একশ রানের নিচেই আঁটকে যাবার শঙ্কা জেগেছিল বাংলাদেশের। একের পর এক উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়া দলকে এগিয়ে নিতে হিমশিম খাচ্ছিলেন সাকিব-আফিফরা।
বাংলাদেশের ইনিংসজুড়েই ছিল ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতা। ওপেনার নাঈম শেহ ৩৬ বলে খেলেছেন সর্বোচ্চ ২৮ রানের ইনিংস। এছাড়া আফিফের ২০ রান, সাকিবের ১৫ আর শেষ দিকে মেহেদী হাসানের ১৬ বলে ২৩ রানের ইনিংসে ৯ উইকেট হারিয়ে ১০৪ রান তুলেছে বাংলাদেশ।
অজিদের পক্ষে ৩ উইকেট করে নিয়েছেন অ্যান্ড্রু টাই ও মিচেল সোয়েপশন ২ উইকেট নিয়েছেন জশ হ্যাজেলউড ও ১ উইকেট নিয়েছেন অ্যাস্টন অ্যাগার।
টি-টোয়েন্টি অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দলীয় সর্বনিম্ন রানের রেকর্ড এটি। এর আগে ২০১০ বিশ্বকাপে ১১৪ রানে আলআউট হয়েছিল বাংলাদেশ দল। সব মিলিয়ে কুড়ি ওভারের ফরম্যাটে বাংলাদেশ দলের নবম সর্বনিম্ন সংগ্রহ।
এদিন শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। আগেই সিরিজ জয় নিশ্চিত হওয়ায় এ ম্যাচে বাংলাদেশ দলের সামনে সুযোগ ছিল স্কোয়াডের বাকি ক্রিকেটারদের পরীক্ষা করার। তবে সে পথে হাঁটেনি টাইগার টিম ম্যানেজমেন্ট। আগের ম্যাচের একাদশ নিয়েই মাঠে নামে স্বাগতিক শিবির। সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচের মতো এ ম্যাচেও সুবিধা করতে পারেনি বাংলাদেশের ওপেনিং জুটি।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।