রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫১০ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

কৃষি

বাড়ছে প্রশিক্ষিত নারী কৃষকের সংখ্যা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৫ অক্টোবর ২০২১, ১৯:০

শেয়ার করুনঃ
বাড়ছে প্রশিক্ষিত নারী কৃষকের সংখ্যা
নারীকৃষি
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

সাহিদা বেগম একজন প্রশিক্ষিত নারী কৃষক। বাংলাদেশ এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন- বিএডিসিএর চুক্তিবদ্ধ চাষি তিনি। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের এসএমই কৃষক। বাড়ি থেকে বীজ বিক্রি করে ২০২০ সালে ৩ কোটি টাকা লাভ করেন তিনি। ফরিদপুরের কৃষক হলেও আজ জাতীয় পর্যায়ে সফল নারী কৃষক হিসেবে সাহিদা সবার গর্ব। শুধু সাহিদা বেগম নন, সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের সাদুল্লাপুরের সাহানারা বেগম আজ ফুল ও সবজি চাষ করে অনেককে অনুপ্রেরণা জোগাচ্ছেন। স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারাও তার সাফল্যের প্রশংসা করেছেন। সিলেটের দক্ষিণ সুরমার রুমী আক্তার হাঁস-মুরগির ডিম বিক্রি করে সচ্ছলতার মুখ দেখেছেন। এমন অনেক নারী আজ প্রশিক্ষণ নিয়ে কৃষিক্ষেত্রে সফলতার স্বাক্ষর রেখে চলেছেন। তবে এ প্রসঙ্গে সংশ্লিষ্ট অভিজ্ঞ মহল বলছে, কৃষিক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ছে ঠিকই। তারা প্রশিক্ষিত, দক্ষও বটে। তবে ভূমিতে নারীর অধিকার, মজুরিবৈষম্য, উত্পাদিত পণ্য বাজারজাতকরণ তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকায় নারীর সঠিক ক্ষমতায়ন হচ্ছে না। তাই আইন করে নতুন মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

সম্প্রতি সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের সাদুল্লাপুরে কথা হয় সাহানারা বেগমের সঙ্গে। তিনি জানান, ২০০০ সালে ঐ এলাকায় আসেন স্বামীর সঙ্গে। এলাকায় সবজি আর ফুল চাষের প্রচলন বেশি। তার নিজের কোনো জমি নেই। তাই অন্যের জমি ভাড়া নিয়ে ৬ শতক জায়গায় ফুল আর ৬ শতক জায়গায় গম চাষ শুরু করেন। আর বর্তমানে তিনি সারা বছরই শাক-সবজি, গম আর গোলাপের চাষ করেন। সাহানারা জানান, শুরুতে তিনি একাই নিজের বর্গাজমিতে কাজ করেছেন। স্বামী আমীর হামজা অন্যের জমিতে কাজ করতেন। সংসার চালাতে তাদের অনেক কষ্ট হতো। আজ নিজেরা তো বটেই, এলাকার অনেক নারী-পুরুষ তার জমিতে কাজ করছেন। নিজে বেশ কিছু বিষয়ে প্রশিক্ষণও নিয়েছেন। কখন বীজ বুনতে হয়, কী করে পোকার হাত থেকে ফসল রক্ষার জন্য জৈব সার দিতে হয় এবং কীভাবে ‘সেক্স ফেরোমন ফাঁদ’ পেতে খেতের ক্ষতিকর পোকা নিধন করতে হয়—এ সবই জানা। তিনি নিজে মাঠে কাজ করেন আর উত্পাদিত পণ্য বাজারে বিক্রি করেন তার স্বামী। বাড়ি থেকে তিনিও কিছু বিক্রি করেন। স্থানীয় কৃষি কর্মকতা মো. মোজ্জামেল হক জানান, তাদের প্রশিক্ষিত কৃষকের মধ্যে এখন নারীর সংখ্যা বাড়ছে। সাদুল্লাপুরে ৪০ জন পুরুষ কৃষক প্রশিক্ষণ নিলে ২০ জন নারী কৃষকও প্রশিক্ষণ নেন। তাঁরা বেশ ভালো করছেন। ‘কমন ইন্টারেস্ট গ্রুপে’ (সিআইজি) ৬০ জন প্রশিক্ষিত নারী কৃষক আছেন।

আরও

গ্রীষ্মকালেও টমেটো চাষে কৃষক রাকিবুল হাসানের দৃষ্টান্ত স্থাপন

গ্রীষ্মকালেও টমেটো চাষে কৃষক রাকিবুল হাসানের দৃষ্টান্ত স্থাপন

মোবাইল ফোনে কথা হয় ফরিদপুর পৌরসভার গোবিন্দপুর গ্রামের সাহিদা বেগমের সঙ্গে। বাড়ি থেকেই পেঁয়াজের বীজ বিক্রি করেন তিনি। ফরিদপুরের বিভিন্ন উপজেলা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ব্যবসায়ীরা সাহিদার বীজ কিনতে আসেন। সাহিদা জানান, শাশুড়ি তাকে খুব একটা পছন্দ করতেন না। তাকে দিয়ে ফসল তোলাসহ অনেক কাজ করাতেন। একসময় তাদের আলাদা করে দেওয়া হয়। জীবিকার তাগিদে তখনই নিজেরা কৃষিকাজ করতে শুরু করেন। স্বামী কলেজে পড়াশোনা করে তার কাজে সহযোগিতা করতেন। একসময় স্বামীর ব্যাংকে চাকরি হয়। তখন তিনিই কৃষিকাজটা ধরে রেখেছেন। ২০০৪ সালে পাশের এক চাষিকে দেখে পেঁয়াজের বীজ চাষ শুরু করেন সাহিদা। প্রথম ৪০ শতাংশ জমিতে দুই মণ বীজ পান। ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি করেন। দেখেন এর চাহিদা অনেক, লাভও ভালো। এভাবেই এগিয়ে চলা। সাহিদা জানান, গত বছর তিনি ৩০ একর জমিতে পেঁয়াজ বীজ চাষ করে ২০০ মণ বীজ পান, যা বিক্রি করেন ৪ কোটি টাকায়। লাভ হয় ৩ কোটি টাকা। জমির মধ্যে বেশির ভাগই বর্গা জমি। জানালেন, অনেকেই তাকে দেখে পেঁয়াজবীজ চাষে উদ্বুদ্ধ হন। তিনি নানা রকম প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। আগে বস্তা ভর্তি করে বীজ রাখতেন। কেউ চাইলে বস্তা খুলে মেপে দিতেন। এতে বীজের ক্ষতি হতো। প্রশিক্ষণই তাকে শেখায় প্যাকেট করে বীজ রাখলে বীজের ক্ষতি কম হয়।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আসাদুল্লাহ বলেন, সরকারের বেশ কিছু পদক্ষেপ নারী কৃষককে এগিয়ে যেতে সহায়তা করছে। আমাদের প্রতিটি প্রশিক্ষণে ৩০ শতাংশ নারী কৃষককে অন্তর্ভুক্ত করার নিয়ম করা হয়েছে। তার পরও কৃষি শ্রমিকদের মজুরিবৈষম্য আছে বলে জানান সাদুল্লাপুরের কৃষিশ্রমিক সর্দার মনি নারী। ষাটোর্ধ্ব মনি জানান, বংশপরম্পরায় তারা কৃষিকাজের সঙ্গে জড়িত। নিজের জমি নেই। সংসার চালাতে স্বামী-স্ত্রী দুজনেই শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। অনেক সময় স্বামীই বেশি আয় করেন। মনি ২০ জন নারী শ্রমিককে নেতৃত্ব দেন। কারো নারী শ্রমিক লাগলে জোগান দেন।

আরও

নবাবগঞ্জে রামবুটান চাষে আ. রহমানের ব্যতিক্রমী সাফল্য

নবাবগঞ্জে রামবুটান চাষে আ. রহমানের ব্যতিক্রমী সাফল্য

কেন এখনো মজুরিবৈষম্য—এমন প্রশ্নের জবাবে সাভার কৃষি কমকর্তা নাজিয়াত আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন, অনেকেই মনে করেন, পুরুষের শক্তি বেশি বলে কাজ বেশি করে। তাই মজুরি বেশি। কিছু কুসংস্কার ও ধর্মীয় বিষয় এখনো নারীদের এগিয়ে চলার পথে বৈষম্য সৃষ্টি করে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মেসবাহুল ইসলাম বলেন, মুজিব জন্মশত বার্ষিকীতে ১০০ পুষ্টি বাজার করছে সরকার। এ উপলক্ষ্যে ৫ লাখ বাজার করা হবে। সেখানে ৫ লাখ নারীকে যুক্ত করা হবে।

এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক এম এম আকাশ ইত্তেফাককে বলেন, ঘর ছেড়ে কাজে যোগ দেওয়া প্রথম ধাপ। এটি পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে বাজার অর্থনীতিতে দুই দিকের তাগিদ থেকে সৃষ্টি হয়, যা নারী শ্রমবাজারে যুক্ত করে শ্রমবাজার অর্থনীতি। কিছু ব্যতিক্রমী নারী দক্ষতা অর্জন করে কাজে পারদর্শিতা দেখিয়ে এগিয়ে যায়, এটা অর্থনৈতিক অগ্রগতি। কিন্তু সাংস্কৃৃতিক ও আইনগত স্বীকৃত অগ্রগতি সহজে অর্জিত হয় না। এটি অর্জিত হতে হলে রাষ্ট্রকে আইন করতে হয়। পাঠ্যসূচিকে নতুন ভ্যালু দিয়ে পুরুষতান্ত্রিকতার বিরুদ্ধে মানসিকতা তৈরি করতে হয়। নানা রকম সাংস্কৃৃতিক আয়োজন করে মূল মানসিকতার পরিবর্তন করতে হয়। বাংলাদেশে প্রথম ধাপ অর্জিত হলেও দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপে আটকে আছে। নারীর নিজেকে ও রাষ্ট্রকে এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে হবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

কাপ্তাই হ্রদে গেট খোলার দ্বিতীয় ঘটনা, সতর্কতা অব্যাহত

কাপ্তাই হ্রদে গেট খোলার দ্বিতীয় ঘটনা, সতর্কতা অব্যাহত

কিম জং উনের হুমকি, পারমাণবিক শক্তি বৃদ্ধি

কিম জং উনের হুমকি, পারমাণবিক শক্তি বৃদ্ধি

‘পৃথিবীর সবচেয়ে দয়ালু বিচারক’ ফ্রাঙ্ক ক্যাপ্রিও আর নেই

‘পৃথিবীর সবচেয়ে দয়ালু বিচারক’ ফ্রাঙ্ক ক্যাপ্রিও আর নেই

মাই টিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দীন গুলশান থেকে গ্রেপ্তার

মাই টিভির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দীন গুলশান থেকে গ্রেপ্তার

বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া ৪০ হাজার কোটি টাকার সম্পদের সন্ধান সিআইসির

বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া ৪০ হাজার কোটি টাকার সম্পদের সন্ধান সিআইসির

সর্বশেষ সংবাদ

সীমানা পুনর্নির্ধারণে পেশাদারিত্ব ও নিরপেক্ষতার প্রতিশ্রুতি সিইসির

সীমানা পুনর্নির্ধারণে পেশাদারিত্ব ও নিরপেক্ষতার প্রতিশ্রুতি সিইসির

মহিপুরে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, স্বেচ্ছাসেবকদল নেতার বাসা লুট

মহিপুরে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, স্বেচ্ছাসেবকদল নেতার বাসা লুট

বিএনপির উপদেষ্টা ফজলুর রহমানকে শোকজ

বিএনপির উপদেষ্টা ফজলুর রহমানকে শোকজ

মৌলভীবাজারে পঞ্চায়েতের রায় অমান্য, গ্রামচ্যুত পরিবার

মৌলভীবাজারে পঞ্চায়েতের রায় অমান্য, গ্রামচ্যুত পরিবার

ঠাকুরগাঁও কবরস্থানের প্রাচীর নির্মাণে দুর্নীতি, ভিডিও ভাইরাল

ঠাকুরগাঁও কবরস্থানের প্রাচীর নির্মাণে দুর্নীতি, ভিডিও ভাইরাল

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

মৌলভীবাজারের কফি হতে পারে আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানিযোগ্য নতুন কৃষিপণ্য

মৌলভীবাজারের কফি হতে পারে আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানিযোগ্য নতুন কৃষিপণ্য

মৌলভীবাজারের চা বাগান এলাকার কৃষকেরা এখন কফি চাষে ঝুঁকছেন। দীর্ঘদিন ধরে চায়ের জন্য পরিচিত এই অঞ্চলটি এখন কফির সম্ভাবনাও দেখাচ্ছে। কফি চাষের জন্য জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বিভিন্ন উপজেলায় বিনামূল্যে চারা বিতরণ করছে। এর ফলে স্থানীয় কৃষকরা চায়ের পাশাপাশি কফি চাষেও অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার নতুন পথ খুঁজে পাচ্ছেন। মৌলভীবাজার জেলার বিভিন্ন পাহাড়ি ও সমতল ভূমিতে এরাবিকা ও রোবাস্টা জাতের কফি বাণিজ্যিকভাবে

ডুমুরিয়ায় তরমুজের বাম্পার ফলন, মুখে হাসি বিপাশা গাইনের

ডুমুরিয়ায় তরমুজের বাম্পার ফলন, মুখে হাসি বিপাশা গাইনের

খুলনার ডুমুরিয়ায় এবছর তরমুজের বাম্পার ফলনে কৃষকরা মুখে হাসি ফুটিয়েছেন। গত বছরের তুলনায় এবছরের আবাদ ও উৎপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। আবহাওয়া অনুকূল এবং মাটি তরমুজ চাষের উপযোগী হওয়ায় রোগ ও পোকা-মাকড়ের আক্রমণ না হওয়ায় কৃষকরা অধিক ফলন পেয়েছেন। এছাড়াও বাজারদর ভালো থাকায় কৃষকরা খরচ বাদ দিয়ে লাভবান হওয়ার আশা করছেন। জানা যায়, চলতি বছর জেলায় ১২,২৫০ হেক্টর জমিতে তরমুজের আবাদ হয়েছে,

গ্রীষ্মকালেও টমেটো চাষে কৃষক রাকিবুল হাসানের দৃষ্টান্ত স্থাপন

গ্রীষ্মকালেও টমেটো চাষে কৃষক রাকিবুল হাসানের দৃষ্টান্ত স্থাপন

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে আধুনিক মালচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ করে সফল হয়েছেন পারেরটং গ্রামের কৃষক রাকিবুল হাসান। চলতি বছরে তিনি বারি-৮ জাতের টমেটো চাষ করে চমক দেখিয়েছেন। স্থানীয় কৃষি অফিসের পরামর্শে এপ্রিল মাসে বীজ রোপণ করে গত তিন মাসে তিনি প্রায় পাঁচ লাখ টাকার টমেটো বিক্রি করেছেন। রাকিবুল জানান, তিনি ৬০ শতক জমিতে টমেটো চাষ করেন। প্রদর্শনী প্লটের অংশ হিসেবে

নবাবগঞ্জে রামবুটান চাষে আ. রহমানের ব্যতিক্রমী সাফল্য

নবাবগঞ্জে রামবুটান চাষে আ. রহমানের ব্যতিক্রমী সাফল্য

বিদেশি ফল হলেও এখন দেশের মাটিতেই বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে পুষ্টিগুণে ভরপুর রামবুটান। লিচুর মত দেখতে, লোমশ ত্বকযুক্ত এবং লালচে রঙের এ ফল দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার কৃষিক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে। সফল চাষি মোঃ আঃ রহমানের হাত ধরেই এ অঞ্চলে রামবুটান ফল চাষে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়েছে। নবাবগঞ্জ উপজেলার বিনোদনগর ইউনিয়নের কপালদাড়া গ্রামের আঃ রহমান বিদেশে কর্মরত অবস্থায় রামবুটান

ঢেঁড়শেই ভাগ্যবদল, শ্রীমঙ্গলে কৃষকের সাফল্য

ঢেঁড়শেই ভাগ্যবদল, শ্রীমঙ্গলে কৃষকের সাফল্য

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার আশিদ্রোন ইউনিয়নের টিকরিয়া কপালিপাড়া গ্রামে একসময় ধানচাষের জন্য ব্যবহৃত বিশাল জমিতে এখন দুলছে সম্ভাবনার ঢেঁড়শ। স্থানীয় চাষিদের উদ্যোগ ও কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শে এলাকায় ঢেঁড়শ চাষে এসেছে বিপ্লব। ধান কাটার পর পতিত জমিকে কাজে লাগিয়ে লাভজনক সবজি চাষে সফল হয়েছেন গ্রামের কৃষকরা। এই গ্রামে প্রথম ঢেঁড়শ চাষ শুরু করেন চাষি বিষু রঞ্জন কপালি। তার সফলতা দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে একই