বুধবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৫২০ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

ক্ষমা ও জান্নাত পাওয়ার প্রতিযোগিতা করবে কারা?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৬ মে ২০২২, ১৬:২২

শেয়ার করুনঃ
ক্ষমা ও জান্নাত পাওয়ার প্রতিযোগিতা করবে কারা?

কোনো ট্যাগ পাওয়া যায়নি

https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

দুনিয়ার ধন-সম্পদের পেছনে পড়ে পরকাল বরবাদ না করে আল্লাহ এবং তাঁর রাসুলের আনুগত্য করা ফরজ। এটি মহান আল্লাহর ঘোষণা। তিনিই মানুষকে আনুগত্যের সঙ্গে তাঁর ক্ষমা এবং জান্নাতের দিকে দ্রুত ধাবিত হওয়ার আহ্বান করেছেন। আল্লাহর এ ক্ষমা ও জান্নাতের মতো নেয়ামত কারা পাবেন? কাদের তিনি দ্রুত ক্ষমা ও জান্নাতের দিকে আহ্বান করেছেন?

আল্লাহ তাআলা এসব নেয়ামত মুত্তাকিদের জন্যই প্রস্তুত করেছেন মর্মে ঘোষণা দিয়েছেন; যারা তাঁর ও নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আনুগত্য করবে; তারাই পাবে এসব নেয়ামত। মহান আল্লাহ ঘোষণা করেন-

আরও

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

وَ اَطِیۡعُوا اللّٰهَ وَ الرَّسُوۡلَ لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ

আর তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্য কর, যাতে তোমরা দয়া/অনুগ্রহ পেতে পার।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত ১৩২)

আরও

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

ইসলামের আলোয় মানবতার পুনর্জাগরণ

وَ سَارِعُوۡۤا اِلٰی مَغۡفِرَۃٍ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ وَ جَنَّۃٍ عَرۡضُهَا السَّمٰوٰتُ وَ الۡاَرۡضُ ۙ اُعِدَّتۡ لِلۡمُتَّقِیۡنَ

আর তোমরা প্রতিযোগিতা (ত্বরা) কর, তোমাদের প্রভুর কাছে ক্ষমা এবং জান্নাতের জন্য, যার প্রস্থ আকাশ ও পৃথিবীর সমান, যা মুত্তাকিদের (ধর্মভীরুদের) জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে।’ (সুরা আল-ইমরান : আয়াত ১৩৩)

আয়াতের প্রসঙ্গিক আলোচনা

এ আয়াতে আল্লাহ তাআলার আনুগত্যের সঙ্গে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আনুগত্যেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এটা জানা কথা যে, রাসুলের আনুগত্য হুবহু আল্লাহর আনুগত্য বোঝায়। তারপরও এখানে রাসুলের আনুগত্যকে পৃথক করে বর্ণনা করার তাৎপর্যও স্বয়ং আল্লাহ তাআলা গুরুত্বের সঙ্গে বর্ণনা করেছেন।

আল্লাহ ও রাসুলের আনুগত্য কর; যাতে তোমাদের প্রতি করুণা করা হয়। এতে আল্লাহর অনুগ্রহ/অনুকম্পা পাওয়ার জন্য আনুগত্যকে যেমন অত্যাবশ্যকীয় ও অপরিহার্যকরা হয়েছে, তেমনি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আনুগত্যকেও জরুরী ও অপরিহার্য বলে ঘোষণা করা হয়েছে।

শুধু এ আয়াতেই নয়, বরং পুরো কোরআনুল কারিমে বার বার এর পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে এবং যেখানেই আল্লাহর আনুগত্যের নির্দেশ বর্ণিত হয়েছে, সেখানেই রাসুলের আনুগত্যকেও স্বতন্ত্রভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।

এভাবে বারবার আনুগত্যের নির্দেশ দেওয়ার অর্থ হলো-

ইসলাম ও ঈমানের এ মূলনীতির প্রতিই দিকনির্দেশ করে যে, ঈমানের প্রথম অংশ হচ্ছে আল্লাহ তাআলার তাওহিদ তথা অস্তিত্ব, প্রভুত্ব, নাম ও গুণ এবং ইবাদাত তথা দাসত্ব ও আনুগত্য স্বীকার করা। আর দ্বিতীয় অংশ হচ্ছে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি বিশ্বাস ও আনুগত্য করা।

এরপর মহান আল্লাহ পরবর্তী আয়াতে তার মাকবুল ও নিষ্ঠাবান বান্দার গুণাবলী ও লক্ষণাদি বর্ণনা প্রসঙ্গে বলেছেন যে, আল্লাহ ও রাসুলের আনুগত্য শুধু মৌখিক দাবিকে বলা হয় না, বরং গুণাবলী ও লক্ষণাদির দ্বারাই আনুগত্যকারীর পরিচয় হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন-

وَ سَارِعُوۡۤا اِلٰی مَغۡفِرَۃٍ مِّنۡ رَّبِّکُمۡ وَ جَنَّۃٍ عَرۡضُهَا السَّمٰوٰتُ وَ الۡاَرۡضُ ۙ اُعِدَّتۡ لِلۡمُتَّقِیۡنَ

’আর তোমরা নিজেদের রবের ক্ষমার দিকে এবং সে জান্নাতের দিকে তীব্র গতিতে চল যার (জান্নাতের) বিস্তৃতি আসমানসমূহ ও জমিনের সমান, যা মুত্তাকিদের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে।’

কারা পাবেন জান্নাত ও ক্ষমা?

এ আয়াতে ক্ষমা ও জান্নাতের দিকে প্রতিযোগিতামুলকভাবে অগ্রসর হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ ও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আনুগত্যের পর এটি দ্বিতীয় নির্দেশ। এ নির্দেশ সরাসরি মুত্তাকিদের দেওয়া হয়েছে।

এখানে ক্ষমার অর্থ আল্লাহর কাছে সরাসরি ক্ষমা চাওয়া হতে পারে। তবে অধিকাংশ মুফাসসিরের মতে, আয়াতে এমন সব সৎকর্ম এ ক্ষমার উদ্দেশ্য; যা আল্লাহ তাআলার ক্ষমা পাওয়ার করার কারণ হয়।সাহাবা ও তাবেঈগণ বিভিন্নভাবে এ ‘ক্ষমা’র ব্যাখ্যা করেছেন; কিন্তু সারমর্ম সবগুলোরই প্রায় এক। তাহলো-

১. হজরত আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, ‘কর্তব্য পালন’।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

২. হজরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেছেন, ‘ইসলাম’।

৩. হজরত আবুল আলিয়া বলেছেন ‘হিজরত’।

৪. হজরত আনাস ইবনে মালেক বলেছেন ‘নামাজের প্রথম তাকবির’।

 ৫. হজরত সাঈদ ইবনে জুবায়ের বলেছেন, ‘ইবাদাত পালন’।

৬. হজরত দাহহাক বলেছেন ‘জিহাদ’। আর

৭. হজরত ইকরিমা বলেছেন ‘তওবা’।

এসব উক্তির সারকথা এই যে, ক্ষমা বলে এমন সৎকর্ম বুঝানো হয়েছে, যা আল্লাহর ক্ষমার কারণ হয়ে থাকে।

আয়াতের ব্যাখ্যায় আরও এসেছে, মহান আল্লাহ তাআলা এ আয়াতে ক্ষমাকে জান্নাতের আগে উল্লেখ করেছেন। সম্ভবত তিনি এদিকেই ইঙ্গিত করেছেন যে, আল্লাহর ক্ষমা ছাড়া জান্নাত পাওয়া সম্ভব নয়। কেননা, মানুষ যদি জীবনভর পুণ্য অর্জন করে এবং গুনাহ থেকে বেঁচে থাকে, তবুও তার সব পুণ্য কাজ জান্নাতের মুল্য হতে পারে না। জান্নাত পাওয়ার একমাত্র পন্থা হচ্ছে- ‘আল্লাহ তাআলার ক্ষমা ও অনুগ্রহ।’

নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন, ‘সততা ও সত্য অবলম্বন কর, মধ্যবর্তী পথ অনুসরণ কর এবং আল্লাহর অনুগ্রহের সুসংবাদ গ্রহণ কর। কারও কাজ তাকে জান্নাতে নিয়ে যাবে না। শ্রোতারা বললো- আপনাকেও নয় কি হে আল্লাহর রাসুল!উত্তর হলো- আমার কর্ম আমাকেও জান্নাতে নেবে না। তবে আল্লাহ যদি স্বীয় রহমত দ্বারা আমাকে আবৃত করে নেন।’ (বুখারি, মুসলিম)

মূল কথা হলো- আমাদের আমল জান্নাতের মূল্য নয়। তবে আল্লাহ তাআলার রীতি এই যে, তিনি স্বীয় অনুগ্রহ ওই বান্দাকেই দান করেন, যিনি নেক আমল করে। বরং নেক আমলের সামর্থ্য হওয়াই আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টির লক্ষণ। অতএব নেক আমল করায় ক্রটি করা উচিৎ নয়।

মুত্তাকিরা যে জান্নাত পাবেন

আয়াতে এ মর্মে জান্নাতের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে যে, এর বিস্তৃতি নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলের সমান। নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলের চাইতে বিস্তৃত কোনো বস্তু মানুষ কল্পনা করতে পারে না। এ কারণে জান্নাতের আয়তনকে এ দুটির সঙ্গে তুলনা করে বুঝানো হয়েছে। ঘোষণা করা হয়েছে যে, জান্নাত খুবই বিস্তৃত। পাশে তা নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলকে নিজের মধ্যে ধরে নিতে পারে। এর পাশই যখন এমন, তখন দৈর্ঘ্য কতটুকু হবে; তা শুধু আল্লাহই ভাল জানেন।

কেউ কেউ বলেছেন, ‘জান্নাত লম্বা ও পাশে সমান। কেননা তা আরশের নীচে গম্বুজের মত। গম্বুজের মত গোলাকার বস্তুর আড়াআড়ি-পাশাপাশি সমান হয়ে থাকে। হাদিসে পাকে এসেছে-

নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘তোমরা যখন আল্লাহর কাছে জান্নাত চাইবে তখন ফেরদাউস চাইবে; কেননা তা সর্বোচ্চ জান্নাত। সবচেয়ে উত্তম ও মধ্যম স্থানে অবস্থিত জান্নাত; সেখান থেকেই জান্নাতের নহরসমূহ প্রবাহিত। আর তার ছাদ হলো দয়াময় আল্লাহর আরশ।’ (বুখারি)

মুত্তাকিদের জন্য তৈরি জান্নাতের বিবরণ

জান্নাতের দ্বিতীয় বিশেষণে বলা হয়েছে, জান্নাত মুত্তাকিগণের জন্যে তৈরি করা হয়েছে। এতে বুঝা গেল যে, জান্নাত তৈরি হয়ে গেছে। এছাড়া কোরআন ও সুন্নাহর সুস্পষ্ট প্রমাণাদি দ্বারা বুঝা যায় যে, জান্নাত তৈরি হয়ে আছে। আর এটাই আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের আকিদা-বিশ্বাস। কেননা নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জান্নাত ও জাহান্নাম দেখেছেন।

জান্নাতের বর্ণনায় নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘জান্নাতের একটি ইট রৌপ্যের ও একটি ইট স্বর্ণের, তার নীচের আস্তর সুগন্ধি মিশকের, তার পাথরকুচিগুলো হীরে-মুতি-পান্নার সমষ্টি, আর মিশ্রণ হচ্ছে, ওয়ারস ও যাফরান। যে তাতে প্রবেশ করবে সে তাতে স্থায়ী হবে, মরবে না; নেয়ামত প্রাপ্ত হবে, হতভাগা হবে না; যৌবন কখনও ফুরিয়ে যাবে না; কাপড়ও কখনো ছিড়বে না।’ (মুসনাদে আহমাদ, ইবন হিব্বান)

সুতরাং মুমিন মুসমানের উচিত, আল্লাহকে বেশি বেশি ভয় করা। আল্লাহ ও তাঁর নবির সুন্নাতের উপর আনুগত্য ও আমল কা। কোরআন-সুন্নাহভিত্তিক জীবন পরিচালনা করা।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে আনুগত্য করার তাওফিক দান করুন। মুত্তাকি হওয়ার তাওফিক দান করুন। কোরআনে ঘোষিত জান্নাতের চিরস্থায়ী অধিবাসী হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

কবিরহাটে ট্রাক চাপায় ৬ জন নিহত, ঘাতক ট্রাক চালক আটক

কবিরহাটে ট্রাক চাপায় ৬ জন নিহত, ঘাতক ট্রাক চালক আটক

মির্জা ফখরুলের শেষ নির্বাচন ঘোষণা, নেতাকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা

মির্জা ফখরুলের শেষ নির্বাচন ঘোষণা, নেতাকর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা

তিন শতাধিক বিচারককে জেলা জজ পদে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত

তিন শতাধিক বিচারককে জেলা জজ পদে পদোন্নতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত

এনসিপি খালেদা জিয়ার আসনে প্রার্থী দেবে না

এনসিপি খালেদা জিয়ার আসনে প্রার্থী দেবে না

দুই বছরের সামরিক অভিযানে ব্যর্থ ইসরায়েল, দাবি হামাসের

দুই বছরের সামরিক অভিযানে ব্যর্থ ইসরায়েল, দাবি হামাসের

জনপ্রিয় সংবাদ

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

স্বপ্ন শিক্ষক হওয়ার: দারিদ্র্য আর প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে মনার লড়াই

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

আগামী নির্বাচন নিরপেক্ষ করতে পারবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ বছরের প্রতিরক্ষা কাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

ভূরুঙ্গামারীতে সন্দেহভাজন চার নারীকে পুলিশে সোপর্দ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

জুমার দিন: সপ্তাহের ঈদ ও ইবাদতের সর্বোত্তম মুহূর্ত

ইসলামে সপ্তাহের সাত দিনের মধ্যে জুমার দিনকে সর্বোচ্চ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব দেওয়া হয়েছে। এ দিনকে বলা হয় সপ্তাহের ঈদ। পবিত্র কোরআন ও সহিহ হাদিসে জুমার দিনের বিশেষ ফজিলত, সম্মান, দোয়া কবুলের মুহূর্ত এবং ইবাদতের তাৎপর্য স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। জুমার দিন মুসলমানদের জন্য শুধু জামাতের নামাজ আদায়ের সময় নয়; বরং এটি আত্মার পরিশুদ্ধি, তাকওয়া অর্জন, সামাজিক বন্ধন দৃঢ়করণ এবং আল্লাহর

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

বর্তমান দুনিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্য মানুষের জীবনে অপরিহার্য। প্রতিদিনই বাজারে প্রতিযোগিতা বাড়ছে, লাভের লোভ মানুষকে নানা ভুল পথে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ইসলাম ব্যবসায় সততা ও ন্যায়পরায়ণতাকে ঈমানের অংশ হিসেবে দেখেছে। একজন মুসলমান শুধু নামাজে নয়, লেনদেনের ক্ষেত্রেও আল্লাহভীতি ধারণ করে চলবে—এটাই প্রকৃত ধর্মীয়তা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, মাপে ও ওজনে কম দিও না (সূরা হুদ, আয়াত ৮৪)। এই আয়াত আমাদের সততার মূল শিক্ষা দেয়।

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

সংকটের সময় আল্লাহর উপর ভরসা রাখার শিক্ষা

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে মানুষ নানা রকম বিপদ, দুঃখ ও অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হয়। কারো জীবনে আসে আর্থিক কষ্ট, কারো জীবনে আসে শারীরিক অসুস্থতা বা পারিবারিক সংকট। এসব অবস্থায় মানুষ প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়ে। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে একজন মুমিনের উচিত প্রতিটি বিপদের সময় আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা। আল্লাহ বলেন, “যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট।” (সূরা আত-তালাক: ৩)।

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

দুনিয়ার ব্যস্ততায় নামাজ ভুলে যাওয়া মুসলমানের ক্ষতি কত বড়

আজকের দুনিয়ায় মানুষ সময়ের পেছনে ছুটছে। কাজ, ব্যবসা, মোবাইল, সামাজিক যোগাযোগ—সবকিছুই আমাদের জীবনকে এমনভাবে ব্যস্ত করে ফেলেছে যে নামাজের সময় এলে অনেকেই বলে, ‘একটু পর পড়ব’। কিন্তু এই ‘একটু পর’-এর মধ্যেই মানুষ ভুলে যায়, হারিয়ে ফেলে আল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগের সেই বরকতময় সম্পর্ক। ইসলামে নামাজকে শুধু একটি ফরজ কাজ নয়, বরং জীবনযাত্রার মূল কেন্দ্র হিসেবে দেখা হয়েছে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসাই মুমিনের শক্তি

জীবনের প্রতিটি পর্যায়েই মানুষ নানা সংকট, দুঃখ-কষ্ট ও পরীক্ষার সম্মুখীন হয়। কখনও তা অর্থনৈতিক, কখনও পারিবারিক, আবার কখনও মানসিক। এসব অবস্থায় একজন মুমিনের উচিত নিজের ধৈর্য ধরে আল্লাহর উপর সম্পূর্ণ ভরসা রাখা। কুরআনে আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন।” (সূরা আল-বাকারা: ১৫৩) এ আয়াতই প্রমাণ করে যে কঠিন পরিস্থিতিতে ধৈর্যই মুমিনের প্রকৃত অস্ত্র। মানুষ সাধারণত বিপদের সময় উদ্বিগ্ন ও হতাশ