বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৫৮ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য ইসিকে বিএনপির ৩৬ দফা প্রস্তাব

saiful islam
সাইফুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশ: ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ১৮:৫৭

শেয়ার করুনঃ
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য ইসিকে বিএনপির ৩৬ দফা প্রস্তাব
৩৬ দফা প্রস্তাবজাতীয় সংসদ নির্বাচনবিএনপি
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করতে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) ৩৬ দফা প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ প্রস্তাব উপস্থাপন করেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান।

বৈঠকে প্রায় দেড় ঘণ্টা আলোচনা হয়। ড. মঈন খান বলেন, “আমরা চাই নির্বাচনটি যেন উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়। আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে যে শঙ্কা আছে, তা কেটে যাক।”

তিনি দাবি করেন, গত তিনটি জাতীয় নির্বাচন প্রহসনে পরিণত হয়েছিল। এ সময় তিনি ইসিকে সতর্ক করেন, “যাদের কারণে অতীতে ভোটের মর্যাদা নষ্ট হয়েছে, তাদের বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।”

আরও

পাতানো নির্বাচন হলে রাস্তায় নামবে জাতীয় পার্টি: জিএম কাদের

পাতানো নির্বাচন হলে রাস্তায় নামবে জাতীয় পার্টি: জিএম কাদের
বিএনপি প্রতিনিধিদলে আরও ছিলেন দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ এবং সাবেক নির্বাচন কমিশন সচিব ড. মোহাম্মদ জাকারিয়া।

৩৬ দফা প্রস্তাবগুলো নিম্নরুপ:

১. বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার, নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের শতভাগ নিরপেক্ষতা নিশ্চিতের জন্য এখনই নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে এই সরকারের ও নির্বাচন কমিশনের দৃঢ় ভূমিকা পালন করতে হবে।

২. নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে মাঠ প্রশাসনকে সম্পূর্ণ ঢেলে সাজাতে হবে। যেমন— ডিসি, ইউএনও, এসপি, ওসি এবং ক্ষেত্রমতে কমিশনার, পুলিশ কমিশনার, সবার জন্য প্রযোজ্য হবে।

আরও

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন: রোডম্যাপ ছাড়া স্বাক্ষর অর্থহীন: নাহিদ ইসলাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন: রোডম্যাপ ছাড়া স্বাক্ষর অর্থহীন: নাহিদ ইসলাম
উল্লেখ্য যে জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে জনপ্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনে এ ধরনের পুনর্বিন্যাস একটি রুটিন প্রক্রিয়া, যা অবশ্য করণীয়।

৩. বিগত ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের অবৈধ নির্বাচনে সংশ্লিষ্ট সব বিতর্কিত ও প্রশ্নবিদ্ধ কর্মকর্তাদের চিহ্নিত করে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাদের কোনোরূপ নির্বাচনী দায়িত্ব প্রদান করা যাবে না।

৪. রিটার্নিং অফিসার হিসেবে প্রশাসনের অফিসারদের পাশাপাশি সম্ভাব্য ক্ষেত্রে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব কর্মকর্তা (ইলেকশন সার্ভিস) কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে দক্ষ, সৎ, অভিজ্ঞ কর্মকর্তাদের নিয়োগের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

৫. নির্বাচনকালীন নির্বাচনের সমগ্র প্রক্রিয়ায় জড়িত বেসামরিক প্রশাসন ও সামরিক বাহিনীসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সব কর্মকর্তার বদলি, পদায়ন, অবস্থান, দায়িত্ব ও তাঁদের কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের ভার নির্বাচন কমিশনের এখতিয়ারে নিতে হবে। সব ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনের কমপক্ষে এক সপ্তাহ পূর্ব হতে সামরিক বাহিনী, বিজিবি, র‌্যাব, পুলিশসহ সকল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর অবস্থান নিশ্চিত করতে হবে।

৬. নির্বাচনপূর্ব ও নির্বাচনকালীন সময়ে অনিয়ম রোধে কমিটি গঠন ও ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বর্তমানে বিধান বলবৎ রয়েছে। নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন, অবলোকন এবং নির্বাচনকে জনগণের নিকট দৃশ্যমান বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য বিচার বিভাগীয় ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব কর্মকর্তাদেরও ম্যাজিস্ট্রেরিয়্যাল ক্ষমতা প্রদান করতে হবে।

৭. ভোটারগণের ভোটাধিকার প্রয়োগ অবাধ, নির্বিঘ্ন, স্বচ্ছ ও দৃশ্যমান করার জন্য ভোটকেন্দ্রের গোপনীয় কক্ষের কার্যক্রম ব্যতীত ভোটকেন্দ্রের অন্যান্য অভ্যন্তরীণ দৃশ্য বাইরে থেকে পর্যবেক্ষণের সুযোগ সৃষ্টির নিমিত্ত সিসি ক্যামেরা সংস্থাপনের ব্যবস্থা করতে হবে।

৮. নির্বাচনী সময়সূচি ঘোষণার সাথে সাথে প্রত্যেক জেলার জেলা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে এবং প্রত্যেক উপজেলা/থানায় উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসার কার্যালয়ে একটি করে অভিযোগ নিরসন কেন্দ্র (Complain Redress Centre) চালু করতে হবে। নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কোনো অভিযোগ প্রাপ্তির ১২ ঘণ্টার মধ্যে বা যত দ্রুত সম্ভব তা নিষ্পত্তি করে অভিযোগকারীকে লিখিতভাবে অবহিত করতে হবে।

৯. জুলাই ২০২৪ এর ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সারা দেশে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজিং কমিটি/গভর্নিংবডি গঠিত হয়েছে। হঠাৎ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণার ঠিক পূর্বমুহূর্তে এ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তড়িঘড়ি করে ১ নভেম্বরের মধ্যে নতুন করে নির্বাচন সম্পন্নের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মনে হয়। এই কার্যক্রমের ফলে সারা দেশে শিক্ষক/শিক্ষিকাদের বার্ষিক পরীক্ষার একাডেমিক কার্যক্রম, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম, ভোটকেন্দ্রের নির্বাচনের প্রাক কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো একটি বৃহৎ কার্যক্রমে শিক্ষক/শিক্ষিকা, অভিভাবক/অভিভাবিকা তথা ভোটারদের মধ্যে চরম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তাই অবিলম্বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ম্যানেজিং কমিটি/গভর্নিংবডি নির্বাচন সংক্রান্ত নির্দেশনা স্থগিত করতে হবে।

১০. নির্বাচনের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার স্বার্থে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা বা পোলিং পারসোনাল তথা প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসার নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে সর্বমহলের নিকট চিহ্নিত এমন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের নিয়োগ প্রদান করা যাবে না। যেমন, ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল, ইবনে সিনা ইত্যাদি। উল্লেখযোগ্য যে, ইতিমধ্যে ইসলামী ব্যাংক সারা দেশে প্রায় ৫০০০ কর্মকর্তা/কর্মচারীকে নিয়োগ বাতিল করেছে এবং এসব শূন্য পদে তড়িঘড়ি করে দলীয় লোকজন নিয়োগের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে মর্মে জনশ্রুতি রয়েছে।

১১. লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের লক্ষ্যে জুলাই ’২৪ ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলসমূহের নেতাকর্মীদের নামে বিগত স্বৈরাচারী সরকারের আমলে দায়েরকৃত মিথ্যা, বানোয়াট ও গায়েবি মামলাসমূহ নির্বাচনী সময়সূচি জারির পূর্বেই প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

১২. নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পূর্বেই বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে দলীয় বিবেচনায় প্রদত্ত সকল অস্ত্র সরকারের কাছে জমা প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।

১৩. সারাদেশে ছড়িয়ে থাকা অগণিত অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের আশু ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

১৪. সীমান্ত পথে আসা অবৈধ অস্ত্র, নকল টাকা, কালো টাকার অনুপ্রবেশ বন্ধের ব্যবস্থা করতে হবে।

১৫. সরকারি, আধাসরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠানে এবং দূতাবাসগুলোতে চুক্তিভিত্তিক সকল নিয়োগ বাতিল করতে হবে।

১৬. নির্বাচন অবাধ, বিশ্বাসযোগ্য, শান্তিপূর্ণ ও পক্ষপাতহীন হতে হবে। ভোটারদের স্বাধীন ভোটাধিকার প্রয়োগে সম্ভাব্য সকল প্রতিবন্ধকতা অপসারণ করে নির্বিঘ্নে ভোটাধিকার প্রয়োগের অনুকূল পরিবেশ ও সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
১৭. নির্বাচনে সম্ভাব্য সকল কারচুপির সুযোগ প্রতিরোধ করে নিখুঁত ও ত্রুটিমুক্ত ফলাফল নিশ্চিত করতে হবে।

১৮. ভোটকেন্দ্রে ভোটাধিকার প্রয়োগে অর্থশক্তি, পেশিশক্তি ব্যবহার ও প্রভাব প্রতিরোধ করতে হবে।

১৯. নির্বাচনী এলাকায় বহিরাগত কোনো লোক নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ গ্রহণ করতে পারবে না।

২০. নির্বাচন কমিশনের সদস্যদের গৃহীত সাংবিধানিক শপথের প্রতি অনুগত থেকে নিরপেক্ষ ও সাহসী হয়ে দায়িত্ব পালন করতে হবে। নির্বাচনকে অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে সংবিধান ও আইনের প্রদত্ত ক্ষমতা প্রয়োগে নির্ভীক হতে হবে।

২১. নির্বাচন যে অবাধ, নিরপেক্ষ ও কারচুপিমুক্ত হচ্ছে তা দেশ ও জাতির কাছে দৃশ্যমান হতে হবে।

২২. সকল ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।

২৩. কোনো রাজনৈতিক দল, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কর্তৃক বিতর্ক তৈরি করে এমন কোন বক্তব্য যাতে না দেয় তার প্রাক ব্যবস্থা থাকতে হবে।

২৪. নির্বাচনে ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িকতার বিষ-বাষ্প ছড়ায়- এমন সকল অপপ্রচার রোধ করতে হবে।

২৫. ভোটারদের প্রভাবিত করে এরূপ ধর্মীয় প্রলোভন বা ধর্মীয় দণ্ড প্রদানের ভীতি প্রদর্শন রোধ করতে হবে।

২৬. অর্থ, দুর্নীতি ও সহিংসতা অর্থাৎ Trippple ‘C’ (Cash, Corruption, Criminality)- এর অসৎ প্রভাবমুক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করতে হবে।

২৭. ভোটকেন্দ্র নির্ধারণে বিধি-বিধান অনুযায়ী সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ভোটকেন্দ্রকে ভোটারদের কাছাকাছি নিয়ে যেতে হবে। যতদূর সম্ভব কম সংখ্যক ভোটার নিয়ে ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ করাই উত্তম। এতে কম দূরত্ব অতিক্রম করে ভোটারগণ সহজেই ভোটকেন্দ্রে ভোটদানে উৎসাহিত হবেন।

২৮. নির্বাচনের যাবতীয় নিয়মকানুন-ভোটাধিকার, ভোটদান প্রক্রিয়া ইত্যাদি সম্পর্কে ভোটারসহ আপামর জনসাধারণকে পত্র-পত্রিকা, রেডিও-টেলিভিশন, লিফলেট ইত্যাদির মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ভোটার সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।

২৯. নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) আইনে বর্ণিত সকল নির্বাচনী কর্মকর্তাদের (রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার, নির্বাহী ও বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট, ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাবৃন্দ, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্মকর্তা ও সদস্যবৃন্দ) সার্বিক নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে হবে। এ ব্যাপারে কোন গাফিলতি পরিলক্ষিত হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে তাৎক্ষণিক প্রত্যাহার ও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।

৩০. ভোটকেন্দ্রের ৪০০ গজ ব্যসার্ধের মধ্যেই কেবল নয় বরং এর বাইরেও নির্বাচনী এলাকার যেকোনো স্থানে সন্ত্রাসী তৎপরতা তাৎক্ষণিকভাবে দমন করতে হবে।

৩১. স্থানীয় পর্যবেক্ষকদের তাদের নিজস্ব জেলায় দায়িত্ব প্রদান করা যাবে না। তাছাড়া রাজনৈতিক মতাদর্শী বা কোনো দলীয় ভাবধারা প্রচার করে এমন পর্যবেক্ষণ সংস্থাকে পর্যবেক্ষণের অনুমতি দেওয়া যাবে না।

৩২. আনসার ও ভিডিপি মোতায়েনের ক্ষেত্রে কোনক্রমেই নিজ জেলায় মোতায়েন করা যাবে না।

৩৩. কমিউনিটি পুলিশকে কোনোভাবেই ভোটকেন্দ্রে মোতায়েন করা যাবে না।

৩৪. ছবিসহ ভোটার তালিকা পোলিং পার্সোন্যালসহ সকল পোলিং এজেন্টদেরকেও যথাসময়ে সরবরাহ করতে হবে।

৩৫. ভোট গণনা শেষ হবার পরপরই নির্বাচনের ফলাফল প্রতিটি কেন্দ্র হতে সরাসরি ঘোষণা করতে হবে।

৩৬. প্রবাসীদের পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোটাধিকার প্রয়োগ আইনানুগ স্বচ্ছতার সাথে করতে হবে। বিভিন্ন দেশে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দানে ইচ্ছুক রেজিস্টার্ড প্রবাসী ভোটারদের তালিকা রাজনৈতিক দলকে যৌক্তিক সময়ের পূর্বেই সরবরাহ করতে হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

খাগড়াছড়িতে চাঁদা আদায়কালে ইউপিডিএফ সদস্য আটক

খাগড়াছড়িতে চাঁদা আদায়কালে ইউপিডিএফ সদস্য আটক

সিরাজগঞ্জে নাতির হাতে দাদী খুন, আটক নাতি

সিরাজগঞ্জে নাতির হাতে দাদী খুন, আটক নাতি

ডা. টিপুর সঙ্গে সব রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা মান্দা উপজেলা বিএনপির

ডা. টিপুর সঙ্গে সব রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা মান্দা উপজেলা বিএনপির

১৯ মাস পর ঘরের মাঠে সিরিজ জয় টাইগারদের

১৯ মাস পর ঘরের মাঠে সিরিজ জয় টাইগারদের

শিল্পা শেঠির রেস্তোরাঁ ‘বাস্তিয়ান’: রাতের আয় কোটি টাকা

শিল্পা শেঠির রেস্তোরাঁ ‘বাস্তিয়ান’: রাতের আয় কোটি টাকা

জনপ্রিয় সংবাদ

অপসাংবাদিকতা রোধে বরিশাল প্রেসক্লাবের জোরালো অবস্থান, অ্যাকশন কমিটি গঠন

অপসাংবাদিকতা রোধে বরিশাল প্রেসক্লাবের জোরালো অবস্থান, অ্যাকশন কমিটি গঠন

দেবীদ্বার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ড্রেনে মিলল নবজাতকের অর্ধগলিত মরদেহ

দেবীদ্বার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ড্রেনে মিলল নবজাতকের অর্ধগলিত মরদেহ

দেবীদ্বার কলেজ মাঠের অবহেলা, জলাবদ্ধতা আর অব্যবস্থাপনায় বন্ধ খেলাধুলা

দেবীদ্বার কলেজ মাঠের অবহেলা, জলাবদ্ধতা আর অব্যবস্থাপনায় বন্ধ খেলাধুলা

হিলি শহরের গাছ “পেরেক সন্ত্রাসের” শিকার, পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত

হিলি শহরের গাছ “পেরেক সন্ত্রাসের” শিকার, পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত

জুলাই সনদে সই না করেও নীতিগত অবস্থানে অটল এনসিপি

জুলাই সনদে সই না করেও নীতিগত অবস্থানে অটল এনসিপি

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

পাতানো নির্বাচন হলে রাস্তায় নামবে জাতীয় পার্টি: জিএম কাদের

পাতানো নির্বাচন হলে রাস্তায় নামবে জাতীয় পার্টি: জিএম কাদের

পাতানো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না—প্রয়োজনে রাস্তায় নামতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের। বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে উপজেলা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক সভায় তিনি এ কথা বলেন। জিএম কাদের বলেন, “অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিরপেক্ষ নয়। তাদের নিজস্ব দল রয়েছে, যারা সর্বোচ্চ সুবিধা ভোগ করছে। সরকার সেই দলের পরামর্শে চলছে এবং একটি পাতানো নির্বাচনের

জুলাই সনদে স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে একটি রাজনৈতিক দল: সালাহউদ্দিন

জুলাই সনদে স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে একটি রাজনৈতিক দল: সালাহউদ্দিন

জুলাই সনদ নিয়ে আবারও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনার ঝড় উঠেছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, একটি রাজনৈতিক দল এখন জুলাই সনদে স্বাক্ষর করার সুযোগ খুঁজছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীতে এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, এখন একটি রাজনৈতিক দল জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে আগ্রহ দেখাচ্ছে। তবে তাদের কিছু দাবি-দাওয়া রয়েছে, যা নিয়ে আলোচনার সুযোগ আছে। তিনি আশা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন: রোডম্যাপ ছাড়া স্বাক্ষর অর্থহীন: নাহিদ ইসলাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন: রোডম্যাপ ছাড়া স্বাক্ষর অর্থহীন: নাহিদ ইসলাম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জুলাই গণহত্যা-বিচার সংক্রান্ত ‘জুলাই সনদ’ কেবল কাগজে নয়, বাস্তবায়নের নির্ভরযোগ্য রূপরেখা থাকা উচিত। বুধবার (২২ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে তিনি বলেন, সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া পরিষ্কার না হলে স্বাক্ষর অর্থহীন হবে। তিনি বলেন, প্রথমে সনদ কিভাবে, কখন এবং কার মাধ্যমে কার্যকর হবে তার স্পষ্ট রোডম্যাপ

বিতর্কিত উপদেষ্টাদের বিদায় দাবি বিএনপির

বিতর্কিত উপদেষ্টাদের বিদায় দাবি বিএনপির

অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা বিতর্কিত উপদেষ্টাদের নির্বাচনের আগে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। বুধবার (২২ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম আয়োজিত আলোচনাসভায় তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে যেসব উপদেষ্টাকে ঘিরে বিতর্ক রয়েছে, তাদের দায়িত্বে রাখা হলে সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হবে। তিনি বলেন, “যেহেতু নতুন কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসবে না,

কাফনের কাপড় পরে ছাত্রদলের বঞ্চিতদের নয়াপল্টনে বিক্ষোভ

কাফনের কাপড় পরে ছাত্রদলের বঞ্চিতদের নয়াপল্টনে বিক্ষোভ

জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটি পূর্ণাঙ্গ না হওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছেন পদবঞ্চিত একাংশের নেতাকর্মীরা। এরই প্রতিবাদে তারা আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে কাফনের কাপড় পরে বিক্ষোভ মিছিল করেন। সকাল ১০টার দিকে চায়না টাওয়ার মার্কেটের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়। এ সময় তারা স্লোগান দেন— “ছাত্রদলের অধিকার, দিতে হবে দিয়ে দাও”,