প্রকাশ: ১৭ ডিসেম্বর ২০১৯, ৩:০
ভ্রাম্যমাণ আদালতের আদেশের সত্যায়িত কপি দিতে দেরি করায় র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম ও রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন আক্তারকে শোকজ করেছেন হাইকোর্ট। বিস্তারিত আসছে...
ইনিউজ ৭১/টি.টি. রাকিব
সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় দেশের অধস্তন আদালতের তিন শতাধিক বিচারককে জেলা জজ পদে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিদের উপস্থিতিতে প্রশাসন ভবন-৪-এর দ্বিতীয় তলায় কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত এই সভায় পদোন্নতির পাশাপাশি প্রশাসনিক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়েছে। ফুলকোর্ট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, পদোন্নতি প্রাপ্ত বিচারকদের তালিকা দ্রুত আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন,
সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, হাইকোর্ট বিভাগের তিনজন বিচারপতির কাছে বিপুল সংখ্যক জামিন দেওয়ার বিষয়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ কোনো প্রকার শোকজ বা ব্যাখ্যা চাননি। মঙ্গলবার রাতে সুপ্রিম কোর্টের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলামের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রধান বিচারপতি কেবল প্রশাসনিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে মামলা সংক্রান্ত কিছু তথ্য চেয়েছেন। এটি আদালতের অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থাপনার নিয়মিত দাফতরিক
আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম-খুনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় ১৫ জন সেনা কর্মকর্তার আইনজীবী প্যানেল থেকে ব্যারিস্টার এম সরোয়ার হোসেন নিজেকে প্রত্যাহার করেছেন। বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের এনেক্স ভবনের সামনে সাংবাদিকদের জানান, “আমি গুমের অভিযোগে দায়ের করা মামলার মধ্যে একজন আসামি ১৫ জনের মধ্যে আছেন। বার কাউন্সিল আইন অনুযায়ী আমি তাদের পক্ষে আর আইনি লড়াই করতে পারছি না। তাই এই
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গুম ও খুনের মামলায় অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীলভাবে হাজির হওয়া প্রশংসার দাবিদার। বুধবার (২২ অক্টোবর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে তিনি বলেন, আসামিদের কোথায় রাখা হবে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিষয়। তিনি বলেন, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে কোনো সংশয় নেই। কিছু রাজনৈতিক দল তাদের বক্তব্যের মাধ্যমে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে।
সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানিতে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, আপিল শুনানি শেষ না হওয়া পর্যন্ত অন্য কোনো মামলার আপিল শুনানি হবে না। তিনি এটিকে বর্তমানে দেশের “সর্ববৃহৎ মামলা” হিসেবে আখ্যায়িত করেন। বুধবার (২২ অক্টোবর) আপিল বিভাগের শুনানিতে আইনজীবীরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিষয়ে গাইডলাইন চাওয়ার প্রস্তাব দেন। 이에 প্রধান বিচারপতি বলেন, “এখন