বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫১৬ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জাতীয়

মাজেদের জবানবন্দি: খুনিদের সঙ্গে বঙ্গভবনে দেখা করতেন জিয়া

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৫ আগস্ট ২০২০, ১৮:৪২

শেয়ার করুনঃ
মাজেদের জবানবন্দি: খুনিদের সঙ্গে বঙ্গভবনে দেখা করতেন জিয়া
বাংলাদেশ
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যার পর খুনিদের সবাই বঙ্গভবনে আশ্রয় নেয়। রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাকের পাশের ভিআইপি স্যুটে (দ্বিতীয় তলা) তারা অবস্থান করতেন। জেনারেল জিয়াউর রহমান সেখানে গিয়ে তাদের সঙ্গে দেখা করতেন। নারকীয় এই হত্যাকাণ্ডের পুরষ্কার হিসেবে খুনিদের একটি করে পদোন্নতি এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনে চাকরি দেওয়া হয়। তবে এর আগে থেকেই খুনিরা সেনাবাহিনী ও রাষ্ট্রযন্ত্রের সবকিছুতে হস্তক্ষেপ করতেন। তাদের সব চাহিদা পূরণে দেখভাল করতেন খোদ জিয়াউর রহমান।

গত বছর ১২ এপ্রিল ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আগে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এসব কথা বলেন বঙ্গবন্ধুর খুনি ক্যাপ্টেন (বরখাস্ত) আব্দুল মাজেদ। তার জবানিতে বেড়িয়ে এসেছে আরও অনেক চাঞ্চল্যকর অজানা কাহিনী।

ইতিহাসের গর্হিত এই হত্যাকাণ্ডে নিজের সম্পৃক্ততার বিষয়টি বারবার আড়াল করার চেষ্টা করে গেছেন মাজেদ। তবে খুনিদের দেওয়া সব ধরনের সুবিধা ভোগ করে গেছেন। সেনেগালেরর রাষ্ট্রদূত করার বিষয়টি তার পছন্দ হয়নি। পরবর্তীতে ১৯৮০ সালে মাজেদের ইচ্ছানুযায়ী দেশে ফিরিয়ে এনে উপ-সচিব পদমর্যাদায় বিআইডব্লিউটিসিতে পদায়ন করা হয়। সবশেষ যুব উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ে পরিচালক করা হয় তাকে।

আরও

টেলিগ্রাম ও বোটিম অ্যাপ বন্ধের সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের

টেলিগ্রাম ও বোটিম অ্যাপ বন্ধের সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের

জবানবন্দিতে তিনি বলেছেন, খুনি মেজর (বরখাস্ত) শাহরিয়ার এক ব্যক্তির স্ত্রী’কে নিয়ে লিবিয়া চলে যান। মেজর বজলুল হুদা বিয়ে না করেই নারায়ণগঞ্জের এক নারীকে নিয়ে যান। পরবর্তীতে সেনা তত্ত্বাবধানে এ সংক্রান্ত কাগজপত্র তৈরি করে লিবিয়াতে পাঠানো হয়।

হত্যাকাণ্ডের আদ্যোপান্ত বর্ণনা করা ওই স্বীকারোক্তিতে মাজেদ উল্লেখ করেছেন, অপেক্ষাকৃত জুনিয়র কর্মকর্তা হিসেবে তিনিও খুনিদের সঙ্গে ছিলেন। এস এইচ এম বি নূর চৌধুরী বঙ্গবন্ধুকে গুলি করেন। রিসালদার মোসলেহ উদ্দীন বঙ্গবন্ধুর পরিবারের অন্য সদস্যদের একে একে গুলি করে হত্যা করেন। পরদিন স্টেশন সদর দফতরে গিয়ে স্টেশন কমান্ডারের সঙ্গে দেখা করে ইউনিটে যোগ দিতে চাইলেও তৎকালীন কমান্ডার কর্নেল হামিদ তাকে যোগদান করতে না দিয়ে বেতার ভবনে যাওয়ার নির্দেশ দেন।

ইতিহাসের ওই নারকীয় হত্যাকাণ্ডে তৎকালনীর সেনা প্রধান জিয়াউর রহমানের পরোক্ষ সমর্থন ছিল উল্লেখ করে মাজেদ বলেছেন, আগের রাতে হত্যাযজ্ঞ শেষে পরদিন ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে জিয়াউর রহমান সকাল ১০টা-১১টার দিকে ক্যান্টনমেন্ট অডিটোরিয়ামে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের সব জওয়ান ও অফিসারকে অ্যাড্রেস করেন। ওইখানে উনি (জিয়াউর রহমান) মটিভেট করেন যে, যে ঘটনা গত রাতে ঘটে গেছে তোমরা সেসব নিয়ে কোনওরকম মাথা ঘামাবে না। তোমরা সব চেইন অব কমান্ডে ফিরে যাও। সবাই কাজকর্ম কর। এটা জাতির ব্যাপার, এটা আমাদের ব্যাপার নয়।

জিয়াউর রহমানের বিষয়ে মাজেদ বলেছেন, তখন বেঙ্গল রেজিমেন্টের একজন সিপাহীও ক্যু’র বিষয়ে জানতো না। তাদের তো কোনও অফিসারও তাতে জড়িত ছিল না। তবে ওই বেঙ্গল রেজিমেন্টের দু’-তিনজন রিটায়ার্ড অফিসার ছিল। আর বাকিরা ট্যাংক রেজিমেন্ট, আর্মড কোরের লোক। তিনি (জিয়াউর রহমান) বক্তৃতা দিয়েছেন, মটিভেট করেছেন। সমর্থন না থাকলে আগ বাড়িয়ে উনি করতে যাবেন কেন? রেগুলার ওরাই ডিক্টেক্ট করত সবকিছু। হুকুম চালাত ওইখান থেকে। ওরা যা চাইত তাই উনি করে দিতেন। 

আরও

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগ কাল্পনিক ভারতীয় গল্প-প্রধান উপদেষ্টা

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগ কাল্পনিক ভারতীয় গল্প-প্রধান উপদেষ্টা
মাজেদ বলেছেন, উনি (জিয়াউর রহমান) বঙ্গভবনে খুনিদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করতেন এবং খুনিরাও তার সঙ্গে ওইখান থেকে যোগাযোগ করতেন ডাইরেক্ট এবং আর্মির চেইন অব কমান্ড বলতে কিছু ছিল না। ওরাই চালাত প্র্যাকটিকালি। ওইখান থেকে। মাঝখানে সেনা হেডকোয়ার্টারে একবার আমি ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে উনাকে (জিয়াউর রহমান) আমার জন্য একটি সিভিল সার্ভিসের ব্যাপারে অনুরোধ করেছিলাম।

ইন্ট্যারভিউতে তিনি (জিয়াউর রহমান) প্র্যাকটিকালি এই ক্যু’র ব্যাপারে পক্ষপাতসূলভ কথাবার্তা বলছেন। বুঝা গেছে, ক্যু’র সমর্থকদের সঙ্গে উনার (জিয়াউর রহমান) সব ধরনের যোগাযোগ ছিল। পরবর্তীতে যখন বিদেশে যাওয়ার প্রশ্ন এল তখন তিনি (জিয়াউর রহমান) দফায় দফায় বঙ্গভবনে মিলিটারি সেক্রেটারি, প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন। এইগুলো আমরা দূরে থেকে দেখেছি।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
পরে (জিয়াউর রহমান) বললেন, এখানে (বঙ্গভবনে) যে সমস্ত অফিসার আছে তারা সবাই বিদেশে যাবে। তাদের কাগজপত্র তৈরি করার জন্য তৎকালীন মিলিটারি সেক্রেটারি ব্রিগেডিয়ার মাশহুর হককে নির্দেশ দেন। ওই সময় আমি বঙ্গভবনে স্কট ডিউটিতে ছিলাম। পরবর্তীতে আমাদের ব্যাংককে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখানে যাওয়ার পরই জিয়াউর রহমান সাহেব পুরো ক্ষমতা নিয়ে নেন। কিছুদিন পর আমাদের লিবিয়ায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। পরে আমরা শুনলাম রিসালদার মোসলেম উদ্দিনের নেতৃত্বে কারাগারে জাতীয় চার নেতাকে মেরে ফেলা হয়েছে। রিসালদার বলছিল, তার সঙ্গে দু’জন সিপাহীও ছিল। সিপাহীরা তো ওইখানে যাওয়ার কথা নয়।

জবানবন্দিতে মাজেদ উল্লেখ করেছে, লিবিয়ায় যাওয়ার পরে বলা হল সবার ফরেইন সার্ভিস হবে। জিয়াউর রহমান ফরেইন সার্ভিস দেবেন সবাইকে প্রাইজ হিসেবে। একটা করে প্রমোশনও দিয়ে দেবেন। কিছুদিন পরে (আমার এক্সাট ডেট মনে নাই) জেনারেল জিয়াউর রহমানের প্রতিনিধি হিসেবে জেনারেল নুরুল ইসলামকে (শিশু) আমাদের কাছে পাঠানো হয়। কার কার কোথায় ফরেইন পোস্টিং হবে সেই চয়েজ নিতেই তিনি গেছেন ওইখানে।

ফরেন সার্ভিসে যাদের চাকরি দেয়া হয়েছিল, তাদের সেই যোগ্যতাই ছিল না জানিয়ে মাজেদ বলেছেন, উনার (জিয়াউর রহমান) সরাসরি পৃষ্ঠপোষকাতার কারণেই তাদের একটা করে প্রমোশন জাম্পড এবং একটা করে ফরেইন প্রাইজ পোস্টিং দেওয়া হয়েছিল। তবে ওই অফিসারেরা ফরেইন সার্ভিসের জন্য কোয়ালিফাইড ছিলেন না, এমনকি গ্রাজুয়েটও ছিলেন না। তাদের বেশিরভাগই স্বল্প মেয়াদী কমিশনড অফিসার ছিলেন।

তাদের (ক্যু’ অফিসারের পরিবার) বঙ্গভবন থেকেই পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল লিবিয়াতে। অনেকে বিয়ে না করেও তার গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে চলে গেছে। মেজর শাহরিয়ার এক ভদ্রলোকের স্ত্রীকে নিয়ে চলে যায়। মেজর হুদা নারায়ণগঞ্জের এক মেয়েকে বিয়ে না করেই নিয়ে যায়। পরে এসব কাজের বৈধ কাগজপত্র তৈরি করে লিবিয়ায় পাঠানো হয়।

খুনিদের বঙ্গভবনে অবস্থানের বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ। তার বিষয়ে মাজেদ বলেছেন, আমরা শুনেছি যে উনি (শহীদ খালেদ মোশাররফ) বলেছেন ওই মেজররা শুধু শুধু বঙ্গভবনে বসে থাকবে কেন? তারা চলে আসবে। ইউনিটে চলে আসবে। তারা কমান্ডে ফিরে আসবে। ওইটা তার (খালেদ মোশাররফের) একটা ন্যায্য দাবি। সঠিক দাবি, চেইন অব কমান্ড। চেইন অব কমান্ড ছাড়া ফোর্স চলে নাকি? তবে শহীদ খালেদ মোশাররফকে যারা শহীদ করছে তাদের পিছনেও ক্যু’ পার্টির সমর্থন ছিল। জিয়াউর রহমান এলে ডাইরেক্ট লিফ্ট দিয়ে দোতলায় উঠে (ভিআইপি সুইট) যেতেন। সেখানেই তাদের কথোপকথন হত। 

প্রসঙ্গত, গত বছর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত খুনি ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ক্যাপ্টেন (বরখাস্ত) আবদুল মাজেদের ফাঁসি কার্যকরের আগে ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি রাতে সৈয়দ ফারুক রহমান, বজলুল হুদা, এ কে এম মহিউদ্দিন আহমেদ, সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান ও মুহিউদ্দিন আহমেদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পাঁচ খুনি এখনও পালিয়ে আছেন। তাদের মধ্যে এস এইচ এম বি নূর চৌধুরী কানাডায় ও এ এম রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। অন্য তিনজন খন্দকার আবদুর রশিদ, শরিফুল হক ডালিম ও মোসলেম উদ্দিনের অবস্থান সম্পর্কে সরকারের কাছে নিশ্চিত কোনও তথ্য নেই। এছাড়া ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আরেক আসামি আজিজ পাশা ২০০২ সালে পলাতক অবস্থায় জিম্বাবুয়েতে মারা যান। 

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) প্রতিবেদন অনুযায়ী, বঙ্গবন্ধুর খুনি মাজেদকে ৮ এপ্রিল সোমবার গভীর রাতে রাজধানীর গাবতলী এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ২২ থেকে ২৩ বছর ধরে তিনি কলকাতায় ছিলেন বলে জানা যায়।

সর্বশেষ সংবাদ

সমাজের অন্যায়ের বিরুদ্ধে পপির "ডাইরেক্ট অ্যাটাক"

সমাজের অন্যায়ের বিরুদ্ধে পপির "ডাইরেক্ট অ্যাটাক"

প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বাংলাদেশি প্রতিনিধিদল জাতিসংঘে রোহিঙ্গা সংকট আলোচনায়

প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বাংলাদেশি প্রতিনিধিদল জাতিসংঘে রোহিঙ্গা সংকট আলোচনায়

এস আলম গ্রুপের অভিযুক্তদের ফেরাতে ইন্টারপোলের সহায়তা নিচ্ছে দুদক

এস আলম গ্রুপের অভিযুক্তদের ফেরাতে ইন্টারপোলের সহায়তা নিচ্ছে দুদক

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখতে র‍্যাব প্রস্তুত: মহাপরিচালক

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখতে র‍্যাব প্রস্তুত: মহাপরিচালক

গোয়ালন্দে পূজামন্ডপ পরিদর্শনে এ্যাড. আসলাম মিয়া

গোয়ালন্দে পূজামন্ডপ পরিদর্শনে এ্যাড. আসলাম মিয়া

জনপ্রিয় সংবাদ

ট্রাইব্যুনালে প্রকাশ পেলো শেখ হাসিনার বোম্বিং নির্দেশের অডিও

ট্রাইব্যুনালে প্রকাশ পেলো শেখ হাসিনার বোম্বিং নির্দেশের অডিও

রাজনৈতিক চাপে এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না নির্বাচন কমিশন: সারজিস

রাজনৈতিক চাপে এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না নির্বাচন কমিশন: সারজিস

জাতিসংঘকে ব্যর্থ বললেন ট্রাম্প, জলবায়ু পরিবর্তনকে প্রতারণা আখ্যা

জাতিসংঘকে ব্যর্থ বললেন ট্রাম্প, জলবায়ু পরিবর্তনকে প্রতারণা আখ্যা

বিএনপি নেতা আউয়াল খাঁনসহ ৮ নেতার কারামুক্তি

বিএনপি নেতা আউয়াল খাঁনসহ ৮ নেতার কারামুক্তি

রেমিট্যান্স প্রবাহে নতুন রেকর্ডের পথে বাংলাদেশ

রেমিট্যান্স প্রবাহে নতুন রেকর্ডের পথে বাংলাদেশ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বাংলাদেশি প্রতিনিধিদল জাতিসংঘে রোহিঙ্গা সংকট আলোচনায়

প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বাংলাদেশি প্রতিনিধিদল জাতিসংঘে রোহিঙ্গা সংকট আলোচনায়

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল জাতিসংঘ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত ‘মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিম ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি’ বিষয়ক উচ্চপর্যায়ের সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছে। এ সম্মেলনে অন্তত ৭৫টি দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন, যার মধ্যে কয়েকজন রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানও ছিলেন। নিউইয়র্ক স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় (বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা) শুরু হওয়া এ সম্মেলনের মূল লক্ষ্য হলো রোহিঙ্গা সংকটের

এস আলম গ্রুপের অভিযুক্তদের ফেরাতে ইন্টারপোলের সহায়তা নিচ্ছে দুদক

এস আলম গ্রুপের অভিযুক্তদের ফেরাতে ইন্টারপোলের সহায়তা নিচ্ছে দুদক

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) জানিয়েছে, এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে ব্যাংক খাতে অর্থ লুটপাটের অভিযোগের তদন্ত চলছে এবং অভিযুক্তদের দেশে ফেরানোর জন্য ইন্টারপোলের সহায়তা নেওয়া হয়েছে। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয়ে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে সংস্থার মহাপরিচালক আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান। দুদক মহাপরিচালক বলেন, “আমরা আইন অনুযায়ী এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে তদন্ত চালাচ্ছি। যারা দেশের বাইরে অবস্থান করছে তাদেরকে আইনের

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখতে র‍্যাব প্রস্তুত: মহাপরিচালক

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখতে র‍্যাব প্রস্তুত: মহাপরিচালক

র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) প্রধান এ কে এম শহিদুল রহমান জানিয়েছেন, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন বানচালের উদ্দেশ্যে যেকোনো ধরনের ষড়যন্ত্র রুখতে র‍্যাবসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সম্পূর্ণ প্রস্তুত। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। র‍্যাব ডিজি বলেন, সরকারবিরোধীরা নির্বাচন বানচালের জন্য ঝটিকা মিছিল, ককটেল বিস্ফোরণ ও নাশকতার চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে সেসব

যে কোনো সময় আওয়ামীলীগের কার্যক্রম সচল : ড. ইউনূস

যে কোনো সময় আওয়ামীলীগের কার্যক্রম সচল : ড. ইউনূস

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্পষ্ট করে বলেছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হয়নি, তাদের রেজিস্ট্রেশনও স্থগিত হয়নি। শুধু দলটির রাজনৈতিক কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত রয়েছে। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) অধিবেশনের ফাঁকে গ্লোবাল টাইমস অনলাইনের (জিটিও) সাংবাদিক মেহদি হাসানকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন। ড. ইউনূস বলেন, “কার্যক্রম স্থগিত হওয়ায় তারা রাজনৈতিক কর্মসূচি বা আন্দোলন করতে পারবে না। তবে দল হিসেবে

জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ দুটি দল প্রাথমিকভাবে নিবন্ধনের যোগ্য

জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ দুটি দল প্রাথমিকভাবে নিবন্ধনের যোগ্য

নির্বাচন কমিশন (ইসি) জানিয়েছে, রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধনের জন্য আবেদন করা ১৪৩টির মধ্যে দুটি দল প্রাথমিকভাবে যোগ্য বলে প্রতীয়মান হয়েছে। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ জানান, এই দুই দল হলো জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এবং বাংলাদেশ জাতীয় লীগ। তারা শর্ত পূরণ করেছে এবং এনসিপি প্রতীকের ব্যবহার নিয়ে একটি চিঠি প্রদান করা হবে। নিবন্ধনের চূড়ান্ত বিজ্ঞপ্তি পরে প্রকাশিত