শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৫১৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

কৃষি

বাড়ছে প্রশিক্ষিত নারী কৃষকের সংখ্যা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৫ অক্টোবর ২০২১, ১৯:০

শেয়ার করুনঃ
বাড়ছে প্রশিক্ষিত নারী কৃষকের সংখ্যা
নারীকৃষি
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

সাহিদা বেগম একজন প্রশিক্ষিত নারী কৃষক। বাংলাদেশ এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন- বিএডিসিএর চুক্তিবদ্ধ চাষি তিনি। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের এসএমই কৃষক। বাড়ি থেকে বীজ বিক্রি করে ২০২০ সালে ৩ কোটি টাকা লাভ করেন তিনি। ফরিদপুরের কৃষক হলেও আজ জাতীয় পর্যায়ে সফল নারী কৃষক হিসেবে সাহিদা সবার গর্ব। শুধু সাহিদা বেগম নন, সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের সাদুল্লাপুরের সাহানারা বেগম আজ ফুল ও সবজি চাষ করে অনেককে অনুপ্রেরণা জোগাচ্ছেন। স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তারাও তার সাফল্যের প্রশংসা করেছেন। সিলেটের দক্ষিণ সুরমার রুমী আক্তার হাঁস-মুরগির ডিম বিক্রি করে সচ্ছলতার মুখ দেখেছেন। এমন অনেক নারী আজ প্রশিক্ষণ নিয়ে কৃষিক্ষেত্রে সফলতার স্বাক্ষর রেখে চলেছেন। তবে এ প্রসঙ্গে সংশ্লিষ্ট অভিজ্ঞ মহল বলছে, কৃষিক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ছে ঠিকই। তারা প্রশিক্ষিত, দক্ষও বটে। তবে ভূমিতে নারীর অধিকার, মজুরিবৈষম্য, উত্পাদিত পণ্য বাজারজাতকরণ তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকায় নারীর সঠিক ক্ষমতায়ন হচ্ছে না। তাই আইন করে নতুন মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

সম্প্রতি সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের সাদুল্লাপুরে কথা হয় সাহানারা বেগমের সঙ্গে। তিনি জানান, ২০০০ সালে ঐ এলাকায় আসেন স্বামীর সঙ্গে। এলাকায় সবজি আর ফুল চাষের প্রচলন বেশি। তার নিজের কোনো জমি নেই। তাই অন্যের জমি ভাড়া নিয়ে ৬ শতক জায়গায় ফুল আর ৬ শতক জায়গায় গম চাষ শুরু করেন। আর বর্তমানে তিনি সারা বছরই শাক-সবজি, গম আর গোলাপের চাষ করেন। সাহানারা জানান, শুরুতে তিনি একাই নিজের বর্গাজমিতে কাজ করেছেন। স্বামী আমীর হামজা অন্যের জমিতে কাজ করতেন। সংসার চালাতে তাদের অনেক কষ্ট হতো। আজ নিজেরা তো বটেই, এলাকার অনেক নারী-পুরুষ তার জমিতে কাজ করছেন। নিজে বেশ কিছু বিষয়ে প্রশিক্ষণও নিয়েছেন। কখন বীজ বুনতে হয়, কী করে পোকার হাত থেকে ফসল রক্ষার জন্য জৈব সার দিতে হয় এবং কীভাবে ‘সেক্স ফেরোমন ফাঁদ’ পেতে খেতের ক্ষতিকর পোকা নিধন করতে হয়—এ সবই জানা। তিনি নিজে মাঠে কাজ করেন আর উত্পাদিত পণ্য বাজারে বিক্রি করেন তার স্বামী। বাড়ি থেকে তিনিও কিছু বিক্রি করেন। স্থানীয় কৃষি কর্মকতা মো. মোজ্জামেল হক জানান, তাদের প্রশিক্ষিত কৃষকের মধ্যে এখন নারীর সংখ্যা বাড়ছে। সাদুল্লাপুরে ৪০ জন পুরুষ কৃষক প্রশিক্ষণ নিলে ২০ জন নারী কৃষকও প্রশিক্ষণ নেন। তাঁরা বেশ ভালো করছেন। ‘কমন ইন্টারেস্ট গ্রুপে’ (সিআইজি) ৬০ জন প্রশিক্ষিত নারী কৃষক আছেন।

আরও

গোপালপুরে ধানের চেয়ে খড় দামি, কৃষকের চিন্তার ভাঁজ

গোপালপুরে ধানের চেয়ে খড় দামি, কৃষকের চিন্তার ভাঁজ

মোবাইল ফোনে কথা হয় ফরিদপুর পৌরসভার গোবিন্দপুর গ্রামের সাহিদা বেগমের সঙ্গে। বাড়ি থেকেই পেঁয়াজের বীজ বিক্রি করেন তিনি। ফরিদপুরের বিভিন্ন উপজেলা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ব্যবসায়ীরা সাহিদার বীজ কিনতে আসেন। সাহিদা জানান, শাশুড়ি তাকে খুব একটা পছন্দ করতেন না। তাকে দিয়ে ফসল তোলাসহ অনেক কাজ করাতেন। একসময় তাদের আলাদা করে দেওয়া হয়। জীবিকার তাগিদে তখনই নিজেরা কৃষিকাজ করতে শুরু করেন। স্বামী কলেজে পড়াশোনা করে তার কাজে সহযোগিতা করতেন। একসময় স্বামীর ব্যাংকে চাকরি হয়। তখন তিনিই কৃষিকাজটা ধরে রেখেছেন। ২০০৪ সালে পাশের এক চাষিকে দেখে পেঁয়াজের বীজ চাষ শুরু করেন সাহিদা। প্রথম ৪০ শতাংশ জমিতে দুই মণ বীজ পান। ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি করেন। দেখেন এর চাহিদা অনেক, লাভও ভালো। এভাবেই এগিয়ে চলা। সাহিদা জানান, গত বছর তিনি ৩০ একর জমিতে পেঁয়াজ বীজ চাষ করে ২০০ মণ বীজ পান, যা বিক্রি করেন ৪ কোটি টাকায়। লাভ হয় ৩ কোটি টাকা। জমির মধ্যে বেশির ভাগই বর্গা জমি। জানালেন, অনেকেই তাকে দেখে পেঁয়াজবীজ চাষে উদ্বুদ্ধ হন। তিনি নানা রকম প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। আগে বস্তা ভর্তি করে বীজ রাখতেন। কেউ চাইলে বস্তা খুলে মেপে দিতেন। এতে বীজের ক্ষতি হতো। প্রশিক্ষণই তাকে শেখায় প্যাকেট করে বীজ রাখলে বীজের ক্ষতি কম হয়।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আসাদুল্লাহ বলেন, সরকারের বেশ কিছু পদক্ষেপ নারী কৃষককে এগিয়ে যেতে সহায়তা করছে। আমাদের প্রতিটি প্রশিক্ষণে ৩০ শতাংশ নারী কৃষককে অন্তর্ভুক্ত করার নিয়ম করা হয়েছে। তার পরও কৃষি শ্রমিকদের মজুরিবৈষম্য আছে বলে জানান সাদুল্লাপুরের কৃষিশ্রমিক সর্দার মনি নারী। ষাটোর্ধ্ব মনি জানান, বংশপরম্পরায় তারা কৃষিকাজের সঙ্গে জড়িত। নিজের জমি নেই। সংসার চালাতে স্বামী-স্ত্রী দুজনেই শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। অনেক সময় স্বামীই বেশি আয় করেন। মনি ২০ জন নারী শ্রমিককে নেতৃত্ব দেন। কারো নারী শ্রমিক লাগলে জোগান দেন।

আরও

গোপালপুরে ধানের চেয়ে খড় দামি, কৃষকের চিন্তার ভাঁজ

গোপালপুরে ধানের চেয়ে খড় দামি, কৃষকের চিন্তার ভাঁজ

কেন এখনো মজুরিবৈষম্য—এমন প্রশ্নের জবাবে সাভার কৃষি কমকর্তা নাজিয়াত আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন, অনেকেই মনে করেন, পুরুষের শক্তি বেশি বলে কাজ বেশি করে। তাই মজুরি বেশি। কিছু কুসংস্কার ও ধর্মীয় বিষয় এখনো নারীদের এগিয়ে চলার পথে বৈষম্য সৃষ্টি করে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মেসবাহুল ইসলাম বলেন, মুজিব জন্মশত বার্ষিকীতে ১০০ পুষ্টি বাজার করছে সরকার। এ উপলক্ষ্যে ৫ লাখ বাজার করা হবে। সেখানে ৫ লাখ নারীকে যুক্ত করা হবে।

এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক এম এম আকাশ ইত্তেফাককে বলেন, ঘর ছেড়ে কাজে যোগ দেওয়া প্রথম ধাপ। এটি পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে বাজার অর্থনীতিতে দুই দিকের তাগিদ থেকে সৃষ্টি হয়, যা নারী শ্রমবাজারে যুক্ত করে শ্রমবাজার অর্থনীতি। কিছু ব্যতিক্রমী নারী দক্ষতা অর্জন করে কাজে পারদর্শিতা দেখিয়ে এগিয়ে যায়, এটা অর্থনৈতিক অগ্রগতি। কিন্তু সাংস্কৃৃতিক ও আইনগত স্বীকৃত অগ্রগতি সহজে অর্জিত হয় না। এটি অর্জিত হতে হলে রাষ্ট্রকে আইন করতে হয়। পাঠ্যসূচিকে নতুন ভ্যালু দিয়ে পুরুষতান্ত্রিকতার বিরুদ্ধে মানসিকতা তৈরি করতে হয়। নানা রকম সাংস্কৃৃতিক আয়োজন করে মূল মানসিকতার পরিবর্তন করতে হয়। বাংলাদেশে প্রথম ধাপ অর্জিত হলেও দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপে আটকে আছে। নারীর নিজেকে ও রাষ্ট্রকে এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

দুদক প্রধান কার্যালয়ের সামনে মোটরসাইকেল আরোহীদের ককটেল বিস্ফোরণ

দুদক প্রধান কার্যালয়ের সামনে মোটরসাইকেল আরোহীদের ককটেল বিস্ফোরণ

দেবীদ্বারে চীনা রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক দল, জুলাই শহীদ পরিবারের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ

দেবীদ্বারে চীনা রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক দল, জুলাই শহীদ পরিবারের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ

নবাবগঞ্জে উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রকে ১০ শয্যা হাসপাতালের দাবিতে মানববন্ধন

নবাবগঞ্জে উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রকে ১০ শয্যা হাসপাতালের দাবিতে মানববন্ধন

দেবীদ্বারে ২ শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে বিএনপি নেতার জামায়াতে যোগদান

দেবীদ্বারে ২ শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে বিএনপি নেতার জামায়াতে যোগদান

জাতীয় ছাত্রশক্তি ভূরুঙ্গামারীর আহ্বায়ক লিংকন, সদস্য সচিব জয়

জাতীয় ছাত্রশক্তি ভূরুঙ্গামারীর আহ্বায়ক লিংকন, সদস্য সচিব জয়

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাকায় ফের ভূমিকম্প: বিকেল ৬টা ৬ মিনিটে ৩.৭ মাত্রার কম্পন

ঢাকায় ফের ভূমিকম্প: বিকেল ৬টা ৬ মিনিটে ৩.৭ মাত্রার কম্পন

একই দিনে নির্বাচন ও গণভোট—চ্যালেঞ্জের মুখে ইসি: সিইসি

একই দিনে নির্বাচন ও গণভোট—চ্যালেঞ্জের মুখে ইসি: সিইসি

পদ্মা ব্যারেজ হলে রাজবাড়ী হবে উন্নত শহর - প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী

পদ্মা ব্যারেজ হলে রাজবাড়ী হবে উন্নত শহর - প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী

দিনাজপুরে মিনিবাস–অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের চারজনের মৃত্যু

দিনাজপুরে মিনিবাস–অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের চারজনের মৃত্যু

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ২২

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ২২

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

বরিশালে ঘূর্ণিঝড় রেমালে নষ্ট ২৭২ টন সার ১৮ মাস পর মাটি চাপা

বরিশালে ঘূর্ণিঝড় রেমালে নষ্ট ২৭২ টন সার ১৮ মাস পর মাটি চাপা

২০২৪ সালের ২৬শে মে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে দক্ষিণাঞ্চলের কৃষকদের জন্য বরাদ্দ রাখা ২৭২ টন সার নষ্ট হওয়ার দীর্ঘ ১৮ মাস পর অবশেষে ধ্বংস করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে বরিশাল নগরীর ত্রিশ গোডাউন এলাকার বাফা কার্যালয়ের পাশে প্রায় ৫ হাজার ৬৪০ বস্তা সার মাটি চাপা দেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। নষ্ট হওয়া এই সারের আনুমানিক মূল্য প্রায় অর্ধ কোটি টাকা। সার ধ্বংস কার্যক্রমে

দিনাজপুরে কলা চাষে সফল শাকিল আনসারী

দিনাজপুরে কলা চাষে সফল শাকিল আনসারী

দিনাজপুরের হিলিতে স্বাবলম্বী কৃষক শাকিল আনসারী উপজেলার বৃহত্তম কলার বাগান গড়ে সফলতার নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। ১৫০ শতাংশ জমিতে তিনি দুই বছর আগে শুরু করেন ১,৩০০ গাছের কলার চারা। বর্তমানে তার বাগানে তের হাজারেরও বেশি চারা রয়েছে। শাকিল আনসারী জানান, বাগানে প্রথম ফল আসতে লাগল ছয় মাসের মধ্যে। এ বাগান থেকে বছরে তিনি আড়াই থেকে তিন লাখ টাকা আয় করছেন। চারা,

মৌলভীবাজারে আমনের বাম্পার ফলন: হাওর-উজানে কৃষকের মুখে তৃপ্তির হাসি

মৌলভীবাজারে আমনের বাম্পার ফলন: হাওর-উজানে কৃষকের মুখে তৃপ্তির হাসি

মৌলভীবাজার জেলার শস্যভান্ডারখ্যাত কাউয়াদীঘি হাওর অধ্যুষিত রাজনগরসহ জেলার বিভিন্ন উপজেলায় চলতি রোপা আমন মৌসুমে দেখা দিয়েছে আশাতীত বাম্পার ফলন। দীর্ঘ প্রতিকূলতা, পাহাড়ি ঢল ও টানা বন্যার ক্ষতি পেরিয়ে বহু কৃষক পরিবার এবার নতুন স্বপ্ন নিয়ে মাঠে নেমেছেন। মাঠজুড়ে এখন দোল খাচ্ছে সোনালি ধানের শীষ; উঠোনজুড়ে জমতে শুরু করেছে নতুন ফসল। হেমন্তের বাতাসে পাকা-আধাপাকা ধানের সোনালি সমারোহ যেন প্রকৃতির উৎসবে পরিণত

গোপালপুরে আমনে বাম্পার ফলন, কৃষকের মুখে তৃপ্তির হাসি

গোপালপুরে আমনে বাম্পার ফলন, কৃষকের মুখে তৃপ্তির হাসি

টাঙ্গাইলের গোপালপুরে চলতি আমন মৌসুমে ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। দীর্ঘ প্রতিকূলতা ও অতীতের কয়েক বছরের বন্যা পরিস্থিতি কাটিয়ে এবার কৃষক–কৃষাণীদের মুখে ফুটে উঠেছে তৃপ্তির হাসি। মাঠজুড়ে দোল খাচ্ছে সোনালি ধান, আর কৃষকের উঠোনেও জমতে শুরু করেছে নতুন ফসল। পরিবার ও ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন স্বপ্ন বুনছেন তারা। উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখা যায়—হেমন্তের হালকা বাতাসে পাকা ও আধাপাকা ধানের স্বর্ণালি শীষ দুলছে।

জুড়ীতে আদালেবু চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির নতুন দিগন্ত

জুড়ীতে আদালেবু চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির নতুন দিগন্ত

মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার টিলাভূমিতে বাণিজ্যিকভাবে আদালেবু চাষ দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। তুলনামূলক কম খরচে অধিক লাভজনক হওয়ায় ছোট-বড় অনেক চাষি এ চাষকে অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতার নতুন পথ হিসেবে দেখছেন। উপজেলার মাটি ও আবহাওয়া আদালেবু চাষের জন্য বিশেষভাবে উপযুক্ত। বর্তমানে জুড়ীর ২৫০ হেক্টর জমিতে আদালেবুর বাগান গড়ে উঠেছে। পাহাড়ি এলাকার অনুকূল আবহাওয়া এবং রোগ-বালাইমুক্ত পরিবেশে এই লেবু সারা বছর ফলন দেয়। জুড়ীর উৎপাদিত