বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৫১২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ইসলামে শ্রমিকের জীবিকার নিরাপত্তা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৩ আগস্ট ২০২২, ২২:৩০

শেয়ার করুনঃ
ইসলামে শ্রমিকের জীবিকার নিরাপত্তা
শ্রমিক
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ইসলামের দৃষ্টিতে সম্পদের সার্বভৌমত্ব ও মালিকানা আল্লাহর, আর মানুষ তার তত্ত্বাবধায়ক মাত্র। সুতরাং এখানে মালিক-শ্রমিক সবাই ভাই ভাই। তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক হবে শ্রদ্ধা-স্নেহ, সৌহার্দ ও বিশ্বস্ততায় ভরপুর। শ্রমিক ও মালিক উভয়ের অধিকার রয়েছে নিজ নিজ প্রাপ্য বুঝে পাওয়ার। উভয়কে বলা হয়েছে নিজ নিজ কর্তব্য পালনে দায়িত্বশীল হতে। শুধু মালিক বা শুধু শ্রমিক নয়; বরং উভয়কে সুসংহত আচরণ করার নির্দেশ দিয়েছে।

ইসলাম শ্রমের শ্রেণিবিন্যাসকে স্বীকার করলেও মানবিক মূল্যবোধ ও মৌলিক মানবাধিকারের ক্ষেত্রে সবাই সমান। রাসুলুল্লাহ (সা.) ব্যবসা, কৃষি ও দ্বীনচর্চাকে উৎসাহিত করেছেন।

আরও

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

আবার মর্যাদার ক্ষেত্রে সব শ্রমিক সাধারণভাবে সমান ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেন, শ্রমজীবী আল্লাহর বন্ধু। ইসলাম শ্রমিককে বলেছে, দক্ষ, বিশ্বস্ত ও দায়িত্ববান হতে। কোরআনে আদর্শ শ্রমিক হিসেবে হজরত মুসা (আ.)-এর বৈশিষ্ট্য এভাবে বর্ণিত হয়েছে, হে পিতা! আপনি তাকে শ্রমিক হিসেবে নিয়োগ দিন। নিশ্চয় আপনার শ্রমিক হিসেবে সে-ই উত্তম যে সামর্থ্যবান ও বিশ্বস্ত। (সুরা কাসাস, আয়াত : ২৬)

পরবর্তী আয়াতে নিয়োগদাতা শোয়াইব (আ.)-এর সঙ্গে নিয়োগপ্রাপ্ত মুসা (আ.)-এর মজুরি নির্ধারণের বিবরণ এসেছে। পরে বিরোধ এড়াতে উভয়ের সম্মতিতে প্রথমেই মজুরি নির্ধারণের নির্দেশ দিয়েছেন।

আরও

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

ইসলামী শ্রমনীতির শ্রেষ্ঠত্ব ও স্বাতন্ত্র্য এখানেই যে ইসলাম মালিক ও শ্রমিকের জন্য অভিন্ন খাবার ও বস্ত্রের নির্দেশ দিয়েছে। এই নির্দেশনার আলোকে বোঝা যায়, ইসলাম একটি উচ্চ মানসিকতাসম্পন্ন শ্রমনীতির কথা বলেছে, যেখানে শ্রমিকের মানসম্মত জীবন-জীবিকা নিশ্চিত হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, তারা তোমাদের ভাই। আল্লাহ তাদের তোমাদের অধীন করেছেন। সুতরাং যার ভাইকে তার অধীন করেছেন সে যেন তাকে তাই খাওয়ায় যা সে খায়, সে কাপড় পরিধান করায়, যা সে পরিধান করে। তাকে সামর্থ্যের অধিক কোনো কাজের দায়িত্ব দেবে না। যদি এমনটা করতেই হয়, তাহলে সে যেন তাকে সাহায্য করে। (বুখারি, হাদিস : ৫৬১৭)

শ্রমিকের মর্যাদাপূর্ণ জীবন ও জীবিকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব মালিকেরই। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, মালিকানাধীন (অধীন) ব্যক্তির জন্য খাবার ও কাপড়ের অধিকার রয়েছে। (মুসলিম, হাদিস : ১৬৬২)

অন্য হাদিসে তিনি বলেছেন, যে আমাদের কর্মী নিযুক্ত হয়েছে সে যেন (প্রতিষ্ঠানের খরচে) একজন স্ত্রী সংগ্রহ করে, সেবক না থাকলে সে যেন একজন সেবক খাদেম সংগ্রহ করে এবং বাসস্থান না থাকলে সে যেন একটি বাসস্থান সংগ্রহ করে। যে ব্যক্তি এর অতিরিক্ত কিছু গ্রহণ করবে সে প্রতারক বা চোর গণ্য হবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ২৯৪৫)

বেতন ও পারিশ্রমিক কর্মজীবীর অধিকার। ইসলাম দ্রুততম সময়ে তা আদায়ের নির্দেশ দিয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ঘাম শুকানোর আগেই শ্রমিকের পারিশ্রমিক দিয়ে দাও। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৪৪৩০)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

অন্য হাদিসে পারিশ্রমিক ও প্রাপ্য অধিকার নিয়ে টালবাহানাকে অবিচার আখ্যায়িত করা হয়েছে। মহানবী (সা.) বলেন, ধনী ব্যক্তির টালবাহানা অবিচার। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২২৮৭)

অর্থাৎ সামর্থ্য থাকার পরও মানুষের প্রাপ্য ও অধিকার প্রদানে টালবাহানা করা অন্যায়।

আর ঠুনকো অজুহাতে বেতন-ভাতা ও প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা ভয়ংকর অপরাধ। মহানবী (সা.) বলেন, কিয়ামতের দিন আমি তিন ব্যক্তির বিপক্ষে থাকব। ... আর একজন সে যে কাউকে শ্রমিক নিয়োগ দেওয়ার পর তা থেকে কাজ বুঝে নিয়েছে অথচ তার প্রাপ্য দেয়নি। (বুখারি, হাদিস : ২২২৭)

শ্রমিকের অধিকার ও মানবিক মর্যাদা এবং মালিকের প্রাপ্য সেবা লাভের এমন ভারসাম্যপূর্ণ শ্রমনীতি একমাত্র ইসলামই দিয়েছে।

এই হাদিসে শ্রমিক ও মালিক পরস্পরকে ভাই সম্বোধন করে মূলত ইসলাম শ্রেণিবৈষম্যের বিলোপ করেছে। তবে শ্রেণিবৈষম্য বিলোপের নামে মালিক ও উদ্যোক্তার মেধা, শ্রম ও সামাজিক মর্যাদাকে অস্বীকার করেনি ইসলাম। চাপিয়ে দেয়নি নিপীড়নমূলক কোনো ব্যবস্থা। বরং তার ভেতর মানবিক মূল্যবোধ ও শ্রমিকের প্রতি মমতা জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করেছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, আল্লাহ তাআলা জীবনোপকরণে তোমাদের কাউকে কারো ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। যাদের শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে তারা তাদের অধীন দাস-দাসীদের নিজেদের জীবনোপকরণ থেকে এমন কিছু দেয় না যাতে তারা তাদের সমান হয়ে যায়। তবে কি তারা আল্লাহর অনুগ্রহ অস্বীকার করে? (সুরা নাহল, আয়াত : ৭১)

উল্লিখিত আয়াতে যেমন মালিকের শ্রেষ্ঠত্ব স্বীকার করা হয়েছে, তেমনি তার অহংবোধ ও শ্রেণিবৈষম্যের ধারণার নিন্দা করা হয়েছে। পাশাপাশি সম্পদের প্রকৃত মালিকানা ও তা অর্জন করতে পারা যে একান্তই আল্লাহর অনুগ্রহ সেটাও স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেন সে মানবিক মূল্যবোধের জায়গা থেকে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার সংরক্ষণে মনোযোগী হয়।

শ্রমিক ঠকানো ইসলামের দৃষ্টি জঘন্যতম পাপ; বরং ইসলামের নির্দেশনা হলো, শ্রমিক তার প্রাপ্য সম্পর্কে ওয়াকিবহাল না হলেও মালিক তাকে প্রাপ্য বুঝিয়ে দেবে। মহানবী (সা.) এই ব্যাপারে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, যে জাতির দুর্বল লোকেরা জোর-জবরদস্তি ছাড়া তাদের পাওনা আদায় করতে পারে না সেই জাতি কখনো পবিত্র হতে পারে না। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৪২৬)

মহান আল্লাহ আমাদের আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাকায় ফের ভূমিকম্প: বিকেল ৬টা ৬ মিনিটে ৩.৭ মাত্রার কম্পন

ঢাকায় ফের ভূমিকম্প: বিকেল ৬টা ৬ মিনিটে ৩.৭ মাত্রার কম্পন

একই দিনে নির্বাচন ও গণভোট—চ্যালেঞ্জের মুখে ইসি: সিইসি

একই দিনে নির্বাচন ও গণভোট—চ্যালেঞ্জের মুখে ইসি: সিইসি

পদ্মা ব্যারেজ হলে রাজবাড়ী হবে উন্নত শহর - প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী

পদ্মা ব্যারেজ হলে রাজবাড়ী হবে উন্নত শহর - প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী

দিনাজপুরে মিনিবাস–অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের চারজনের মৃত্যু

দিনাজপুরে মিনিবাস–অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের চারজনের মৃত্যু

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ২২

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ২২

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পর্যালোচনা চলছে

শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পর্যালোচনা চলছে

ডিআইজি পদে পদোন্নতি পেলেন গোয়ালন্দের কৃতি সন্তান ওয়ালিদ হোসেন

ডিআইজি পদে পদোন্নতি পেলেন গোয়ালন্দের কৃতি সন্তান ওয়ালিদ হোসেন

লটারি কল্যাণে প্রথম নারী এসপি পেল বরিশাল

লটারি কল্যাণে প্রথম নারী এসপি পেল বরিশাল

শ্রীমঙ্গলে সরকারি হাসপাতালে মিলছে না জলাতঙ্কের ভ্যাকসিন, বাড়ছে ক্ষোভ

শ্রীমঙ্গলে সরকারি হাসপাতালে মিলছে না জলাতঙ্কের ভ্যাকসিন, বাড়ছে ক্ষোভ

৫০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, আবেদন শুরু যেদিন থেকে

৫০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, আবেদন শুরু যেদিন থেকে

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

মানুষের একটি ভালো কথা যেমন একজনের মন জয় করে নিতে পারে,তেমনি একটু খারাপ বা অশোভন আচরণ মানুষের মনে কষ্ট আসে।সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ হিসেবে আমাদের উচিৎ সর্বদা মানুষের সঙ্গে ভালো ও সুন্দরভাবে কথা বলা। সুন্দর ব্যবহার ও আচার-আচরণ বলতে আমরা বুঝি কারও সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলা,দেখা হলে সালাম দেওয়া,কুশলাদি জিজ্ঞেস করা,কর্কশ ভাষায় কথা না বলা, ঝগড়া-ফ্যাসাদে লিপ্ত না হওয়া,ধমক বা রাগের সুরে কথা

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

আরবি বর্ষপঞ্জির হিজরি সনের ষষ্ঠ মাস হলো জমাদিউস সানি। এর জোড়া মাস হলো ‘জমাদিউল আউয়াল’। এটি হিজরি সনের পঞ্চম মাস। এর বাংলা অর্থ হলো প্রথম জুমাদা ও দ্বিতীয় জুমাদা বা প্রথম শীত ও দ্বিতীয় শীত; অর্থাৎ শীতকালের প্রথম মাস ও শীতকালের দ্বিতীয় মাস। আরবে তৎকালে এই দুই মাস ছিল শীতকাল। আরবিতে মাস দুটির নাম হলো ‘আল জুমাদাল উলা’ ও ‘আল

হজযাত্রী নিবন্ধন সম্পন্ন, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন ৭৮,৫০০ জন

হজযাত্রী নিবন্ধন সম্পন্ন, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন ৭৮,৫০০ জন

২০২৬ সালের হজযাত্রী নিবন্ধন কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামি হজ মৌসুমে বাংলাদেশ থেকে মোট ৭৮ হাজার ৫০০ জন হজ পালনের সুযোগ পাবেন। রোববার (১৬ নভেম্বর) মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. তফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিবন্ধিত হজযাত্রীরা এখন হজ পোর্টালের (hajj.gov.bd) মাধ্যমে পাসপোর্ট নম্বর দিয়ে তাদের তথ্য যাচাই করতে পারবেন।

দিনের শুরুতে যে দোয়া পড়তেন নবিজি (সা.)

দিনের শুরুতে যে দোয়া পড়তেন নবিজি (সা.)

দিনের শুরুতে ফজরের নামাজের সালাম ফেরানোর পরপর এ দোয়া পড়তেন নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। এ আমলটি প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদার। কেননা মুমিন মুসলমানের তো হালাল রিজিক, উপকারী জ্ঞান, কবুলযোগ্য আমলই জীবনে একমাত্র চাওয়া-পাওয়া। হাদিসের বর্ণনায় দোয়াটি এভাবে এসেছে- হজরত উম্মু সালামাহ রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ফজরের নামাজ পড়ে সালাম ফিরিয়ে (প্রতিদিন

আল্লাহর পরিচয় ও কর্তৃত্ব: কুরআনের আলোকে ব্যাখ্যা

আল্লাহর পরিচয় ও কর্তৃত্ব: কুরআনের আলোকে ব্যাখ্যা

আল্লাহ কে? এই প্রশ্ন মানবজাতির চিরন্তন অনুসন্ধান। হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী এই বিষয়ে পবিত্র কুরআনের আলোকে তুলে ধরেছেন মহান আল্লাহর পরিচয়, কর্তৃত্ব ও মানুষের প্রতি তার নির্দেশনার প্রকৃত রূপ। কুরআনের সূরা ইউনুসের তৃতীয় আয়াতে আল্লাহ নিজেই জানিয়েছেন, তিনি আসমান-যমীন সৃষ্টি করেছেন এবং বিশ্বজগতের শাসনকর্তা হিসেবে সমাসীন আছেন। তিনি বলেন, সৃষ্টির পর আল্লাহ কোনোভাবেই নিস্ক্রিয় নন বরং তিনি নিয়ন্ত্রণ করছেন প্রতিটি ঘটনার