শনিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫৫ পৌষ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

আশুরার গুরুত্ব ও তাৎপর্য

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৬ জুলাই ২০২৪, ২:১৬

শেয়ার করুনঃ
আশুরার গুরুত্ব ও তাৎপর্য

আশুরা ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিন। আশুরা অর্থ দশম তারিখ। ইসলামি পরিভাষায় মহররমের ১০ তারিখকে আশুরা বলা হয়। মহররম হলো চান্দ্রবর্ষের প্রথম মাস। মহররম অর্থ অধিক সম্মানিত। সৃষ্টির শুরু থেকে মহররমের ১০ তারিখ, তথা আশুরার দিনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সংঘটিত হয়েছে। ফলে আশুরা মর্যাদাবান ও মাহাত্ম্যপূর্ণ এবং স্মরণীয় ও বরণীয় হয়েছে।

আগে মুসলমানদের জন্য আশুরার রোজা ফরজ ছিল। দ্বিতীয় হিজরিতে শাবান মাসে রমজানের রোজা ফরজ হলে আশুরার রোজা নফল হয়ে যায়। তবে নফল রোজার মধ্যে আশুরার রোজা সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ। (সুনানে আবু দাউদ, জামে তিরমিজি, ইবনে মাজাহ, দারেমি ও মুসনাদে ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল রহ.)। হিজরতের পর মদিনায় এসে রাসুলুল্লাহ (সা.) দেখতে পেলেন, ইহুদিরাও এদিনে রোজা রাখছে। প্রিয় নবী (সা.) তাদের রোজার কারণ জানতে চাইলেন, জানতে পারলেন, এদিনে মুসা (আ.) সিনাই পাহাড়ে আল্লাহর পক্ষ থেকে তাওরাত লাভ করেন।

আরও

নির্বাচন ঘিরে ঢাকাস্থ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার আশ্বাস সরকারের

নির্বাচন ঘিরে ঢাকাস্থ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার আশ্বাস সরকারের

এদিনেই তিনি বনি ইসরাইলকে ফেরাউনের জুলুম থেকে উদ্ধার করে তাঁদের নিয়ে লোহিত সাগর অতিক্রম করেন এবং ফেরাউনের সলিলসমাধি ঘটে। তাই তারা এদিন রোজা রাখে। নবী করিম (সা.) সাহাবিদের নির্দেশ দিলেন, ‘তোমরা ইহুদিদের থেকে ব্যতিক্রম করো, আশুরার এক দিন আগে বা এক দিন পরেও রোজা রাখো’, অর্থাৎ ১০ মহররমের সঙ্গে ৯ বা ১১ মহররম মিলিয়ে অন্তত দুটি রোজা রাখতে বললেন, যাতে ইহুদিদের সঙ্গে সাদৃশ্য না হয়। (মুসনাদে ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল রহ.)। প্রিয় নবী (সা.) আরও বললেন, ‘আমি আগামী বছর বেঁচে থাকলে নবম দিনেও রোজা রাখব’ (মুসলিম ও সুনানে আবু দাউদ)।আশুরার দিন রোজা রাখা সম্পর্কে মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘আশুরার দিনের রোজার ব্যাপারে আল্লাহ পাকের নিকট আমি আশাবাদী যে তিনি এক বছর আগের গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন’ (মুসনাদে ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল রহ.)।

এদিনে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন হজরত আদম (আ.)–কে সৃষ্টি করেছেন। এদিন নুহ (আ.)–এর প্লাবন সমাপ্ত হলো এবং নুহ (আ.)–এর জাহাজ তুরস্কের ‘জুদি’ নামক পর্বতে গিয়ে থামল। এদিন হজরত ইব্রাহিম (আ.) জালিম বাদশাহ নমরুদের অগ্নিকুণ্ড থেকে নিরাপদে মুক্তি পেয়েছিলেন। এদিন হজরত ইউনুস (আ.) মাছের পেট থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন। এদিনে হজরত আইয়ুব (আ.) রোগমুক্তি লাভ করেন।এদিনেই হজরত সুলাইমান (আ.) তাঁর হারানো রাজত্ব ফিরে পান। এদিনে হজরত ইয়াকুব (আ.) হারানো পুত্র হজরত ইউসুফ (আ.)–কে ৪০ বছর পর ফিরে পেয়েছিলেন। এদিনে হজরত ঈসা (আ.) জন্মগ্রহণ করেন এবং এদিনেই তাঁকে দুনিয়া থেকে আকাশে উঠিয়ে নেওয়া হয়। আশুরার পবিত্র এই দিনে আরও বহু ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটেছিল। সর্বশেষ ৬৮০ খ্রিষ্টাব্দে কারবালার ট্র্যাজেডি সময়ের নিরিখে নিকটবর্তী, মর্মান্তিক ও হৃদয়বিদারক হওয়ার কারণে আশুরাকে বহুল পরিচিত এবং শোকাহত করে তুলেছে।

আশুরা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg
https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আরও

জুলাই অভ্যুত্থানের সংগঠক হাদির মৃত্যু, সারাদেশে বিশেষ দোয়া আজ

জুলাই অভ্যুত্থানের সংগঠক হাদির মৃত্যু, সারাদেশে বিশেষ দোয়া আজ

হজরত মুআবিয়া (রা.)–এর ইন্তেকালের পর ৬৮০ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল মাসে ইয়াজিদ মসনদে আরোহণ করে। সে কূট চক্রান্তকারীদের হাতের পুত্তলিকায় পরিণত হয়ে মুনাফিক ও ইহুদিদের ক্রীড়নক হয়ে ওঠে। ফলে মক্কা, মদিনা, কুফাসহ বহু অঞ্চলের মানুষ ইয়াজিদকে খলিফা হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানায়। কুফার জনগণ ইয়াজিদের পরিবর্তে হজরত হোসাইন (রা.)–কে খলিফা হিসেবে দেখতে চায়। তারা শত শত চিঠি পাঠিয়ে হোসাইন (রা.)–কে কুফায় এসে খলিফা ঘোষণার জন্য আমন্ত্রণ ও দাবি জানায়। মহানবী (সা.)–এর ওফাতের অর্ধশতাব্দী পর ৬১ হিজরির ১০ মহররম শুক্রবার এক অসম যুদ্ধে হজরত হোসাইন (রা.) শাহাদতবরণ করেন।শাহাদতের আগে হজরত হোসাইন (রা.) কুফাবাসীর উদ্দেশে যে ভাষণ দিয়েছিলেন, তার সারসংক্ষেপ হলো: যে শাসক অত্যাচার করে আল্লাহর নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করে, আল্লাহর প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে, সুন্নাতে নববির বিরোধিতা করে, অন্যায়ভাবে শক্তি প্রয়োগ করে মানুষের ওপর শাসন চালায়, তার এই অবস্থা দেখেশুনেও যে ব্যক্তি কথা ও কাজে এর প্রতিবাদ করে না, আল্লাহ তার পরিণাম ভালো করবেন না।

(আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, অষ্টম খণ্ড, ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে কাসির রহ.)। সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় ৬৮০ খ্রিষ্টাব্দের ১০ মহররম কারবালা প্রান্তরে হজরত হোসাইন (রা.) অকাতরে জীবন দিয়ে আমাদের শিখিয়েছেন অন্যায়, অবিচার, জুলুম, শোষণের কাছে মাথা নত নয়; বরং তার প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ, প্রয়োজনে জীবন বিলিয়ে দাও; তবু সত্য প্রতিষ্ঠিত হোক। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে এই বিষয়ের উপর আমল করার তাওফিক দান করুন আল্লাহুম্মা আমিন।

লেখক : বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ লেখক ও কলামিস্ট হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী। সাবেক ইমাম ও খতিব কদমতলী মাজার জামে মসজিদ সিলেট।

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করবে না নয়াদিল্লি

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করবে না নয়াদিল্লি

দেশে ফেরার জন্য ট্রাভেল পাস পেলেন তারেক রহমান

দেশে ফেরার জন্য ট্রাভেল পাস পেলেন তারেক রহমান

মৌলভীবাজারে র‌্যাবের অভিযানে ১১০ টি গুলিসহ দুটি এয়ারগান উদ্ধার

মৌলভীবাজারে র‌্যাবের অভিযানে ১১০ টি গুলিসহ দুটি এয়ারগান উদ্ধার

শাহবাগের নাম হলো শহীদ ওসমান হাদি চত্বর

শাহবাগের নাম হলো শহীদ ওসমান হাদি চত্বর

ঢাকায় বিজিবি মোতায়েন, বিমানবন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নজরদারি

ঢাকায় বিজিবি মোতায়েন, বিমানবন্দর ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নজরদারি

জনপ্রিয় সংবাদ

হাদি ইস্যুতে সরকারের সর্বোচ্চ উদ্যোগ, পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

হাদি ইস্যুতে সরকারের সর্বোচ্চ উদ্যোগ, পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

পরিশুদ্ধ অন্তরের মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে সর্বাধিক সম্মানিত হবে: ছারছীনার পীর ছাহেব

পরিশুদ্ধ অন্তরের মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে সর্বাধিক সম্মানিত হবে: ছারছীনার পীর ছাহেব

২০ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬

২০ ফেব্রুয়ারি শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬

নির্বাচন ঘিরে ঢাকাস্থ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার আশ্বাস সরকারের

নির্বাচন ঘিরে ঢাকাস্থ দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তার আশ্বাস সরকারের

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে উৎসবের প্রস্তুতি, ৩০০ ফিটে সংবর্ধনা

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনে বিএনপিতে উৎসবের প্রস্তুতি, ৩০০ ফিটে সংবর্ধনা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

পবিত্র রজব মাসের ফজিলত ও ইবাদত

‘রজব’ হলো আল্লাহ তায়ালার বিশেষ অনুগ্রহের মাস। রজব মাস বান্দার গুনাহ মাফের মাস। রজব মাসের সঙ্গে ইসলামের অতীত ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য জড়িয়ে আছে। হযরত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-রজব মাসে আকাশ পানে মেরাজে গমন করেছিলেন। হযরত নূহ (আ.) মহাপ্লাবনের আশঙ্কায় রজব মাসেই কিস্তিতে আরোহণ করেছিলেন। হযরত রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের- কাছে রজব মাসেই প্রথম ওহি আসে। এছাড়া রজব হলো জান্নাতের

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

জুমার দিনের শ্রেষ্ঠ ৩ আমল, কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা

রসুলুল্লাহ সা. বলেন, ‘জুমার দিন দিবসসমূহের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, তা আল্লাহর নিকট অধিক সম্মানিত।’ (ইবনে মাজাহ: হাদিস ১০৮৪) সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কোরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুমার দিনের আমল অনেক বেশি ও গুরুত্ত্বপূর্ণ। এ দিনের বিশেষ মর্যাদার কথা জানা যায় কুরআন-হাদিসের বিভিন্ন ব্যাখ্যায়। সপ্তাহের অন্যান্য দিনের

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী দাওয়াত এর গুরুত্ব

নাহমাদুহু ওয়া নুসাল্লি আলা রাসূলিহিল কারীম। আম্মা বা‘দ। ইসলামী দাওয়াত মানবজাতীর পরিবর্তন ও হেদায়াতের জন্য প্রয়োজন। আর এই মানবজাতীর মঙ্গলের জন্য মহান আল্লাহ তায়ালা অসংখ্য নবী রাসুল এই পৃথিবীতে প্রেরন করছেন। সেই নবী রাসুল মানবজাতীর নিকট গিয়ে মহান প্রভূর পরিচয় তুলে ধরে ইসলামের পথে দাওয়াত দিয়েছেন। সৎকাজের আদেশ অসৎ কাজের নিষেধ প্রদান করাই ছিল নবী রাসুলদের কাজ। সকল নবীই তার উম্মতকে

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

সুন্দর ব্যবহার ও আচরণের বিনিময়ে জান্নাত

মানুষের একটি ভালো কথা যেমন একজনের মন জয় করে নিতে পারে,তেমনি একটু খারাপ বা অশোভন আচরণ মানুষের মনে কষ্ট আসে।সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ হিসেবে আমাদের উচিৎ সর্বদা মানুষের সঙ্গে ভালো ও সুন্দরভাবে কথা বলা। সুন্দর ব্যবহার ও আচার-আচরণ বলতে আমরা বুঝি কারও সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলা,দেখা হলে সালাম দেওয়া,কুশলাদি জিজ্ঞেস করা,কর্কশ ভাষায় কথা না বলা, ঝগড়া-ফ্যাসাদে লিপ্ত না হওয়া,ধমক বা রাগের সুরে কথা

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

জমাদিউস সানি মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

আরবি বর্ষপঞ্জির হিজরি সনের ষষ্ঠ মাস হলো জমাদিউস সানি। এর জোড়া মাস হলো ‘জমাদিউল আউয়াল’। এটি হিজরি সনের পঞ্চম মাস। এর বাংলা অর্থ হলো প্রথম জুমাদা ও দ্বিতীয় জুমাদা বা প্রথম শীত ও দ্বিতীয় শীত; অর্থাৎ শীতকালের প্রথম মাস ও শীতকালের দ্বিতীয় মাস। আরবে তৎকালে এই দুই মাস ছিল শীতকাল। আরবিতে মাস দুটির নাম হলো ‘আল জুমাদাল উলা’ ও ‘আল