মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৫২২ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

মুমূর্ষু ব্যক্তির পাশে স্বজনদের কালেমা পড়ার নিয়ম

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩ মার্চ ২০২১, ১০:১০

শেয়ার করুনঃ
মুমূর্ষু ব্যক্তির পাশে স্বজনদের কালেমা পড়ার নিয়ম
ইসলাম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

রাসলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আমলের ভালো-মন্দ নির্ভর করে তার শেষ অবস্থার উপর।’ মুমূর্ষু ব্যক্তির শেষ আমল কিংবা অবস্থা যদি ভালো হয় তবে তার শেষ পরিণতিও হবে ভালো। মুমূর্ষু ব্যক্তির কাছে অবস্থানকারী স্বজনরা তাকে কালেমার তালকিন দেবেন। কিন্তু কীভাবে দেবেন কালেমার তালকিন? এ সম্পর্কে ইসলামের দিকনির্দেশনাই বা কী?

ঈমানের ওপর অটল ও অবিচল থাকতে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে মুমূর্ষূ ব্যক্তির পাশে থাকা স্বজনদের করণীয় হলো- ‘তাওহিদের কালেমা’র তালকিন দেয়া। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মুমূর্ষূ ব্যক্তির অন্তিমযাত্রার সময়টিতে ‘কালেমা’র তালকিন দেয়ার কথা বলেছেন। হাদিসে পাকে এসেছে-রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘তোমরা তোমাদের মৃত্যুগামী ব্যক্তিদের ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্’র তালকিন দাও।’ (মুসলিম)

আরও

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

তালকিন কী?

তালকিন হচ্ছে- মুমূর্ষু ব্যক্তির পাশে বসে একটু উঁচু শব্দে কালেমা ও সুরা ইয়াসিন পড়তে থাকা। যাতে মুমূর্ষু ব্যক্তি পাশের ব্যক্তির কালেমা ও সুরা ইয়াসিন পড়ার শব্দ শুনতে পারে। এতে মুমূর্ষু ব্যক্তির ঈমানি মৃত্যুর পাশাপাশি মৃত্যুর কষ্টও কম হবে বলে হাদিসে এসেছে। তবে মুমূর্ষু ব্যক্তিকে কালেমা পড়ার তাগিদ দেয়া যাবে না।

আরও

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

কালেমার তালকিনের নিয়ম

তালকিন দেয়ার নিয়ম হলো- তার পাশে বসে মৃদু শব্দে কালেমা- ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ পড়তে থাকা। মুমূর্ষু ব্যক্তির পাশে যখন কালেমা পড়া হবে আর তিনি যখন কালেমার শব্দ শুনতে পাবেন; আশা করা যায়- মুমূর্ষু ব্যক্তি নিজেই কালেমা পড়ে নিতে পারেন।

যে ব্যক্তির জীবনের শেষ কথা হবে তাওহিদের কালেমার স্বীকৃতি; তার জন্য জান্নাতের শুভ সংবাদ দেয়া হয়েছে। হাদিসে এসেছে-রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যার শেষ কথা হবে- ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।’ (আবু দাউদ)

সুরা ইয়াসিনের তালকিন

মুমূর্ষু ব্যক্তির পাশে বসে সুরা ইয়াসিন তেলাওয়াত করার কথাও বলেছেন বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। হাদিসে এসেছে-রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘মৃত্যুপথযাত্রী যারা তাদের পাশে থেকে তোমরা সুরা ইয়াসিন তেলাওয়াত কর।’ (আবু দাউদ, ইবনে হিব্বান)

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

মুমূর্ষু ব্যক্তির জন্য দোয়া

সহজ ও ঈমানি মৃত্যুর জন্য মুমূর্ষু ব্যক্তির পাশে থাকা স্বজনরা দোয়া করবেন। তবে মুমূর্ষু ব্যক্তির জন্য সহজ ও ঈমানি মৃত্যু কামনায় দোয়া করার ক্ষেত্রে পাশে থাকা আবশ্যক নয়। যে যেখানে আছে, সেখান থেকেও দোয়া করা যায়।

আবার যারা প্রচণ্ড রোগে আক্রান্ত হয়ে শয্যাশায়ী; তাদের সুস্থতার জন্যও দোয়া করা। কেননা কষ্ট দূর হওয়ার জন্য বিশ্বনবি দোয়া করতেন। তাঁর উম্মতকে দোয়া করতে বলতেন। হাদিসে বর্ণিত দোয়াটি হলো-

اللَّهُمَّ رَبَّ النَّاسِ أَذْهِبِ الْبَاسَ وَاشْفِ وَأَنْتَ الشَّافِي لاَ شِفَاءَ إِلاَّ شِفَاؤُكَ، شِفَاءً لاَ يُغَادِرُ سَقَمًا

উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা রাব্বান্নাসি আজহিবিল বাসা ওয়াশফি ওয়া আংতাশ শাফি লা শিফাআ ইল্লা শিফাউকা শিফাআন লা ইয়ুগাদিরু সাক্বামা।’ (বুখারি ও মুসলিম)

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! মানুষের প্রতিপালক! তুমি কষ্ট দূর কর এবং আরোগ্য দান কর। তুমিই (যেহেতু) রোগ নিরাময়কারী। তুমি ছাড়া আর কোনো নিরাময় দানকারি নেই, তুমি এমনভাবে রোগ নিরাময় দান কর, যেন তা রোগকে নির্মূল করে দেয়।’

মনে রাখা জরুরি

দুনিয়া ও পরকালের মোহনা হচ্ছে মৃত্যু। এ দুনিয়ায় বান্দার পরকালের শস্যক্ষেত্র। দুনিয়ার জীবনে যে যেমন কাজ করবে, পরকালে তেমন প্রতিফল পাবে। যার দুনিয়ার জীবনের শেষ কাজ ও কথা ভালো হবে পরকালের তার নাজাত তত সহজ হবে। তাই যারা মৃত্যুর সময় কাছে থাকবেন তাদের উচিত, কালেমা ও সুরা ইয়াসিনের তালকিন দেয়া।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে হাদিসের ওপর আমল করার তাওফিক দান করুন। মুমূর্ষু ব্যক্তির অন্তিম মুহূর্তে কাছে অবস্থানকারীদের কালেমা ও সুরা ইয়াসিনের তালকিন দেয়ার তাওফিক দান করুন। সবাইকে সহজ ও ঈমানি মৃত্যু নসিব করুন। আমিন।

জনপ্রিয় সংবাদ

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

গোয়ালন্দে আশ্রয়ণে ক্ষতিগ্রস্ত ১০ পরিবারের পাশে এ্যাড. আসলাম মিয়া

গোয়ালন্দে আশ্রয়ণে ক্ষতিগ্রস্ত ১০ পরিবারের পাশে এ্যাড. আসলাম মিয়া

দৌলতদিয়ায় মেলা বন্ধ করে দিল উপজেলা প্রশাসন

দৌলতদিয়ায় মেলা বন্ধ করে দিল উপজেলা প্রশাসন

দেবীদ্বারে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ১৪ সদস্য গ্রেফতার, অস্ত্র উদ্ধার

দেবীদ্বারে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ১৪ সদস্য গ্রেফতার, অস্ত্র উদ্ধার

সর্বশেষ সংবাদ

আজ মধ্যরাতে আকাশে বিরল সুপারমুনের দেখা

আজ মধ্যরাতে আকাশে বিরল সুপারমুনের দেখা

দেশে আবারও বাড়লো সোনার দাম, ইতিহাস ব্রেক

দেশে আবারও বাড়লো সোনার দাম, ইতিহাস ব্রেক

যারা নির্বাচিত হলেন বিসিবির নতুন পরিচালনা পর্ষদে

যারা নির্বাচিত হলেন বিসিবির নতুন পরিচালনা পর্ষদে

আমিনুল বুলবুল বাংলাদেশের নতুন বিসিবি সভাপতি নির্বাচিত

আমিনুল বুলবুল বাংলাদেশের নতুন বিসিবি সভাপতি নির্বাচিত

নুরাল পাগলার বাড়ি থেকে লুট হওয়া খাটের চরাট সহ যুবক গ্রেফতার

নুরাল পাগলার বাড়ি থেকে লুট হওয়া খাটের চরাট সহ যুবক গ্রেফতার

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

নামাজে খুশু অর্জনের সহজ উপায়

নামাজে খুশু অর্জনের সহজ উপায়

ইবাদতের সর্বোচ্চ রূপ নামাজ, আর নামাজের আত্মা হলো খুশু বা বিনয়। খুশু মানে মনোযোগ ও অন্তরের উপস্থিতি, যা আল্লাহর সঙ্গে মানুষের সরাসরি সংযোগ সৃষ্টি করে। কিন্তু আজকের ব্যস্ত জীবনে অধিকাংশ মানুষ নামাজে দাঁড়ালেও মন থাকে অন্যত্র। ইসলামে খুশু অর্জনের গুরুত্ব তাই অপরিসীম, কারণ রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “মানুষের জন্য নামাজ থেকে শুধু সেই অংশই গণনা হবে, যেখানে সে মনোযোগী ছিল।” (আবু

ইসলামে পরোপকার ও মানবসেবা

ইসলামে পরোপকার ও মানবসেবা

ইসলাম এমন এক পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা, যা মানুষের কল্যাণকেই মূল লক্ষ্য হিসেবে স্থাপন করেছে। এই ধর্ম শুধু ইবাদত বা নামাজ-রোজার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং সমাজে অন্য মানুষের জন্য কল্যাণকর কাজ করাকে সমানভাবে গুরুত্ব দিয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন, “তোমরা একে অপরকে সৎকাজ ও আল্লাহভীতিতে সহযোগিতা করো” (সূরা মায়িদা: ২)। অর্থাৎ ইসলামে মানবসেবা ও পরোপকার কেবল সামাজিক দায়িত্ব নয়, বরং এটি ইমানের

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

আত্মসংযম: ইসলামী জীবনের মূল ভিত্তি

আত্মসংযম এমন এক গুণ যা একজন মানুষকে নৈতিকভাবে দৃঢ় করে তোলে এবং তাকে পাপ ও অশুদ্ধতা থেকে রক্ষা করে। ইসলাম আত্মসংযমকে শুধু একটি নৈতিক মূল্য নয়, বরং আল্লাহর নিকট প্রিয়তম বৈশিষ্ট্য হিসেবে ঘোষণা করেছে। কুরআনে বলা হয়েছে, “যে ব্যক্তি নিজের প্রবৃত্তিকে সংযত করেছে, নিশ্চয়ই সে সফল হয়েছে” (সূরা আশ-শামস, আয়াত ৯-১০)। এ আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, প্রকৃত

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ধৈর্যের শিক্ষা কোরআন ও হাদিসের আলোকে

ইসলাম মানবজীবনে ধৈর্যকে এমন এক মহান গুণ হিসেবে উপস্থাপন করেছে যা দুনিয়া ও আখেরাত উভয় ক্ষেত্রেই কল্যাণ বয়ে আনে। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে বহুবার ধৈর্যের কথা উল্লেখ করেছেন এবং বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন। মানুষের জীবনে বিপদ, পরীক্ষা ও সংকট আসবে, আর এসব মোকাবিলার সর্বোত্তম উপায় হলো ধৈর্য ধারণ করা। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর জীবনেও ধৈর্যের অনন্য দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। তায়েফে অপমানিত

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

দুর্নীতি ও অনৈতিকতার বিরুদ্ধে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

বর্তমান সমাজে দুর্নীতি, ঘুষ, প্রতারণা ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। ইসলামের দৃষ্টিতে এগুলো মারাত্মক গুনাহ এবং সমাজের স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি। ইসলাম সব ধরনের দুর্নীতি ও অনৈতিক কাজ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করেছে এবং সৎপথে চলার শিক্ষা দিয়েছে। কুরআনে স্পষ্ট বলা হয়েছে যে যারা অন্যায়ের মাধ্যমে মানুষের অধিকার হরণ করে তাদের জন্য পরিণতি ভয়াবহ। কুরআনের সূরা আল-বাকারা’র ১৮৮ নম্বর আয়াতে আল্লাহ