প্রকাশ: ২০ মে ২০২০, ২২:০
ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে পটুয়াখালীতে বুধবার সকাল থেকে থেমে থেমে বৃষ্টিপাত ও দমকা বাতাস শুরু হয়েছে। নদ-নদীতে জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। কলাপাড়ার এক ইউপির ১৭টি গ্রাম ও রাঙ্গাবালীর আট গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এ পর্যন্ত ৩ লাখ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেয়া হয়েছে। পায়রা সমূদ্রবন্দর থেকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছে আম্ফান। তবে ক্রমশই এটি উপকূলের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
রাঙ্গাবালীর ইউএনও মাসফাকুর রহমান জানান, মধ্য চালিতাবুনিয়া, বিবির হাওলা, চরলতা, গোলবুনিয়া, চর আন্ডা, খালগোড়া, গোঙ্গীপাড়া, চর কাশেম প্লাবিত হয়েছে। এতে প্রায় ৭৪০টি বাড়ি ঘর প্লাবিত হয়েছে। বিচ্ছিন্ন চরের মানুষদের সাইক্লোন শেল্টারে নিয়ে আসা হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রের মানুষের খাওয়ার জন্য শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া যারা রোজা আছেন তাদের ইফতারির ব্যবস্থা করা হয়েছে।