সোমবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৫৪ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

বিশেষ প্রতিবেদন

বাবা চলে যাবার আজ দুই বছর

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ৪:১৭

শেয়ার করুনঃ
বাবা চলে যাবার আজ দুই বছর
বাবা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আমার আব্বা মাওলানা মোঃ মোজাহিরুল হক (রাহিমাহুল্লাহ) এর আজ দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী। প্রকৃতির আমোঘ নিয়মেই আমার পরম শ্রদ্ধাভাজন আব্বা আমাদের ছেড়ে সাড়া দিয়েছেন আল্লাহর ডাকে। আব্বা চলে যাবার আজ দুই বছর হলো। এই দুই বছরে প্রতি দিনই বাবার অপরিসীম শূন্যতা অনূভব করেছি। বাবার ছায়া কি যে বিশাল সেটি বোধহ​য় কেবল যারা হারায় তারাই বুঝে।

কারও বাবা-মা চিরজীবন বেঁচে থাকেন না। মানুষের জন্মই হয় একদিন মৃত্যুর স্বাদ লাভ করার জন্য। সবাই মরণশীল। তবুও এত কষ্ট হয় কেন চলে যাওয়ায়?

আরও

আবারও বিমানের বিমাতাসুলভ আচরণ, বিচ্ছিন্ন বরিশাল-পায়রা-কুয়াকাটা

আবারও বিমানের বিমাতাসুলভ আচরণ, বিচ্ছিন্ন বরিশাল-পায়রা-কুয়াকাটা

বুকভরা বিষণ্নতা আজ আমাকে অশ্রুসিক্ত করছে। ২০২২ সালের আজকের দিনে আমার আব্বা সিলেটেরএকটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মৃত্যুর পর থেকে প্রতিটি ৬ ডিসেম্বর আমার মন বেদনার ঘন কালো মেঘে আচ্ছাদিত হয়। আব্বার কথা মনে পড়লেই চোখ জলে ঝাপসা হয়ে আসে। এলোমেলো ভিড় করে অজস্র স্মৃতি। 

আব্বার ত্যাগ-ম্মৃতি হরদম মনের গ্যালারিতে ভাসলেও আজকের এদিনে অশ্রু ঝরে নিতান্ত সংগোপনে। কারণ, পরিবারের অন্য কেউ তা দেখলে সে–ও অশ্রু ঝরাবে। হয়তো অন্যরাও আড়ালে একই কাজ করে!

আরও

মাইলস্টোন বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের জন্য দেশের সব মসজিদে বিশেষ দোয়া-মোনাজাত

মাইলস্টোন বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের জন্য দেশের সব মসজিদে বিশেষ দোয়া-মোনাজাত

প্রয়াত আব্বার কথা ও স্মৃতি আজও স্পষ্ট মনে পড়ে। এতটা ভালোবাসি আমার হারানো আব্বাকে, অথচ কখনো তাঁকে বলতে পারিনি। এমনকি বাবার সঙ্গে এক ফ্রেমে আমার নিজের একটা ছবি পর্যন্তও তোলা নেই! অথচ তাঁর স্মৃতি আমার হৃদয়পটে আজও ভাস্বর! 

বাবা-ভালোবাসা ও ভালো লাগার শব্দ। দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধের শব্দ। স্নেহের শীতল ছায়াতলের বটবৃক্ষের কথা মনে করিয়ে দেওয়ার মতো শব্দ 'বাবা'। 

বাবাকে আমি এবং আমাদের ভাই-বোনেরা ‘আব্বা’ ডাকতাম, আমার কাছে মনে হতো এই সম্বোধনটাই বেশি কোমল এবং বেশি কাছের। প্রতিটি সন্তানের বুক জুড়ে থাকে বাবার প্রতি চির অম্লান শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। এই ভালোবাসা জগতের সকল কিছুর তুলনার ঊর্ধে।

কোথায় যেন কী নেই। আকাশের দিকে তাকালে আকাশে সুুরুজ নেই। রাতের সিতারা নেই। চাঁদ নেই। জোছনা নেই। দিকে দিকে খাঁ খাঁ শূন্যতা ভর করেছে। আব্বার সাহচার্য-সহযোগিতার কাঙাল হয়ে উঠছি দিন দিন। 

বাবা তো বাবাই। পৃথিবীর কিছু দিয়ে কি তার তুলনা চলে? সন্তানের বড় হওয়ায় যাবতীয় আয়োজন। মানুষ হওয়ার যাবতীয় প্রোগ্রাম সব তো বাবাই করেন। বাবা আর ফিরবে না। আসলে যার বাবা আছে সে বোঝে না বাবা কী। যার নেই সেই বোঝে!

আব্বার মৃত্যুর পর থেকে যখন কোনো বিপদে দিশাহারা হয়ে পড়ি।অভিভাবকহীনতার কষ্টে ভুগি। কারও পরামর্শ চাইলে শুনতে হয়- দেখ, তুমি অনেক দায়িত্বশীল পর্যায়ে আছ, আমাদের চেয়ে ভালো বুঝ-যা ভালো মনে করো, তাই করো।

বাবা থাকতে মনে হতো না আমি বড় হয়েছি, মনে হতো এখনো ছোট আছি। এখন মনে হয় বয়স হয়েছে, নিজেরই বড় বড় সিদ্ধান্ত নিতে হবে। বাবা হারানোর ব্যথা বা বাবাহীন জীবনের কষ্ট ভয়ানক। যে বাবা হারায়নি সে এই ব্যথা বুঝবে না।

আমার আব্বা প্রচারবিমুখ মুুখলিছ আলেম ছিলেন। পাকিস্তানের করাচি থেকে দাওরায়ে হাদিস (মাস্টার্স ডিগ্রি) শেষ করে বিভিন্ন মাদরাসায় অধ্যাপনা করেন। পরবর্তী সিলেটের বরেণ্য বুজুর্গ আল্লামা নুর উদ্দিন গহরপুরী রহ. নির্দেশে সাইটুলা ইসলামিয়া আরাবিয়া ইমদাদুল উলুম মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করেন। আমৃত্যু তিনি শিক্ষকতা করেছেন। দেশ-বিদেশে বহু শিক্ষার্থী গড়েছেন।

আমার বাবা একজন আলেম হওয়ার কারণে তিনি দ্বীন পালনে এবং পরিবারকে দ্বীন পালনে এবং নীতি আদর্শে ছিলেন অটল। আদর্শবান বাবা হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালনে একটুও শিথিলতা প্রদর্শন করেননি। আমাদের পরিবারের সবাইকে দ্বীনি শিক্ষা-ধর্মকর্ম পালনে সর্বোচ্চ দায়িত্ব পালন করেন। 

মানুষ হিসেবে যেসব মৌলিক গুণ থাকা উচিত, তাঁর সব কিছুই আব্বার কাছ থেকে শিখেছি। তিনি সদা হাস্যজ্বল মানুষের বিপদে-আপদে তাদের আন্তরিকভাবে পাশে থাকতেন।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

তিনি সারাজীবন সৎভাবে জীবনযাপন করেছেন, মানুষের উপকার করার চেষ্টা করেছেন, কারো কোনো ক্ষতি করেননি। কারো উপকার করতে না পারো, কখনোই কারো ক্ষতি কোরো না। ছোটোবেলা থেকেই এটা সবসময়ই বাবার মুখে শুনে এসেছি।

আব্বা আলেম-উলামা, তার শাগরেদ ও আত্মীয়স্বজনসহ বাড়িতে কেউ এলে কখনোই তাঁকে কিছু না খাইয়ে বাবা বিদায় দিতেন না। আপ্যায়ন করতে তিনি ভালোবাসতেন।

তাঁর শিক্ষকতার আদর্শই তার সমগ্র জীবনাচরণের অঙ্কুর ও শেকড়কে ধারণ করেছিল। এদিকে তার সকল মানবিক গুণাবলি, কর্তব্য-পরায়ণতা, দৃষ্টিভঙ্গির উদারতা, সাহসিকতা ও ন্যায়ের পাশে দাঁড়ানোর সমুদয় সত্যনিষ্ঠায় যর্থাথই হয়ে উঠেছিল তার পরিচয় I 

বাবা আমাদের জন্য তাঁর নীতি-আদর্শ রেখে গেছেন। আদর্শ মানে গালভরা কিছু নয়। সামান্য নিয়েও সততার শক্তিতে আর ভালোবাসায় কিভাবে সবকিছু কানায় কানায় ভরিয়ে রাখা যায়, এ শিক্ষা তো দিয়ে গেছেন। ছোট্ট একটা জীবন আনন্দময় করার জন্য সততার চেয়ে বড় আদর্শ আর কী হতে পারে।

আব্বার মৃত্যুর পর অনেকের সঙ্গে দেখা হয়েছে। বাসায় তাঁরা এসেছেন। দেশের নানা প্রান্ত ও দেশের বাইরে থেকে ফোন করেছেন। বাবার প্রতি তাঁদের যে গভীর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার অভিব্যক্তি দেখেছি, তা অতুলনীয় ও হৃদয়স্পর্শী। ভালোবাসার সম্ভবত একটি তরঙ্গ আছে। 

আব্বা যেমন মানুষকে ভালোবাসতেন, তারাও তেমনি ভালোবাসতেন আব্বাকে। ভালোবাসার সেই অদৃশ্য তরঙ্গ সবাইকে স্পর্শ করতো।

আব্বার জানাজায় বিভিন্ন শ্রেণি পেশার বিপুল মানুষ এসেছিলেন। সবাই আব্বার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করেছেন, একজন ভালো মানুষ হিসেবে তাঁর হয়ে মাফ চেয়েছেন।

আব্বার মৃত্যু পরবর্তী মানুষদের কাছ থেকে যে ভালোবাসা পেয়েছি সেটা ভুলার মতো নয়। এগুলো আদতে অর্জন। আব্বা নেই আজ দুই বছর পূর্ণ হয়েছে, অথচ সেই একই পরিচিতি, একই ভালোবাসা আমরা পেয়ে যাচ্ছি। এগুলো দেখে মনে হয় আব্বা দৈহিকভাবে হয়ত নেই কিন্তু তাঁর পরিচিতি এখনও রয়ে গেছে। এগুলো দেখে একদিকে গর্ব হয়, আবার অন্যদিকে নিজেকে পিতৃহীন ভেবে বুকটা হাহাকার করে ওঠে! এই হাহাকারের যন্ত্রণা যে কতটা ভারী সেটা ঠিক ঠিক টের পাই; আমি নিশ্চিত জগতের অধিকাংশ পিতৃহীনেরাই টের পায়। 

আমার আব্বা (রহ.) মাওলানা মোজাহিরুল হক ১৯৫৩ সালের ৮ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন। পাকিস্তানের করাচি মাদরাসা থেকে ১৯৭০ সালে দাওরায়ে হাদিস কৃতিত্বের সাথে সম্পন্ন করেন। পাকিস্তানের হাফিজুল হাদিস আল্লামা আব্দুল্লাহ দরখাস্তি (রহ.) এর কাছে শিক্ষা এবং বাইয়াতগ্রহণ করেন। 

ইলমে দ্বীনের সর্বোচ্চ ডিগ্রি সম্পন্ন করে দেশে এসে প্রথমে হবিগঞ্জের একটি মাদরাসায় শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। এরপর সত্তর দশকে শ্রীমঙ্গলের জুলেখা নগর চা বাগান মসজিদে ইমামতি পদে যোগদেন। 

১৯৮৯ সালে শায়খে গহরপুরী রহ. এর নির্দেশে শ্রীমঙ্গল উপজেলার সিন্দুরখান ইউনিয়নের সাইটুলা গ্রামে ইসলামিয়া আরাবিয়া ইমদাদুল উলুম মাদরাসা প্রতিষ্ঠা কনের তিনি। প্রতিষ্ঠার পর থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি মুহতামিম (প্রিন্সিপাল) পদে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন। মৃত্যুকালে আব্বা ৩ ছেলে ও ৬ মেয়েসহ নাতী-নাতনী, বহু ছাত্র ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ছিল ৬৯।

ওগো আরশে আজিমের মালিক মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন, আপনার কাছে প্রার্থনা করি, আমাদের আব্বাকে মাফ করে দেন এবং জান্নাতুল ফেরদাউস দান করেন।

হে আমার রব! তাদের প্রতি দয়া করো যেভাবে শৈশবে তারা আমাদের প্রতিপালন করেছিলেন। আমীন। ‍‍'রাব্বিরহামহুমা কামা রাব্বা ইয়ানি ছাগিরা‍‍'

লেখক : এহসান বিন মুজাহির, সাংবাদিক, কলামিস্ট ও প্রিন্সিপাল শ্রীমঙ্গল আইডিয়াল স্কুল

সর্বশেষ সংবাদ

রাজাপুরে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহে পোনা অবমুক্ত, র‌্যালি

রাজাপুরে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহে পোনা অবমুক্ত, র‌্যালি

রাষ্ট্রপতির আদেশে আলোচিত ডিবি প্রধান হারুনসহ বরখাস্ত ১৮ কর্মকর্তা

রাষ্ট্রপতির আদেশে আলোচিত ডিবি প্রধান হারুনসহ বরখাস্ত ১৮ কর্মকর্তা

আত্রাইয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহে র‌্যালি ও আলোচনা

আত্রাইয়ে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহে র‌্যালি ও আলোচনা

সিলেটে নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মো. সারওয়ার আলম

সিলেটে নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মো. সারওয়ার আলম

হিলিতে শুরু হলো চারদিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ বই মেলা

হিলিতে শুরু হলো চারদিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ বই মেলা

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসরাইলকে অস্ত্র সরবরাহ ঠেকাতে জেনোয়া বন্দরে সৌদি জাহাজ আটক

ইসরাইলকে অস্ত্র সরবরাহ ঠেকাতে জেনোয়া বন্দরে সৌদি জাহাজ আটক

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে নিয়ে সংশয়-নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে নিয়ে সংশয়-নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

দেশে মব সহিংসতা নিয়ে ৮০% মানুষের উদ্বেগ: জরিপ

দেশে মব সহিংসতা নিয়ে ৮০% মানুষের উদ্বেগ: জরিপ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন মামলায় গোয়ালন্দে ৪ আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন মামলায় গোয়ালন্দে ৪ আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

জাবিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী হামলায় ১৮১ জনের শাস্তি ঘোষণা

জাবিতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী হামলায় ১৮১ জনের শাস্তি ঘোষণা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

গ্রীষ্মকালেও টমেটো চাষে কৃষক রাকিবুল হাসানের দৃষ্টান্ত স্থাপন

গ্রীষ্মকালেও টমেটো চাষে কৃষক রাকিবুল হাসানের দৃষ্টান্ত স্থাপন

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে আধুনিক মালচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ করে সফল হয়েছেন পারেরটং গ্রামের কৃষক রাকিবুল হাসান। চলতি বছরে তিনি বারি-৮ জাতের টমেটো চাষ করে চমক দেখিয়েছেন। স্থানীয় কৃষি অফিসের পরামর্শে এপ্রিল মাসে বীজ রোপণ করে গত তিন মাসে তিনি প্রায় পাঁচ লাখ টাকার টমেটো বিক্রি করেছেন। রাকিবুল জানান, তিনি ৬০ শতক জমিতে টমেটো চাষ করেন। প্রদর্শনী প্লটের অংশ হিসেবে

ভালোবাসার অদম্য গল্প, জীবনের আঁধারে খোকা-খুকি

ভালোবাসার অদম্য গল্প, জীবনের আঁধারে খোকা-খুকি

গভীর ভালোবাসা মানে শুধু সুখের দিন নয়, বরং দুঃখ-কষ্টের সময়ও একে অপরের হাত শক্ত করে ধরা। টাঙ্গাইলের গোপালপুর পৌর শহরের সুতি গ্রামের কাঙ্গাল দাস এলাকায় বসবাসরত খোকা (৬০) ও খুকি (৬৫) নামের এই বৃদ্ধ দম্পতির জীবন এমনই এক উদাহরণ। ছোটবেলায় সুস্থ দৃষ্টিসম্পন্ন খোকা মাত্র ছয়-সাত বছর বয়সে অজানা এক রোগে অন্ধ হয়ে যান। সেই অন্ধত্বই হয়ে ওঠে তার সারাজীবনের সঙ্গী। খোকাকে

আশাশুনিতে কাঁচামালের সংকটে হারাচ্ছে গ্রামীণ মাদুরের ঐতিহ্য

আশাশুনিতে কাঁচামালের সংকটে হারাচ্ছে গ্রামীণ মাদুরের ঐতিহ্য

সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার ঐতিহ্যবাহী মাদুর শিল্প আজ হারিয়ে যাওয়ার পথে। একসময় মেলে দিয়ে তৈরি হাতে বোনা মাদুরের সুনাম দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিল। স্থানীয় অর্থনীতির অন্যতম ভরসা এই শিল্প কাঁচামালের সংকট, উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি, প্লাস্টিকের পাটির প্রতিযোগিতা এবং সরকারি সহায়তার অভাবে ধীরে ধীরে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। উপজেলার কাদাকাটি, খাজরা, শোভনালী, বুধহাটা, প্রতাপনগরসহ বহু গ্রামে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে মানুষ মাদুর বুনে

আশাশুনিতে কাঠের নকশার শিল্পে প্রজন্ম সংকট বাড়ছে

আশাশুনিতে কাঠের নকশার শিল্পে প্রজন্ম সংকট বাড়ছে

আশাশুনির শতাধিক কারিগর কাঠের নকশার শিল্পে প্রাণ দিয়েছেন। দেশজুড়ে কাঠের ফার্নিচারের চাহিদা থাকা সত্ত্বেও কারিগরদের সংখ্যা কমছে এবং এই ঐতিহ্যবাহী শিল্প পিছিয়ে পড়ছে। কারিগরদের দক্ষতা অর্জনে কমপক্ষে ৫-৬ বছর লাগে। গড়ে একজন সম্পূর্ণ মিস্ত্রী মাসে ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকা আয় করেন, আর অদক্ষ ‘হাফ মিস্ত্রী’ পান মাত্র ৮ থেকে ৯ হাজার টাকা। কারিগররা সাধারণত সরাসরি ক্রেতার কাছ থেকে অর্ডার পান

ঝুঁকি নিয়ে উত্তাল পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে বেতকা-রাখালগাছির মানুষ

ঝুঁকি নিয়ে উত্তাল পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে বেতকা-রাখালগাছির মানুষ

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দেবগ্রাম ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চল বেতকা ও রাখালগাছির চরাঞ্চলে বসবাসরত সহস্রাধিক পরিবারের তিন হাজারেরও বেশি মানুষের একমাত্র যাতায়াত মাধ্যম ইঞ্জিনচালিত নৌকা। বর্ষা হোক বা শুষ্ক মৌসুম— প্রতিদিনই অন্তারমোড় থেকে পদ্মা নদী পাড়ি দিতে হয় স্থানীয়দের। শুষ্ক মৌসুমে এই নৌপথের দূরত্ব প্রায় ২০ কিলোমিটার হলেও বর্ষাকালে বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ৩০ কিলোমিটার। দেবগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের তথ্য অনুযায়ী, এই এলাকার ১০টি গ্রামে—পানপাড়া,