মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫৭ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ1TK8B83CTTQWN3SJNRKSQ9.gif
ধর্ম

মসজিদে উঁচু স্বরে কথা বলার বিধান কী?

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩০ মে ২০২১, ৯:৩৩

শেয়ার করুনঃ
মসজিদে উঁচু স্বরে কথা বলার বিধান কী?
মসজিদউঁচুস্বরকথা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মসজিদ আল্লাহর ঘর। ইবাদতের জন্য নির্ধারিত স্থান। কথা যত গুরুত্বপূর্ণই হোক না কেন, মসজিদে নামাজের সময় উচ্চ আওয়াজে কথাবার্তা বলা যাবে না। কুরআন সুন্নাহর নির্দেশনাও এমনই। মসজিদে উচ্চস্বরে কথা প্রসঙ্গে রয়েছে কুরআন-সুন্নাহর দিক-নির্দেশনা।

মসজিদে ইমামের সালাম ফেরানোর পর অনেকেই ওঠে দাঁড়িয়ে যান। অনেকে বাইরে বের হওয়ার জন্য চেষ্টা করেন। আবার পেছনে অনেকে ছুটে যাওয়া নামাজ সম্পন্ন করতে দাঁড়িয়ে যান। এ সময় উচ্চস্বরে কথা বললে, নামাজরত ব্যক্তিদের সুরা-ক্বেরাত পড়তে অসুবিধা হয়। নামাজে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। যা মারাত্মক অন্যায় কাজ। এ প্রসঙ্গে হাদিসের এক বর্ণনায় এসেছে-

আরও

আখিরাতে সফলতা অর্জনের মূল চাবিকাঠি — তাকওয়া

আখিরাতে সফলতা অর্জনের মূল চাবিকাঠি — তাকওয়া

হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু একবার দেখলেন- দুই জন লোক (মদিনার) মসজিদে নববিতে উঁচু আওয়াজে কথা বলছেন। তিনি বললেন- তোমরা কোন্ জায়গার লোক? তারা বললো- আমরা তায়েফের অধিবাসী।

হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন- তোমরা যদি মদিনার অধিবাসী হতে, তাহলে আমি বেত দিয়ে তোমাদের আঘাত করতাম! কেন তোমরা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মসজিদে উঁচু স্বরে কথা বলছ? (বুখারি)

আরও

মৃত্যুর পরে কবরের প্রশ্ন: কেমন হবে প্রথম রাতটি?

মৃত্যুর পরে কবরের প্রশ্ন: কেমন হবে প্রথম রাতটি?

মসজিদে উচ্চস্বরে কথা বললে, অন্য যারা ইবাদত-বন্দেগি করে কিংবা নামাজ পড়ে তাদের ইবাদত-বন্দেগি ও নামাজে ব্যঘাত সৃষ্টি হয়। নামাজরত ব্যক্তিরা উচ্চ আওয়াজ শোনার কারণে ঠিকভাবে সুরা-কেরাত পড়তে পারে না। নামাজে বিঘ্ন ঘটে। এটি মারাত্মক অন্যায়। তাই এ কারণেই মসজিদে উচ্চ আওয়াজে কথাবার্তা বলা নিষেধ।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

হজরত আবু বকর ও ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুর মধ্যকার মতবিরোধে তাদের কণ্ঠস্বর উঁচু হয়েগিয়েছিল। যা ঘটেছিল বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সামনে মসজিদে নববিতে। সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাআলা কুরআনের আয়াত নাজিল করলেন এভাবে-

‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা নবির কণ্ঠস্বরের ওপর নিজেদের কণ্ঠস্বর উঁচু করো না। এবং নিজেদের মধ্যে যেভাবে উচ্চস্বরে কথা বলো, তাঁর সাথে তেমন উচ্চস্বরে কথা বলো না। কারণ এতে তোমাদের কর্মফল বিনষ্ট হয়ে যাবে অথচ তোমরা বুঝতেই পারবে না।’ (সুরা হুজরাত : আয়াত ২)

এ আয়াত নাজিলের পর মসজিদে নববিতে হজরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু প্রয়োজন হলে বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সঙ্গে এত আস্তে কথা বলতেন যে, দ্বিতীয় বার জিজ্ঞাসা না করা হলে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তা শুনতে পেতেন না! (বুখারি)দুনিয়ার সব মসজিদ যদিও মসজিদে নববি বা নবির মসজিদ নয়, তথাপিও মসজিদের আদব রক্ষায় উচ্চ আওয়াজে কথা না বলাই উত্তম। যাতে কারো ইবাদতের ক্ষতি না হয়।

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত, হাদিসের নির্দেশনা অনুযায়ী যখন মানুষ মসজিদে নামাজ পড়ে তখন উচ্চ স্বরে কথা না বলা। নামাজের সময় মসজিদে কথা বলা নিষিদ্ধ হওয়াই জরুরি। ফলে নামাজরত ব্যক্তি নির্বিঘ্নে নিজেদের ইবাদত-বন্দেগিতে নিয়োজিত করতে পারে। শব্দহীন পরিবেশে একান্ত মনোযোগের সঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারে।আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে মসজিদে উচ্চ স্বরে কথা বলা থেকে বিরত থাকার তাওফিক দান করুন। কুরআন-সুন্নাহর ওপর যথাযথ আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

আওয়ামী লীগ সভাপতির ছেলের বাগানে গাঁজা চাষ !

আওয়ামী লীগ সভাপতির ছেলের বাগানে গাঁজা চাষ !

তিন ঘণ্টার মধ্যেই ভারত পিছু হটেছিল: দাবি পাকিস্তানি মুখ্যমন্ত্রীর

তিন ঘণ্টার মধ্যেই ভারত পিছু হটেছিল: দাবি পাকিস্তানি মুখ্যমন্ত্রীর

স্ত্রীর সাথে দ্বন্দ্বে গলায় ফাঁস দিয়ে স্বামীর আত্মহত্যা !

স্ত্রীর সাথে দ্বন্দ্বে গলায় ফাঁস দিয়ে স্বামীর আত্মহত্যা !

দেবীদ্বারে ৪০ ভরি স্বর্ণ চুরি, সিসিটিভি দেখে গ্রেফতার স্বামী-স্ত্রী

দেবীদ্বারে ৪০ ভরি স্বর্ণ চুরি, সিসিটিভি দেখে গ্রেফতার স্বামী-স্ত্রী

কুড়িয়ে পাওয়া টাকা ভাগাভাগির দ্বন্দ্বে ২৭ লাখের রহস্য ফাঁস

কুড়িয়ে পাওয়া টাকা ভাগাভাগির দ্বন্দ্বে ২৭ লাখের রহস্য ফাঁস

সর্বশেষ সংবাদ

পর্যটনপথে সেতু ভাঙন, কুয়াকাটা যাত্রা বিপন্ন

পর্যটনপথে সেতু ভাঙন, কুয়াকাটা যাত্রা বিপন্ন

নির্বাচনী ষড়যন্ত্রের অন্ধকার ছায়া দেখছেন মির্জা ফখরুল

নির্বাচনী ষড়যন্ত্রের অন্ধকার ছায়া দেখছেন মির্জা ফখরুল

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে শাহবাগ অবরোধ ছাত্রদলের

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে শাহবাগ অবরোধ ছাত্রদলের

নোয়াখালী-৫ আসনে বিএনপির সাংগঠনিক দায়িত্ব পেল জেলা কমিটি

নোয়াখালী-৫ আসনে বিএনপির সাংগঠনিক দায়িত্ব পেল জেলা কমিটি

মেঘনার রক্তাক্ত জল—মুল্লুক চলো আন্দোলনের শতবর্ষেও অবহেলা

মেঘনার রক্তাক্ত জল—মুল্লুক চলো আন্দোলনের শতবর্ষেও অবহেলা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

আখিরাতে সফলতা অর্জনের মূল চাবিকাঠি — তাকওয়া

আখিরাতে সফলতা অর্জনের মূল চাবিকাঠি — তাকওয়া

আখিরাতে সফলতা লাভ করার জন্য ইসলামে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ‘তাকওয়া’ বা আল্লাহভীতি অর্জনের ওপর। আল-কুরআনের বহু আয়াতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের তাকওয়া অবলম্বনের নির্দেশ দিয়েছেন এবং তাকওয়াবানদের জন্য জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন। সূরা আল-বাকারা-তে আল্লাহ বলেন, "এই কুরআন হিদায়াত তাদের জন্য, যারা তাকওয়াবান।" তাকওয়া হলো এমন একটি গুণ, যা একজন মুমিনকে সব ধরনের পাপ থেকে দূরে রাখে এবং তাকে আল্লাহর

মৃত্যুর পরে কবরের প্রশ্ন: কেমন হবে প্রথম রাতটি?

মৃত্যুর পরে কবরের প্রশ্ন: কেমন হবে প্রথম রাতটি?

মুসলমানদের বিশ্বাস অনুযায়ী, মৃত্যুর পর মানুষের যাত্রা শেষ নয়, বরং শুরু হয় অনন্ত জীবনের প্রথম অধ্যায়—কবর। কবরের প্রথম রাতটি এমন একটি বাস্তবতা, যা নিয়ে আল্লাহর রাসুল (সা.) আমাদের সতর্ক করেছেন বহুবার। তিনি বলেছেন, কবর হচ্ছে জান্নাতের একটি বাগান অথবা জাহান্নামের একটি গর্ত। অর্থাৎ, এই রাতেই শুরু হবে একজন মৃত ব্যক্তির প্রকৃত পরিণতির ধারা। নবীজি (সা.) আরও বলেন, মানুষের মৃত্যুর সঙ্গে

জীবনের প্রতিটি কাজে নিয়তের বিশুদ্ধতা কেন জরুরি

জীবনের প্রতিটি কাজে নিয়তের বিশুদ্ধতা কেন জরুরি

ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যেখানে ছোট থেকে বড় প্রতিটি কাজেই আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্য নির্ধারিত। মুসলমানের জীবনে নিয়তের গুরুত্ব এতই বেশি যে, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) হাদিসে বলেছেন, ‘প্রত্যেক কাজ নিয়তের উপর নির্ভরশীল। এবং প্রত্যেক ব্যক্তি তার নিয়ত অনুযায়ী ফল পাবে।’ (সহীহ বুখারী, হাদিস ১) একজন মুমিনের প্রতিটি কাজে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের নিয়ত থাকা উচিত। দৈনন্দিন জীবনে এমন অনেক কাজ আছে

কোরআনের প্রতি ভালোবাসা গড়ে তোলার উপায়

কোরআনের প্রতি ভালোবাসা গড়ে তোলার উপায়

পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে বিশুদ্ধ ও শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ আল-কোরআন। আল্লাহ তাআলা এই কিতাব বিশ্ববাসীর জন্য নাজিল করেছেন, যাতে মানুষ এর মাধ্যমে হিদায়াত লাভ করতে পারে। কোরআন পাঠ, এর অর্থ নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করা এবং এর বাণীকে জীবনে বাস্তবায়ন করাও এক ধরনের ইবাদত।  অনেকের জীবনে কোরআনের প্রকৃত ভালোবাসা অনুপস্থিত। এর ফলে আমরা কোরআনকে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গী হিসেবে গ্রহণ করতে পারিনি। যখন কোনো বস্তুকে

জুমার দিন: মুসলমানের জন্য বরকত, ক্ষমা ও দোয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ

জুমার দিন: মুসলমানের জন্য বরকত, ক্ষমা ও দোয়ার শ্রেষ্ঠ সুযোগ

পবিত্র জুমার দিন ইসলামে এক বিশেষ মর্যাদার অধিকারী। এই দিনটি মুসলিমদের সাপ্তাহিক ঈদের মতো, যার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ এবং গুনাহ মাফের সুযোগ মেলে। হাদিস শরীফে বর্ণিত আছে, জুমার দিন এমন একটি সময় আছে, যখন বান্দা আল্লাহর কাছে যা চায়, তা কবুল হয়। ইমাম বোখারী ও মুসলিমের হাদিস মতে, জুমার দিন আদম (আ.) কে সৃষ্টি করা হয়েছিল, এই দিনেই তাঁকে জান্নাতে