মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫১ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

বিয়ের পর ‘বর-কনে’ যাদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৪ জুলাই ২০২৩, ১৬:৪৬

শেয়ার করুনঃ
বিয়ের পর ‘বর-কনে’ যাদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

সহজ কথা হলো, যাদের বিয়ে করা হারাম তাদের সঙ্গে দেখা করার যাবে। তবে ব্যতিক্রম হলো স্ত্রীর বোন বা শ্যালিকা। কেননা স্ত্রীর বোনকে বিয়ের অনুমতি দেয়নি ইসলাম। কিন্তু বিয়ের পর শ্বশুর বাড়িতে ‘বর-কনে’ কাদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন আর কাদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না; তা অনেকেই জানে না। তাদের পরিচয় ও বিবরণ কী?

যাদেরকে বিয়ে করা হারাম তাদের সঙ্গে দেখা করার অনুমোদন দিয়েছে ইসলাম। শুধুমাত্র স্ত্রীর বোন ছাড়া। আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন-

আরও

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

'তোমাদের জন্যে হারাম করা হয়েছে-

১. তোমাদের মা,

আরও

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

২. তোমাদের মেয়ে,

৩. তোমাদের বোন,

৪. তোমাদের ফুফু,

৫. তোমাদের খালা,

৬. ভাইয়ের মেয়ে,

৭. বোনের মেয়ে,

৮. তোমাদের ওই মা- যারা তোমাদের দুধ পান করিয়েছে (দুধ মা),

৯. তোমাদের দুধ-বোন,

১০. তোমাদের স্ত্রীদের মা (শাশুড়ি),

১১. ওই সব কন্যা সন্তান- যাদের মায়ের সঙ্গে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে সংসার (সহবাস) করছো আর ওই সন্তান তোমাদের সঙ্গে লালিত-পালিত হচ্ছে। যদি তাদের সাথে সহবাস না করে থাক, তবে এ বিবাহে তোমাদের কোনো গোনাহ নেই।

১২. তোমাদের ঔরসজাত ছেলেদের স্ত্রী।

১৩. আর দুই বোনকে একত্রে বিবাহ করাও হারাম।

কিন্তু যা অতীত হয়ে গেছে তা ভিন্ন কথা। নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাকরী, দয়ালু।' (সুরা নিসা : আয়াত ২৩)

এ আয়াতে উল্লেখিত নারী-পুরুষ পরস্পরের সঙ্গে যাদের সঙ্গে বিয়ে হারাম তার বর্ণনা উঠে এসেছে। তবে কোনো পুরুষের জন্য যেমন স্ত্রীর বোনের সঙ্গে আর কোনো নারীর জন্য তার স্বামীর ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করার অনুমোদন দেয়নি ইসলাম।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

বর শ্বশুর বাড়িতে যাদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন

শ্বশুর বাড়িতে পুরুষের (জামাইর) জন্য যাদের সঙ্গে দেখা করা বৈধ, তারা হলেন-

১. শাশুড়ি,

২. শাশুড়ির মা (নানি শাশুড়ি),

৩. শাশুড়ির বোন (খালা শাশুড়ি)

৪. শ্বশুরের মা (দাদি শাশুড়ি),

৫. শ্বশুরের বোন (ফুফু শাশুড়ি)

৬. নাবালেগ (শিশু) মেয়ে সন্তান ও

৭. এমন বৃদ্ধ নারী, যার দিকে কুদৃষ্টি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।

কনে শ্বশুর বাড়িতে যাদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন

শ্বশুর বাড়িতে কনের (বউয়ের) জন্য যাদের সঙ্গে দেখা করা বৈধ, তারা হলেন-

১. শ্বশুর,

২. শাশুড়ি বাবা (নানা শ্বশুর),

৩. শ্বশুরের বাবা (দাদা শ্বশুর),

৪. নাবালেগ (শিশু) ছেলে সন্তান।

ইসলামের বিধান পর্দার হুকুম পালনে উল্লেখিত মাহরাম ব্যক্তিদের বাইরে কারও সঙ্গে দেখা দেয়ার অনুমোদন দেয় না ইসলাম।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে ইসলামের বিধান পালনে কোরআনের নির্দেশনা মেনে চলার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

দৌলতদিয়ায় ঘাট সংকটে যানবাহনের দীর্ঘ সারি

দৌলতদিয়ায় ঘাট সংকটে যানবাহনের দীর্ঘ সারি

টেকনাফ রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রাতভর অস্ত্রের তান্ডব

টেকনাফ রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রাতভর অস্ত্রের তান্ডব

তিস্তা প্রকল্প যাচাইয়ে চীনা বিশেষজ্ঞ দল আসছে

তিস্তা প্রকল্প যাচাইয়ে চীনা বিশেষজ্ঞ দল আসছে

আশুলিয়ায় রাস্তার পাশে যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

আশুলিয়ায় রাস্তার পাশে যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

রাজধানীতে সাবেক মেয়রসহ ১৩ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

রাজধানীতে সাবেক মেয়রসহ ১৩ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

ঢাবি শিবিরকে কয়েকঘন্টার শুভেচ্ছা পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর!

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

ডাকসু ভোট গণনায় ছাত্রদলের কারচুপির অভিযোগে টিএসসিতে উত্তেজনা

আমি কোটি টাকার মালিক নই: আদালতকে সাবেক প্রধান বিচারপতি

আমি কোটি টাকার মালিক নই: আদালতকে সাবেক প্রধান বিচারপতি

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

আশাশুনি হাটে কৃষি ডাক্তারদের ফসল ক্লিনিকের নতুন উদ্ভাবন

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ইসলামের শিক্ষা

বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। এ প্রেক্ষাপটে ইসলামের নির্দেশনাগুলো আবারও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠছে। ইসলাম কেবল ইবাদতের ধর্ম নয়, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা যা ন্যায় ও সাম্যের ভিত্তিতে সমাজ গঠনের শিক্ষা দেয়। কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ন্যায়বিচারের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। সূরা নিসা’র ৫৮ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, “নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের আদেশ দেন যে তোমরা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততার মূল্য ও ইসলামের দিকনির্দেশনা

সততা ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। একজন মুসলমানের জীবনে সততা শুধু একটি নৈতিক গুণ নয়, বরং এটি আল্লাহর নির্দেশিত একটি বাধ্যতামূলক আদর্শ। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বহু জায়গায় মুমিনদের সত্যবাদী ও সৎ হতে বলেছেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে সততার অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন যা আজও মুসলমানদের জন্য আদর্শ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। সৎ আচরণ মানুষের ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতা মানবসমাজের শান্তি নষ্ট করে এবং মানুষের নৈতিক চরিত্রকে ধ্বংস করে দেয়। ইসলাম এ বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, “তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না এবং মানুষদের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করার জন্য বিচারকদের ঘুষ দিও না” (সুরা বাকারা: ১৮৮)। এই আয়াত সরাসরি দুর্নীতি ও ঘুষকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যিনি ঘুষ

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবারে ইসলামী আদর্শের শিক্ষা

পরিবার মানুষের জীবনের প্রথম বিদ্যালয়। এখানে একজন মানুষ নৈতিকতা, আচার-আচরণ ও মূল্যবোধ শিখে। ইসলাম পরিবারকে সমাজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখেছে। কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, “তোমরা নিজেদের ও তোমাদের পরিবারকে আগুন থেকে বাঁচাও” (সুরা তাহরিম: ৬)। এই আয়াত প্রমাণ করে পরিবারের দায়িত্ব হলো সন্তানদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া। দাম্পত্য জীবনে ইসলামের মূল শিক্ষা হলো ভালোবাসা, সম্মান ও দায়িত্বশীলতা। কোরআনে বলা

 জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

জুমার দিনে সাদকা ও দানের ফজিলত

শুক্রবারের দিন মুসলমানদের জন্য ইবাদত, দোয়া ও রহমতের পাশাপাশি সাদকা ও দানের জন্যও বিশেষ মর্যাদার দিন। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “মুসলমানের প্রতিটি ভালো কাজই সদকা” (মুসলিম)। আর শুক্রবারের দিন দান করলে এর সওয়াব অন্যান্য দিনের চেয়ে বেশি হয়। ইসলামের ইতিহাসে দেখা যায় সাহাবিরা জুমার দিনে বিশেষভাবে দান করতে পছন্দ করতেন। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “যে ব্যক্তি উত্তম কাজ করবে, তার জন্য দশগুণ প্রতিদান