প্রকাশ: ১৭ জুলাই ২০২৪, ১৮:৩৩
কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি
বুধবার (১৭ জুলাই) বেলা ১১টা দিকে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের এই সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় মাওয়া পয়েন্ট রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এ সময় ভাঙচুর করা হয়।
বিস্তারিত আসছে...
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশজুড়ে ভোটকেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে। প্রাথমিক মূল্যায়নে দেখা গেছে, এবার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ ভোটকেন্দ্রকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বা ‘অতি ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। নির্বাচনকালীন আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা রক্ষায় সাত লাখের বেশি সদস্য মোতায়েনের প্রস্তাব দিয়েছে ইসি। তবে ঠিক কতজন সদস্য কোথায় মোতায়েন থাকবেন এবং কোন কেন্দ্রগুলো সর্বোচ্চ নজরদারির আওতায়
জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিলম্বিত করার কোনো সুযোগ বা পরিকল্পনা নেই বলে স্পষ্ট জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, নির্বাচন নিয়মিত ও সাংবিধানিক প্রক্রিয়াতেই অনুষ্ঠিত হবে এবং উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরির জন্য সরকার সর্বোচ্চ পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। রোববার (৯ নভেম্বর) সকালে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনে লিগ্যাল এইড অফিসে বিচারকদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে
দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবির পক্ষে অবস্থান আরও জোরালো করেছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা। এ দাবিতে আগামী রোববার (৯ নভেম্বর) থেকে সারাদেশে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তারা। শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের পক্ষ থেকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। এর আগে সকাল থেকেই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষকরা। পরে বিকেলের দিকে
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে শক্ত ও স্পষ্ট অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, “শেখ হাসিনার ব্যাপারে সবাইকে স্পষ্ট বক্তব্য দিতে হবে।” শনিবার (৮ নভেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে ‘নির্বাচনী ইশতেহারে প্রযুক্তির ব্যবহার’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। প্রেস সচিব বলেন, “শেখ হাসিনা আজও বলেছেন জুলাইয়ের আন্দোলনে অংশ নেওয়া সবাই সন্ত্রাসী। তাহলে কি
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রশাসন পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনর্গঠনে আগ্রহী হওয়ায় দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনীতিতে নতুন সমীকরণ তৈরি হয়েছে। বিশেষত ঢাকা ও ইসলামাবাদের সামরিক ও নীতি-স্তরের যোগাযোগ বৃদ্ধির খবরে উদ্বেগ বাড়িয়েছে প্রতিবেশী ভারত। নয়াদিল্লির ধারণা, এই নতুন ঘনিষ্ঠতা আঞ্চলিক শক্তির ভারসাম্যে প্রভাব ফেলতে পারে এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নিরাপত্তা পরিবেশকে জটিল করে তুলতে পারে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটির