বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫৩১ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

১৭ রামাদ্বান ঐতিহাসিক বদর দিবস

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৮ এপ্রিল ২০২৩, ১৮:১০

শেয়ার করুনঃ
১৭ রামাদ্বান ঐতিহাসিক বদর দিবস

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

১৭ রামাদ্বান ঐতিহাসিক বদর দিবস। হিজরি দ্বিতীয় সনের এ দিনে বদর প্রান্তরে রাসূল (সা.)-এর নেতৃত্বে মক্কার কুফরি শক্তির বিরুদ্ধে যে সশস্ত্র যুদ্ধ হয় ইতিহাসে তাই বদর যুদ্ধ নামে পরিচিত। ইসলামের ইতিহাসে এটি প্রথম সশস্ত্র যুদ্ধ। মক্কার কাফেররা রাসূল (সা.) এবং মুমিন বাহিনীকে মক্কা থেকে বের করে দিয়েই চুপ করে বসে থাকেনি, তারা ইসলামকে শেষ করে দেয়ার জন্য নানা ফন্দি আঁটতে থাকে। এক পর্যায়ে আবু জাহেল আবু সুফিয়ান সিদ্ধান্ত নেয়, এখনই যদি মুহম্মদ বাহিনীকে নিঃশেষ করা না যায় তাহলে এ বাহিনীর সঙ্গে আর কুলিয়ে ওঠা সম্ভব নয়। আবু জাহেল এক হাজার সুসজ্জিত প্রশিক্ষিত সৈন্য নিয়ে বদরপ্রান্তরে এসে মদিনা আক্রমণের জন্য অপেক্ষা করে। এ খবর জানতে পেরে রাসূল (সা.) মাত্র ৩১৩ জন নিরস্ত্রপ্রায় সাহাবি নিয়ে এ বিশাল সৈন্যবাহিনীর মোকাবেলার জন্য প্রস্তুত থাকেন।

যুদ্ধ শুরুর আগে রাসূল (সা.) আল্লাহর কাছে দুই হাত তুলে কান্নাভেজা কণ্ঠে বলেন, ওগো আল্লাহ, আজ তোমার প্রতিশ্রুত সাহায্য বড়ই প্রয়োজন। আজ যদি এ কয়জন মুমিন বান্দা মরে যায়, তাহলে তোমার দ্বীন প্রচারের জন্য আর কোনো মানুষ থাকবে না। তোমার দ্বীনের স্বার্থে তুমি আমাদের বিজয় দান কর। আল্লাহর রাসূলের দোয়া এমনই কবুল হয়েছে, বিশেষ ফেরেশতা নাজিল করে আল্লাহতায়ালা মুমিন বাহিনীকে সাহায্য করেছেন। এ সাহায্যের কথা আবার সূরা আলে ইমরানে আল্লাহ উল্লেখ করেছেন, হে মুমিনরা, আল্লাহ তোমাদের বদরে সাহায্য করেছেন অথচ সেদিন তোমরা ছিলে অসহায়।

আরও

দোয়ার শক্তি: মুমিনের অদৃশ্য অস্ত্র

দোয়ার শক্তি: মুমিনের অদৃশ্য অস্ত্র

বদরের এ ঘটনা থেকে মুসলিম উম্মাহর সবচেয়ে বড় শিক্ষণীয় বিষয় হল, মুসলিম উম্মাহ এমন একটি জাতি, যে নীরবে নিভৃতে অত্যাচার-অনাচার-জুলুম সহ্য করাকে ভয়াবহ গোনাহ মনে করে। প্রয়োজনে জীবন দিয়ে হলেও সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা মুসলিম উম্মাহর সবচেয়ে বড় কর্তব্য। আজ মুসলমানদের সামনে সেদিন এসেছে সমাজে শান্তি বজায় রাখা, শৃঙ্খলা বজায় রাখা, ধৈর্যধারণ করা খুবই জরুরি। পাশাপাশি তাদের এ কর্তব্য পালনের জন্য আল্লাহতায়ালার সাহায্য প্রার্থনা করাও জরুরি। মুসলমান কখনও জাগতিক উপায়-উপকরণ কিংবা সম্পদের ওপর ভরসা করে না। তারা সব সময় আল্লাহর ওপর ভরসা করে। তার মানে এ নয় যে, উপায়-উপকরণ ব্যবহার করা যাবে না।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

বদরের ঘটনায় দেখা যায়, মুসলিম সৈন্যবাহিনী কম থাকায় রাসূল (সা.) নানা কৌশল অবলম্বন করেছেন। রাসূল (সা.) সৈন্যদের বলেছেন, একদল সৈন্য তীর ছুড়ে পেছনে চলে আসবে। তখন পেছন থেকে আরেক দল সৈন্য সামনে গিয়ে তীর ছুড়বে। যাতে শত্রুপক্ষ বুঝতে পারে একই লোক বারবার তীর ছুড়ছে না। বরং মুসলিম মুজাহিদের সংখ্যা মনে হবে অনেক বেশি। তারা একদলের পর একদল এসে তীর ছুড়ে যাচ্ছে। যুদ্ধের আগে রাসূল (সা.) বলেন, আমরা ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে আলাদা আলাদা রান্না করব। আলাদা আলাদা তাঁবু খাটাব। অনেক বেশি টয়লেট বানাব। যেন শত্রুপক্ষ দূর থেকে দেখে বুঝতে পারে সংখ্যায় আমরা অনেক বেশি।

আরও

আল্লাহর রহমত অর্জনে দোয়ার গুরুত্ব

আল্লাহর রহমত অর্জনে দোয়ার গুরুত্ব

একদিকে রাসূল (সা.) কান্নায় বিগলিত হয়ে মোনাজাত করেছেন, অন্যদিকে সমসাময়িক সব ধরনের যুদ্ধ কৌশলও তিনি রাসূল (সা.) প্রয়োগ করেছেন। মুসলমান যদি আবার তাদের হারানো বিজয় ফিরিয়ে আনতে চায়, তাহলে দোয়া এবং কৌশল দুটোই সঙ্গে করে এগোতে হবে।হে আল্লাহ, বদরের চেতনায় মুসলমান যেভাবে বিজয়ী হয়েছিল আজকের মুসলমানদেরও সেভাবে বিজয় অর্জন করার তাওফিক দিন আল্লাহুম্মা আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

সারাদেশে নানা আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

সারাদেশে নানা আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

রাজনৈতিক ঐক্য ছাড়া নতুন বাংলাদেশ সম্ভব নয়: নূর

রাজনৈতিক ঐক্য ছাড়া নতুন বাংলাদেশ সম্ভব নয়: নূর

আজ সন্ধ্যায় জরুরি বৈঠক ডেকেছে প্রধান উপদেষ্টা

আজ সন্ধ্যায় জরুরি বৈঠক ডেকেছে প্রধান উপদেষ্টা

আহসানগঞ্জ স্টেশনে আন্ত:নগর ট্রেনের স্টপেজ না থাকায় যাত্রীদুর্ভোগ চরমে

আহসানগঞ্জ স্টেশনে আন্ত:নগর ট্রেনের স্টপেজ না থাকায় যাত্রীদুর্ভোগ চরমে

নোয়াখালীতে পুকুরে ডুবে আপন দুই ভাইয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু

নোয়াখালীতে পুকুরে ডুবে আপন দুই ভাইয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু

জনপ্রিয় সংবাদ

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

গাজায় যুদ্ধবিরতি উদ্যোগে প্রথম দফায় সমঝোতা, ট্রাম্প যাচ্ছেন মিশর

গাজায় যুদ্ধবিরতি উদ্যোগে প্রথম দফায় সমঝোতা, ট্রাম্প যাচ্ছেন মিশর

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরায় এক জেলের ১৭ দিনের কারাদণ্ড

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরায় এক জেলের ১৭ দিনের কারাদণ্ড

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

আজকের বিশ্বজুড়ে চলমান সংঘাত, বৈষম্য ও অনৈতিকতার মধ্যে ইসলামের শিক্ষা মানবতার জন্য এক আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করছে। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে মানুষের প্রতি ভালোবাসা, ন্যায়বিচার ও সহমর্মিতার যে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, তা আজকের সমাজেও অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। ইসলামের মূল শিক্ষা হচ্ছে শান্তি ও মানবকল্যাণ, যা প্রত্যেক মুসলমানের জীবনাচরণে প্রতিফলিত হওয়া উচিত। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন দেশে ইসলামিক চিন্তাধারার নবজাগরণ দেখা যাচ্ছে। ইন্দোনেশিয়ায় ‘গ্রিন

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

রিজিকে বিশ্বাস রাখার শিক্ষা

মানুষ জীবনের প্রয়োজনে প্রতিনিয়ত রিজিকের সন্ধানে ব্যস্ত থাকে। কেউ চাকরিজীবী, কেউ ব্যবসায়ী, আবার কেউ পরিশ্রমী শ্রমিক। কিন্তু ইসলাম শেখায়, রিজিকের প্রকৃত মালিক আল্লাহ তায়ালা। মানুষ যতই চেষ্টা করুক, আল্লাহর নির্ধারিত ভাগের বাইরে এক কণা রিজিকও অর্জন করতে পারে না। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “পৃথিবীতে কোনো জীবজন্তু নেই যার রিজিক আল্লাহর দায়িত্বে নয়” (সূরা হুদ, ৬)। এই আয়াত মানবজাতিকে এক অটুট নিশ্চয়তা

আল্লাহর রহমত অর্জনে দোয়ার গুরুত্ব

আল্লাহর রহমত অর্জনে দোয়ার গুরুত্ব

ইসলামে দোয়া একটি বিশেষ ইবাদত। দোয়ার মাধ্যমে বান্দা সরাসরি আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে, নিজের চাওয়া-পাওয়ার কথা প্রকাশ করে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “তোমাদের রব বলেছেন, আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব” (সূরা মুমিন: ৬০)। দোয়া আল্লাহর রহমত অর্জনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপায়, যা মানুষের অন্তরে শান্তি এনে দেয় এবং দুঃখ-দুর্দশা থেকে মুক্তি দেয়। নবী করিম (সা.) বলেছেন, “দোয়া ইবাদতের মর্ম”

আল্লাহর উপর ভরসা রাখলে জীবন বদলে যায়

আল্লাহর উপর ভরসা রাখলে জীবন বদলে যায়

মানুষ জীবনে নানা রকম দুঃখ-কষ্ট, বিপদ-আপদ ও অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে। কখনও অর্থনৈতিক দুরবস্থা, কখনও শারীরিক অসুস্থতা, আবার কখনও সম্পর্ক বা কাজের সংকটে মানসিক ক্লান্তি আসে। কিন্তু এসব মুহূর্তে যে মানুষ আল্লাহর উপর দৃঢ়ভাবে ভরসা রাখে, সে কখনও একা থাকে না। কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা রাখে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট” (সূরা আত-তালাক, আয়াত ৩)। এই আয়াত শুধু

কঠিন সময়ে মুমিনের আসল শক্তি ‘সবর’

কঠিন সময়ে মুমিনের আসল শক্তি ‘সবর’

মানুষের জীবনে সুখ-দুঃখ, উত্থান-পতন অবশ্যম্ভাবী। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বারবার বলেছেন যে তিনি মানুষকে পরীক্ষা করবেন কখনো ভয় দিয়ে, কখনো ক্ষুধা দিয়ে, কখনো ধন-সম্পদ বা প্রিয়জন হারানোর মাধ্যমে। কিন্তু এসব পরীক্ষায় মুমিনের সবচেয়ে বড় অস্ত্র হচ্ছে ‘সবর’ বা ধৈর্য। যে ব্যক্তি কঠিন সময়ে ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর ভরসা রাখে, সে কখনো পরাজিত হয় না। কারণ আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে