প্রকাশ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ২:৫১
বছর ঘুরে আসতে না আসতে আম গাছে বসন্ত বাতাসে দুলছে সোনালী আমের মুকুল। ঋতুরাজ বসন্তের আগমনে শীত বিদায়ের লগ্নে প্রকৃতি বদলে গেছে। প্রকৃতি সেজেছে নতুন সাজে। সেই সাথে আমের সবুজ পাতার ফাঁকে সোনালী মুকুলের ছড়াছড়ি। দিনাজপুরের হাকিমপুর (হিলি) উপজেলার চারপাশ জুড়েই মুকুলের মৌ মৌ গন্ধ। বাগান চাষিরা ব্যস্ত হয়ে উঠেছে গাছের পরিচর্যায়।
হাকিমপুর উপজেলার তিনটি ইউনিয়ন ও পৌরসভা ঘুরে দেখা যায়, ঋতুরাজ বসন্ত ফাল্গুনের শুরুতেই পরিবর্তন শুরু হয়েছে প্রকৃতির। গাছের পুরনো পাতা ঝরে বের হচ্ছে নতুন পাতা। আর সেই পাতার ফাঁকে বেরিয়ে আসছে আম, লিচু, কাঁঠাল, সজনাসহ বিভিন্ন ফুলের মুকুল।
উপজেলার বোয়ালদাড় ইউনিয়নের বিশাপাড়া গ্রামের কাউসার রহমান বলেন, আমার বেশ কয়েকটি জাতের আম গাছ আছে। কলম গাছও আছে। প্রতি বছর গাছগুলোতে প্রচুর আম ধরে। এবারেও আম গাছে পর্যাপ্ত মুকুল আসছে। আর কিছু দিন গেলে কৃষি অফিসের পরামর্শ নিয়ে আমের মুকুলে স্প্রে করবো। আবহাওয়া অনূকূল থাকলে প্রচুর আম পাবো বলে আশা করছি।
উপজেলার খট্রামাধবপাড়া ইউনিয়নের সাঁতকুড়ি গ্রামের জাহিদুল ইসলাম জাহিদ হোসেন বলেন, আমি প্রায় দেড় বিঘা জমির উপর একটা আম বাগান করেছি। বাগানে ফজলি, হিমসাগর, ন্যাংড়া, নাগ ফজলিসহ কয়েক জাতের আমের গাছ আছে। বাগানের বয়স ৫ বছর, প্রতিটি গাছ কলম করা, তাই ছোট থেকে গাছে আম ধরেছে। আশা করছি আবহাওয়া ভাল থাকলে এবারও আমের ভাল ফলন পাবো।
হাকিমপুর (হিলি) উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ড. মমতাজ সুলতানা জানান, চলতি মৌসুমে এবার উপজেলায় প্রায় ৫০ হেক্টর জমিতে আম চাষ হচ্ছে। এছাড়াও উপজেলার প্রায় বাড়িসহ বিভিন্ন স্থানে আমের গাছ রয়েছে। প্রায় গাছে আমের মুকুল আসছে। আমরা আম বাগান চাষিসহ বসত বাড়িতে থাকা আম গাছ মালিকদের বিভিন্ন সেবা দিয়ে আসছি। এছাড়াও গাছের যত্ন নেয়ার বিষয়ে পরামর্শ দিতে মাঠ পর্যায়ে ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছি।বপাড়া ইউনিয়নের সাঁতকুড়ি গ্রামের জাহিদুল ইসলাম জাহিদ হোসেন বলেন, আমি প্রায় দেড় বিঘা জমির উপর একটা আম বাগান করেছি। বাগানে ফজলি, হিমসাগর, ন্যাংড়া, নাগ ফজলিসহ কয়েক জাতের আমের গাছ আছে। বাগানের বয়স ৫ বছর, প্রতিটি গাছ কলম করা, তাই ছোট থেকে গাছে আম ধরেছে। আশা করছি আবহাওয়া ভাল থাকলে এবারও আমের ভাল ফলন পাবো।
হাকিমপুর (হিলি) উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ড. মমতাজ সুলতানা জানান, চলতি মৌসুমে এবার উপজেলায় প্রায় ৫০ হেক্টর জমিতে আম চাষ হচ্ছে। এছাড়াও উপজেলার প্রায় বাড়িসহ বিভিন্ন স্থানে আমের গাছ রয়েছে। প্রায় গাছে আমের মুকুল আসছে। আমরা আম বাগান চাষিসহ বসত বাড়িতে থাকা আম গাছ মালিকদের বিভিন্ন সেবা দিয়ে আসছি। এছাড়াও গাছের যত্ন নেয়ার বিষয়ে পরামর্শ দিতে মাঠ পর্যায়ে ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছি।