সোমবার, ৬ অক্টোবর, ২০২৫২১ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

রোজায় চোখ ও লজ্জাস্থানের হেফাজত জরুরি

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৪ মে ২০২০, ১৬:৫

শেয়ার করুনঃ
 রোজায় চোখ ও লজ্জাস্থানের হেফাজত জরুরি
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
মাহে রমজানের প্রথম দশক রহমতের কাল পেরিয়ে এখন চলছে মাগফেরাতের দশক। তারপর আসবে নাজাতের শেষ দশ দিন। এভাবেই পুরো রমজান বান্দাকে আমলের ফল্গুধারায় অবগাহনের মাধ্যমে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালার ইবাদতে মগ্ন রাখে।

যদিও করোনাভাইরাসের প্রকোপের কারণে ২০২০ সালের রমজান মাসের পরিস্থিতি অতীতের চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা এবং আবহাওয়াও গ্রীষ্মের দাবদাহ ও ঝড়বৃষ্টির কারণে খানিকটা উত্তপ্ত ও চঞ্চল, তথাপি মাঝে মাঝেই রহমতের পরশমাখা শীতল বৃষ্টিতে সিক্ত হয়েছে মাহে রমজানের প্রথমার্ধ।

তদুপরি, মৌসুমের কারণে বর্তমানে দিন বড় হওয়ায় এবার সুদীর্ঘ সময় উপবাসের মাধ্যমে রোজাব্রত পালন করতে হচ্ছে। কিন্তু এজন্য কারো বিশেষ কষ্ট বা অভিযোগ নেই। কেননা, মুসলমানগণ যাবতীয় দুঃখ-কষ্ট সহ্য করেও আল্লাহতায়ালার হুকুম পালনে দৃঢ়প্রত্যয়ী, যা তাদের ঈমান বা বিশ্বাসের অপরিহার্য অংশ।

আরও

ইসলামে জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব !

ইসলামে জ্ঞান অর্জনের গুরুত্ব !
রোজায় না খেয়ে উপবাস করা হলেও রোজা কেবলই উপবাস বা না খেয়ে থাকা নয়। পানাহার পরিহার তথা উপবাস এবং কাম রিপুর তাড়না থেকে বিরত থাকাও রোজার শর্ত। রোজা পালনের সময় প্রতিটি রোজাদারকে এ কথাও মনে রাখতে হয় যে, খাওয়া-দাওয়া, প্রবৃত্তি, রিপু, খাহেশাত পরিত্যাগের পাশাপাশি সকল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকেও রোজায় শরিক করতে হয়। যার মধ্যে জিহ্বা, গোপন অঙ্গ, হাত, পা, চোখ, কান ইত্যাদি সবই রয়েছে।

পবিত্র কোরআনে সূরা নূর, আয়াত ৩০-৩১১-এ স্পষ্ট নির্দেশনা দিয়ে আল্লাহ সুবহানাহুওয়াতায়ালা বলছেন, ‘হে নবী! আপনি মুমিন পুরুষদের বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। এটাই হচ্ছে তাদের জন্য উত্তম পন্থা। কেননা, তারা যা করে আল্লাহ সে বিষয়ে পূর্ণভাবে জানেন। হে নবী! আপনি মুমিন নারীদের বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে।’

যদিও চোখ ও লজ্জাস্থানের হেফাজত করা কেবল রোজার সময়ের কাজ নয়, বরং মুমিন-মুসলমানের নিজস্ব ঈমান, আমল, আখলাক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য সারা জীবনের সব সময়ের দায়িত্ব, তথাপি রমজানে চোখ ও লজ্জাস্থানের হেফাজতের গুরুত্ব অনেক বৃদ্ধি পায়। কারণ চোখের হেফাজত হলো- দৃষ্টিকে সংযত ও অশ্লীলতা থেকে নিরাপদ রাখা। তা না হলে চোখের প্ররোচনায় লজ্জাস্থানের হেফাজত করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায় ও শুদ্ধতার সঙ্গে রোজা পালন কঠিন হয়ে পড়ে।

এ কারণে উপবাস বা পানাহার ত্যাগ তথা রসনার রোজার মতো চোখের রোজা হলো হারাম বস্তু থেকে চোখকে সংযত রাখা। অশ্লীল ও নিষিদ্ধ বস্তু না দেখা। চোখের প্ররোচনার কারণে অন্তর ও লজ্জাস্থানকে বিচলিত ও পথভ্রষ্ট না করা। পবিত্র কোরআনের সূরা নূরের ৩০-৩১ নম্বর আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালা যে নির্দেশ দিয়েছেন এবং যা উপরে আলোচনা করা হয়েছে তা দৃঢ়ভাবে মান্য করা।

আরও

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি
বস্তুতপক্ষে চক্ষু হচ্ছে হৃদয়ের জানালা এবং রূহের দরজা। এ পথ দিয়ে ভালো জিনিস যেমন প্রবেশ করতে পারে, মন্দ জিনিসও প্রবেশ করতে পারে, যা কষ্ট ও শাস্তির কারণ। হজরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ‘তোমাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখো।’

সহিহ বোখারির ৬২২৯ নম্বরে বর্ণিত এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, দৃষ্টিকে সংযত ও নিয়ন্ত্রিত রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, যে ব্যক্তি তার দৃষ্টিকে সংযত করবে না, সে চারটি বিপদে পড়বে। বিপদগুলো হলো-

১. তার মন বিক্ষিপ্ত হয়ে যাবে এবং তার কাজে কখনও স্থিরতা আসবে না।

২. যা সে দেখলো, তা অর্জিত না হওয়ায় তার মনে সব সময় আফসোস থাকবে। না পাওয়ার বেদনা ও পাওয়ার সুতীব্র চাহিদা তাকে সবসময় দহন ও দগ্ধ করবে।

৩. অসংযত দৃষ্টির দ্বারা ইবাদতের স্বাদ চলে যায়। ঈমান আর একিনের উপলব্ধি শুধু ওই ব্যক্তিরা অনুভব করতে পারে, যে তার দৃষ্টিকে সংযত করে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
৪. অসংযত দৃষ্টির দ্বারা অন্যের ইজ্জত, আব্রু, হারাম ও অশ্লীল বস্তুর দিকে নজর চলে যাওয়ায় নিজের ও অপরের অনেক বড় বিপদের কারণ সৃষ্টি হয়, যা থেকে উভয়েই জান-মালের বড় রকমের ক্ষতির আশঙ্কা তৈরি হয়।

ফলে জীবনের সকল ক্ষেত্রে ও সব সময়ই এবং বিশেষত রোজার সময়ে দৃষ্টিকে অবশ্যই সংযত রেখে ও চোখের হেফাজত করে রোজাকে পরিপূর্ণ করা দরকার। চোখের রোজা হলো চোখকেও সংযমের অধীনস্থ করা। চোখকে হেফাজত করা গেলে পাঁচটি উপকার পাওয়া সম্ভব। এগুলো হলো-

১. দৃষ্টি সংযত রাখার মাধ্যমে আল্লাহতায়ালার আদেশের আনুগত্য হয়।

২. মন পরিষ্কার ও প্রশান্ত থাকে।

৩. ফিতনা, ফাসাদ, বিপদ, অপরাধ, ক্ষতি ও পাপ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

৪. আত্মউপলব্ধি ও জ্ঞান বৃদ্ধি পেয়ে অন্তর্দৃষ্টি প্রশস্ত হয়।

৫. পরিচ্ছন্ন মনে নূর বা আলো সঞ্চারিত হয়।

মাহে রমজানের সময় আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় রোজা পালনের সময়কালে চোখকে পরিপূর্ণভাবে হেফাজত করে আল্লাহর সন্তুষ্টির পথে রাখা প্রয়োজন। রোজায় খাদ্য, পানীয় ও কামের নিবৃত্তির দ্বারা শরীরকে যেমন কৃচ্ছ্বতার মাধ্যমে হেফাজত করা সম্ভব হয়, তেমনি চোখের চাহিদাকে নিয়ন্ত্রণ ও হেফাজত করে অন্তরে স্থিরতা ও লজ্জাস্থানের পবিত্রতা বজায় রাখা সম্ভব হয়, যা রোজা ও জীবনের সর্বক্ষেত্রে মুসলমানদের জন্য প্রতিপালন করা অপরিহার্য দায়িত্ব।

রোজার অন্যতম দিক হলো- আল্লাহ সুবহানাহুওয়াতায়ালার আদেশের অনুসরণ করে শরীরবৃত্তীয় ক্ষুধা, কাম, রিপুকে সংযত রাখা এবং চোখ, মন, লজ্জাস্থানকে হেফাজত ও পবিত্র রাখা। কুদৃষ্টি ও মনের কুভাব, অপবিত্রতা ও সীমালঙ্ঘনকে দমন করাও প্রকৃত রোজার কর্তব্য, যা রোজার পরও একজন প্রকৃত মুসলমানকে মানসিকভাবে সুস্থির ও শারীরিকভাবে পবিত্র জীবনের নিশ্চয়তা প্রদান করে।

সর্বশেষ সংবাদ

বরাটে প্রীতি ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত

বরাটে প্রীতি ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত

আগামী ২৪ ঘণ্টায় ভারী বর্ষণ, ৭ জেলায় বন্যার আশঙ্কা

আগামী ২৪ ঘণ্টায় ভারী বর্ষণ, ৭ জেলায় বন্যার আশঙ্কা

রাজনৈতিক দলগুলো একমত, জুলাই সনদ গণভোটে এগিয়ে

রাজনৈতিক দলগুলো একমত, জুলাই সনদ গণভোটে এগিয়ে

শিক্ষাঙ্গনের উজ্জ্বল নক্ষত্র অধ্যাপক বাণীতোষ চক্রবর্তী আর নেই

শিক্ষাঙ্গনের উজ্জ্বল নক্ষত্র অধ্যাপক বাণীতোষ চক্রবর্তী আর নেই

রাতের মধ্যে ঢাকাসহ ১৭ অঞ্চলে ঝড়ের সতর্কতা

রাতের মধ্যে ঢাকাসহ ১৭ অঞ্চলে ঝড়ের সতর্কতা

জনপ্রিয় সংবাদ

শেখ হাসিনার সঙ্গে যোগাযোগ ঠেকাতে টেলিগ্রাম ও বোটিম বন্ধ!

শেখ হাসিনার সঙ্গে যোগাযোগ ঠেকাতে টেলিগ্রাম ও বোটিম বন্ধ!

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ১৫০ জন পর্যবেক্ষক পাঠাচ্ছে ইইউ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ১৫০ জন পর্যবেক্ষক পাঠাচ্ছে ইইউ

নভেম্বর থেকে টিসিবির পণ্য তালিকায় নতুন পাঁচটি পণ্য

নভেম্বর থেকে টিসিবির পণ্য তালিকায় নতুন পাঁচটি পণ্য

খাগড়াছড়িতে সহিংসতায় নিহত তিন যুবকের পরিচয় প্রকাশ

খাগড়াছড়িতে সহিংসতায় নিহত তিন যুবকের পরিচয় প্রকাশ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ইসলামে পরোপকার ও মানবসেবা

ইসলামে পরোপকার ও মানবসেবা

ইসলাম এমন এক পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের কল্যাণকেই মূল লক্ষ্য হিসেবে স্থাপন করেছে। এই ধর্ম শুধু ইবাদত বা নামাজ-রোজার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং সমাজে অন্য মানুষের জন্য কল্যাণকর কাজ করাকে সমানভাবে গুরুত্ব দিয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন, “তোমরা একে অপরকে সৎকাজ ও আল্লাহভীতিতে সহযোগিতা করো” (সূরা মায়িদা: ২)। অর্থাৎ ইসলামে মানবসেবা ও পরোপকার কেবল সামাজিক দায়িত্ব নয়, বরং এটি ইমানের

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

আত্মসংযম এমন এক গুণ যা একজন মানুষকে নৈতিকভাবে দৃঢ় করে তোলে এবং তাকে পাপ ও অশুদ্ধতা থেকে রক্ষা করে। ইসলাম আত্মসংযমকে শুধু একটি নৈতিক মূল্য নয়, বরং আল্লাহর নিকট প্রিয়তম বৈশিষ্ট্য হিসেবে ঘোষণা করেছে। কুরআনে বলা হয়েছে, “যে ব্যক্তি নিজের প্রবৃত্তিকে সংযত করেছে, নিশ্চয়ই সে সফল হয়েছে” (সূরা আশ-শামস, আয়াত ৯-১০)। এ আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, প্রকৃত

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ইসলাম মানবজীবনে ধৈর্যকে এমন এক মহান গুণ হিসেবে উপস্থাপন করেছে যা দুনিয়া ও আখেরাত উভয় ক্ষেত্রেই কল্যাণ বয়ে আনে। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে বহুবার ধৈর্যের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন। মানুষের জীবনে বিপদ, পরীক্ষা ও সংকট আসবে, আর এসব মোকাবিলার সর্বোত্তম উপায় হলো ধৈর্য ধারণ করা। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনেও ধৈর্যের অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। তায়েফে অপমানিত

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

বর্তমান সমাজে দুর্নীতি, ঘুষ, প্রতারণা ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। ইসলামের দৃষ্টিতে এগুলো মারাত্মক গুনাহ এবং সমাজের স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি। ইসলাম সব ধরনের দুর্নীতি ও অনৈতিক কাজ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে এবং সৎপথে চলার শিক্ষা দিয়েছে। কুরআনে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে যারা অন্যায়ের মাধ্যমে মানুষের অধিকার হরণ করে তাদের জন্য পরিণতি ভয়াবহ। কুরআনের সূরা আল-বাকারা’র ১৮৮ নম্বর আয়াতে আল্লাহ

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমল বিমান ভাড়া

২০২৬ সালের হজে সরকারি ব্যবস্থাপনায় অংশগ্রহণকারী হজযাত্রীদের জন্য তিনটি ভিন্ন প্যাকেজ ঘোষণা করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে বিশেষ প্যাকেজ-১, তুলনামূলক সাশ্রয়ী প্যাকেজ-২ এবং নতুন সংযোজন সাশ্রয়ী প্যাকেজ-৩ অন্তর্ভুক্ত। খরচের পরিমাণ সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার ১৬৭ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৬ লাখ ৯০ হাজার ৫৯৭ টাকা পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ