শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫১০ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

অধীনস্থদের প্রতি মালিকদের আচরণ যেমন হবে

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২ জানুয়ারি ২০১৯, ১৬:১৬

শেয়ার করুনঃ
অধীনস্থদের প্রতি মালিকদের আচরণ যেমন হবে
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
ইসলামি জীবন বিধানে মর্যাদা নিরূপণ করা হয় তাকওয়া ভিত্তিতে। অর্থাৎ যে কোনো কাজের ব্যাপারে কে কতবেশি আল্লাহকে ভয় করে, সে হিসেবে মানুষের মর্যাদাও নির্ণয় করা হয়। আর এ কারণেই দ্বীনদার মুসলিম উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বা মালিকগণ তাদের অধীনস্থদের সঙ্গে কোনো ধরণের অন্যায় আচরণ বা বে-ইনসাফি কাজ করতে পারে না। বর্তমান সময়ে ক্রীতদাস প্রথার প্রচলন নেই। কিন্তু এখনো মানুষ অন্যের অধীনে জীবিকা অর্জনের মাধ্যম হিসেবে কাজ-কর্মে নিয়োজিত হয়। আর এ সব অধীনস্থদের সঙ্গে অনেক মালিক বা উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিভিন্ন কারণে-অকারণে জুলুম অত্যাচার করে থাকে। ইসলাম কোনোভাবেই অধীনস্থদের প্রতি জুলুম-অত্যাচার সমর্থন করে না।

প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিস থেকে জানায় যে, অধীনস্থদের প্রতি কেমন আচরণ করা উচিত। প্রিয়নবি অধীনস্থদের সঙ্গে কেমন আচরণ করেছেন। কেমন আচরণ করা মুসলিম উম্মাহর জন্য প্রিয়নবির আদর্শ। হাদিসে এসেছে-

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘তারা (অধীনস্থরা) তোমাদের ভাই। আল্লাহ তাদেরকে তোমাদের অধীনস্থ করে দিয়েছেন। কাজেই আল্লাহ যার ভাইকে তার অধীনস্থ করে দিয়েছে, তার (মালিক/দায়িত্বশীল কর্মকর্তার) উচিত, তাকে (অধীনস্থকে) তা-ই খাওয়ানো যা সে নিজে খায় এবং তাকে (অধীনস্থকে) তা-ই পরিধান করানো যা সে নিজে পরিধান করে। আর তাকে (অধীনস্থকে) এমন কাজের ভার দেবে না, যা তার সাধ্যের বাইরে। যদি কখনো তার ওপর অধিক কাজের দায়িত্ব চাপানো হয় তবে যেন (দায়িত্বশীল ব্যক্তি) তাকে সাহায্য করে।’ (বুখারি ও মুসলিম)

আরও

আল্লাহর পথে ফিরে আসাই আত্মার শান্তি

আল্লাহর পথে ফিরে আসাই আত্মার শান্তি
প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দীর্ঘ দিনের খাদেম ছিলেন হজরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু। হজরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহুর সঙ্গে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আচরণ কেমন ছিল, তা বর্ণনা করে তিনি বলেন-

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
‘আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দীর্ঘ ১০ বছর খেদমত করেছি। তিনি আমার সম্পর্কে কখনো ‘উহ’ শব্দটি বলেননি এবং কোনো দিন বলেননি যে, এটা করো নি কেন? ওটা করো নি কেন? বরং আমার বহু কাজ তিনি নিজে করে দিতেন।’ (মিশকাত) অধীনস্থ ব্যক্তির প্রতি দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বা মালিকের আচরণ কেমন হবে তা ইসলামি সম্রাজের খলিফা আমিরুল মুমিনিন হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুর জেরুজালেম ভ্রমণে ভৃত্যের সঙ্গে করা আচরণই তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

সুতরাং কোনো অধীনস্থের সঙ্গে অন্যায় বা জুলুম করা মালিক বা দায়িত্বশীল কর্মকর্তার উচিত নয়। বাসাবাড়ির দাড়োয়ান, কাজের বুয়া থেকে শুরু করে সমাজের সর্বোচ্চ স্তরের প্রত্যেক দায়িত্বশীল ব্যক্তির উচিত অধীনস্থদের সঙ্গে উত্তম আচরণ ও দয়া দেখানো। আর এতেই অর্জিত হবে তাকওয়া।

যেহেতু ইসলামি জীবন ব্যবস্থায় তাকওয়া তথা আল্লাহর ভয় অর্জনের মাধ্যমেই মানুষের মর্যাদা বিবেচনা করা হয় সেহেতু আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার সব দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বা মালিকদেরকে অধীনস্থদের সঙ্গে উত্তম আচরণ ও ক্ষমার মানসিকতা পোষণ করে তাকওয়াবান হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।

আরও

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

সর্বশেষ সংবাদ

ক্ষমতায় গেলে শিক্ষা খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেবে বিএনপি: তারেক রহমান

ক্ষমতায় গেলে শিক্ষা খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেবে বিএনপি: তারেক রহমান

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে দেবীদ্বারে লিফলেট বিতরণ

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে দেবীদ্বারে লিফলেট বিতরণ

হিলিতে বিদুৎস্পৃষ্টে নিহত-১ আহত ৬ জন

হিলিতে বিদুৎস্পৃষ্টে নিহত-১ আহত ৬ জন

“মিথ্যা মামলায় আলেম-ওলামাদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে”— মির্জা ফখরুল

“মিথ্যা মামলায় আলেম-ওলামাদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে”— মির্জা ফখরুল

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই আগামীর বাংলাদেশ পরিচালিত হবে: গণপূর্ত উপদেষ্টা

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই আগামীর বাংলাদেশ পরিচালিত হবে: গণপূর্ত উপদেষ্টা

জনপ্রিয় সংবাদ

বিমানবন্দর আগুনে রপ্তানি খাতের ক্ষতি ১০০ কোটি টাকা ছাড়াতে পারে

বিমানবন্দর আগুনে রপ্তানি খাতের ক্ষতি ১০০ কোটি টাকা ছাড়াতে পারে

সিরাজগঞ্জে নাতির হাতে দাদী খুন, আটক নাতি

সিরাজগঞ্জে নাতির হাতে দাদী খুন, আটক নাতি

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

খাগড়াছড়িতে চাঁদা আদায়কালে ইউপিডিএফ সদস্য আটক

খাগড়াছড়িতে চাঁদা আদায়কালে ইউপিডিএফ সদস্য আটক

ডা. টিপুর সঙ্গে সব রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা মান্দা উপজেলা বিএনপির

ডা. টিপুর সঙ্গে সব রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা মান্দা উপজেলা বিএনপির

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

আজকের দুনিয়ায় মানুষ সময়ের পেছনে ছুটছে। কাজ, ব্যবসা, মোবাইল, সামাজিক যোগাযোগ—সবকিছুই আমাদের জীবনকে এমনভাবে ব্যস্ত করে ফেলেছে যে নামাজের সময় এলে অনেকেই বলে, ‘একটু পর পড়ব’। কিন্তু এই ‘একটু পর’-এর মধ্যেই মানুষ ভুলে যায়, হারিয়ে ফেলে আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের সেই বরকতময় সম্পর্ক। ইসলামে নামাজকে শুধু একটি ফরজ কাজ নয়, বরং জীবনযাত্রার মূল কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

জীবনের প্রতিটি পর্যায়েই মানুষ নানা সংকট, দুঃখ-কষ্ট ও পরীক্ষার সম্মুখীন হয়। কখনও তা অর্থনৈতিক, কখনও পারিবারিক, আবার কখনও মানসিক। এসব অবস্থায় একজন মুমিনের উচিত নিজের ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ ভরসা রাখা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।” (সূরা আল-বাকারা: ১৫৩) এ আয়াতই প্রমাণ করে যে কঠিন পরিস্থিতিতে ধৈর্যই মুমিনের প্রকৃত অস্ত্র। মানুষ সাধারণত বিপদের সময় উদ্বিগ্ন ও হতাশ

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

আল্লাহর সন্তুষ্টিই মুমিনের আসল সফলতা

দুনিয়ার জীবন আল্লাহর একটি পরীক্ষা। এখানে ধন-সম্পদ, সম্মান, কষ্ট কিংবা সুখ সবকিছুই মানুষকে যাচাই করার উপকরণ। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করে, আল্লাহ তার জন্য সহজ পথ করে দেন।” (সূরা লাইল, আয়াত ৫-৭)। অর্থাৎ, মুমিনের জন্য সফলতার মাপকাঠি হচ্ছে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন, পার্থিব অর্জন নয়। এই বিষয়টি আজকের সমাজে বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক। মানুষ আজ বস্তুবাদে এতটাই ডুবে গেছে যে,

জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউল আউয়াল মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

আরবের শীতকাল জমাদিউল আউয়াল। আরবি বর্ষপঞ্জি বা হিজরি সনের পঞ্চম মাস হলো ‘জমাদিউল আউয়াল’। এর জোড়া মাস হলো ‘জমাদিউস সানি’, এটি হিজরি আরবি সনের ষষ্ঠ মাস। আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশে এই মাস দুটি ‘জমাদিউল আউয়াল’ ও ‘জমাদিউস সানি’ নামে সমধিক পরিচিত। এর বাংলা অর্থ হলো প্রথম জমাদা ও দ্বিতীয় জমাদা বা প্রথম শীত ও দ্বিতীয় শীত; অর্থাৎ শীতকালের প্রথম মাস ও শীতকালের

আল্লাহর পথে ফিরে আসাই আত্মার শান্তি

আল্লাহর পথে ফিরে আসাই আত্মার শান্তি

জীবনের প্রতিটি বাঁকে মানুষ খোঁজে শান্তি, স্বস্তি ও তৃপ্তি। কিন্তু দুনিয়ার চাকচিক্যে সে শান্তি কোথাও পাওয়া যায় না। আধুনিক জীবনের ব্যস্ততা, লোভ ও প্রতিযোগিতা মানুষকে ক্লান্ত করে তুলছে প্রতিদিন। অথচ কুরআন বলছে, “জেনে রাখো, আল্লাহর স্মরণেই অন্তর প্রশান্তি লাভ করে।” (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। এই আয়াতের মধ্যেই রয়েছে মানুষের মনের সকল অশান্তির নিরাময়। আজকের সমাজে আমরা দেখি—অর্থ, পদমর্যাদা, খ্যাতি, সম্পর্ক—সবকিছু অর্জনের