শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫১৫ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

মাওলানা মোহাম্মাদ ছগির হোসেন-হেড অফ
মাওলানা মোহাম্মাদ ছগির হোসেন-হেড অফ, ধর্ম ডেস্ক

প্রকাশ: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:৫৫

শেয়ার করুনঃ
সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা
সমাজে ন্যায়বিচারইসলামের শিক্ষারাসুলের দৃষ্টান্তকুরআনের নির্দেশনা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে ইসলামের নির্দেশনাগুলো আবারও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। ইসলাম কেবল ইবাদতের ধর্ম নয়, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা যা ন্যায় ও সাম্যের ভিত্তিতে সমাজ গঠনের শিক্ষা দেয়।

কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ন্যায়বিচারের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সূরা নিসা’র ৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের আদেশ দেন যে তোমরা আমানত তার হকদারের কাছে পৌঁছে দাও এবং মানুষদের মধ্যে বিচার করলে ন্যায়বিচার কর।” এই আয়াত মুসলমানদের জন্য সুস্পষ্ট নির্দেশনা যে ন্যায় প্রতিষ্ঠা করা একান্ত দায়িত্ব।

রাসুলুল্লাহ (সা.) জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ন্যায়বিচারকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “তোমাদের মধ্য থেকে কেউ যদি কোনো অন্যায় দেখে তবে তা হাত দিয়ে পরিবর্তন করুক, না পারলে মুখ দিয়ে, তাও না পারলে অন্তরে ঘৃণা করুক, আর এটি ঈমানের সবচেয়ে দুর্বল স্তর।” (মুসলিম শরীফ)। এই হাদিস সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় সক্রিয় ভূমিকা রাখার শিক্ষা দেয়।

আরও

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

বর্তমান সমাজে দুর্নীতি, বৈষম্য ও অবিচার বাড়ছে। ইসলামের দৃষ্টিতে এসব কাজ অন্যায় এবং পাপ। কুরআন ও হাদিসে বারবার সতর্ক করা হয়েছে যেন কেউ ক্ষমতার অপব্যবহার না করে, কারো হক নষ্ট না করে এবং বিচার ব্যবস্থায় পক্ষপাতিত্ব না করে।

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা কেবল সরকারের কাজ নয়, বরং প্রতিটি ব্যক্তির দায়িত্ব। পরিবারের মধ্যে, কর্মক্ষেত্রে এবং সামাজিক জীবনে ন্যায়পরায়ণতা চর্চা করা একজন মুসলমানের জন্য ফরজের মতো গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে ব্যক্তি ও সমাজে আস্থা, শান্তি এবং সহযোগিতার পরিবেশ তৈরি হয়।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

অন্যদিকে, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ইসলামে কোনো প্রকার বৈষম্যের সুযোগ নেই। রাসুল (সা.)-এর জীবনের একটি বড় দৃষ্টান্ত হলো—তিনি তাঁর প্রিয় সাহাবী হোক বা সাধারণ কেউ হোক, আইনভঙ্গ করলে শাস্তি থেকে অব্যাহতি দেননি। এতে বোঝা যায় ইসলাম আইনের শাসন নিশ্চিত করে।

বর্তমান সময়ের মুসলমানদের উচিত ইসলামের এই দিকনির্দেশনাগুলোকে জীবনে প্রয়োগ করা। ব্যক্তি, পরিবার এবং সমাজ—সব পর্যায়ে ন্যায়, সমতা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখলে একটি উত্তম সমাজ গড়ে উঠবে। এতে শুধু সামাজিক অশান্তি কমবে না, বরং মানুষের মধ্যে আস্থা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধা বাড়বে।

আরও

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

সবশেষে বলা যায়, সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ইসলামের অন্যতম মূল ভিত্তি। তাই মুসলমানদের উচিত কুরআন ও হাদিসের আলোকে নিজেদের জীবন পরিচালনা করা এবং অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে সক্রিয় ভূমিকা পালন করা। এভাবেই একটি ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব।

জনপ্রিয় সংবাদ

নির্বাচন সামনে রেখে বৃহৎ জোট গঠনের পরিকল্পনা বিএনপির

নির্বাচন সামনে রেখে বৃহৎ জোট গঠনের পরিকল্পনা বিএনপির

লেনদেন বিরোধে এনসিপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ১

লেনদেন বিরোধে এনসিপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ১

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক, মঙ্গলবার সুপারিশ হস্তান্তর

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক, মঙ্গলবার সুপারিশ হস্তান্তর

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ আঘাত হেনেছে অন্ধ্রপ্রদেশে

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ আঘাত হেনেছে অন্ধ্রপ্রদেশে

সর্বশেষ সংবাদ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ শেষ: দেশীয় সংস্কার প্রক্রিয়ার অবসান

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ শেষ: দেশীয় সংস্কার প্রক্রিয়ার অবসান

খেলাপি ঋণে দেশের ব্যাংকিং খাতের ঝুঁকি বাড়ার আশঙ্কা

খেলাপি ঋণে দেশের ব্যাংকিং খাতের ঝুঁকি বাড়ার আশঙ্কা

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত

প্রেস ক্লাব থেকে যমুনা অভিমুখে লং মার্চ ঘোষণা ইবতেদায়ি শিক্ষকদের

প্রেস ক্লাব থেকে যমুনা অভিমুখে লং মার্চ ঘোষণা ইবতেদায়ি শিক্ষকদের

অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে অন্তত ৪০ বিচারবহির্ভূত হত্যার অভিযোগ

অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে অন্তত ৪০ বিচারবহির্ভূত হত্যার অভিযোগ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

ইসলামে সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে জুমার দিনকে সর্বোচ্চ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে। এ দিনকে বলা হয় সপ্তাহের ঈদ। পবিত্র কোরআন ও সহিহ হাদিসে জুমার দিনের বিশেষ ফজিলত, সম্মান, দোয়া কবুলের মুহূর্ত এবং ইবাদতের তাৎপর্য স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। জুমার দিন মুসলমানদের জন্য শুধু জামাতের নামাজ আদায়ের সময় নয়; বরং এটি আত্মার পরিশুদ্ধি, তাকওয়া অর্জন, সামাজিক বন্ধন দৃঢ়করণ এবং আল্লাহর

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

বর্তমান দুনিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য মানুষের জীবনে অপরিহার্য। প্রতিদিনই বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়ছে, লাভের লোভ মানুষকে নানা ভুল পথে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ইসলাম ব্যবসায় সততা ও ন্যায়পরায়ণতাকে ঈমানের অংশ হিসেবে দেখেছে। একজন মুসলমান শুধু নামাজে নয়, লেনদেনের ক্ষেত্রেও আল্লাহভীতি ধারণ করে চলবে—এটাই প্রকৃত ধর্মীয়তা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, মাপে ও ওজনে কম দিও না (সূরা হুদ, আয়াত ৮৪)। এই আয়াত আমাদের সততার মূল শিক্ষা দেয়।

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষ নানা রকম বিপদ, দুঃখ ও অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়। কারো জীবনে আসে আর্থিক কষ্ট, কারো জীবনে আসে শারীরিক অসুস্থতা বা পারিবারিক সংকট। এসব অবস্থায় মানুষ প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুমিনের উচিত প্রতিটি বিপদের সময় আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা। আল্লাহ বলেন, “যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।” (সূরা আত-তালাক: ৩)।

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

আজকের দুনিয়ায় মানুষ সময়ের পেছনে ছুটছে। কাজ, ব্যবসা, মোবাইল, সামাজিক যোগাযোগ—সবকিছুই আমাদের জীবনকে এমনভাবে ব্যস্ত করে ফেলেছে যে নামাজের সময় এলে অনেকেই বলে, ‘একটু পর পড়ব’। কিন্তু এই ‘একটু পর’-এর মধ্যেই মানুষ ভুলে যায়, হারিয়ে ফেলে আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের সেই বরকতময় সম্পর্ক। ইসলামে নামাজকে শুধু একটি ফরজ কাজ নয়, বরং জীবনযাত্রার মূল কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

জীবনের প্রতিটি পর্যায়েই মানুষ নানা সংকট, দুঃখ-কষ্ট ও পরীক্ষার সম্মুখীন হয়। কখনও তা অর্থনৈতিক, কখনও পারিবারিক, আবার কখনও মানসিক। এসব অবস্থায় একজন মুমিনের উচিত নিজের ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ ভরসা রাখা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।” (সূরা আল-বাকারা: ১৫৩) এ আয়াতই প্রমাণ করে যে কঠিন পরিস্থিতিতে ধৈর্যই মুমিনের প্রকৃত অস্ত্র। মানুষ সাধারণত বিপদের সময় উদ্বিগ্ন ও হতাশ