শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫১০ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ1TK8B83CTTQWN3SJNRKSQ9.gif
কৃষি

বাড়ছে প্রশিক্ষিত নারী কৃষকের সংখ্যা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৫ অক্টোবর ২০২১, ১৯:০

শেয়ার করুনঃ
বাড়ছে প্রশিক্ষিত নারী কৃষকের সংখ্যা
নারীকৃষি
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

সাহিদা বেগম একজন প্রশিক্ষিত নারী কৃষক। বাংলাদেশ এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন- বিএডিসিএর চুক্তিবদ্ধ চাষি তিনি। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের এসএমই কৃষক। বাড়ি থেকে বীজ বিক্রি করে ২০২০ সালে ৩ কোটি টাকা লাভ করেন তিনি। ফরিদপুরের কৃষক হলেও আজ জাতীয় পর্যায়ে সফল নারী কৃষক হিসেবে সাহিদা সবার গর্ব। শুধু সাহিদা বেগম নন, সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের সাদুল্লাপুরের সাহানারা বেগম আজ ফুল ও সবজি চাষ করে অনেককে অনুপ্রেরণা জোগাচ্ছেন। স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারাও তার সাফল্যের প্রশংসা করেছেন। সিলেটের দক্ষিণ সুরমার রুমী আক্তার হাঁস-মুরগির ডিম বিক্রি করে সচ্ছলতার মুখ দেখেছেন। এমন অনেক নারী আজ প্রশিক্ষণ নিয়ে কৃষিক্ষেত্রে সফলতার স্বাক্ষর রেখে চলেছেন। তবে এ প্রসঙ্গে সংশ্লিষ্ট অভিজ্ঞ মহল বলছে, কৃষিক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ছে ঠিকই। তারা প্রশিক্ষিত, দক্ষও বটে। তবে ভূমিতে নারীর অধিকার, মজুরিবৈষম্য, উত্পাদিত পণ্য বাজারজাতকরণ তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকায় নারীর সঠিক ক্ষমতায়ন হচ্ছে না। তাই আইন করে নতুন মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

সম্প্রতি সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের সাদুল্লাপুরে কথা হয় সাহানারা বেগমের সঙ্গে। তিনি জানান, ২০০০ সালে ঐ এলাকায় আসেন স্বামীর সঙ্গে। এলাকায় সবজি আর ফুল চাষের প্রচলন বেশি। তার নিজের কোনো জমি নেই। তাই অন্যের জমি ভাড়া নিয়ে ৬ শতক জায়গায় ফুল আর ৬ শতক জায়গায় গম চাষ শুরু করেন। আর বর্তমানে তিনি সারা বছরই শাক-সবজি, গম আর গোলাপের চাষ করেন। সাহানারা জানান, শুরুতে তিনি একাই নিজের বর্গাজমিতে কাজ করেছেন। স্বামী আমীর হামজা অন্যের জমিতে কাজ করতেন। সংসার চালাতে তাদের অনেক কষ্ট হতো। আজ নিজেরা তো বটেই, এলাকার অনেক নারী-পুরুষ তার জমিতে কাজ করছেন। নিজে বেশ কিছু বিষয়ে প্রশিক্ষণও নিয়েছেন। কখন বীজ বুনতে হয়, কী করে পোকার হাত থেকে ফসল রক্ষার জন্য জৈব সার দিতে হয় এবং কীভাবে ‘সেক্স ফেরোমন ফাঁদ’ পেতে খেতের ক্ষতিকর পোকা নিধন করতে হয়—এ সবই জানা। তিনি নিজে মাঠে কাজ করেন আর উত্পাদিত পণ্য বাজারে বিক্রি করেন তার স্বামী। বাড়ি থেকে তিনিও কিছু বিক্রি করেন। স্থানীয় কৃষি কর্মকতা মো. মোজ্জামেল হক জানান, তাদের প্রশিক্ষিত কৃষকের মধ্যে এখন নারীর সংখ্যা বাড়ছে। সাদুল্লাপুরে ৪০ জন পুরুষ কৃষক প্রশিক্ষণ নিলে ২০ জন নারী কৃষকও প্রশিক্ষণ নেন। তাঁরা বেশ ভালো করছেন। ‘কমন ইন্টারেস্ট গ্রুপে’ (সিআইজি) ৬০ জন প্রশিক্ষিত নারী কৃষক আছেন।

আরও

মৌলভীবাজারে বোরো ধানের বাম্পার ফলন, ন্যায্য দাম নিয়ে শঙ্কা কৃষকদের

মৌলভীবাজারে বোরো ধানের বাম্পার ফলন, ন্যায্য দাম নিয়ে শঙ্কা কৃষকদের

মোবাইল ফোনে কথা হয় ফরিদপুর পৌরসভার গোবিন্দপুর গ্রামের সাহিদা বেগমের সঙ্গে। বাড়ি থেকেই পেঁয়াজের বীজ বিক্রি করেন তিনি। ফরিদপুরের বিভিন্ন উপজেলা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ব্যবসায়ীরা সাহিদার বীজ কিনতে আসেন। সাহিদা জানান, শাশুড়ি তাকে খুব একটা পছন্দ করতেন না। তাকে দিয়ে ফসল তোলাসহ অনেক কাজ করাতেন। একসময় তাদের আলাদা করে দেওয়া হয়। জীবিকার তাগিদে তখনই নিজেরা কৃষিকাজ করতে শুরু করেন। স্বামী কলেজে পড়াশোনা করে তার কাজে সহযোগিতা করতেন। একসময় স্বামীর ব্যাংকে চাকরি হয়। তখন তিনিই কৃষিকাজটা ধরে রেখেছেন। ২০০৪ সালে পাশের এক চাষিকে দেখে পেঁয়াজের বীজ চাষ শুরু করেন সাহিদা। প্রথম ৪০ শতাংশ জমিতে দুই মণ বীজ পান। ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি করেন। দেখেন এর চাহিদা অনেক, লাভও ভালো। এভাবেই এগিয়ে চলা। সাহিদা জানান, গত বছর তিনি ৩০ একর জমিতে পেঁয়াজ বীজ চাষ করে ২০০ মণ বীজ পান, যা বিক্রি করেন ৪ কোটি টাকায়। লাভ হয় ৩ কোটি টাকা। জমির মধ্যে বেশির ভাগই বর্গা জমি। জানালেন, অনেকেই তাকে দেখে পেঁয়াজবীজ চাষে উদ্বুদ্ধ হন। তিনি নানা রকম প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। আগে বস্তা ভর্তি করে বীজ রাখতেন। কেউ চাইলে বস্তা খুলে মেপে দিতেন। এতে বীজের ক্ষতি হতো। প্রশিক্ষণই তাকে শেখায় প্যাকেট করে বীজ রাখলে বীজের ক্ষতি কম হয়।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আসাদুল্লাহ বলেন, সরকারের বেশ কিছু পদক্ষেপ নারী কৃষককে এগিয়ে যেতে সহায়তা করছে। আমাদের প্রতিটি প্রশিক্ষণে ৩০ শতাংশ নারী কৃষককে অন্তর্ভুক্ত করার নিয়ম করা হয়েছে। তার পরও কৃষি শ্রমিকদের মজুরিবৈষম্য আছে বলে জানান সাদুল্লাপুরের কৃষিশ্রমিক সর্দার মনি নারী। ষাটোর্ধ্ব মনি জানান, বংশপরম্পরায় তারা কৃষিকাজের সঙ্গে জড়িত। নিজের জমি নেই। সংসার চালাতে স্বামী-স্ত্রী দুজনেই শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। অনেক সময় স্বামীই বেশি আয় করেন। মনি ২০ জন নারী শ্রমিককে নেতৃত্ব দেন। কারো নারী শ্রমিক লাগলে জোগান দেন।

আরও

জলাবদ্ধতায় জমি অনাবাদি, বিপদে উল্লাপাড়ার কৃষকরা

জলাবদ্ধতায় জমি অনাবাদি, বিপদে উল্লাপাড়ার কৃষকরা

কেন এখনো মজুরিবৈষম্য—এমন প্রশ্নের জবাবে সাভার কৃষি কমকর্তা নাজিয়াত আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন, অনেকেই মনে করেন, পুরুষের শক্তি বেশি বলে কাজ বেশি করে। তাই মজুরি বেশি। কিছু কুসংস্কার ও ধর্মীয় বিষয় এখনো নারীদের এগিয়ে চলার পথে বৈষম্য সৃষ্টি করে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মেসবাহুল ইসলাম বলেন, মুজিব জন্মশত বার্ষিকীতে ১০০ পুষ্টি বাজার করছে সরকার। এ উপলক্ষ্যে ৫ লাখ বাজার করা হবে। সেখানে ৫ লাখ নারীকে যুক্ত করা হবে।

এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক এম এম আকাশ ইত্তেফাককে বলেন, ঘর ছেড়ে কাজে যোগ দেওয়া প্রথম ধাপ। এটি পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে বাজার অর্থনীতিতে দুই দিকের তাগিদ থেকে সৃষ্টি হয়, যা নারী শ্রমবাজারে যুক্ত করে শ্রমবাজার অর্থনীতি। কিছু ব্যতিক্রমী নারী দক্ষতা অর্জন করে কাজে পারদর্শিতা দেখিয়ে এগিয়ে যায়, এটা অর্থনৈতিক অগ্রগতি। কিন্তু সাংস্কৃৃতিক ও আইনগত স্বীকৃত অগ্রগতি সহজে অর্জিত হয় না। এটি অর্জিত হতে হলে রাষ্ট্রকে আইন করতে হয়। পাঠ্যসূচিকে নতুন ভ্যালু দিয়ে পুরুষতান্ত্রিকতার বিরুদ্ধে মানসিকতা তৈরি করতে হয়। নানা রকম সাংস্কৃৃতিক আয়োজন করে মূল মানসিকতার পরিবর্তন করতে হয়। বাংলাদেশে প্রথম ধাপ অর্জিত হলেও দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপে আটকে আছে। নারীর নিজেকে ও রাষ্ট্রকে এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে হবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

দেবীদ্বারে ৪০ ভরি স্বর্ণ চুরি, সিসিটিভি দেখে গ্রেফতার স্বামী-স্ত্রী

দেবীদ্বারে ৪০ ভরি স্বর্ণ চুরি, সিসিটিভি দেখে গ্রেফতার স্বামী-স্ত্রী

দেবীদ্বারে যৌথবাহিনীর অভিযানে ধরা পড়লো নারীসহ চার মাদক ব্যবসায়ী

দেবীদ্বারে যৌথবাহিনীর অভিযানে ধরা পড়লো নারীসহ চার মাদক ব্যবসায়ী

আত্মসমর্পণের পর কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার ও স্ত্রী

আত্মসমর্পণের পর কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার ও স্ত্রী

আওয়ামী লীগ নেতা লিটন গ্রেফতার: সাব্বির হত্যা মামলায় পুলিশের অভিযান

আওয়ামী লীগ নেতা লিটন গ্রেফতার: সাব্বির হত্যা মামলায় পুলিশের অভিযান

শেখ পরিবারের বিরুদ্ধে অ্যাটাচমেন্ট, লুটের টাকা ব্যবস্থাপনা শুরু

শেখ পরিবারের বিরুদ্ধে অ্যাটাচমেন্ট, লুটের টাকা ব্যবস্থাপনা শুরু

সর্বশেষ সংবাদ

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার টিকিয়ে রাখতে জামায়াতের আহ্বান

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার টিকিয়ে রাখতে জামায়াতের আহ্বান

মৌলভীবাজারের পানিফল বিক্রি করে লাভবান হচ্ছেন বিক্রেতারা

মৌলভীবাজারের পানিফল বিক্রি করে লাভবান হচ্ছেন বিক্রেতারা

রাজবাড়ীতে প্রীতি ফুটবল ম্যাচে খলিলপুর একাডেমীর জয়

রাজবাড়ীতে প্রীতি ফুটবল ম্যাচে খলিলপুর একাডেমীর জয়

আবেগে সরে গেলে বিকল্প বেছে নেবে জাতি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

আবেগে সরে গেলে বিকল্প বেছে নেবে জাতি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

অ্যাপসের ফাঁদে কষ্টার্জিত অর্থ হারাচ্ছেন প্রবাসীরা

অ্যাপসের ফাঁদে কষ্টার্জিত অর্থ হারাচ্ছেন প্রবাসীরা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

মৌলভীবাজারে বোরো ধানের বাম্পার ফলন, ন্যায্য দাম নিয়ে শঙ্কা কৃষকদের

মৌলভীবাজারে বোরো ধানের বাম্পার ফলন, ন্যায্য দাম নিয়ে শঙ্কা কৃষকদের

মৌলভীবাজার জেলায় চলতি বোরো মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪০ হেক্টর বেশি জমিতে ধানের আবাদ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার জেলার হাওরাঞ্চলসহ সাত উপজেলায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে, যা কৃষকদের মধ্যে আনন্দ ও আশার সঞ্চার করেছে। তবে ধান উৎপাদনে ব্যয় বাড়ায় ন্যায্যমূল্য নিয়ে কিছুটা শঙ্কায় রয়েছেন চাষিরা। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে জেলার হাওর ও হাওরের বাইরের এলাকায় বোরো ধানের

লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে আজমিরীগঞ্জে বোরোধানের রেকর্ড

লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে আজমিরীগঞ্জে বোরোধানের রেকর্ড

হাওরের প্রান্তিক উপজেলা আজমিরীগঞ্জে এখন বোরো ধান কাটার ব্যস্ত মৌসুম। কাকডাকা ভোর থেকে শুরু করে সন্ধ্যা পর্যন্ত মাঠে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষক-কৃষাণীরা। চারিদিকে সোনালী ধানের সমারোহ। মাঠে মাঠে চলছে ধান কাটার উৎসবমুখর পরিবেশ। কৃষকের মুখে ফুটেছে পরিশ্রমের তৃপ্তির হাসি। পল্লীকবি জসীম উদ্দীনের কবিতার মতোই দৃশ্য দেখা যাচ্ছে আজমিরীগঞ্জের মাঠে। “সবুজ পাতার পরে, সোনার ছড়ায় হেমন্তরানী” — এই চিত্র যেন বাস্তব

আত্রাইয়ে ভুট্টা চাষে রেকর্ড, বাম্পার ফলনের আশা

আত্রাইয়ে ভুট্টা চাষে রেকর্ড, বাম্পার ফলনের আশা

দেশের উত্তর জনপদের খাদ্য শস্য ভান্ডার হিসেবে খ্যাত নওগাঁর আত্রাইয়ে এবার রেকর্ড পরিমাণ জমিতে ভুট্টা চাষ করা হয়েছে। কৃষকরা এবার ভুট্টার বাম্পার ফলন পাবেন বলে আশাবাদী। বিভিন্ন বিল থেকে বন্যার পানি আগাম নেমে যাওয়া, অনুকূল আবহাওয়া এবং আধুনিক কৃষি প্রযুক্তিতে কৃষকদের আগ্রহ সৃষ্টি হওয়ায় তারা স্বল্প খরচে যথাসময়ে ভুট্টার বাম্পার ফলন পেতে আশাবাদী। উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এবারে উপজেলার

রাজবাড়ীতে বোরো ধান কাটা-মাড়াইয়ে ব্যস্ত কৃষক-কৃষাণী

রাজবাড়ীতে বোরো ধান কাটা-মাড়াইয়ে ব্যস্ত কৃষক-কৃষাণী

পরিশ্রম আর দীর্ঘ কয়েক মাসের অপেক্ষার পর চলছে পাকা ধান কাটার কার্যক্রম। মাঠে মাঠে এখন কৃষাণ-কৃষাণীদের এখন দারুণ ব্যস্ততা। চলছে ধান কাটা, মাড়াই ও সংরক্ষণের কাজ। এরইমধ্যে অনেক কৃষকের গোলাতেও বোরো ধান উঠতে শুরু করেছে। গ্রামীণ জনপদের বেশিরভাগ জায়গাতেই সকাল থেকে শুরু করে সন্ধ্যা পর্যন্ত পাকা ধান কর্তন, মাড়াই, ঝাড়াই, সিদ্ধ ও গো-খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত খড়-কুটো শুকাতে ব্যস্ত সময় পাড়

আত্রাইয়ে পেঁয়াজ বীজ চাষে কৃষকদের ‘কালো সোনা’ জয়

আত্রাইয়ে পেঁয়াজ বীজ চাষে কৃষকদের ‘কালো সোনা’ জয়

নওগাঁর আত্রাই উপজেলা এখন পেঁয়াজ বীজ চাষে আরও উন্নত এবং লাভজনক। সারা বছর পেঁয়াজের বাজার চাঙ্গা থাকায় চাষিরা এই ফসল চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে, চলতি বছরে পেঁয়াজ বীজের উচ্চ বাজার মূল্যে কৃষকরা ভালো লাভের আশা করছেন। উপজেলা জুড়ে, বিশেষ করে শাহাগোলা ইউনিয়নের পূর্বমিরাপুর, মিরাপুর, হাতিয়াপাড়া ও তারাটিয়া গ্রামে পেঁয়াজ বীজ চাষ ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। আবহাওয়াও এই বছর অনুকূল