শুক্রবার, ৯ মে, ২০২৫২৭ বৈশাখ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ1TK8B83CTTQWN3SJNRKSQ9.gif
সম্পাদকীয়

পৃথিবী টা এত নিষ্ঠুর কেন !

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩১ জানুয়ারি ২০২৩, ১৬:৩

শেয়ার করুনঃ
পৃথিবী টা এত নিষ্ঠুর কেন !

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আরিফুর রহমান সিহাব ঃ  বাবা মারা গিয়েছে এই খবর জানাতে মেয়েকে ফোন করে দেখি সে আমাদের নাম্বার ব্লক করে দিয়েছে। আমাদের অপরাধ অসুস্থ বাবা মেয়েকে একবারের জন্যে  দেখতে চেয়েছিল সেটা তাকে কল করে জানিয়েছিলাম। 

আরও

রাজনীতির নীতি: ভুলের খেসারত দেশকে কী দেয়?

রাজনীতির নীতি: ভুলের খেসারত দেশকে কী দেয়?

দেখতে আসলে যদি দায়িত্ব নিতে হয় এই ভয়ে হয়তো দেখতে আসেনি। এখন তো মারাই গিয়েছে আর দায়িত্ব নেয়ার ভয় পাবেনা এটা চিন্তা করে মৃত বাবার পরিচিত একজন কে কল করে তার ছেলে, দুই মেয়ে এবং স্ত্রী কে জানাতে বললাম।  বিশেষ করে তার একমাত্র ছেলে ইমনকে জানানোর কথা বলেছি কারন গতকাল মারা যাওয়ার আগে ইমনকে অনেক ডাকছিল। 

প্রায় ৪৫ মিনিট পরে সেই পরিচিত জানালো তারা কেউ আসবে না। আমি তাকে আবার বল্লাম ভাই ওনাদেরকে আরেকবার কল দেন ওনাদের কোন খরচ বহন করতে হবেনা আমরাই সকল খরচ বহন করবো। তার পরিবারের কেউ না আসলে এই বৃদ্ধ বাবার লাশটি কোন পরিচয় ছাড়াই বেওয়ারিশ ভাবে দাফন করতে হবে। 

আরও

মহান বিজয় দিবস: আমাদের গৌরব, আমাদের প্রেরণা

মহান বিজয় দিবস: আমাদের গৌরব, আমাদের প্রেরণা

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

রাত তখন প্রায় ২টা। আমরা মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে লাশ নিয়ে অপেক্ষা করছি রাত ৮ থেকে, অন্তত এই বৃদ্ধ বাবাকে যেন বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে দাফন করতে না হয়। এদিকে হাসপাতাল থেকে আমাদেরকে দ্রুত লাশ নিয়ে যাওয়ার কথা বলছে। আমরা যদি সেই মুহূর্তে লাশ গ্রহণ করতাম তখন তার ডেড সার্টিফিকেট তৈরি হতো বেওয়ারিশ হিসাবে, কারন আমরা তার আইনগত কোন অভিভাবক না।

আবার তার সেই পরিচিত লোক কে ফোন দিলে সে বলল তার পরিবারের কেউ আর ফোন ধরছে না।আমরা যখন এই অবস্থায় কি করবো বুঝতে পারছিলাম না, ঠিক সেই মুহূর্তে একজন ফোন করে বলল সে মৃত ব্যক্তির ভাই এবং সে হাসপাতালে আসতেছেন। আমাদের মধ্যে কিছুটা আশার সঞ্চারণ হলো, এবং সে সর্বোপরি হাসপাতালে আসলেন।  আমরা তার জাতীয় পরিচয়পত্র মিলিয়ে দেখলাম তারা আপন ভাই, তবে সে তার ভাইয়ের লাশ নিয়ে যেতে চাচ্ছেন না। 

এরপরে আমরা তার ভাইকে সাথে নিয়ে আজ সকাল ১১ টার সময় আজিমপুর কবরস্থানে দাফন কাজ সম্পন্ন করি। আল্লাহর কাছে হাজার সুক্রিয়া শেষপর্যন্ত তাকে বেওয়ারিশ ভাবে না, তার নাম পরিচয় সহ-ই দাফন করতে পেরেছি। তবে এই অমানবিক ঘটনার স্বাক্ষী হওয়ার পর থেকে আমাদের নিজেদের কে মানুষ বলে দাবি করতে লজ্জা হচ্ছে,  কারন একটা পশুও যদি মারা যায় তখন অন্য পশুরা তাকে দেখতে আসে।

এই বৃদ্ধ বাবা করোনার আগে একটি দোকান করে তার সংসার চালাতো এরপরে সে অসুস্থ হওয়ার কারনে সংসারে আর কোন টাকা দিতে পারতোনা। টাকা না দিতে পারার কারনে তাকে আর তার পরিবারের কেউ দেখতে পারতোনা। এরপর থেকেই তার জীবন কাটাতে হয় রাস্তায় ঘুরে ঘুরে।  এই বৃদ্ধ বাবা আমাদের 'ভালো কাজের হোটেল' এর কমলাপুর শাখায় প্রতিদিন খাবার খেতেন, আর থাকতেন কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে। অসুস্থতার জন্যে তার রাস্তাঘাটে থাকতে কষ্ট হওয়ার কারনে সে গত ৬ মাস যাবত আমাদের বৃদ্ধাশ্রম 'আপন_ঘরে'  ছিলেন। তার মতন এরকমের আরও প্রায় ৩০ জন বৃদ্ধ মা-বাবা আছেন আমাদের এখানে তাদের ভাগ্যে কি অপেক্ষা করছে আল্লাহ জানেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

গোয়ালন্দে প্রলোভনের ফাঁদে নারীদের সাথে সখ্যতা! ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

মৎস্য সম্পদ রক্ষায় সফল অভিযানে মোহাম্মদ আলমের দায়িত্বশীলতা

মৎস্য সম্পদ রক্ষায় সফল অভিযানে মোহাম্মদ আলমের দায়িত্বশীলতা

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

গোয়ালন্দে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি গ্রেফতার

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

হিজলায় ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

খুড়িয়ে চলছে রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ব্যাহত চিকিৎসা সেবা

খুড়িয়ে চলছে রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ব্যাহত চিকিৎসা সেবা

সর্বশেষ সংবাদ

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল শাহবাগ চত্বর ‘আজাদী আজাদী’ ধ্বনি

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল শাহবাগ চত্বর ‘আজাদী আজাদী’ ধ্বনি

জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্য সচিবকে জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবর্ধনা

জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সদস্য সচিবকে জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবর্ধনা

মেঘনায় ড্রেজিং বন্ধের দাবিতে হিজলায় মানববন্ধন

মেঘনায় ড্রেজিং বন্ধের দাবিতে হিজলায় মানববন্ধন

মৌলভীবাজার সীমান্ত দিয়ে ৫৯ জনকে ‘পুশইন’ করেছে বিএসএফ

মৌলভীবাজার সীমান্ত দিয়ে ৫৯ জনকে ‘পুশইন’ করেছে বিএসএফ

দৌলতদিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা আজিজুল গ্রেফতার

দৌলতদিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা আজিজুল গ্রেফতার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

বাংলাদেশের মানুষ আজ নতুন করে উপলব্ধি করছে—একজন জ্ঞানী, সম্মানিত ও বিশ্বস্বীকৃত রাষ্ট্রনায়কের নেতৃত্ব কেমন হয়, আর রাজনীতিকদের ক্ষমতালিপ্সু নেতৃত্বের মধ্যে পার্থক্য কতটা গভীর। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ, শান্তিকামী নেতার মতোই রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবেও ড. মুহাম্মদ ইউনুস সামনে এনেছেন একেবারে নতুন এক বাংলাদেশ—যেখানে রাষ্ট্রচিন্তা কৌশলে ভরা, কূটনীতি সুদূরপ্রসারী এবং রাষ্ট্রের মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় নিরলস চেষ্টা দৃশ্যমান। সম্প্রতি ইউরোপ-আমেরিকার রাষ্ট্রপ্রধানদের হাতে ‘জুলাই বিপ্লব’ নিয়ে প্রকাশিত দুর্লভ ছবির

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

এর পেছনে রয়েছে বহুদিনের ষড়যন্ত্র, বহু রাতের আঁধারে চলা গোপন আঁতাত। শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পরই শুরু সেই অধ্যায়—অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক, নানা রকম ছক আঁকা, সংবিধান মেনে শপথ নেওয়া একটি  সরকারকে উৎখাতের নীলনকশা। প্রথমে ইউনূসকে জঙ্গি, মৌলবাদী আখ্যা দেওয়া হলো। তারপর গরু ছাগলের মতো ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হিন্দু নির্যাতনের মিথ্যা গল্প সাজানো হলো। কোটি কোটি ডলার খরচ করে

"ঈদের খুশিতে রেমিট্যান্সের ছোঁয়া: প্রবাসীদের অবদান ও অর্থনীতির প্রভাব"

"ঈদের খুশিতে রেমিট্যান্সের ছোঁয়া: প্রবাসীদের অবদান ও অর্থনীতির প্রভাব"

ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানেই বন্ধন ,ঈদ মানে  উৎসব ও পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর সুখস্মৃতি। আর এই আনন্দের অন্তরালে রয়েছে লাখো প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিরলস পরিশ্রম ও ত্যাগ। দেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স বিশেষ করে ঈদের আগে বাজারে প্রাণসঞ্চার করেছে। পরিবারের মুখে হাসি ফোটানোর পাশাপাশি অর্থনীতি চাকা সচল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ বৃদ্ধির ফলে দেশের

রাজনীতির নীতি: ভুলের খেসারত দেশকে কী দেয়?

রাজনীতির নীতি: ভুলের খেসারত দেশকে কী দেয়?

রাজনীতি, রাজার নীতি। এটি একটি গভীর অর্থপূর্ণ উক্তি যা আমাদের দেশের রাজনৈতিক পরিবেশের বাস্তবতা তুলে ধরে। রাজনীতির জগতে কোনো একটি ভুল সিদ্ধান্ত বা আচরণ কেবল ব্যক্তিগত ক্ষতি নয়, এটি দেশের জনগণের ভবিষ্যতকেও বিপদে ফেলে দিতে পারে। একটি অল্প সময়ের ভুল কিংবা অসাবধানতা সমস্ত সিস্টেমকে বিপর্যস্ত করে দিতে পারে। ২০২৪ এর  ২৪ আগস্ট মাসে ঘটেছে তেমনই একটি ঘটনা যা রাজনীতি এবং

৯০ এর গণআন্দোলনের পর বাংলাদেশে ড. ইউনুসের মতো নেতার প্রয়োজন ছিল।

৯০ এর গণআন্দোলনের পর বাংলাদেশে ড. ইউনুসের মতো নেতার প্রয়োজন ছিল।

১৯৯০-এ এরশাদের পতন ছিল গণতন্ত্রের বড় বিজয়। সাধারণ জনগণের জন্য ভাবার সময় বহু মতের একটি সার্বজনীন দেশ হওয়ার কথা ছিল। তবে এ দেশের রাষ্ট্রনায়করা দেশের জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। তারা এসেছিলেন শুধু ক্ষমতায় থাকার জন্য, আর দীর্ঘদিন থাকার জন্য যা করার দরকার তাই করেছেন, যা আসলে জনগণের সঙ্গে প্রতারণার সামিল ছিল । বারবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়া, স্বজনপ্রীতি করা, দেশের সম্পদ