ার শক্তি: মুমিনের অদৃশ্য অস্ত্র

দোয়া আল্লাহর সঙ্গে মানুষের সবচেয়ে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত, যা মানুষকে হতাশা থেকে মুক্তি দেয় এবং আত্মাকে শান্ত করে। আল্লাহ কুরআনে বলেছেন, “তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব” (সূরা গাফির: ৬০)। এই আয়াত স্পষ্ট করে দেয়, দোয়া শুধু চাওয়া নয়—এটি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস ও ভালোবাসার প্রকাশ। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “দোয়া ইবাদতের মূল” (তিরমিজি)। অর্থাৎ, নামাজ, রোজা,

নামাজে খুশু অর্জনের সহজ উপায়

নামাজে খুশু অর্জনের সহজ উপায়

ইবাদতের সর্বোচ্চ রূপ নামাজ, আর নামাজের আত্মা হলো খুশু বা বিনয়। খুশু মানে মনোযোগ ও অন্তরের উপস্থিতি, যা আল্লাহর সঙ্গে মানুষের সরাসরি সংযোগ সৃষ্টি করে। কিন্তু আজকের ব্যস্ত জীবনে অধিকাংশ মানুষ নামাজে দাঁড়ালেও মন থাকে অন্যত্র। ইসলামে খুশু অর্জনের গুরুত্ব তাই অপরিসীম, কারণ রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “মানুষের জন্য নামাজ থেকে শুধু সেই অংশই গণনা হবে, যেখানে সে মনোযোগী ছিল।” (আবু

ইসলামে পরোপকার ও মানবসেবা

ইসলামে পরোপকার ও মানবসেবা

ইসলাম এমন এক পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের কল্যাণকেই মূল লক্ষ্য হিসেবে স্থাপন করেছে। এই ধর্ম শুধু ইবাদত বা নামাজ-রোজার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং সমাজে অন্য মানুষের জন্য কল্যাণকর কাজ করাকে সমানভাবে গুরুত্ব দিয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন, “তোমরা একে অপরকে সৎকাজ ও আল্লাহভীতিতে সহযোগিতা করো” (সূরা মায়িদা: ২)। অর্থাৎ ইসলামে মানবসেবা ও পরোপকার কেবল সামাজিক দায়িত্ব নয়, বরং এটি ইমানের

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

আত্মসংযম এমন এক গুণ যা একজন মানুষকে নৈতিকভাবে দৃঢ় করে তোলে এবং তাকে পাপ ও অশুদ্ধতা থেকে রক্ষা করে। ইসলাম আত্মসংযমকে শুধু একটি নৈতিক মূল্য নয়, বরং আল্লাহর নিকট প্রিয়তম বৈশিষ্ট্য হিসেবে ঘোষণা করেছে। কুরআনে বলা হয়েছে, “যে ব্যক্তি নিজের প্রবৃত্তিকে সংযত করেছে, নিশ্চয়ই সে সফল হয়েছে” (সূরা আশ-শামস, আয়াত ৯-১০)। এ আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, প্রকৃত