ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে ভোলায় ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার সকাল থেকে পুরো জেলায় ঝড়োবাতাস ও বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর প্রভাবে ভোলার ঢালচর ও চরপাতিলা প্লাবিত হয়েছে। জেলার ২১টি ঝূকিপূর্ন দ্বীপ চর থেকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে ৩ লাখ ১৬ হাজার মানুষ। বন্দি হয়ে পড়েছেন অন্তত ৫০০০ মানুষ।
এদিকে ১ লাখ ৩৬ হাজার গবাধি পশুকেও নিরাপদে আশ্রয়ে আনা হয়েছে। সামাজিক দুরত্ব নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতিটি আশ্রয় কেন্দ্রে গড়ে ২০০ জনকে রাখা হয়েছে। তাদের জন্য খাদ্যসামগ্রী সরবরাহ করা হয়েছে। এছাড়াও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু, প্রতিবন্দী, গর্ভবতী নারী ও বয়স্কদের সহযোগিতার জন্য আলাদা টিম কাজ করছে।
জেলা প্রশাসক মাসুদ আলম ছিদ্দিক জানান, ঘূর্ণিঝড়ে সবাইকে সতর্ক করার পাশাপাশি নিরাপদে আসতে সিপিপি ১০ হাজার ২০০ সেচ্চাসেবী উপকূলের বিভিন্ন এলাকায় কাজ করে যাচ্ছেন। ঝুঁকিপূর্ণ চরাঞ্চলের মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিতে কাজ করে যাচ্ছেন উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ, কোস্টগার্ড, নৌ-পুলিশসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
ইনিউজ ৭১/ জি.হা
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।