বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫১৭ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

করোনায় কুরবানি : বিকল্প চিন্তার ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৪ জুলাই ২০২০, ১৫:৩৪

শেয়ার করুনঃ
করোনায় কুরবানি : বিকল্প চিন্তার ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গি
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
করোনা জীবনের বিভিন্ন বিভাগের মত ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান ব্যবস্থাপনায় ব্যপক পরিবর্তন এনে দিয়েছে। আসন্ন জিলহজ মাসের সাথে ইসলামের অন্যতম ইবাদত হজের পাশাপাশি কুরবানির বিষয়টিও জড়িত।কুরবানি ইসলামের অন্যতম একটি শিআর বা প্রতীক। কুরবানি সক্ষম ব্যক্তির উপর ওয়াজিব কিংবা সুন্নাতে মুআক্কাদাহ। ব্যক্তি কুরবানির দিবসেও সক্ষমতার অধিকারি হলে তাকে বিধানটি পালন করতে হবে।কুরবানির সাথে প্রান্তিক মানুষদের জীবন-জীবিকার প্রশ্ন রয়েছে। সামান্য কিছু মুনাফা অর্জন করার আশায় তারা বছরব্যাপি পশু পালন করেন। অন্যদিকে সারা বছর গোশত ক্রয়ে অক্ষম দরিদ্র মানুষেরা কুরবানির জন্য দীর্ঘ অপেক্ষায় থাকে। দেশের চামড়া শিল্প কেন্দ্রীক অর্থনীতি কুরবানি নির্ভর।

ইসলামে কোন ইবাদত রহিত করার উদাহরণ পাওয়া যায় না; বরং বিকল্প পদ্ধতিতে সে সব ইবাদত পালন করার নজির রয়েছে। কুরবানি বাস্তাবয়নে বিভিন্ন দেশে প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থাপনা গড়ে উঠলেও আমাদের দেশে হাটে গিয়ে পশু ক্রয় এবং দলবদ্ধ হয়ে সেটি জবাই করা এখন পর্যন্ত একমাত্র রীতি।

তাছাড়া এখানে পশুর নিরাপদ কেনা-বেচার জন্য উন্নত বিশ্বের মত ‘লাইভস্টক মার্কেট’ যেমন নেই, তেমনি নিরাপদ জবাই ব্যবস্থাপনা হিসেবে ‘পাবলিক এবাট্রর’ও গড়ে উঠেনি। ফলে করোনার সংকটকালীন সময়ে ক্রেতা-বিক্রেতা স্বাস্থ্য নিরাপত্তা ও জবাই ব্যবস্থাপনায় সনাতন পদ্ধতিতে প্রয়োজনীয কৌশল অবলম্বন পরিস্থিতির একান্ত দাবি।ফিকহুল ওয়াকি’ তথা পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা ইসলামী শরীয়তের একটি বুদ্ধিবৃত্তিক প্রসিদ্ধ নীতি। পরিস্থিতির আলোকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার প্রতি উদ্ধুদ্ধ করে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মু’মিনগণ তোমরা সতর্কতা অবলম্বন কর’ (নিসা : ৭১)।

আরও

পবিত্র শুক্রবারে দোয়া ও ইবাদতের গুরুত্ব

পবিত্র শুক্রবারে দোয়া ও ইবাদতের গুরুত্ব
এখানে সতর্কতার কথা মূলতঃ শত্রু ও বিপদের মাত্রা নির্ণয়ের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে শত্রুর অবস্থার আলোকে তোমাদের উপর সম্ভাব্য যে নেতিবাচক পরিস্থিত তৈরি হতে পারে, সে অনুযায়ী তোমরা প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ কর। আল্লাহ বলছেন, ‘তোমরা মানুষদেরকে প্রজ্ঞা এবং উত্তম নসীহতের সাথে ইসলামের দিকে আহবান করো; আর সুন্দর যুক্তিতে তাদের যুক্তিগুলো খন্ডন কর’ (নাহল: ১২৫)। এখানে প্রজ্ঞা দ্বারা মূলতঃ পরিস্থিতির আলোকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপকেই বুঝানো হয়েছে।

হাবশা এবং মদীনায় মুসলমানদের দুটো হিজরতই ছিলো মূলতঃ উদ্বুত পরিস্থিতি কেন্দ্রিক। মক্কার প্রাথমিক দিনগুলোতে পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি ও বিশ্বাসগত নৈকট্যের কারণে মুসলিমরা রোমান পরাশক্তিকে সমর্থন করতেন আর কুরাইশরা পারস্য পরাশক্তিকে সমর্থন করতেন।মদীনায় হিজরত পরবর্তী সময়ে নবীজী (সাঃ) পরিস্থিতি অনুযায়ী অনেকগুলো পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। মদীনার সনদ এবং হুদাইবিয়া সন্ধি পরিস্থিতির আলোকে সিদ্ধান্ত নেয়ার বাস্তব উদাহরণ। মুয়ায ইবনে জাবালকে (রাঃ) ইয়েমেনের প্রশাসক নিযুক্ত করার সময় নবীজী (সাঃ) কুরআন ও সুন্নাহতে কোন বিষয়ের সমাধান না পাওয়া সাপেক্ষে পরিস্থিতির আলোকে সিদ্ধান্ত নেয়ার অনুমতি দিয়ে ছিলেন (মুসনাদে আহমাদ)।

এটাই মূলতঃ ফিকহুল ওয়াকি বা পরিস্থিতিগত ফিকহ। যে কোনো কঠিন পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক করার ব্যপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি খুবই জনবান্ধব। ক্বাওয়ায়িদুল ফিকহে যেটি ‘কাঠিন্যতা সহজতার পথকে উম্মুক্ত করা’ ও ‘সংকীর্ণতা প্রশস্ততাকে অগ্রাধিকার দেয়’ নীতির অধীনে পড়ে।সুতরাং ক্বাওয়েদুল ফিকহের আলোকে করোনাকালীন কুরবানি বিধান বাস্তবায়নে বিক্রেতার জন্য সহজতর পথ উম্মুক্ত করে দেয়ার অর্থ ঝুঁকিমুক্ত স্বাস্থ্য সুরক্ষার মাধ্যমে তার পশুটি বিক্রির ব্যবস্থা করে দেয়া। আর ক্রেতার জন্য সহজতর পথ উম্মুক্ত করার অর্থ হচ্ছে তার স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করা সাপেক্ষে কুরবানির পশু ক্রয় ও কুরবানি আদায়ে বিকল্প পথের সন্ধান দেয়া।

বাস্তবপক্ষে আমাদের হাট ও জবাই ব্যবস্থাপনা দুটোই ঝুঁকির কাজ। পরিস্থিতি অনুযায়ী সরাসরি হাটে না গিয়ে অনলাইনে কিংবা খামার থেকে পশু ক্রয়-বিক্রয় করা যায়। পশুর বাস্তব ছবি ও যৌক্তিক মূল্য, পশুর নির্দিষ্টায়নে কিউআর কোড ব্যবহার, ক্রেতা-বিক্রেতার সম্মতি, পশু ও মূল্য হস্তান্তর, পশুর পরিবহন খরচ ও ক্রেতার পছন্দের ইখতিয়ার ইত্যাদি স্বচ্ছতা নিশ্চিত করে অনলাইনে পশু ক্রয়-বিক্রয় করে স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়ানো যায়।

আরও

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া
খামার ভিত্তিক কেনা-বেচার ক্ষেত্রে খামারের নির্দিষ্ট হটলাইনে যোগাযোগ করে দৈনন্দিন ভিত্তিতে ক্রেতার জন্য সময় নির্ধারণ এবং খামারে ক্রেতার সংখ্যা সীমিতকরণ করা সম্ভব। খামার কর্তৃপক্ষ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ক্রেতার কাছে পশু পাঠানোর ব্যবস্থা করতে পারে কিংবা খামারে জবাই করার ব্যবস্থা রাখতে পারে।পশু জবাইয়ের দিন পর্যন্ত তা রক্ষনাবেক্ষণ করতে যে পরিমাণ খরচ হবে সেটি ক্রেতা বহন করবে কিংবা পশু বিক্রির সময় খামার কতৃপক্ষ প্রাক্কলিত খরচ পশুর মূল্যের সাথে সমন্বয় করে নিবে। পরিবেশ বান্ধব এবং সুবিধাজনক হওয়ায় এ পদ্ধতিটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে খুবই জনপ্রিয়।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
শহর এলাকায় সরাসরি হাটে গিয়ে পশু কিনতে হলে ক্রেতা এবং বিক্রেতা সিটি কর্পোরেশনের মাধ্যমে নাম নিবন্ধন করবে। ক্রেতাদের নির্দিষ্ট টোকেন প্রদান করে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার আনুপাতিক হারে হাটে যাওয়ার অনুমোদন দেয়া যেতে পারে। দৈনিক নির্দিষ্ট সংখ্যক ক্রেতাকে বাজারে প্রবেশের অনুমতি দেয়া যেতে পারে এবং যাতে করে কেউ বারংবার বাজারে যেতে না পারে সেটিও নিশ্চিত করতে হবে। এই পদ্ধতিটি বাস্তবায়ন করার জন্য ওয়ার্ডভিত্তিক ছোট পরিসরে পশু হাট ব্যবস্থাপনা করতে পারলে এক এলাকার অধিবাসীরা অন্য এলাকায় যাওয়ার প্রয়োজন পড়বে না।

গ্রাম ভিত্তিক বাজার ব্যবস্থাপনা আরেকটি বিকল্প পদ্ধতি হতে পারে। এ ক্ষেত্রে গ্রামের প্রান্তিক চাষীদের পশুগুলো সে গ্রামেরই কুরবানি দাতারা কিনে নিবে। তবে একই গ্রামে যদি প্রয়োজনীয় সংখ্যক পশু পাওয়া না যায়, তাহলে স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় পর্যাপ্ত পর্যবেক্ষণে সামাজিক দূরত্ব বজায় নিশ্চিত করে অনূর্ধ্ব পাঁচটি গ্রাম নিয়ে ছোট পরিসরে হাট বসানো যেতে পারে। এ ক্ষেত্রেও মসজিদ ও ওয়ার্ড ভিত্তিক অগ্রিম তালিকা তৈরি করে গ্রাম ভিত্তিক হাটে যাওয়ার সময় ও দিন নির্ধারণ করে দেয়া যেতে পারে।

জবাই ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার স্বার্থে সিটি করর্পোরেশন বা ব্যক্তিগত উদ্যোগে কুরবানি জবাই ও বন্টম টিম গঠন করা যেতে পারে। পশু জবাইয়ের আধুনিক মেশিন ব্যবহার একটি যুগোপযুগি পদ্ধতি হতে পারে। সিটি কর্পোরেশন এলাকা ভিত্তিক মেশিন প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি ব্যবহার করে সেবাটি চালু করতে পারে।

সহজ ও কম সময়ে অনেক বেশি সংখ্যক পশু জবাইয়ের সেবাটি প্রদান করলে অনাকাংখিত লোক সমাগম এড়ানো সহজ হবে। চাপ এড়ানোর জন্য একদিনে সব পশু জবাই না করে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সংখ্যক পশু জবাই হারে কুরবানির দিনগুলোতে সব পশু জবাইয়ের পরিকল্পনা গ্রহণ করা যেতে পারে।ইতিমধ্যে মজুরির বিনিময়ে ঢাকায় পশু জবাই ও কাটার কিছু বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম লক্ষ্য করা যাচ্ছে, যা খুবই ইতিবাচক পদক্ষেপ। এটি গ্রাম কেন্দ্রিকও প্রচলন করা যেতে পারে। দেশের বিভিন্ন ধর্মীয় ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠানগুলো এ সেবায় এগিয়ে আসতে পারে।

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিভিন্ন শহর ও গ্রামের সর্বত্র সমান পরিস্থিতি নয়। শহরে যারা কুরবানীর ব্যবস্থা করতে সক্ষম নয়, তারা গ্রাম কিংবা সুবিধাজনক স্থানে কুরবানীর অর্থ পাঠিয়ে দিতে পারেন। কেবল কুরবানীর দিনগুলো শেষ হয়ে যাওয়ার পরও কেউ কুরবানী করতে ব্যর্থ হলে পশু ক্রয়ের জন্য বরাদ্ধকৃত অর্থ দরিদ্র আত্মীয়-স্বজন, ইয়াতীম, অসহায় প্রতিবেশীদের মাঝে বন্টন করতে পারবেন।

দেশের নিম্ম ও মধ্যবিত্তের আর্থিক সংগতির সুরক্ষা দিতে প্রয়োজনে পূর্বের বছরগুলোর অনুরূপ পরিমাণ কুরবানির বাজেট রেখে তার কিছু অংশ দিয়ে কুরবানি ও বাকী অংশ সাদাকাহ করতে পারে। ইসলামে কুরবানি একটি দরিদ্রবান্ধব ইবাদত। কুরবানির পশু বিক্রি করে দরিদ্ররা যেমন আর্থিক স্বচ্চলতা অর্জন করে, তেমনি গোশত থেকে শারীরিক পুষ্টি লাভ করে।

কুরবানি ধনী-গরীবের মাঝে অর্থ প্রবাহে আবর্তন সৃষ্টি করে। ধনীদের উচিত প্রান্তিক মানুষের উৎপাদন প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করে ভারসাম্যপূর্ণ সমাজ গঠনে এগিয়ে আসা। কুরবানির জন্য পশু ক্রয় সে প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের নামান্তর। স্মতব্য যে, কুরবানির কোনো বিকল্প নেই। তাই কুরবানি নিশ্চিত করে পাশাপাশি ব্যাপকহারে দান-সাদাকাহ করা এ সময়ের একান্ত দাবি।করোনাকালীন পরিস্থিতিতে বিকল্প পদ্ধতি সমুহ অবলম্বন করে কুরবানীর বিধান বাস্তবায়ন করা সম্ভব। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও আপামর মুসলিম ইসলামের বিকল্প পদ্ধতি ব্যবহার করে পরিস্থিতি অনুযায়ী কুরবানীর বিধান পরিপালন করতে পারে।

জনপ্রিয় সংবাদ

রাজনৈতিক চাপে এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না নির্বাচন কমিশন: সারজিস

রাজনৈতিক চাপে এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না নির্বাচন কমিশন: সারজিস

বিএনপি নেতা আউয়াল খাঁনসহ ৮ নেতার কারামুক্তি

বিএনপি নেতা আউয়াল খাঁনসহ ৮ নেতার কারামুক্তি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৮৫

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৮৫

ভারতে জেন জিদের বিক্ষোভে নিহত ৪ জন, বহু আহত

ভারতে জেন জিদের বিক্ষোভে নিহত ৪ জন, বহু আহত

জাতিসংঘে বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করলেন-প্রধান উপদেষ্টা

জাতিসংঘে বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করলেন-প্রধান উপদেষ্টা

সর্বশেষ সংবাদ

অন্য প্ল্যাটফর্মের কনটেন্ট লিংক দিয়েই ফেসবুক আয়

অন্য প্ল্যাটফর্মের কনটেন্ট লিংক দিয়েই ফেসবুক আয়

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

গোয়ালন্দে আশ্রয়ণে ক্ষতিগ্রস্ত ১০ পরিবারের পাশে এ্যাড. আসলাম মিয়া

গোয়ালন্দে আশ্রয়ণে ক্ষতিগ্রস্ত ১০ পরিবারের পাশে এ্যাড. আসলাম মিয়া

হিজলায় পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে রাজীব আহসান, শুভেচ্ছা বিনিময়

হিজলায় পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে রাজীব আহসান, শুভেচ্ছা বিনিময়

সিরাজগঞ্জে ডিজে গান বাজানোকে কেন্দ্র করে পুজা মন্ডপে হামলা

সিরাজগঞ্জে ডিজে গান বাজানোকে কেন্দ্র করে পুজা মন্ডপে হামলা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ইসলাম মানবজীবনে ধৈর্যকে এমন এক মহান গুণ হিসেবে উপস্থাপন করেছে যা দুনিয়া ও আখেরাত উভয় ক্ষেত্রেই কল্যাণ বয়ে আনে। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে বহুবার ধৈর্যের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন। মানুষের জীবনে বিপদ, পরীক্ষা ও সংকট আসবে, আর এসব মোকাবিলার সর্বোত্তম উপায় হলো ধৈর্য ধারণ করা। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনেও ধৈর্যের অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। তায়েফে অপমানিত

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

বর্তমান সমাজে দুর্নীতি, ঘুষ, প্রতারণা ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। ইসলামের দৃষ্টিতে এগুলো মারাত্মক গুনাহ এবং সমাজের স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি। ইসলাম সব ধরনের দুর্নীতি ও অনৈতিক কাজ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে এবং সৎপথে চলার শিক্ষা দিয়েছে। কুরআনে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে যারা অন্যায়ের মাধ্যমে মানুষের অধিকার হরণ করে তাদের জন্য পরিণতি ভয়াবহ। কুরআনের সূরা আল-বাকারা’র ১৮৮ নম্বর আয়াতে আল্লাহ

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া

২০২৬ সালের হজে সরকারি ব্যবস্থাপনায় অংশগ্রহণকারী হজযাত্রীদের জন্য তিনটি ভিন্ন প্যাকেজ ঘোষণা করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে বিশেষ প্যাকেজ-১, তুলনামূলক সাশ্রয়ী প্যাকেজ-২ এবং নতুন সংযোজন সাশ্রয়ী প্যাকেজ-৩ অন্তর্ভুক্ত। খরচের পরিমাণ সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার ১৬৭ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৬ লাখ ৯০ হাজার ৫৯৭ টাকা পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ

হাদিসের আলোকে দয়া ও মানবিকতা

হাদিসের আলোকে দয়া ও মানবিকতা

মানব জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান গুণগুলোর মধ্যে দয়া ও মানবিকতা অন্যতম। ইসলামে দয়া কেবল মানুষের প্রতি নয়, সমস্ত সৃষ্টির প্রতিই প্রদর্শন করার শিক্ষা দেওয়া হয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবনে আমরা দেখতে পাই তিনি দয়া, সহানুভূতি ও মানবিকতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। হাদিসে এসেছে, আল্লাহ দয়ালু, আর তিনি দয়া প্রদর্শনকারীদের প্রতি দয়া করেন। সহিহ বুখারির এক হাদিসে রাসূল (সা.) বলেন, যারা পৃথিবীর প্রতি দয়া করবে,

ইসলামে জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব !

ইসলামে জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব !

ইসলামে জ্ঞান অর্জনকে অত্যন্ত মর্যাদার আসনে রাখা হয়েছে। কুরআনের প্রথম আয়াত নাজিল হয়েছিল “ইকরা” শব্দ দিয়ে যার অর্থ পড়। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “বলুন, হে আমার প্রতিপালক! আমাকে জ্ঞান বৃদ্ধি করুন” (সূরা ত্বাহা: ১১৪)। এই আয়াত মুসলমানদের জন্য স্পষ্ট নির্দেশনা যে জ্ঞান অর্জন একটি ইবাদত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “প্রত্যেক মুসলিম পুরুষ ও নারীর জন্য জ্ঞান অর্জন করা ফরজ” (ইবনে মাজাহ)। এই হাদিস