শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫১ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

পৃথিবীর প্রাচীন ধর্মগুলোতে রোজা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৭ এপ্রিল ২০২০, ১৫:৫৩

শেয়ার করুনঃ
পৃথিবীর প্রাচীন ধর্মগুলোতে রোজা
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আধ্যাত্মিক সাধনা হিসেবে রোজা বা উপবাস পৃথিবীর প্রায় সব প্রাচীন ধর্মে স্বীকৃত। যদিও প্রত্যেক ধর্মের রোজার রূপরেখা ও বিধি-বিধান ভিন্ন ভিন্ন, তবু মৌলিকত্বের বিচারে সবার ভেতর কিছু অভিন্নতা খুঁজে পাওয়া যায়। বিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট দায়ি ও চিন্তাশীল আলেম সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভি (রহ.) তাঁর ‘আরকানে আরবাআ’ বইয়ে পৃথিবীর প্রধান প্রধান ধর্মের রোজার রূপরেখা তুলে ধরেছেন। গুরুত্বপূর্ণ লেখাটির ভাষান্তর করেছেন আতাউর রহমান খসরু

হিন্দু ধর্মে রোজা

পৃথিবীর যেসব প্রাচীন ধর্ম, ইতিহাস ও সভ্যতায় ধর্মীয় রীতি ও নিয়ম হিসেবে রোজার ধারণা পাওয়া যায়, ভারতবর্ষের হিন্দু (সনাতন) ধর্ম তার অন্যতম। হিন্দু ধর্মের একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি টি এম পি মহাদেবান—যিনি মাদ্রাজ বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগেরও প্রধান হিন্দু ধর্মের রোজা (উপবাস) সম্পর্কে লেখেন, (সনাতন ধর্মের) যেসব বার্ষিক উৎসব রয়েছে, তার কয়েকটির মধ্যে রোজাও (উপবাস ব্রত) নির্ধারিত। যা আত্মশুদ্ধির জন্য করা হয়। প্রত্যেক হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা পূজা ও প্রার্থনার জন্য কিছু দিন নির্ধারণ করে, যেসব দিনে তাদের বেশির ভাগ মানুষ রোজা রাখে। আহার গ্রহণ থেকে বিরত থাকে। 

আরও

নামাজের প্রতি অবহেলা: দুনিয়া ও আখিরাতের সর্বনাশ

নামাজের প্রতি অবহেলা: দুনিয়া ও আখিরাতের সর্বনাশ

রাত জেগে নিজের ধর্মীয় গ্রন্থ পাঠ করে এবং ধ্যান করে। এসব উৎসবের ভেতর সবচেয়ে প্রসিদ্ধ উৎসব হলো বৈকুণ্ঠ একাদশী। যা দেবতা বিষ্ণুর সঙ্গে সম্পৃক্ত। তবে শুধু বিষ্ণুর পূজারিরা নয়; সনাতন ধর্মের অন্য দেবতার পূজারিরাও এই দিনে উপবাস ব্রত লালন করে। বৈকুণ্ঠ একাদশী উৎসবে দিনে উপবাস পালন করা হয় এবং রাতে পূজা-অর্চনা হয়। কিছুদিন এমন, যা নারীদের সঙ্গে সম্পৃক্ত। নারীরা এমন সব দেবীর পূজা করে, যারা ভগবানের নারীবৈশিষ্ট্য নিয়ে বিভিন্ন রূপে আত্মপ্রকাশ করেছে। গুরুত্ব বোঝাতে যাকে ব্রত বলা হয়—যা আত্মশুদ্ধি ও আত্মিক উন্নতির জন্য পালন করা হয়। (আউটলাইনস অব হিন্দুজম, চ্যাপ্টার ৪, সেকশন ৬)

গ্রিক ও পার্সি ধর্মে রোজা

মাওলানা সাইয়েদ সোলাইমান নদভি (রহ.) সিরাতুন নবীর পঞ্চম খণ্ডে এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার সূত্রে লিখেছেন, প্রাচীন মিসরের উৎসবগুলোর মধ্যে রোজাসহ অন্যান্য ধর্মীয় বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল। প্রাচীন গ্রিকের নারীরা শুধু ‘থেসমোফেরিয়া’র তৃতীয় দিনে রোজা রাখত। পার্সি ধর্মে সাধারণভাবে রোজা ফরজ নয়, তবে তাদের ধর্মীয় গ্রন্থের একটি ‘উদ্ধৃতি’ থেকে বোঝা যায়, পার্সি ধর্মে রোজা ছিল। বিশেষত ধর্মীয় নেতাদের জন্য পঞ্চবর্ষীয় রোজা আবশ্যক ছিল। (সিরাতুন নবী : ৫/২১২)

ইহুদি ধর্মে রোজা

আরও

কঠিন সময়ে মুমিনের আসল শক্তি ‘সবর’

কঠিন সময়ে মুমিনের আসল শক্তি ‘সবর’
ইহুদি ধর্মে প্রাচীনকাল থেকে রোজার দিন নির্ধারিত। এটা তাদের কাফফারার রোজার ভিন্ন—যা মুসা (আ.)-এর অনুসারীরা একদিন পালন করে থাকে। তাদের ভেতর ধারাবাহিক রোজার প্রচলনও রয়েছে—যার সম্পর্ক প্রাচীন বিভিন্ন ঘটনা ও পরিপ্রেক্ষিতের সঙ্গে। যেমন ব্যাবিলনীয় যুগের বন্দিত্বকাল—যাতে চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ মাস (মে, জুন ও জুলাই) এবং দশম মাস (অক্টোবর) অন্তর্ভুক্ত,  তামুদের কিছুসংখ্যক আলেমের মতে, দাসত্বের কালে এই সময় রোজা রাখা আবশ্যক আর স্বাধীন সময়ে তা ঐচ্ছিক।

অনেক রোজা ইহুদি ধর্মপণ্ডিতদের নিয়ন্ত্রণাধীন। তাঁরা দুর্ভিক্ষ, ভয়, বিপদ, বৈষম্যমূলক রাষ্ট্রীয় আইন ও বালা-মসিবত থেকে বাঁচতে সাধারণ অনুসারীদের ওপর নানা সময় এসব রোজা আবশ্যক করে দেন। ব্যক্তিগত প্রয়োজন পূরণ, সমস্যা থেকে মুক্তি, অতীত পাপের মার্জনা ও আল্লাহর সাহায্য লাভের জন্য ইহুদিদের রোজা রাখার অবকাশ আছে। ইহুদি ধর্মে সাধারণত ইশরাকের সময় থেকে রাতের প্রথম তারা উদিত হওয়া পর্যন্ত রোজা রাখা হয়। কাফফারার রোজা—যা সপ্তম মাসের দশম দিনে রাখা হয় এবং হাইকালে সোলাইমানিতে প্রথম বা দ্বিতীয়বার অগ্নিসংযোগের ঘটনা স্মরণ করে মে মাসের নবম দিনে যে রোজা রাখা হয়, তা এক সন্ধ্যা থেকে আরেক সন্ধ্যা পর্যন্ত পালন করা হয়। সাধারণ রোজার জন্য বিশেষ কোনো বিধি-নিষেধ নেই। তবে রোজা পালনের সময় দান করা ও দুস্থ মানুষদের খাওয়ানোর ব্যাপারে উৎসাহিত করা হয়েছে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
খ্রিস্ট ধর্মে রোজা

ঈসা (আ.) তাঁর নবুয়তের সূচনায় ৪০ দিন রোজা রাখতেন—তা ছিল কাফফারার সেই রোজা, যা মুসা (আ.)-এর শরিয়তে ফরজের পর্যায়ে ছিল। একজন একনিষ্ঠ ইহুদি যেভাবে এই রোজা রাখে, তিনি ঠিক সেভাবেই রাখতেন। তবে রোজার বিস্তারিত কোনো বিধান তিনি বর্ণনা করে যাননি। তিনি শুধু মৌলিক বিধান বর্ণনা করেন এবং তার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ ধর্মীয় মূলনীতির ওপর ছেড়ে দেন। খ্রিস্ট ধর্মের গ্রন্থ ও উৎসগুলোয় ‘পলস’-এর রোজার বর্ণনা পাওয়া যায়। তাতে এ কথাও বলা হয়েছে, প্রাথমিক যুগে ইহুদি বংশোদ্ভূত খ্রিস্টানরা এই রোজা ইহুদিদের কাফফারার রোজার সঙ্গে মিলিয়ে রাখত। পাদ্রি লুকও বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে বর্ণনা করেছেন। কিন্তু খ্রিস্টানরা তাদের অন্য যেসব মূলনীতির কথা বলে তা উল্লেখ করেননি।

পলের মৃত্যুর দেড় শ বছর পর খ্রিস্ট সমাজে রোজার সুনিয়ন্ত্রিত বিধান প্রণয়নের জোর প্রচেষ্টা শুরু হয়। বহু পাদ্রি ও গির্জার নিয়ন্ত্রক প্রবৃত্তির তাড়না নিয়ন্ত্রণের জন্য রোজার ওপর গুরুত্ব দেন। ‘ইরিন্স’ রোজাকে এভাবে ভাগ করেন যে রোজা এক দিনেরও হয়, দুই দিনেরও হয়, আবার ধারাবাহিক ৪০ ঘণ্টারও হয়। বেশ কিছুদিন পর্যন্ত খ্রিস্ট সমাজে এভাবেই রোজা চর্চিত হতে থাকে। ফ্রাইডে অব সোরজ বা দুঃখের শুক্রবারের রোজা ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা লাভ করে এবং খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় শতক পর্যন্ত যা বিভিন্ন রাষ্ট্রে প্রচলিত ছিল।

রোজার বিধান ও নিয়ম-নীতি প্রণয়নের কাজ সবচেয়ে বেশি হয়েছে খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ের মধ্যে। সে সময় গির্জা থেকে একটি বিধান ও নির্দেশনা জারি করা হয়। চতুর্থ শতকে রোজার ব্যাপারে কঠোরতা অনেক বেশি বেড়ে যায়। ফলে তা সহনীয় পর্যায়ে আনার জন্য বড়দিনের আগে দুদিন রোজার জন্য নির্ধারণ করে দেওয়া হয়—যা মধ্যরাতে শেষ হতো। অসুস্থতার কারণে যারা এ দুই দিন রোজা রাখতে অপারগ ছিল, তাদের শনিবার রোজা রাখার অনুমতি দেওয়া হয়। খ্রিস্টীয় তৃতীয় শতকে রোজার দিন নির্ধারণ করা হয়। রোজার শেষ সময় নিয়েও মতভিন্নতা ছিল। কেউ মোরগ ডাকার সঙ্গে ইফতার করত এবং কেউ কেউ অন্ধকার গভীর হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করত।

ভৌগোলিক ও পরিবেশ-প্রতিবেশের পার্থক্যের কারণেও রোজা পালনের ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। যেমন রোমানদের রোজা থেকে ‘ইস্কান্দারিয়া’ ও ‘লামানে’র রোজা ভিন্ন ছিল। কেউ কেউ পশুর গোশত হারাম মনে করত, আবার কেউ কেউ তা বৈধ মনে করত। কেউ শুধু মাছ ও পাখির গোশত পরিহার করত এবং কেউ ডিম ও ফল পরিহার করত। কেউ শুধু শুকনো রুটি খেত এবং কেউ তা-ও খেত না। এ ছাড়া এক রাষ্ট্রের রোজা থেকে অন্য রাষ্ট্রের রোজার মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য দেখা যায়। (প্রবন্ধ : ফাস্টিং ক্রিশ্চিয়ান এবং এনসাইক্লোপিডিয়া অব রিলিজিয়ন অ্যান্ড ইথিকস)

ইনিউজ ৭১/ জি.হা

সর্বশেষ সংবাদ

হামাসকে হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের: ‘নির্মূল করতে বাধ্য হব’

হামাসকে হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের: ‘নির্মূল করতে বাধ্য হব’

জুলাই সনদ স্বাক্ষরে থাকছে না এনসিপি

জুলাই সনদ স্বাক্ষরে থাকছে না এনসিপি

আল্লাহর পথে ফিরে আসাই আত্মার শান্তি

আল্লাহর পথে ফিরে আসাই আত্মার শান্তি

এখনও আগুনে জ্বলছে সিইপিজেড, বিস্ফোরণে কাঁপছে চট্টগ্রাম

এখনও আগুনে জ্বলছে সিইপিজেড, বিস্ফোরণে কাঁপছে চট্টগ্রাম

বিএনপির জুলাই সনদ সই: মির্জা ফখরুল বললেন, আরও অপেক্ষা প্রয়োজন

বিএনপির জুলাই সনদ সই: মির্জা ফখরুল বললেন, আরও অপেক্ষা প্রয়োজন

জনপ্রিয় সংবাদ

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন

দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন

বাংলাদেশে গভীর সমুদ্র ও ফল রপ্তানি উন্নয়নে এফএওর সহায়তা

বাংলাদেশে গভীর সমুদ্র ও ফল রপ্তানি উন্নয়নে এফএওর সহায়তা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

আল্লাহর পথে ফিরে আসাই আত্মার শান্তি

আল্লাহর পথে ফিরে আসাই আত্মার শান্তি

জীবনের প্রতিটি বাঁকে মানুষ খোঁজে শান্তি, স্বস্তি ও তৃপ্তি। কিন্তু দুনিয়ার চাকচিক্যে সে শান্তি কোথাও পাওয়া যায় না। আধুনিক জীবনের ব্যস্ততা, লোভ ও প্রতিযোগিতা মানুষকে ক্লান্ত করে তুলছে প্রতিদিন। অথচ কুরআন বলছে, “জেনে রাখো, আল্লাহর স্মরণেই অন্তর প্রশান্তি লাভ করে।” (সূরা রা’দ, আয়াত ২৮)। এই আয়াতের মধ্যেই রয়েছে মানুষের মনের সকল অশান্তির নিরাময়। আজকের সমাজে আমরা দেখি—অর্থ, পদমর্যাদা, খ্যাতি, সম্পর্ক—সবকিছু অর্জনের

আল্লাহর পথে ফিরছে বিশ্ব: ইসলাম গ্রহণের ঢেউ

আল্লাহর পথে ফিরছে বিশ্ব: ইসলাম গ্রহণের ঢেউ

বর্তমান বিশ্বে দ্রুতগতিতে ইসলাম গ্রহণের প্রবণতা বাড়ছে। ইউরোপ, আমেরিকা ও আফ্রিকাসহ পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে অসংখ্য মানুষ ইসলাম ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছেন। সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, গত এক বছরে শুধু ইউরোপেই প্রায় এক লাখের বেশি মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেছেন। বিশেষ করে ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য ও নেদারল্যান্ডসে ইসলাম গ্রহণকারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। সামাজিক বৈষম্য, মানসিক অশান্তি ও বস্তুবাদী জীবনের ক্লান্তি

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

আজকের বিশ্বজুড়ে চলমান সংঘাত, বৈষম্য ও অনৈতিকতার মধ্যে ইসলামের শিক্ষা মানবতার জন্য এক আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করছে। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে মানুষের প্রতি ভালোবাসা, ন্যায়বিচার ও সহমর্মিতার যে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, তা আজকের সমাজেও অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। ইসলামের মূল শিক্ষা হচ্ছে শান্তি ও মানবকল্যাণ, যা প্রত্যেক মুসলমানের জীবনাচরণে প্রতিফলিত হওয়া উচিত। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন দেশে ইসলামিক চিন্তাধারার নবজাগরণ দেখা যাচ্ছে। ইন্দোনেশিয়ায় ‘গ্রিন

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

মানুষ জীবনের প্রয়োজনে প্রতিনিয়ত রিজিকের সন্ধানে ব্যস্ত থাকে। কেউ চাকরিজীবী, কেউ ব্যবসায়ী, আবার কেউ পরিশ্রমী শ্রমিক। কিন্তু ইসলাম শেখায়, রিজিকের প্রকৃত মালিক আল্লাহ তায়ালা। মানুষ যতই চেষ্টা করুক, আল্লাহর নির্ধারিত ভাগের বাইরে এক কণা রিজিকও অর্জন করতে পারে না। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “পৃথিবীতে কোনো জীবজন্তু নেই যার রিজিক আল্লাহর দায়িত্বে নয়” (সূরা হুদ, ৬)। এই আয়াত মানবজাতিকে এক অটুট নিশ্চয়তা

আল্লাহর রহমত অর্জনে দোয়ার গুরুত্ব

আল্লাহর রহমত অর্জনে দোয়ার গুরুত্ব

ইসলামে দোয়া একটি বিশেষ ইবাদত। দোয়ার মাধ্যমে বান্দা সরাসরি আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে, নিজের চাওয়া-পাওয়ার কথা প্রকাশ করে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “তোমাদের রব বলেছেন, আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব” (সূরা মুমিন: ৬০)। দোয়া আল্লাহর রহমত অর্জনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপায়, যা মানুষের অন্তরে শান্তি এনে দেয় এবং দুঃখ-দুর্দশা থেকে মুক্তি দেয়। নবী করিম (সা.) বলেছেন, “দোয়া ইবাদতের মর্ম”