শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫১৪ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

পবিত্র শবে বরাত এর ফজিলত ও ইবাদত!

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৫ মার্চ ২০২১, ১৩:২৫

শেয়ার করুনঃ
পবিত্র শবে বরাত এর ফজিলত ও ইবাদত!
ইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

 মহান আল্লাহ তায়ালা নিজ বান্দাদের ওপর দয়া ও ক্ষমার কেবল অসিলা তালাশ করেন, যেকোনো পথেই হোক ক্ষমা করার বাহানা খোঁজেন। তাই দয়াময় আল্লাহ তায়ালা তাঁর গুনাহগার বান্দাদের ক্ষমা করার জন্য বিভিন্ন স্থান ও সময়-সুযোগ বাতলে দিয়েছেন, যাতে বান্দা নিজ কৃতকর্মে অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা চায়, আর আল্লাহ তায়ালা ক্ষমা করে দেবেন।

সেসব সময়ের একটি হলো শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত, যাকে আমাদের প্রচলিত ভাষায় শবে বরাত বলা হয়। কোরআনুল কারিমের ভাষায় একে বলা হয়েছে ‘লাইলাতুম মুবারাকা’ বা বরকতময় রাত, আর হাদিস শরিফে এটি ‘লাইলাতুন নিস্ফ মিন শাবান’ বলে উল্লেখ রয়েছে।

আরও

ইসলামে দান-সদকার অপরিসীম গুরুত্ব

ইসলামে দান-সদকার অপরিসীম গুরুত্ব

আমাদের বর্তমান সমাজে মানুষ পক্ষান্তরে বিরোধিতা করতে গিয়ে শবে বরাতের অস্তিত্বকেই অস্বীকার করে বসেছে এবং তারা এ রাতের কোনো বৈশিষ্ট্যই মানে না; বরং এ রাতের সব কিছুকেই বিদআত বলে থাকে। বাস্তবে এ দলটিও ভ্রষ্টতায় রয়েছে, কেননা শবে বরাতের একাধিক ফজিলত, তাৎপর্য ও বিভিন্ন করণীয় কোরআনুল কারিমে ও সহিহ হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। নিম্নে অতি সংক্ষেপে এর বিবরণ পেশ করা হলো।

ক্ষমা ও রহমতের রজনী শবে বরাত

আরও

কোরআন-হাদিসে মুমিনদের জন্য সুসংবাদ

কোরআন-হাদিসে মুমিনদের জন্য সুসংবাদ

হজরত মুআজ ইবনে জাবাল (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, অর্ধ শাবানের রাতে অর্থাৎ শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতে আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টিকুলের প্রতি রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও হিংসুক-বিদ্বেষী লোক ছাড়া সবাইকে ক্ষমা করে দেন। (সহিহ ইবনে হিব্বান, হা. ৫৬৬৫, আল মু’জামুল কাবীর ২০/১০৯, শুআবুল ইমান, হা. ৬৬২৮)।

অষ্টম শতাব্দীর যুগশ্রেষ্ঠ হাদিস বিশারদ আল্লামা নূরুদ্দীন হাইসামি (রহ.) বলেন, হাদিসটির সূত্রের সব বর্ণনাকারী ‘নির্ভরযোগ্য’। (মাজমাউজ জাওয়াইদ ৮/৬৫)।এছাড়া এ মর্মে হজরত আবু বকর সিদ্দিক (রা.), আলী ইবনে আবি তালিব (রা.), আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.), আবু মুসা আশআরি (রা.), আবু হুরাইরা (রা.), আয়েশা (রা.) প্রমুখ সাহাবি থেকেও হাদিস বর্ণিত হয়েছে।

হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, এক রাতে রাসুলুল্লাহ (সা.) উঠে নামাজে দাঁড়িয়ে গেলেন, এতে এত দীর্ঘ সময় ধরে সিজদা করলেন যে আমার ভয় হলো তিনি মারাই গেছেন কি না। এ চিন্তা করে আমি বিছানা থেকে উঠে রাসুল (সা.)-এর বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিই, এতে আমার বিশ্বাস হলো তিনি জীবিত আছেন।

তারপর নিজ বিছানায় ফিরে এলাম। এরপর তিনি সিজদা থেকে মাথা ওঠালেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ্য করে বললেন, হে আয়েশা! তোমার কি ধারণা হয়েছে যে নবী তোমার সঙ্গে সীমা লঙ্ঘন করেছে? আমি বলি, জি না, হে আল্লাহর রাসুল! তবে আপনার দীর্ঘ সময় ধরে সিজদার কারণে আমার মনে হয়েছে আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন।

এরপর রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, হে আয়েশা! তুমি কি জানো, আজকের এ রাতটি কোন রাত? আমি বললাম, আল্লাহ ও তাঁর রাসুল এ বিষয়ে অধিক জ্ঞাত। রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, এ রাতটি অর্ধ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ তায়ালা নিজ বান্দাদের প্রতি বিশেষ করুণার দৃষ্টি দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের দয়া করেন।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

তবে হিংসুক লোকদের তার অবস্থার ওপর ছেড়ে দেন। (শুআবুল ইমান, হা. ৩৮৩৫)। যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস ইমাম বায়হাকি (রহ.) বলেন, এটি উত্তম মুরসাল হাদিস। (শুআবুল ইমান ৩/৩৮৩)।শবে বরাতে রাত জেগে ইবাদত করা ও পরদিন রোজা রাখা

হজরত আলী (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘১৪ শাবানের রাত যখন হয়, তোমরা রাতটি ইবাদত-বন্দেগিতে পালন করো এবং দিনের বেলা রোজা রাখো। কেননা এ রাতে সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তায়ালা প্রথম আসমানে এসে বলেন, কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছে কি? আমি তাকে ক্ষমা করে দেব।

কোনো রিজিক অন্বেষণকারী আছে কি? আমি তাকে রিজিক প্রদান করব। আছে কি কোনো রোগাক্রান্ত? আমি তাকে আরোগ্য দান করব। এভাবে সুবহে সাদিক পর্যন্ত আল্লাহ তায়ালা মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে তাদের ডাকতে থাকেন।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হা. ১৩৮৮)।

হাদিস বিশারদগণের গবেষণা মতে, এ হাদিসের সব বর্ণনাকারী নির্ভরযোগ্য। তবে এতে শুধু ইবনে আবি সাবরা নামের এক ব্যক্তি রয়েছেন, তাঁর স্মৃতিশক্তির দুর্বলতার কারণে হাদিসটি সামান্য দুর্বল বলে গণ্য হবে। আর এ ধরনের দুর্বল হাদিস ফাজায়েলের ক্ষেত্রে সর্বসম্মতিক্রমে গ্রহণযোগ্য।

এছাড়া শবে বরাত সম্পর্কীয় হাদিসগুলোকে যুগশ্রেষ্ঠ হাদিসবিশারদ ইমামগণ সমষ্টিগতভাবে ‘সহিহ’ বা বিশুদ্ধ বলে উল্লেখ করেছেন, যাঁদের মধ্যে ইমাম ইবনে হিব্বান, হাফেজ ইবনে রজব হাম্বলি, হাফেজ ইবনে তাইমিয়া (রহ.) প্রমুখ উল্লেখযোগ্য।বছরব্যাপী ভাগ্যনির্ধারণের রজনী শবে বরাত

আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, ‘নিশ্চয়ই আমি কোরআন অবতীর্ণ করেছি বরকতময় রাতে। নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী। এই রাতে হেকমতপূর্ণ সব বিষয়ে সিদ্ধান্ত করা হয়।’ (সুরা দুখান, আয়াত ২-৩) কোরআনের ব্যাখ্যাকারদের অনেকে আয়াতে উল্লিখিত ‘লাইল’ থেকে শবেকদর উদ্দেশ্য বললেও কয়েকজন ব্যাখ্যাকার এর অর্থ শবেবরাত বলেছেন।

এ ব্যাপারে ইকরামা (রহ.) সূত্রে হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা অর্ধশাবানের রাতে যাবতীয় সিদ্ধান্তের চূড়ান্ত ফয়সালা করেন। আর শবে কদরে তা নির্দিষ্ট দায়িত্বশীলদের অর্পণ করেন। (তাফসিরে কুরতুবি ১৬/১২৬)।

হজরত আয়েশা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, অর্ধশাবানের রাতের কার্যক্রম হলো, এ বছর যারা জন্মগ্রহণ করবে এবং যারা মারা যাবে তা লিপিবদ্ধ করা হয়। এ রাতেই মানুষের আমল পৌঁছানো হয়। এতেই তাদের রিজিকের বাজেট করা হয়। (ফাজায়েলে আওক্বাত, বায়হাকি, হা. ২৬)।

তাই এ রাতে তসবিহ-তাহলিল, ইসতিগফার, জিকির আজকার, দরুদ শরিফ পাঠ করা, মিলাদ শরিফ, কোরআন তেলাওয়াত বেশি বেশি করতে হবে। কায়মনোবাক্যে আল্লাহর কাছে নিজের প্রয়োজনের কথা বলতে হবে। এছাড়া উমরি কাজা ও নফল নামাজ অধিক পরিমাণে পড়তে হবে।এ রাতে কবর জিয়ারতের বিশেষ ফজিলত রয়েছে। আল্লাহ আমাদের নেক আমল করার তৌফিক দান করুন। আমিন আল্লাহুম্মা আমিন ছুম্মা আমিন।

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে শঙ্কা, যা বললেন নায়েবে আমির

নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে শঙ্কা, যা বললেন নায়েবে আমির

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি সমাধানে নিরপেক্ষতার আশ্বাস

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি সমাধানে নিরপেক্ষতার আশ্বাস

তৌহিদ আফ্রিদি-কেয়া প্রসঙ্গে বিস্ফোরক তথ্য দিলেন রাহী !

তৌহিদ আফ্রিদি-কেয়া প্রসঙ্গে বিস্ফোরক তথ্য দিলেন রাহী !

গাজায় ২৩৩ ইমাম হত্যা-৮২৮টি মসজিদ ধ্বংস করেছে ইসরায়েল

গাজায় ২৩৩ ইমাম হত্যা-৮২৮টি মসজিদ ধ্বংস করেছে ইসরায়েল

রাজউকের প্লট পেতে ভাসমান ও গরিব বলে পরিচয় দেন রেহানা-টিউলিপ

রাজউকের প্লট পেতে ভাসমান ও গরিব বলে পরিচয় দেন রেহানা-টিউলিপ

জনপ্রিয় সংবাদ

গৃহবধূ থেকে আপসহীন নেত্রী, দেশের রাজনীতিতে অম্লান পদচারণা

গৃহবধূ থেকে আপসহীন নেত্রী, দেশের রাজনীতিতে অম্লান পদচারণা

টেকনাফে লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে মাছ ব্যবসায়ী উদ্ধার

টেকনাফে লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে মাছ ব্যবসায়ী উদ্ধার

বরিশালে লিটু হত্যার মূল আসামি জাকির গাজী ঢাকায় গ্রেফতার

বরিশালে লিটু হত্যার মূল আসামি জাকির গাজী ঢাকায় গ্রেফতার

৫৩ জেলা ও দায়রা জজের বদলি, আইন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন

৫৩ জেলা ও দায়রা জজের বদলি, আইন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন

বলিউডে ফিরছে প্রিয় হরর ফ্র্যাঞ্চাইজি, সানি লিওনের জায়গায় তামান্না

বলিউডে ফিরছে প্রিয় হরর ফ্র্যাঞ্চাইজি, সানি লিওনের জায়গায় তামান্না

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

কোরআন-হাদিসের আলোকে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপনের ফজিলত

কোরআন-হাদিসের আলোকে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপনের ফজিলত

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লামকে কেন্দ্র করে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বহুদিন ধরেই আলোচনা-সমালোচনা হয়ে আসছে। ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, প্রাচীন যুগের ইমাম, মুজতাহিদ এবং আলেমরা কোরআন, হাদিস, ইজমা ও কিয়াসের মাধ্যমে এ বিষয়ে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়ে গেছেন। তাঁদের মতে, প্রিয় নবীর জন্মদিনে আনন্দ উদযাপন করা শুধু বৈধই নয়, বরং এটি এক উত্তম আমল। কোরআনের সূরা ইউনুসের ৫৭-৫৮ নং আয়াতে আল্লাহ

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

দয়া ও মানবিকতা: রাসূলের (সা.) জীবন থেকে শিক্ষা

রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর জীবন ছিল মানবিকতা, দয়া এবং ক্ষমাশীলতার সর্বোচ্চ উদাহরণ। তিনি এমন এক সমাজে জন্মেছিলেন যেখানে কঠোরতা, প্রতিশোধ এবং অমানবিক আচরণ ছিল নিত্যনৈমিত্তিক। তবু তিনি মানুষের প্রতি দয়া, অসহায়দের প্রতি সহানুভূতি এবং শত্রুর প্রতিও ক্ষমার মাধ্যমে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন প্রকৃত মানবিকতার পথ। আল্লাহর কিতাব কুরআনে বারবার মানবিকতার শিক্ষা এসেছে, যেমন সূরা আনবিয়ায় বলা হয়েছে, “আমি আপনাকে পাঠিয়েছি বিশ্ববাসীর জন্য রহমতস্বরূপ।” রাসূলুল্লাহ (সা.)

কোরআন-হাদিসে মুমিনদের জন্য সুসংবাদ

কোরআন-হাদিসে মুমিনদের জন্য সুসংবাদ

আজকের দিনে বিশ্বজুড়ে নানা প্রতিযোগিতা, জয়-পরাজয়ের খবর শোনা যায়। তবে ইসলামের দৃষ্টিতে প্রকৃত বিজয় হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করা এবং জান্নাতের অধিকারী হওয়া। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তা’আলা ঘোষণা করেছেন যে, যারা ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে, তাদের জন্য জান্নাত সুসংবাদস্বরূপ নির্ধারিত। সূরা আহকাফে আল্লাহ বলেন, “যারা বলে, আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ এবং এরপর সরল পথে অটল থাকে, তাদের কোন ভয় নেই এবং

মাহে রবিউল আউয়াল: নবীর আগমন ও বরকতের মাস

মাহে রবিউল আউয়াল: নবীর আগমন ও বরকতের মাস

মাহে রবিউল আউয়াল ইসলামী মাসগুলোর মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব ও মহত্ত্বসম্পন্ন। এই মাসে সমগ্র জগতের জন্য রহমত হিসেবে শেষ নবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর আগমন আলোকিত মক্কার মরুপ্রান্তর ও চিরবাস্বর মদিনাতুল মুনাওয়ারাহের জন্য বিশেষ বরকত বয়ে এনেছে। কোরআনে আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ করেছেন, রসূল (সা.) গোটা সৃষ্টি জগতের জন্য রহমত, যা তাঁর নবুয়তের মহত্ত্বকে প্রমাণ করে। রবিউল আউয়াল

সংকটময় সময়ে ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসায় রয়েছে স্বস্তি

সংকটময় সময়ে ধৈর্য ও আল্লাহর উপর ভরসায় রয়েছে স্বস্তি

মানুষের জীবনে সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা এবং সাফল্য-বিফল সবই একে অপরের পরিপূরক। কুরআনে আল্লাহ বলেছেন, “আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করব ভয়, ক্ষুধা, ধনসম্পদ, জীবন ও ফসলের ক্ষতি দ্বারা; আর ধৈর্যশীলদের জন্য সুসংবাদ রয়েছে” (সূরা বাকারা: ১৫৫)। সংকটের মুহূর্তে এই ধৈর্যই একজন মুমিনের জন্য প্রধান আশ্রয়। ধৈর্য মানে কেবল কষ্ট সহ্য করা নয়, বরং আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা রেখে তাঁর সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট থাকা। রাসূলুল্লাহ