বৃহস্পতিবার, ৫ জুন, ২০২৫২২ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
ধর্ম

জুমার নামাজ পড়তে না পারলে যা করণীয়

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১৪:৪২

শেয়ার করুনঃ
জুমার নামাজ পড়তে না পারলে যা করণীয়
জুমার নামাজ
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মাদ (সা.) ইরশাদ করেছেন, জুমা হচ্ছে শ্রেষ্ঠ দিবস। পবিত্র কোরআনে সূরা আল জুমায় ইরশাদ করা হয়েছে,

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِذَا نُودِي لِلصَّلَاةِ مِن يَوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسْعَوْا إِلَى ذِكْرِ اللَّهِ وَذَرُوا الْبَيْعَ ذَلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ

আরও

ত্যাগের আদর্শে হজ্ব ও কুরবানির শিক্ষা

ত্যাগের আদর্শে হজ্ব ও কুরবানির শিক্ষা

‘মুমিনগণ, জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের পানে ত্বরা কর এবং বেচাকেনা বন্ধ কর। এটা তোমাদের জন্যে উত্তম যদি তোমরা বুঝ।’ (সূরা: আল জুমা, আয়াত: ৯)

জুমার নামাজ একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এ নামাজ ছেড়ে দিলে হাদিসে ভয়াবহ ক্ষতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এ জন্য প্রতিটি মুসলিমকে অবশ্যই জুমার নামাজ গুরুত্বসহ পড়া উচিত।

আরও

ত্যাগের আদর্শে হজ্ব ও কুরবানির শিক্ষা

ত্যাগের আদর্শে হজ্ব ও কুরবানির শিক্ষা

মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা জগৎ সৃষ্টির পূর্ণতা দান করেছিলেন এই দিনে। এই দিনেই হজরত আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-কে জান্নাতে একত্র করেছিলেন এবং এই দিনে মুসলিম উম্মাহ সাপ্তাহিক ঈদ ও ইবাদত উপলক্ষে মসজিদে একত্র হয় বলে দিনটাকে ইয়াওমুল জুমাআ বা জুমার দিন বলা হয়।

মালেক ইবনে শিহাব থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি ইবনে সাব্বাক থেকে বর্ণনা করেছেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) কোনো এক জুমার দিনে বললেন, ‘হে মুসলিম সম্প্রদায়! আল্লাহ তায়ালা এই দিনটিকে ঈদের দিন হিসেবে নির্ধারণ করেছেন।’ আরবি শব্দ জুমুআ- এর অর্থ একত্র হওয়া। শুক্রবারকে বলা হয় ইয়াওমুল জুমাআ বা জুমার দিন।

শুক্রবারের দিন যোহরের নামাজের পরিবর্তে জুমার নামাজকে ফরজ করা হয়েছে। জুমার দুই রাকাত ফরজ নামাজ ও ইমামের খুতবাকে যোহরের চার রাকাত ফরজ নামাজের স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে। সপ্তাহের এদিনে জুমার খতিব উম্মতের যাবতীয় প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পবিত্র কোরআন ও হাদিসের আলোকে নির্দেশনা ও সমাধানমূলক উপদেশ দেবেন তার খুতবায়।

যে সবার আগে মসজিদে প্রবেশ করে, সে একটি উট আল্লাহর রাস্তায় দান করার সওয়াব লাভ করে। যে দুই নম্বরে প্রবেশ করে, সে একটি গরু আল্লাহর রাস্তায় দান করার সওয়াব পায়। যে তিন নম্বরে প্রবেশ করে, সে একটি দুম্বা দান করার সওয়াব পায়। যে চার নম্বরে প্রবেশ করে, সে একটি মুরগি দান করার সওয়াব লাভ করে। আর যে পাঁচ নম্বরে প্রবেশ করে, সে একটি ডিম আল্লাহর রাস্তায় দান করার সওয়াব পায়। (মুসনাদে শাফী : ৬২, জামে লি ইবনে ওহাব : ২২৯, মুসনাদে হুমাইদি : ৯৬৩ )

হজরত সালমান (রা.) হতে একটি হাদিস বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিনে সুন্দর করে গোসল করবে, অতঃপর তেল ব্যবহার করবে এবং সুগন্ধি নেবে, তার পর মসজিদে গমন করবে, দুই মুসল্লির মাঝে জোর করে জায়গা নেবে না, সে নামাজ আদায় করবে এবং ইমাম যখন খুতবা দেবেন, চুপ করে মনোযোগসহকারে তার খুতবা শুনবে। দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ে তার সব গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হবে। (মুসনাদে আবু দাউদ : ৪৭৯)

জুমার নামাজ প্রত্যেক বালেগ পুরুষের জন্যই ওয়াজিব। হাদিসে এসেছে, হজরত হাফসা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, প্রত্যেক (প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ) মুসলমানের জন্য জুমার নামাজ আদায় করা ওয়াজিব- অপরিহার্য কর্তব্য। (সুনানে নাসায়ী)

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি অবহেলা অলসতা করে পর পর তিন জুমা নামাজ ছেড়ে দিল, মহান আল্লাহ তার অন্তরে মোহর মেরে দিবেন। (আবু দাউদ)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আরেক হাদিসে রসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি কোনো ওজর এবং অনিষ্টের ভয় ছাড়া জুমার নামাজে অংশ গ্রহণ করে না, মুনাফিকের এমন দফতরে তার নাম লিপিবদ্ধ করা হয়, যা কখনো মোছা বা রদবদল করা হয় না।

কারোর জুমার নামাজ এক রাকআত ছুটে গেলে বাকি আর এক রাকআত ইমামের সালাম ফেরানোর পর উঠে পড়ে নিলে তার জুমা হয়ে যাবে। অনুরুপ কেউ দ্বিতীয় রাকআতের রুকূর আগে থেকে পেলেও ওই রাকআত এবং তার সঙ্গে আর এক রাকআত পড়লে তারও জুমার নামাজ হয়ে যাবে।

কিন্তু যদি কেউ দ্বিতীয় রাকআতের রুকূ শেষ হওয়ার পর জামাআতে শামিল হয়, তাহলে সে জুমার নামাজ পাবে না। এই অবস্থায় তাকে যোহরের ৪ রাকআত আদায়ের নিয়তে জামাআতে শামিল হয়ে ইমামের সালাম ফিরার পর ৪ রাকআত ফরজ পড়তে হবে। (ফাতাওয়া ইসলামিয়্যাহ, সৌদি উলামা-কমিটি ১/৪১৮, ৪২১)

আর কেউ যদি জুমার নামাজ না পায় বা মসজিদে গিয়ে দেখে জুমা শেষ হয়ে গেছে তবে তাকে যোহরের নামাজ পড়তে হবে। কারণ জামাআত ছাড়া জুমার নামাজ হয় না।

হাদিসে এসেছে, ইবনে মাসঊদ (রা.) বলেন, যে ব্যক্তি জুমার এক রাকআত পেয়ে যায়, সে ব্যক্তি যেন আর এক রাকআত পড়ে নেয়। কিন্তু যে (দ্বিতীয় রাকআতের) রুকূ না পায়, সে যেন জোহরের ৪ রাকআত পড়ে নেয়।’ (ইবনে আবী শাইবা, ত্বাবারানী, বায়হাকী, আলবানী : ৬২১)

কোনো ইমাম সাহেব যদি বিনা ওজুতে জুমার নামাজ পড়িয়ে নামাজের শেষে মনে হয়, তাহলে মুক্তাদির নামাজ সহিহ হয়ে যাবে। আর ইমাম ওই নামাজ কাজা করতে ৪ রাকআত জোহর পড়বেন। (আল-মুন্তাকা মিন ফাতাওয়াল ফাওয়া : ৩/৬৮)

জুমার খুতবা অবশ্যই মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে। জুমার খুতবা হলো ওয়াজিব। খুতবা চলাকালীন সময় কোনো প্রকার কথা বলা যাবে না। এমনকি কাউকে কথা বলতে দেখে ‘চুপ কর’ এ কথাও বলা যাবে না। কারণ, হাদিসে এ ব্যাপারে নিষেধ এসেছে। আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘ইমামের খুতবা দেয়া অবস্থায় তুমি যদি তোমার সাথীকে বল, তুমি চুপ কর, তাহলে তুমি অনর্থক কথা বললে’।

ইমাম আহমদ তার বর্ণনায় হাদিসে আরো বর্ধিত করেন, অর্থাৎ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি কোনো অনর্থক কর্ম করল, তার জন্য ওই জুমায় আর কিছু রইল না।

সূত্র: ইন্টারনেট।

সর্বশেষ সংবাদ

শিক্ষা উপদেষ্টাকে এক কোটি টাকার ঘুষ প্রস্তাব!

শিক্ষা উপদেষ্টাকে এক কোটি টাকার ঘুষ প্রস্তাব!

আত্রাই উপজেলা নির্বাচনে জামায়াতের ৭ ইউনিয়নে প্রার্থী চূড়ান্ত

আত্রাই উপজেলা নির্বাচনে জামায়াতের ৭ ইউনিয়নে প্রার্থী চূড়ান্ত

বিএনপির নীতিতেই দাঁড়িয়ে আছে বাংলাদেশ: মোশাররফ

বিএনপির নীতিতেই দাঁড়িয়ে আছে বাংলাদেশ: মোশাররফ

শেষ মুহূর্তে গোয়ালন্দ পশুর হাটে ঈদের আমেজ

শেষ মুহূর্তে গোয়ালন্দ পশুর হাটে ঈদের আমেজ

চন্দ্রায় চলন্ত ট্রাকে আগুন, রক্ষা পেল যাত্রী

চন্দ্রায় চলন্ত ট্রাকে আগুন, রক্ষা পেল যাত্রী

জনপ্রিয় সংবাদ

জাতীয় নির্বাচন ৩০ জুনের আগেই সম্পন্ন হবে: প্রেস সচিব

জাতীয় নির্বাচন ৩০ জুনের আগেই সম্পন্ন হবে: প্রেস সচিব

কুমিল্লার দেবীদ্বারে মসজিদের ইমামের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

কুমিল্লার দেবীদ্বারে মসজিদের ইমামের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

গোয়েন্দা ব্যর্থতা ও জামায়াত ষড়যন্ত্রেই আওয়ামী লীগের পতন- খান কামাল

গোয়েন্দা ব্যর্থতা ও জামায়াত ষড়যন্ত্রেই আওয়ামী লীগের পতন- খান কামাল

২৫৩ বিচারকের একযোগে বদলি: সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শে সুসংগঠিত স্থানান্তর

২৫৩ বিচারকের একযোগে বদলি: সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শে সুসংগঠিত স্থানান্তর

প্রাণিসম্পদ খাতে চরবাসীর স্বপ্নপূরণে এগিয়ে সরকার: সচিব

প্রাণিসম্পদ খাতে চরবাসীর স্বপ্নপূরণে এগিয়ে সরকার: সচিব

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুলই প্রকৃত সফলতার চাবিকাঠি

আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুলই প্রকৃত সফলতার চাবিকাঠি

মানুষ চেষ্টার পর ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করে, কিন্তু সেই ফলাফলের উপর তার কোনো পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকে না। এখানে এসে একজন মুমিনের ভরসা হয়ে ওঠে আল্লাহ তাআলার উপর তাওয়াক্কুল বা নির্ভরতা। আল্লাহ বলেন, “যে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে, তার জন্য তিনিই যথেষ্ট” (সূরা তালাক, আয়াত ৩)। অর্থাৎ, একজন বান্দা যখন সমস্ত সামর্থ্য দিয়ে চেষ্টা করে এবং পরিশেষে আল্লাহর উপর নির্ভর করে,

আর মাত্র ৩ দিন পর শুরু হচ্ছে হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা

আর মাত্র ৩ দিন পর শুরু হচ্ছে হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা

ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভ পবিত্র হজ। প্রতি বছর বিশ্বের লাখো মুসলমান সৌদি আরবে গিয়ে এই মহিমান্বিত ইবাদত পালন করেন। চলতি বছর হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হতে যাচ্ছে আর মাত্র তিন দিন পর। ইতোমধ্যে ১০ লাখের বেশি হজযাত্রী সৌদি আরবে পৌঁছেছেন বলে জানিয়েছেন দেশটির হজবিষয়ক মন্ত্রী তৌফিক আল-রাবিয়াহ। জিলহজ মাসের ৮ থেকে ১৩ তারিখের মধ্যে হজের প্রধান ধর্মীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। এই সময়

ত্যাগের আদর্শে হজ্ব ও কুরবানির শিক্ষা

ত্যাগের আদর্শে হজ্ব ও কুরবানির শিক্ষা

মুসলিম জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হজ্ব এবং কুরবানি। এই দুটি ইবাদত শুধুমাত্র আচার-অনুষ্ঠান নয়, বরং তা আত্মত্যাগ, মানবতা ও আল্লাহর প্রতি গভীর আনুগত্যের প্রতীক। কুরআন ও হাদিসে এর গুরুত্ব বহুবার বর্ণিত হয়েছে। প্রতি বছর জিলহজ মাসে হজ্ব ও কুরবানিকে কেন্দ্র করে সারা বিশ্বের মুসলমানরা এই দুটি আমল পালনে একত্র হন। এর মাধ্যমে মুসলিম জাতি আল্লাহর নৈকট্য লাভে নিজেদের নিয়োজিত করে। হজ্ব

জিলহজ মাসের ফজিলতে যে আমলগুলো জরুরি

জিলহজ মাসের ফজিলতে যে আমলগুলো জরুরি

জিলহজ মাস হিজরি বছরের অন্যতম পবিত্র মাস এবং এটি ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি স্তম্ভের একটি—হজের সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র কুরআন ও হাদিসে এ মাসের প্রথম দশ দিনকে অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ বলা হয়েছে। এই সময়টিকে নবী কারিম (সা.) বছরের সেরা দিনসমূহ হিসেবে বর্ণনা করেছেন, যেখানে সৎকর্মের প্রতিদান অন্যান্য সময়ের চেয়ে বহুগুণ বেশি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘‘জিলহজ মাসের প্রথম দশদিনে আল্লাহর কাছে নেক আমল যত

জিলহজ মাসে কুরবানি ও হজের গুরুত্ব এবং তাৎপর্য

জিলহজ মাসে কুরবানি ও হজের গুরুত্ব এবং তাৎপর্য

প্রতি বছর জিলহজ মাস শুরু হতেই মুসলিম উম্মাহ কুরবানি এবং হজ পালন নিয়ে বিশেষ প্রস্তুতি নেয়। কুরবানি হলো ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত, যা আল্লাহর প্রতি আনুগত্য এবং নবী ইবরাহিম (আঃ) এর ত্যাগের স্মৃতি হিসেবে পালন করা হয়। কুরবানি করা পশুর মাংস গরীব ও দরিদ্রদের মধ্যে বিতরণ করা হয়, যা মুসলিম সমাজে ঐক্য ও সৌহার্দ্য বাড়ায়। এটি শুধুমাত্র পশু কোরবানি নয়,