বুধবার, ৯ জুলাই, ২০২৫২৬ আষাঢ়, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
ধর্ম

পৃথিবীর প্রাচীন ধর্মগুলোতে রোজা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৭ এপ্রিল ২০২০, ১৫:৫৩

শেয়ার করুনঃ
পৃথিবীর প্রাচীন ধর্মগুলোতে রোজা
ধর্ম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

আধ্যাত্মিক সাধনা হিসেবে রোজা বা উপবাস পৃথিবীর প্রায় সব প্রাচীন ধর্মে স্বীকৃত। যদিও প্রত্যেক ধর্মের রোজার রূপরেখা ও বিধি-বিধান ভিন্ন ভিন্ন, তবু মৌলিকত্বের বিচারে সবার ভেতর কিছু অভিন্নতা খুঁজে পাওয়া যায়। বিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট দায়ি ও চিন্তাশীল আলেম সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভি (রহ.) তাঁর ‘আরকানে আরবাআ’ বইয়ে পৃথিবীর প্রধান প্রধান ধর্মের রোজার রূপরেখা তুলে ধরেছেন। গুরুত্বপূর্ণ লেখাটির ভাষান্তর করেছেন আতাউর রহমান খসরু

হিন্দু ধর্মে রোজা

পৃথিবীর যেসব প্রাচীন ধর্ম, ইতিহাস ও সভ্যতায় ধর্মীয় রীতি ও নিয়ম হিসেবে রোজার ধারণা পাওয়া যায়, ভারতবর্ষের হিন্দু (সনাতন) ধর্ম তার অন্যতম। হিন্দু ধর্মের একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি টি এম পি মহাদেবান—যিনি মাদ্রাজ বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগেরও প্রধান হিন্দু ধর্মের রোজা (উপবাস) সম্পর্কে লেখেন, (সনাতন ধর্মের) যেসব বার্ষিক উৎসব রয়েছে, তার কয়েকটির মধ্যে রোজাও (উপবাস ব্রত) নির্ধারিত। যা আত্মশুদ্ধির জন্য করা হয়। প্রত্যেক হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা পূজা ও প্রার্থনার জন্য কিছু দিন নির্ধারণ করে, যেসব দিনে তাদের বেশির ভাগ মানুষ রোজা রাখে। আহার গ্রহণ থেকে বিরত থাকে। 

আরও

পবিত্র কোরআন অবমাননা রোধে মুসলিম উম্মাহর করণীয় কী

পবিত্র কোরআন অবমাননা রোধে মুসলিম উম্মাহর করণীয় কী

রাত জেগে নিজের ধর্মীয় গ্রন্থ পাঠ করে এবং ধ্যান করে। এসব উৎসবের ভেতর সবচেয়ে প্রসিদ্ধ উৎসব হলো বৈকুণ্ঠ একাদশী। যা দেবতা বিষ্ণুর সঙ্গে সম্পৃক্ত। তবে শুধু বিষ্ণুর পূজারিরা নয়; সনাতন ধর্মের অন্য দেবতার পূজারিরাও এই দিনে উপবাস ব্রত লালন করে। বৈকুণ্ঠ একাদশী উৎসবে দিনে উপবাস পালন করা হয় এবং রাতে পূজা-অর্চনা হয়। কিছুদিন এমন, যা নারীদের সঙ্গে সম্পৃক্ত। নারীরা এমন সব দেবীর পূজা করে, যারা ভগবানের নারীবৈশিষ্ট্য নিয়ে বিভিন্ন রূপে আত্মপ্রকাশ করেছে। গুরুত্ব বোঝাতে যাকে ব্রত বলা হয়—যা আত্মশুদ্ধি ও আত্মিক উন্নতির জন্য পালন করা হয়। (আউটলাইনস অব হিন্দুজম, চ্যাপ্টার ৪, সেকশন ৬)

গ্রিক ও পার্সি ধর্মে রোজা

মাওলানা সাইয়েদ সোলাইমান নদভি (রহ.) সিরাতুন নবীর পঞ্চম খণ্ডে এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার সূত্রে লিখেছেন, প্রাচীন মিসরের উৎসবগুলোর মধ্যে রোজাসহ অন্যান্য ধর্মীয় বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল। প্রাচীন গ্রিকের নারীরা শুধু ‘থেসমোফেরিয়া’র তৃতীয় দিনে রোজা রাখত। পার্সি ধর্মে সাধারণভাবে রোজা ফরজ নয়, তবে তাদের ধর্মীয় গ্রন্থের একটি ‘উদ্ধৃতি’ থেকে বোঝা যায়, পার্সি ধর্মে রোজা ছিল। বিশেষত ধর্মীয় নেতাদের জন্য পঞ্চবর্ষীয় রোজা আবশ্যক ছিল। (সিরাতুন নবী : ৫/২১২)

ইহুদি ধর্মে রোজা

আরও

দুনিয়ার ছোট কাজের বিনিময়ে জান্নাতের বিশাল পুরস্কার

দুনিয়ার ছোট কাজের বিনিময়ে জান্নাতের বিশাল পুরস্কার
ইহুদি ধর্মে প্রাচীনকাল থেকে রোজার দিন নির্ধারিত। এটা তাদের কাফফারার রোজার ভিন্ন—যা মুসা (আ.)-এর অনুসারীরা একদিন পালন করে থাকে। তাদের ভেতর ধারাবাহিক রোজার প্রচলনও রয়েছে—যার সম্পর্ক প্রাচীন বিভিন্ন ঘটনা ও পরিপ্রেক্ষিতের সঙ্গে। যেমন ব্যাবিলনীয় যুগের বন্দিত্বকাল—যাতে চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ মাস (মে, জুন ও জুলাই) এবং দশম মাস (অক্টোবর) অন্তর্ভুক্ত,  তামুদের কিছুসংখ্যক আলেমের মতে, দাসত্বের কালে এই সময় রোজা রাখা আবশ্যক আর স্বাধীন সময়ে তা ঐচ্ছিক।

অনেক রোজা ইহুদি ধর্মপণ্ডিতদের নিয়ন্ত্রণাধীন। তাঁরা দুর্ভিক্ষ, ভয়, বিপদ, বৈষম্যমূলক রাষ্ট্রীয় আইন ও বালা-মসিবত থেকে বাঁচতে সাধারণ অনুসারীদের ওপর নানা সময় এসব রোজা আবশ্যক করে দেন। ব্যক্তিগত প্রয়োজন পূরণ, সমস্যা থেকে মুক্তি, অতীত পাপের মার্জনা ও আল্লাহর সাহায্য লাভের জন্য ইহুদিদের রোজা রাখার অবকাশ আছে। ইহুদি ধর্মে সাধারণত ইশরাকের সময় থেকে রাতের প্রথম তারা উদিত হওয়া পর্যন্ত রোজা রাখা হয়। কাফফারার রোজা—যা সপ্তম মাসের দশম দিনে রাখা হয় এবং হাইকালে সোলাইমানিতে প্রথম বা দ্বিতীয়বার অগ্নিসংযোগের ঘটনা স্মরণ করে মে মাসের নবম দিনে যে রোজা রাখা হয়, তা এক সন্ধ্যা থেকে আরেক সন্ধ্যা পর্যন্ত পালন করা হয়। সাধারণ রোজার জন্য বিশেষ কোনো বিধি-নিষেধ নেই। তবে রোজা পালনের সময় দান করা ও দুস্থ মানুষদের খাওয়ানোর ব্যাপারে উৎসাহিত করা হয়েছে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
খ্রিস্ট ধর্মে রোজা

ঈসা (আ.) তাঁর নবুয়তের সূচনায় ৪০ দিন রোজা রাখতেন—তা ছিল কাফফারার সেই রোজা, যা মুসা (আ.)-এর শরিয়তে ফরজের পর্যায়ে ছিল। একজন একনিষ্ঠ ইহুদি যেভাবে এই রোজা রাখে, তিনি ঠিক সেভাবেই রাখতেন। তবে রোজার বিস্তারিত কোনো বিধান তিনি বর্ণনা করে যাননি। তিনি শুধু মৌলিক বিধান বর্ণনা করেন এবং তার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ ধর্মীয় মূলনীতির ওপর ছেড়ে দেন। খ্রিস্ট ধর্মের গ্রন্থ ও উৎসগুলোয় ‘পলস’-এর রোজার বর্ণনা পাওয়া যায়। তাতে এ কথাও বলা হয়েছে, প্রাথমিক যুগে ইহুদি বংশোদ্ভূত খ্রিস্টানরা এই রোজা ইহুদিদের কাফফারার রোজার সঙ্গে মিলিয়ে রাখত। পাদ্রি লুকও বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে বর্ণনা করেছেন। কিন্তু খ্রিস্টানরা তাদের অন্য যেসব মূলনীতির কথা বলে তা উল্লেখ করেননি।

পলের মৃত্যুর দেড় শ বছর পর খ্রিস্ট সমাজে রোজার সুনিয়ন্ত্রিত বিধান প্রণয়নের জোর প্রচেষ্টা শুরু হয়। বহু পাদ্রি ও গির্জার নিয়ন্ত্রক প্রবৃত্তির তাড়না নিয়ন্ত্রণের জন্য রোজার ওপর গুরুত্ব দেন। ‘ইরিন্স’ রোজাকে এভাবে ভাগ করেন যে রোজা এক দিনেরও হয়, দুই দিনেরও হয়, আবার ধারাবাহিক ৪০ ঘণ্টারও হয়। বেশ কিছুদিন পর্যন্ত খ্রিস্ট সমাজে এভাবেই রোজা চর্চিত হতে থাকে। ফ্রাইডে অব সোরজ বা দুঃখের শুক্রবারের রোজা ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা লাভ করে এবং খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় শতক পর্যন্ত যা বিভিন্ন রাষ্ট্রে প্রচলিত ছিল।

রোজার বিধান ও নিয়ম-নীতি প্রণয়নের কাজ সবচেয়ে বেশি হয়েছে খ্রিস্টীয় দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ের মধ্যে। সে সময় গির্জা থেকে একটি বিধান ও নির্দেশনা জারি করা হয়। চতুর্থ শতকে রোজার ব্যাপারে কঠোরতা অনেক বেশি বেড়ে যায়। ফলে তা সহনীয় পর্যায়ে আনার জন্য বড়দিনের আগে দুদিন রোজার জন্য নির্ধারণ করে দেওয়া হয়—যা মধ্যরাতে শেষ হতো। অসুস্থতার কারণে যারা এ দুই দিন রোজা রাখতে অপারগ ছিল, তাদের শনিবার রোজা রাখার অনুমতি দেওয়া হয়। খ্রিস্টীয় তৃতীয় শতকে রোজার দিন নির্ধারণ করা হয়। রোজার শেষ সময় নিয়েও মতভিন্নতা ছিল। কেউ মোরগ ডাকার সঙ্গে ইফতার করত এবং কেউ কেউ অন্ধকার গভীর হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করত।

ভৌগোলিক ও পরিবেশ-প্রতিবেশের পার্থক্যের কারণেও রোজা পালনের ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। যেমন রোমানদের রোজা থেকে ‘ইস্কান্দারিয়া’ ও ‘লামানে’র রোজা ভিন্ন ছিল। কেউ কেউ পশুর গোশত হারাম মনে করত, আবার কেউ কেউ তা বৈধ মনে করত। কেউ শুধু মাছ ও পাখির গোশত পরিহার করত এবং কেউ ডিম ও ফল পরিহার করত। কেউ শুধু শুকনো রুটি খেত এবং কেউ তা-ও খেত না। এ ছাড়া এক রাষ্ট্রের রোজা থেকে অন্য রাষ্ট্রের রোজার মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য দেখা যায়। (প্রবন্ধ : ফাস্টিং ক্রিশ্চিয়ান এবং এনসাইক্লোপিডিয়া অব রিলিজিয়ন অ্যান্ড ইথিকস)

ইনিউজ ৭১/ জি.হা

জনপ্রিয় সংবাদ

গ্যাপ পদ্ধতিতে বিষমুক্ত চাষ, কৃষক নিরঞ্জনের আম বিদেশে রফতানি

গ্যাপ পদ্ধতিতে বিষমুক্ত চাষ, কৃষক নিরঞ্জনের আম বিদেশে রফতানি

গোয়ালন্দে ভ্রাতৃত্বের ফুটবল, হৃদয়ে স্পন্দন জাগানো সন্ধ্যা

গোয়ালন্দে ভ্রাতৃত্বের ফুটবল, হৃদয়ে স্পন্দন জাগানো সন্ধ্যা

আইএইএ’র নজরদারি ছিন্ন: ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সংঘর্ষের প্রভাব

আইএইএ’র নজরদারি ছিন্ন: ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সংঘর্ষের প্রভাব

কমলগঞ্জে অটোরিকশা চুরি, মূলহোতাসহ গ্রেফতার ৪

কমলগঞ্জে অটোরিকশা চুরি, মূলহোতাসহ গ্রেফতার ৪

ভূরুঙ্গামারীতে শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনে সভাপতি হাফেজ, সম্পাদক রঞ্জু নির্বাচিত

ভূরুঙ্গামারীতে শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনে সভাপতি হাফেজ, সম্পাদক রঞ্জু নির্বাচিত

সর্বশেষ সংবাদ

ধর্ম নয়, সত্যের খোঁজে ইসলামকে বেছে নিলেন মা-ছেলে

ধর্ম নয়, সত্যের খোঁজে ইসলামকে বেছে নিলেন মা-ছেলে

মহালছড়িতে অর্ধগলিত অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

মহালছড়িতে অর্ধগলিত অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

নির্বাচন সংক্রান্ত পরিকল্পনা ঘোষণা আজ রাতে

নির্বাচন সংক্রান্ত পরিকল্পনা ঘোষণা আজ রাতে

‘আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয়’—ভারতকে শফিকুল আলমের কড়া বার্তা

‘আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয়’—ভারতকে শফিকুল আলমের কড়া বার্তা

কুয়াকাটার ফটোগ্রাফারদের আচরণে আসছে প্রশিক্ষণের ছোঁয়া

কুয়াকাটার ফটোগ্রাফারদের আচরণে আসছে প্রশিক্ষণের ছোঁয়া

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

কিয়ামতের আগে ধ্বংস হবে সময়ের বরকত

কিয়ামতের আগে ধ্বংস হবে সময়ের বরকত

ইসলামের দৃষ্টিতে কিয়ামতের আলামতগুলো মানুষের জন্য একটি বড় সতর্কবার্তা। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একাধিক হাদীসে কিয়ামতের ছোট ও বড় আলামতের কথা বলেছেন। তাঁর বর্ণনায় উঠে এসেছে, কিয়ামতের নিকটবর্তী সময়ে মানুষের জীবনে বরকত কমে যাবে, বিশেষত সময়ের বরকত। হাদীসে এসেছে, “কিয়ামতের অন্যতম আলামত হবে—সময় সংকুচিত হয়ে যাবে।” (সহীহ বুখারী: ৯৯২)।  এই সময় সংকোচনের অর্থ অনেকভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। একদিকে দিনরাত্রির সময়কাল কমে

দুনিয়ার ছোট কাজের বিনিময়ে জান্নাতের বিশাল পুরস্কার

দুনিয়ার ছোট কাজের বিনিময়ে জান্নাতের বিশাল পুরস্কার

আল্লাহ তাআলা বান্দার ছোট ছোট আমলকে বড় করে দেখেন। ইসলামে এমন বহু সহজ আমল আছে, যার মাধ্যমে একজন মুমিন জান্নাতের বিশাল মর্যাদায় আসীন হতে পারে। হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "তোমরা জাহান্নাম থেকে বাঁচাও অর্ধ একটি খেজুর দান করে হলেও" (বুখারি, মুসলিম)। এ থেকে বোঝা যায়, সামান্যতম সদকা, নেক কাজ, বা সদ্ব্যবহার পর্যন্ত জান্নাতের দরজা খুলে দিতে পারে। রাসূল (সা.) এর

লন্ডনে আল্লামা দুবাগী ছাহেবের ৫ম বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে

লন্ডনে আল্লামা দুবাগী ছাহেবের ৫ম বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে

আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিসম্পন্ন ইসলামী চিন্তাবিদ, পীরে কামিল হযরত আল্লামা মুফতি মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী ছাহেবের ৫ম বার্ষিক ঈসালে সাওয়াব মাহফিল আগামী ১০ জুলাই ২০২৫, বৃহস্পতিবার লন্ডনের ঐতিহ্যবাহী ব্রিকলেন জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। মাহফিল সফল করার লক্ষ্যে ঈসালে সাওয়াব মাহফিল কমিটির উদ্যোগে ২৯ জুন এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় আল্লামা জিল্লুর রহমান চৌধুরী দুবাগী সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় মাওলানা

কিয়ামতের দিন সবচেয়ে ওজনদার আমল হবে ভালো আখলাক

কিয়ামতের দিন সবচেয়ে ওজনদার আমল হবে ভালো আখলাক

ইসলাম ধর্মে মানুষের নৈতিক চরিত্র বা আখলাককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কোরআন এবং হাদীসের অসংখ্য স্থানে ভালো ব্যবহারের গুরুত্ব, মুমিনের আচরণ এবং মানুষের সঙ্গে সদাচরণের উপকারিতা তুলে ধরা হয়েছে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, কিয়ামতের দিন মুমিনের আমলনামায় সবচেয়ে ভারী যে আমলটি থাকবে, তা হচ্ছে তার উত্তম আখলাক। এটি বোঝায় যে, শুধু নামাজ-রোজা নয়, বরং মানুষের সঙ্গে আচরণই একটি

মহররম মাসের ফজিলত ও আশুরার তাৎপর্য

মহররম মাসের ফজিলত ও আশুরার তাৎপর্য

হিজরি সনের প্রথম মাস মহররম ইসলামের দৃষ্টিতে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও বরকতময় সময়। এই মাসকে আল্লাহর মাস বলা হয়েছে এবং এতে ইবাদত-বন্দেগির বিশেষ ফজিলত রয়েছে। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে এই মাসে রোজা রাখতেন এবং সাহাবিদেরও রোজার প্রতি উৎসাহ দিতেন। বিশেষ করে আশুরার দিন, অর্থাৎ ১০ই মহররম, মুসলিম ইতিহাসে বহুবিধ তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনার দিন হিসেবে পরিগণিত হয়। রাসূলুল্লাহ সা. মদিনায় এসে দেখতে