রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫১৫ আষাঢ়, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
লাইফস্টাইল

মাত্র দুই মিনিটে নারীদের বির্যপাত ঘটানোর কৌশল

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২, ৩:৫

শেয়ার করুনঃ
মাত্র দুই মিনিটে নারীদের বির্যপাত ঘটানোর কৌশল
অর্গাজম
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মেয়েদের অর্গাজম নিয়ে পুরুষদের ধারণা সব সময় ঠিকঠাক নয়। শুধুমাত্র সঙ্গম করলেই বা যৌনাঙ্গ স্পর্শ করলেই অর্গাজম হয় না। আর কী কী ভাবে মেয়েদের অর্গাজম হয়?

প্রথমেই বলে নেওয়া ভাল মেয়েদের মূলত দু’ধরনের যৌন সুখানুভূতি হয়। প্রথমত, সঙ্গমের সময় মেয়েদের গর্ভাশয়ে পুরুষাঙ্গের আঘাতের ফলে এক রকম সুখানুভূতি হয়। এটিকেই প্রধানত অর্গাজম বলে ধরা হয়।

আরও

উদ্যোক্তাদের মিলনমেলায় নতুন স্বপ্ন গড়ার অঙ্গীকার

উদ্যোক্তাদের মিলনমেলায় নতুন স্বপ্ন গড়ার অঙ্গীকার

কিন্তু মেয়েদের অপর এক রকম সুখানুভূতি হয় এবং সেই অর্গাজমটিই মেয়েদের শরীরে প্রবল উন্মাদনার সৃষ্টি করে। এই অর্গাজমটির মূল উৎস কিন্তু ক্লিটোরিসে নয়, ক্লিটোরিসের ঠিক নীচে জি-স্পটে।

এই দ্বিতীয় ধরনের অর্গাজমের যে সুখানুভূতি তা পেনিট্রেশনের সুখানুভূতির চেয়েও বেশি। এই ধরনের অর্গাজম সঙ্গম করতে করতে হতে পারে আবার সঙ্গম ছাড়াও হতে পারে। সঙ্গম না করেও কীভাবে মেয়েরা এই অর্গাজম উপভোগ করেন? জেনে নিন এই ৬টি উপায়—

আরও

নতুন প্রজন্মের ফ্যাশনে কী চলছে এখন?

নতুন প্রজন্মের ফ্যাশনে কী চলছে এখন?

১) শুধু স্তনবৃত্ত দু’টি যদি আলতো করে স্পর্শ করা হয় বা স্তনবৃত্ত যদি আঙুলে একটু চেপে ধরা হয় তবে এই ধরনের অর্গাজম হতে পারে।

২) যোনির ভিতরে নয়, ভালভার ভিতরের অংশটি আঙুল দিয়ে অল্প রাব করলে এই অর্গাজম হতে পারে।

৩) পুরুষাঙ্গটি ভালভাবে ও ক্লিটোরিসে শুধু রাব করলেও মেয়েদের এই দ্বিতীয় ধরনের অর্গাজম হয়।

৪) অনেক সময় শুধু ডার্টি টক করলেও মেয়েদের এই অর্গ্যাজম হতে পারে।

৫) অনেক মেয়েরা পর্ন দেখতে দেখতেও অর্গাজমিক বোধ করেন।

৬) অনেক মেয়ের শরীরের বিশেষ বিশেষ অংশে আলতো কামড় দিলেও এই অনুভব হয়।

৭) পুরুষ সঙ্গী নিতম্বে মাসাজ করলেও অনেক ক্ষেত্রে এই অনুভূতি হয়।

যৌন সহবাসে পূর্ণ তৃপ্তি ও কিছু টিপস্

প্রথমেই স্ত্রীর স্বামীর যৌনতা সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক জ্ঞান রাখতে হবে। তারপর অগ্রসর হোনঃ সাধারণ টিপসঃ

ক। মিলনের প্রস্তুতিঃ

১. বেশিরভাগ মেয়ে সারাদিন কাজের শেষে ঘর্মাক্ত শরীরে স্বামীর সাথে শুতে যায়। কিন্তু স্বামী সর্বদা আশা করে স্ত্রী সতেজ অবস্থায় তার শয্যাসঙ্গী হবে। তাই পরিচ্ছন্ন অবস্থায় বিছানায় যাবে।

২. সহবাসের রাত্রিগুলিতে সাজসজ্জা ও পোশাকের ব্যাপারে স্বামীর পছন্দের গুরুত্ব দিবে।

৩. অন্যান্য দিনে অন্তর্বাস পরিধান না করলেও সহবাসের রাত্রিতে ব্লাউজের নিচে বক্ষবন্ধনী ও নিম্নাঙ্গে প্যান্টি পরা উচিৎ। এর ফলে স্বামী মিলনে বাড়তি উত্তেজনা অনুভব করে।

৪. যে সব মেয়ের গুপ্তাঙ্গে ঘন চুল আছে, তারা অনেকেই চুল কেটে রাখতে চায়। গুপ্তাঙ্গের চুলের ব্যাপারে স্বামীর ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে। স্বামী যদি চুল অপছন্দ করে, তাহলে ছেঁটে রাখবে।

৫. মুখের গন্ধের ব্যাপারে সচেতন হবে। সম্ভব হলে বিছানায় যাবার আগে দাঁত মেজে নিবে।

খ। মিলনের আগেঃ

১. স্বামী উত্তেজিত হলে তার একমাত্র লক্ষ্য থাকে স্ত্রীর যোনিপথে প্রবেশ, অন্য কিছুর ধৈর্য্য তার তখন থাকে না। পর্যাপ্ত প্রেম সত্যেও বেশিরভাগ পুরুষ তখন মধুর প্রেমক্রীড়া করতে পারে না, ফলে মিলনের সময়টা কমে আসে। তাই স্ত্রীর উচিত স্বামীকে কাম চরিতার্থ করার পাশাপাশি প্রেম ক্রীড়ায় উৎসাহিত করা। এজন্য উচিৎ স্বামীকে আলিঙ্গন ও চুম্বনের মাধ্যমে তার ভেতরের প্রেমিক সত্তাকে জাগ্রত করে তোলা।

২. চুম্বনের সময় পরস্পরের জিহ্বা নিয়ে খেলবে, জিহ্বা দিয়ে জিহ্বায় আঘাত করবে। আর স্ত্রীর উচিৎ জিহ্বার লড়াইয়ে জয় লাভ করা এবং স্বামীর মুখের অভ্যন্তরে সূচালো করে জিহ্বা প্রবিষ্ট করে দেওয়া। জননাঙ্গের পাশাপাশি মুখের এই মিলন অত্যন্ত আনন্দদায়ক। আর বলা হয়, সহবাসে স্বামীর পুরুষাঙ্গ স্ত্রীতে প্রবেশ করে, আর স্ত্রীর জিহ্বা স্বামীতে প্রবেশ করবে, এই সুন্দর বিনিময়ে অর্জিত হবে স্বর্গসুখ।

৩. সাধারণত দেখা যায়, স্বামী উত্তেজনার বশে স্ত্রীর কাপড় খুলছে, কিন্তু স্ত্রী নিশ্চুপ। পরে স্বামী বেচারাকে নিজের উত্তেজনা বিসর্জন দিয়ে নিজের কাপড় খোলায় মনোযোগ দিতে হয়। কিন্তু স্ত্রীর উচিৎ, স্বামী যখন তার কাপড় খুলবে, তখন ধীরে ধীরে স্বামীর কাপড় খোলার দিকেও মনোযোগ দেওয়া। এই পারস্পরিক সৌহার্দ্য মিলনের আনন্দ যে কতগুণ বাড়িয়ে দেবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

৪. স্বামীকে যে স্ত্রী উপলব্ধি করাতে পারে যে তার রূক্ষ শরীরও স্পর্শকাতর, সেই প্রকৃত রমণী। স্বামী যেমন স্ত্রীর গায়ে হাত বুলায়, স্ত্রীর স্তন চুম্বন করে, তেমন করে স্ত্রী যদি স্বামীর সর্বাঙ্গে হাত বুলায়, চুম্বন করে, বিশেষ করে বাহুতে, বুকে ও পিঠে। আরেকটি কাজ আছে যা পুরুষকে অত্যন্ত আহ্লাদিত করে, তা হলো তার গলার নিচে ও বুকে চুম্বন।

গ। মিলনের সময়ঃ

মিলনের সময় কী করা উচিৎ তা এভাবে ক্রমিক নম্বর দিয়ে বর্ণনা করা সম্ভব নয়, কারণ তা নির্ভর করবে স্বামী ও স্ত্রীর পারস্পরিক বৈশিষ্টের উপর। প্রথম কর্মপ্রণালী সকলের জন্যঃ

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

১. সঙ্গমের সময় স্বামীকে যথা সম্ভব কাছে টেনে রাখবে, যেন বুকের মাঝে মিশিয়ে ফেলতে চাইছে।

২. অধিক পরিমাণে চুম্বন করবে, স্বামীর বাহু, কাঁধ, গলা, মুখে। আর স্বামী যেরূপ স্ত্রীর যোনিতে তার বিশেষ অঙ্গ প্রবেশ করিয়েছে, সেরূপ স্বামীর মুখে চুম্বনের মাধ্যমে গভীরভাবে জিহ্বা প্রবেশ করিয়ে দিবে।

৩. সঙ্গম করা স্বামীর জন্য অত্যত পরিশ্রমের কাজ। তাই মাঝে মাঝে নিবিড় চুম্বনের মাধ্যমে স্বামীকে কিছু মুহূর্তের জন্য বিরতি দিবে।

দ্বিতীয় কর্মপ্রণালী নীরস মেয়েদের জন্য। নীরস বলতে যাদের সাথে সহবাসে স্বামী বেশি আনন্দ পায় না। যদি অনুচ্চ স্তন (যা নির্দেশ করে অল্প যোনিরস), সাধারণের অধিক ঋতুস্রাব (যা নির্দেশ করে যোনিরসে পুরুষের আনন্দের উপকরণ কামরসের ঘাটতি), যোনিমুখে পুরুষের বাহু/পায়ের লোম অপেক্ষা ঘন চুল (যা নির্দেশ করে যোনিপথের স্বাভাবিক কোমলতার অভাব)- বৈশিষ্ট্য তিনটির অন্তত দুইটি থাকে, তবে সেই রমণী নীরস। নীরস রমণীর করণীয়ঃ

১. স্বামী যদি খর্ব হয় (পুরুষাঙ্গ পাঁচ আঙ্গুলের কম), তাহলে কোন সমস্যা নেই, বরং স্বামী পুর্ণাঙ্গ আনন্দ পাবে। তাই দুশ্চিন্তা না করে সহবাসে মনোনিবেশ করবে।

২. স্বামী সাধারণ হলে (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুল দীর্ঘ) স্ত্রীর উচিৎ হবে সহবাসের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেওয়া, তা না হলে স্বামীকে সম্পূর্ণ সুখ দিতে পারবে না। নিজে নিজেকে সুরসুরি দিলে অনুভূতি কম হয়, কিন্তু অন্য কেউ দিলে অধিক অনুভব করা যায়, সেরূপ স্ত্রী যদি নিজে কোমর চালনা করে সহবাস কার্য চালায়, তাহলে স্বামীর অধিক আনন্দ হয়।

৩. যদি স্বামী দীর্ঘ হয় (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুলের অধিক), তাহলে তাকে তৃপ্ত করতে স্ত্রীকে বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে।

মেয়েদের বীর্য বের হয় কিনা বা অর্গাজম হয় কিনা এটা অনেকেই জানতে চান। অনেকে ঠিক বুঝেন না। অনেকে নিজে বুঝলেও অন্যদের বোঝাতে পারেন না। সঠিক উত্তর হলো – মেয়েদেরও বীর্যপাত হয়। তবে সবসময় না।

যারা জানে, তাদেরই কেবল হয়। অনেক মেয়েই এই বিষয়টা জানে না। তাই স্বামির বীর্যপাত হয়ে গেলেই সে ভাবে তার কাজ শেষ। আবার অনেকে বীর্যপাত হলেও সে বেপারে জ্ঞান না থাকায় ওটাকে এক ধরনের স্রাব মনে করে।

কিন্তু যারা জানে, তারা ঠিকই নিজের বীর্যপাত বা অর্গাজম করার চেষ্টা করে। তবে ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের অর্গাজম হতে সময় বেশি লাগে। তাই অনেক ক্ষেত্রে স্বামীর যদি অল্পতেই বীর্যপাত হয়ে যায়, তাহলে স্ত্রীর কপালে আর নিজের অর্গাজম হওয়ার সুখ জোটে না। অথবা স্বামী যদি এ ব্যাপারে খেয়াল না রাখেন, তাহলে স্ত্রীর হয়ত এভাবেই শুধু স্বামীকে সুখ দিয়েই জীবন কাটাতে হতে পারে।

তবে এটা ঠিক যে, মেয়েদের যা বের হয়, সেটা ছেলদের মত ঘন না। শুধু ভিজে যায়, আর একটা অনুভুতি তৈরী হয়।

আবার আরেকটা বিষয় হল, মেয়েরা উত্তেজিত হলেই কিন্তু ভিজে যায় সেটা বীর্যপাত নয়। ছেলেরা উত্তেজিত হলে পেনিস শক্ত হয় আর পেনিসের আগ্রভাগে হালকা ২/১ ফোটা পানি পানিও বের হতে পারে এটাও বীর্য নয়।

মেয়েরা উত্তেজিত হলে স্তনের বোটা শক্ত হয় আর যোনি ভিজে যায়। আর বীর্যপাত হলে অন্য রকম একটা আনন্দ পাওয়া যায় এটাকেই চরম পুলক, বা অর্গাজম বলে।

ছেলেদের যেমন একবার বির্যপাত হলে কয়েক মিনিটের মধ্যে সেক্স করার ইচ্ছে মরে যায়, লিঙ্গোত্থান হয় না। মেয়দেরও অরগাসম হলে এমন ফিলিংস হয়। তখন তার যৌনাখাঙ্কা আর থাকেনা। বরং যোনীতে ব্যাথা অনুভুত হয় এবং যোনী শুকিয়ে যায়।

অর্গাজম করার বিশেষ কিছু পদ্ধতি আছে :

সেক্স করার সময় ক্লিটরিসে ( লজ্জা স্হান ) হাত দিয়ে আলতো করে ঘসবেন, দেখবেন স্ত্রীর আলাদা একটা ভাল লাগা কাজ করছে। বেশ কয়েক মিনিট করতে থাকলে, একসময় উত্তেজনা আরো বাড়বে। তখন তার শরীরে তীব্র ঝঁকুনি দিয়ে ভ্যাজিনা থেকে স্রাবের মতোই কিছু বের হবে। অনেকটা প্রসাব হয়ে যাওয়ার মত ফিলিংস কিন্তু অনেক আনন্দের।

এটাই অর্গাজম! তবে জানার বিষয় হল, আপনি যদি দিনে পাঁঁচ বার সেক্স করেন, স্বামীর হয়ত ৫ বারই বীর্যপাত হবে। কিন্তু স্ত্রীর ১ বারের বেশি হবে না। আর মাসে খুব বেশী হলে ৫ / ৭ বার বা তার একটু বেশী হতে পারে । এটা অনেক মজার একটা বিষয়। রেগুলার অর্গাজম হবে, বিষয়টা তেমন নয়। একবার হলেই ঐ মুহুর্তের জন্যই অপেক্ষায় থাকবেন।

অর্গাজম বা মহিলাদের বীর্যপাত কি :

আরো কিছু বিষয় আছে, অনেক মেয়েই জানে না এগুলো। এজন্য ভুলভাল বকে! যে তারো হয়ে গিয়েছে!! অনেক সময় স্বামী যখন জিজ্ঞাসা করে, তোমার কি হয়েছে? স্ত্রী অনেক সময় না বুঝেই বলে – হুম বা মাথা নেড়ে জানায়।

এটাও শিওর না! আসলে অনেক সময় অনেক স্ত্রীরা বুঝতেই পারেনা। তাই স্বামীকে খুশি রাখতে এসব বলে। তবে স্বামী যখন একটু খেয়াল করবে, তখন ঠিকই বুঝতে পারবে, কখন তার স্ত্রীর অর্গাজম হলো। তবে প্রতিদিনই হবে বা প্রতিবারই হবে, এটাও কিন্তু ভুল ধারনা।

অর্গাজম না হলেও একটা আনন্দ পাওয়া যায় :

অনেকেই ভাবেন, তার স্ত্রীর অর্গাজম হয়না, বা হলেও খুব কম! তাতে কি তার স্ত্রী আনন্দ বা সুখ পাচ্ছেনা? তাদের উত্তর হলো – যদি সঠিক নিয়মে সঙ্গম হয়, তাহলে অর্গাজম না হলেও একটা আনন্দ পাওয়া যায়। তা কিভাবে?

সঙ্গমের পুর্বে কিছক্ষন শৃঙ্গার করতে হবে। সঙ্গমের সময় একটু দীর্ঘায়ীত করতে হবে। এক সুযোগে কিছু রোমাঞ্চকর কথা বলতে হবে। তাতে বীর্যপাতের চেয়েও বেশী আনন্দ পাওয়া যায়।

যৌনাসঙ্গমে সতর্কতা :

ভিনদেশী কোন কালচার স্ত্রীর উপর চাপিয়ে দিলে, হিতে বিপরীত হতে পারে। এটাও খেয়াল রাখতে হবে। কারন, এতে করে স্ত্রীর যৌনাকাঙ্খাই নস্ট হতে পারে, বা একটা বিরুপ অনুভুতি চলে আসতে পারে। এজন্য অপছন্দনীয় কিছু চাপিয়ে দেয়া ভুল হতে পারে। তাই এদিকে সতর্ক থাকতে হবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

কলেজ ফান্ডের টাকায় কেনা ৪২ শতক জমি সাবেক সভাপতির নামে রেজিস্ট্রি নেওয়ার অভিযোগ

কলেজ ফান্ডের টাকায় কেনা ৪২ শতক জমি সাবেক সভাপতির নামে রেজিস্ট্রি নেওয়ার অভিযোগ

কালিঘাটে চা-শ্রমিকের অর্থে ‘মাইক্রো’ দুর্নীতি! দীর্ঘশ্বাস

কালিঘাটে চা-শ্রমিকের অর্থে ‘মাইক্রো’ দুর্নীতি! দীর্ঘশ্বাস

হিজলায় কৃষি কর্মকর্তার ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

হিজলায় কৃষি কর্মকর্তার ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

পরপর দুই মেয়াদে প্রধানমন্ত্রিত্ব নয়: বিএনপি

পরপর দুই মেয়াদে প্রধানমন্ত্রিত্ব নয়: বিএনপি

ইরানকে পারমানবিক অস্ত্র দিতে প্রস্তুত যে দেশ, নতুন মোড়

ইরানকে পারমানবিক অস্ত্র দিতে প্রস্তুত যে দেশ, নতুন মোড়

সর্বশেষ সংবাদ

মুরাদনগরে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ, ভিডিও ছড়ানোয় গ্রেপ্তার ৫

মুরাদনগরে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ, ভিডিও ছড়ানোয় গ্রেপ্তার ৫

মুরাদনগরে ধর্ষণ ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের পেছনে দায় দেখছেন- আসিফ মাহমুদ

মুরাদনগরে ধর্ষণ ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের পেছনে দায় দেখছেন- আসিফ মাহমুদ

যেভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন, একইভাবে প্রতিষ্ঠানগুলোকে আওয়ামীলীগ মুক্ত করুন-হাসনাত আব্দুল্লাহ

যেভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন, একইভাবে প্রতিষ্ঠানগুলোকে আওয়ামীলীগ মুক্ত করুন-হাসনাত আব্দুল্লাহ

নবী-সাহাবি নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে মৌলভীবাজারে নারী আইনজীবি আটক

নবী-সাহাবি নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে মৌলভীবাজারে নারী আইনজীবি আটক

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় বিপর্যস্ত জনজীবন, মৃতের সংখ্যা ৩২ ছাড়াল

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় বিপর্যস্ত জনজীবন, মৃতের সংখ্যা ৩২ ছাড়াল

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

গরমে ত্বক ঠান্ডা ও সতেজ রাখার সহজ উপায়

গরমে ত্বক ঠান্ডা ও সতেজ রাখার সহজ উপায়

গ্রীষ্মকালে ত্বক দ্রুত শুষ্ক, ফুসকুড়ি ও ক্লান্ত মনে হতে পারে। তাই গরমে ত্বক সতেজ রাখা খুবই জরুরি। ত্বকের যত্নে প্রথমে নিয়মিত পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। পানি শরীর থেকে টক্সিন বের করে এবং ত্বক হাইড্রেটেড রাখে। রাতে ভালো ঘুম ত্বকের জন্য অপরিহার্য কারণ এ সময় ত্বক নিজেকে পুনরুজ্জীবিত করে। দ্বিতীয়ত, ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে, বিশেষ করে হালকা ওয়াটার বেসড গুলা ভালো।

নতুন প্রজন্মের ফ্যাশনে কী চলছে এখন

নতুন প্রজন্মের ফ্যাশনে কী চলছে এখন

বর্তমান সময়ের তরুণদের ফ্যাশন ধারা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি বৈচিত্র্যময় ও উদ্ভাবনী। নতুন প্রজন্ম পোশাকে শুধু স্টাইল নয়, বরং স্বাচ্ছন্দ্য, পরিবেশবান্ধবতা এবং ব্যক্তিত্বের প্রকাশকেও গুরুত্ব দিচ্ছে। শহরের তরুণরা এখন আর শুধু ব্র্যান্ড দেখে পোশাক বেছে নেয় না, বরং ট্রেন্ড ও প্রয়োজন অনুযায়ী স্টাইল নির্ধারণ করে। আজকাল ছেলেদের মধ্যে বাগি জিন্স, কার্গো প্যান্ট, ওভারসাইজ টি-শার্ট এবং স্পোর্টস জ্যাকেট বেশ জনপ্রিয়।

গ্রীষ্মে লিভার সুস্থ রাখতে খাদ্যতালিকায় যা রাখবেন

গ্রীষ্মে লিভার সুস্থ রাখতে খাদ্যতালিকায় যা রাখবেন

গ্রীষ্মকালে শরীরের ভেতরে নানা পরিবর্তন ঘটে, যার প্রভাব পড়ে লিভারেও। বিশেষ করে ফ্যাটি লিভার সমস্যায় যারা ভুগছেন বা ঝুঁকির মধ্যে আছেন, তাদের জন্য খাদ্যাভ্যাসে কিছু সচেতন পরিবর্তন আনা জরুরি হয়ে পড়ে। চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদদের মতে, লিভার ভালো রাখতে গেলে কেবল খাবারের ধরন নয়, রান্নার তেল বেছে নেওয়ার দিকেও মনোযোগ দিতে হবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো অয়েল, ফ্ল্যাক্সসিড অয়েল, সানফ্লাওয়ার অয়েল

উদ্যোক্তাদের মিলনমেলায় নতুন স্বপ্ন গড়ার অঙ্গীকার

উদ্যোক্তাদের মিলনমেলায় নতুন স্বপ্ন গড়ার অঙ্গীকার

দেশের অন্যতম উদ্যোক্তা সংগঠন অন্ট্রাপ্রেনিওরস ক্লাব অব বাংলাদেশ (ই-ক্লাব) সম্প্রতি ফাউন্ডার মেম্বার্স নাইট ২.০ উপলক্ষে এক ব্যতিক্রমধর্মী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, যা উদ্যোক্তাদের মাঝে নতুন বাংলাদেশ গঠনের স্বপ্নকে আরও প্রজ্জ্বলিত করেছে। গত ৮ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার বনানীর হোটেল শেরাটনে এই জমকালো আয়োজন অনুষ্ঠিত হয় যেখানে ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের সম্মাননা প্রদান এবং ভবিষ্যৎ রোডম্যাপ উপস্থাপন ছিল মূল উদ্দেশ্য। অনুষ্ঠানটির সূচনা করেন ক্লাবের যুগ্ম

নতুন প্রজন্মের ফ্যাশনে কী চলছে এখন?

নতুন প্রজন্মের ফ্যাশনে কী চলছে এখন?

আজকাল তরুণ-তরুণীরা ফ্যাশনে অনেকটাই স্বাধীনতা অনুভব করছেন। একসময় যেসব পোশাক শুধুমাত্র নির্দিষ্ট বয়সী মানুষদের জন্য ছিল, এখন সেগুলি নতুন প্রজন্মের কাছে তুমুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির পরিবর্তন সঙ্গে সঙ্গে, এখনকার তরুণরা তাদের নিজস্ব স্টাইল তৈরি করতে আগ্রহী। আধুনিকতা, আরামদায়ক পোশাক এবং সৃজনশীলতার সংমিশ্রণই হচ্ছে বর্তমান প্রজন্মের মূল প্রবণতা। তরুণদের মধ্যে এখন ক্যাজুয়াল ও স্পোর্টস স্টাইল বেশ জনপ্রিয়। টিশার্ট, জিন্স, হুডি,