বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫১৭ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

আন্তর্জাতিক

যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে মিশর-তুরস্ক!

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৫ জুলাই ২০২০, ০:১৯

শেয়ার করুনঃ
যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে মিশর-তুরস্ক!
আন্তর্জাতিক
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

কয়েক সপ্তাহ আগেও লিবিয়ার যুদ্ধক্ষেত্রের পরিস্থিতি ছিল ভিন্ন। তবে ত্রিপোলির উপকণ্ঠ থেকে হাফতার বাহিনীকে হটিয়ে দিয়ে পুরো দৃশ্যপট বদলে দিয়েছে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সরকারি বাহিনী। আর সরকারি সেনাদের এই সাফল্যের কারিগর মূলত তুরস্ক। লিবিয়ায় তুরস্কের এই সাফল্যে সৌদি-আমিরাতের মিত্র মিশর যে অত্যন্ত উদ্বিগ্ন তা সাম্প্রতিক ঘটনা প্রবাহ থেকে সহজেই অনুমান করা যায়। কয়েক বছর ধরে লিবিয়ায় প্রক্সি যুদ্ধ চালিয়ে আসলেও এবার দেশটিতে সরাসরি সেনা পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে মিশর।

প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল সিসির এই সিদ্ধান্তে এরিমধ্যে সায় দিয়েছে দেশটির পার্লামেন্ট। কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ সিরতে শহর এবং আল জুফরা এয়ারবেস ঘিরে পরিস্থিতি যেদিকে যাচ্ছে তাতে যেকোনো সময় দেশটিতে সেনাবাহিনী পাঠিয়ে দিতে পারে মিশরের স্বৈরশাসক সিসি। আর তেমনটা হলে সামরিক সংশ্লিষ্টতা না বাড়িয়ে তুরস্কের উপায় থাকবে না বলেই বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন। আর তাই লিবিয়ায় সরাসরির সংঘাতে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে মিশর এবং তুরস্কের।

লিবিয়ার গৃহযুদ্ধে জড়িত দুই পক্ষেরই শক্তিশালী আন্তর্জাতিক সমর্থন আছে। জাতিসংঘ স্বীকৃত জিএনএ সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে তুরস্ক, ইতালি এবং কাতার। অপরদিকে জেনারেল হাফতারের লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মিকে (এলএনএ) সমর্থন দিচ্ছে রাশিয়া, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ফ্রান্স। যদিও ফরাসি সরকার জেনারেল হাফতারকে সমর্থন দেয়ার কথা বরাবর অস্বীকার করে আসছে।

আরও

গাজার অস্ত্র নিরস্ত্রীকরণে ট্রাম্পের প্রস্তাব, হামাসের না !

গাজার অস্ত্র নিরস্ত্রীকরণে ট্রাম্পের প্রস্তাব, হামাসের না !
গত বছরের এপ্রিল থেকে ত্রিপলি দখলের জন্য অভিযান চালিয়ে আসছিলো এলএনএ। হাফতারের লাগাতার আক্রমণে কোণঠাসা জিএনএ সরকারের সঙ্গে ২০১৯ সালে একটি সামরিক চুক্তি করে তুরস্ক। এরপরই আস্তে আস্তে বদলে যেতে থাকে লিবিয়া যুদ্ধের প্রেক্ষাপট। তুরস্ক সেখানে সামরিক উপদেষ্টা পাঠায়। তাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং ড্রোন হাফতারের সেনাদের পিছু হটতে বাধ্য করে। গতমাসে (জুনে) জিএনএ বাহিনী অবশেষে ত্রিপলির পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ফিরে পায়। জেনারেল হাফতার শহরের উপকণ্ঠ থেকে তার সেনাদের প্রত্যাহার করে নেয়। এরপর পাল্টা আক্রমণ শুরু করে সরকারি বাহিনী। এতে গুরুত্বপূর্ণ আল ওয়াতিয়া এয়ারবেসসহ পশ্চিম লিবিয়ার বেশিরভাগ এলাকা দখলে আসে তাদের।

হাফতারের এই পিছু হটা চরম অস্বস্তি আর হতাশার মধ্যে ফেলে দিয়েছে তাকে সমর্থন দিয়ে আসা দেশগুলোকে। তুরস্ক জিএনএ সরকারকে দেয়া সমর্থন প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি করছে এবং এই ধারা অব্যাহত থাকবে যতক্ষণ না আরো বেশি এলাকা পুনর্দখলের মধ্যমে পূর্ব লিবিয়ায় হাফতারের ক্ষমতা নড়বড়ে হয়ে যায়।গত ৫ জুন, তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইপ এরদোয়ান টুইটারে ঘোষণা দেন, জিএনএর পরবর্তী টার্গেট দেশটির সবচেয়ে বড় এয়ারবেস আল জুফরা এবং ভূমধ্যসাগরের উপকূলীয় কৌশলগত শহর সির্তে। 

এর আগে মে মাসে দীর্ঘ অবরোধ থেকে পিছু হটা এবং আল ওয়াতিয়া এয়ারবেসের দখল হারানোর পর লিবিয়ায় ১৪টি মিগ-২৯ এবং সু-২৪ ফেন্সার যুদ্ধ বিমানের একটি বহর আল জুফরা এয়ারবেসে মোতায়েন করে রাশিয়া। তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, এলএনএর পক্ষে লিবিয়ায় যুদ্ধ বিমান মোতায়েনের কথা অস্বীকার করে আসছে রাশিয়া। এর দ্বারা সহজেই অনুমান করা যায়, এয়ারবেসটিতে তুর্কি সমর্থিত সেনারা হামলা চালিয়ে দখল করে নিলে কিংবা বিমানগুলো ধ্বংস হলে সরাসরি পাল্টা প্রতিক্রিয়া দেখাবে না রাশিয়া।এই পরিস্থিতির মধ্যে শঙ্কিত হয়ে পড়েছে লিবিয়ার প্রতিবেশী দেশ মিশর। যার ফলে দেশটিতে তাদের সরাসরি সেনা মোতায়েন সম্ভাবনা তৈরি করেছে।

এদিকে গত ৪ জুলাই, আল ওয়াতিয়া এয়ারবেসে অজ্ঞাত বিমান থেকে হামলা চালানো হয়। এয়ারবেসটি পুনর্দখলে নেয়ার পর সেখানে এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম মোয়ান শুরু করেছে তুরস্ক। ধারণা করা হচ্ছে, তুর্কি এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে টার্গেট করেই হামলাটি চালানো হয়েছিলো। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে বলা হয়, ফ্রান্সের তৈরি ডাসল্ট রাফাল বিমান থেকে এ হামলা চালানো হয়েছিলো। আর এ থেকে ধরনা করা হয় হামলাটি মিশরই চালিয়েছে।

আরও

কোয়েটায় গাড়ি বোমা বিস্ফোরণে নিহত ১০, আহত ৩২

কোয়েটায় গাড়ি বোমা বিস্ফোরণে নিহত ১০, আহত ৩২
হামলা যদি সত্যিই মিশর চালিয়ে থাকে তাহলে বুঝাই যায়, লিবিয়ায় নিজেদের স্বার্থ নিয়ে সিসি কতটা সিরিয়াস। যুদ্ধক্ষেত্রে সরকারি বাহিনীর অগ্রগতি থামাতে যেকোনো কিছু করতে তিনি পিছুপা হবেন না।লিবিয়ায় এই মুহূর্তে তুরস্কের বেশ কিছু মাঝারি পাল্লার আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, নিজেদের তৈরি বায়রাতকার টিবি-২ ড্রোন এবং কিছু সামরিক উপদেষ্টা মোতায়েন আছে। এছাড়া সিরিয়া থেকে কিছু বিদ্রোহীকেও লিবিয়ায় পাঠিয়েছে তুরস্ক; যারা সরকারি বাহিনীর পক্ষে সরাসরি যুদ্ধ করছে।তবে মিশর যদি লিবিয়ায় সরাসরি হস্তক্ষেপ করে তাহলে নিশ্চিতভাবেই পরিস্থিতি পাল্টে যাবে। সরকারি সেনাদের আক্রমণাত্মক অবস্থান বদলে রক্ষণাত্মক কৌশলে চলে যেতে হবে যদি না তুরস্ক বড় কোনো পদক্ষেপ নেয়।

তুরস্ক অবশ্য এরিমধ্যে লিবিয়ায় তাদের শক্তি প্রদর্শনের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। উদাহরণ স্বরূপ, গত জুনে ভূমধ্যসাগরে লিবিয়ার নৌ সীমানায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের অনুশীলন চালিয়েছে তুর্কি বিমানবাহিনী। এছাড়া টার্কিশ গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেটের বহর ত্রিপোলির আকাশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। গত এপ্রিলে এই বহরের একটি ফ্রিগেট থেকে এলএন বাহিনীর ড্রোন লক্ষ্য করে মিসাইলও ছোড়া হয়। তবে তুরস্ক যদি নিজ দেশের এয়ারবেস থেকে লিবিয়ায় এফ-১৬ যুদ্ধ বিমান ব্যবহার করতে চায় তাহলে খুব একটা সুবিধা পাবে না।

কারণ দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে এসে যুদ্ধক্ষেত্রে বেশিক্ষণ লড়াই করতে পারবে না বিমানগুলো। কারণ, তাদের আবার ফিরেও যেতে হবে লম্বা পথ পাড়ি দিয়ে। এছাড়া লিবিয়ার প্রতিবেশী আলজেরিয়া এবং তিউনিসিয়াও তাদের ঘাটি ব্যবহার করতে তুরস্কের আবেদনে সাড়া দেয়নি।তবে মিশরের এই ধরণের কোনো সমস্যা নাই। প্রতিবেশী দেশ হওয়ায় তারা স্বাভাবিকভাবেই সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে। আর তাই বিমান বাহিনীর ডগফাইটে সমানে সমানে লড়াইয়ের জন্য লিবিয়ার বিমান ঘাটিতেই এফ-১৬ মোতায়েন করতে হবে তুরস্কের। আর সেটা যদি তুরস্ক করে তাহলে ন্যাটোভুক্ত দেশটির জন্য তা হবে বিরাট সিদ্ধান্ত।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif
মিশরের স্বৈরশাসক সিসি আগেই  সিরতে এবং আল জুফরা এয়ার বেসকে ‘রেডলাইন’ বলে রেখেছেন। এখন সরকারি বাহিনী হামলা শুরু করলে মিশর যদি সেনা পাঠিয়েই দেয় তাহলে বড়সড় সংঘর্ষে জড়ানোর সম্ভাবনা তৈরি হয়ে যাবে তুরস্ক এবং মিশরের। আর সেক্ষেত্রে সিরিয়ার থেকেও কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হবে তুর্কিদের। কারণ গ্লোবাল মিলিটারি র‍্যাংকিংয় অনুযায়ী, তুরস্কের চেয়ে শক্তিশালী সেনাবাহিনী এখন মিশরের। র‍্যাংকিংয়ে তাদের অবস্থান নবম আর তুরস্কের ১১তম।তবে দুই দেশই সরাসরি যুদ্ধের ভয়াবহতা সম্পর্কে নিশ্চিতভাবেই জ্ঞাত। আর তাই এই পথে না হেটে ভিন্ন কোনো পথ নিশ্চয়ই তারা খুঁজছে।

লিবিয়ার গৃহযুদ্ধের প্রেক্ষাপট:

২০১১ সালে ন্যাটো সমর্থিত বিদ্রোহীরা লিবিয়ার ৪১ বছরের স্বৈরশাসক কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফিকে হত্যা করে। এরপর থেকেই দেশটিতে অস্থিরতা বিরাজ করছে।২০১৪ সালে ত্রিপোলিভিত্তিক সরকারের সঙ্গে বড় ধরণের সংঘাত শুরু হয় পূর্বাঞ্চলের বড় একটি অংশের নিয়ন্ত্রণ নেয়া মেজর জেনারেলে খলিফা হাফতার। তবে ফায়াজ আল-সারাজের জিএনএ সরকারকে স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ।লিবিয়ার গৃহযুদ্ধে জড়িত দুই পক্ষেরই আন্তর্জাতিক সমর্থন আছে। জাতিসংঘ স্বীকৃত জিএনএ সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে তুরস্ক, ইতালি এবং কাতার। অপরদিকে জেনারেল হাফতারের লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মিকে (এলএনএ) সমর্থন দিচ্ছে রাশিয়া, মিশর, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ফ্রান্স। যদিও ফরাসি সরকার জেনারেল হাফতারকে সমর্থন দেয়ার কথা বরাবর অস্বীকার করে আসছে।

জাতিসংঘের অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা অনুযায়ী, লিবিয়াতে কোনো সৈন্য মোতায়েন এবং অস্ত্র পাঠানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কিন্তু বিবদমান দুই পক্ষই সেটি মানছে না।গত বছরের এপ্রিল থেকে ত্রিপলি দখলের জন্য অভিযান চালিয়ে আসছে এলএনএ। হাফতারের লাগাতার আক্রমণে কোণঠাসা জিএনএ সরকারের সঙ্গে ২০১৯ সালে একটি সামরিক চুক্তি করে তুরস্ক। ওই বছর জানুয়ারি মাসেই লিবিয়ায় সেনা মোতায়েন করে আঙ্কারা।

এরপরই আস্তে আস্তে বদলে যেতে থাকে লিবিয়া যুদ্ধের প্রেক্ষাপট। গত বছরের এপ্রিল থেকে ত্রিপোলি দখলের মাধ্যমে পুরো লিবিয়ার নিয়ন্ত্রণ নেয়ার চেষ্টা করে আসছিলো খলিফা হাফতারের বাহিনী। কিন্তু তুরস্কের সেনা ও অস্ত্র সহায়তায় সেই আশা পূরণ হয়নি হাফতারের। তুর্কি আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং ড্রোন হাফতারের সেনাদের পিছু হটতে বাধ্য করে। গতমাসে (জুনে) জিএনএ বাহিনী অবশেষে ত্রিপলির পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ফিরে পায়। জেনারেল হাফতার শহরের উপকণ্ঠ থেকে তার সেনাদের প্রত্যাহার করে নেয়।মে মাসে জাতিসংঘের একটি রিপোর্ট ফাঁস হয়। যাতে বলা হয়, ইয়েভগেনি প্রিগোঝিন পরিচালিত রাশিয়ার ওয়াগনার গ্রুপ থেকে কয়েক’শ সৈন্য লিবিয়ায় জেনারেল হাফতারের সমর্থনে যুদ্ধ করছে। বলা হয় ইয়েভগেনি প্রিগোঝিন প্রেসিডেন্ট পুতিনের একজন ঘনিষ্ঠ সহযোগী।

তবে সম্প্রতি ত্রিপোলি থেকে থেকে ব্যর্থ হয়ে হাফতারের পিছু হটার মধ্যে খবর প্রকাশিত হয় যে, ওয়াগনার গ্রুপের ভাড়াটে সৈন্যরা লিবিয়া ছেড়ে চলে যাচ্ছে। লিবিয়ায় ওয়েগনার গ্রুপের ভাড়াটে সেনাদের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, তারা যদি লিবিয়া যুদ্ধে জড়িত থাকেও তাহলে তাতে রুশ সরকারের কোনো হাত নেই। তারা রাশিয়ার প্রতিনিধিত্ব করে না।বর্তমানে পশ্চিম লিবিয়ার অধিকাংশ এলাকা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে সরকারি বাহিনী। এখন দেশটির গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত শহর সিরতে পুনরুদ্ধারের জন্য অভিযান চালাচ্ছে তারা। এটি সাবেক স্বৈরশাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফির জন্মভূমি। এদিকে সিরতে রক্ষার জন্য বিপুল পরিমাণ সেনা মোতায়েন করেছে এলনএন।

সর্বশেষ সংবাদ

অন্য প্ল্যাটফর্মের কনটেন্ট লিংক দিয়েই ফেসবুক আয়

অন্য প্ল্যাটফর্মের কনটেন্ট লিংক দিয়েই ফেসবুক আয়

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

গোয়ালন্দে আশ্রয়ণে ক্ষতিগ্রস্ত ১০ পরিবারের পাশে এ্যাড. আসলাম মিয়া

গোয়ালন্দে আশ্রয়ণে ক্ষতিগ্রস্ত ১০ পরিবারের পাশে এ্যাড. আসলাম মিয়া

হিজলায় পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে রাজীব আহসান, শুভেচ্ছা বিনিময়

হিজলায় পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে রাজীব আহসান, শুভেচ্ছা বিনিময়

সিরাজগঞ্জে ডিজে গান বাজানোকে কেন্দ্র করে পুজা মন্ডপে হামলা

সিরাজগঞ্জে ডিজে গান বাজানোকে কেন্দ্র করে পুজা মন্ডপে হামলা

জনপ্রিয় সংবাদ

রাজনৈতিক চাপে এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না নির্বাচন কমিশন: সারজিস

রাজনৈতিক চাপে এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না নির্বাচন কমিশন: সারজিস

বিএনপি নেতা আউয়াল খাঁনসহ ৮ নেতার কারামুক্তি

বিএনপি নেতা আউয়াল খাঁনসহ ৮ নেতার কারামুক্তি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৮৫

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৮৫

ভারতে জেন জিদের বিক্ষোভে নিহত ৪ জন, বহু আহত

ভারতে জেন জিদের বিক্ষোভে নিহত ৪ জন, বহু আহত

জাতিসংঘে বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করলেন-প্রধান উপদেষ্টা

জাতিসংঘে বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করলেন-প্রধান উপদেষ্টা

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

গাজার খুব কাছে ফ্লোটিলা, আটকে প্রস্তুত ইসরায়েল !

গাজার খুব কাছে ফ্লোটিলা, আটকে প্রস্তুত ইসরায়েল !

মানবিক সহায়তা নিয়ে গাজার দিকে এগিয়ে যাওয়া ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’ বর্তমানে উপত্যকা থেকে প্রায় ২০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে। বুধবার (১ অক্টোবর) সকালে ফ্লোটিলার কর্মীরা তাদের অবস্থান ও ত্রাণ সরবরাহের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। ইতোমধ্যে ইসরায়েলি নৌবাহিনী এই নৌবহরকে জোরপূর্বক আটক করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ফ্লোটিলার নেতাদের কাছে বার্তা পাঠানো হয়েছে যে, তারা গাজা উপকূলে পৌঁছাতে পারবে না। তবে ফ্লোটিলার কর্মীরা সরাসরি গাজায়

ট্রাম্প-কিম বৈঠক: যুক্তরাষ্ট্রের ‘নিঃশর্ত’ সংলাপের প্রস্তুতি

ট্রাম্প-কিম বৈঠক: যুক্তরাষ্ট্রের ‘নিঃশর্ত’ সংলাপের প্রস্তুতি

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে ‘নিঃশর্ত’ আলোচনার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন। হোয়াইট হাউসের একজন কর্মকর্তা বুধবার (১ অক্টোবর) দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়োনহাপ সংবাদ সংস্থাকে জানান, ট্রাম্প তার প্রথম মেয়াদে কিম জং উনের সঙ্গে তিনটি বৈঠক করেছিলেন, যা কোরিয়ার উপদ্বীপে স্থিতিশীলতা আনে। কর্মকর্তার মতে, “এবারের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র কোনো পূর্বশর্ত রাখছে না। ট্রাম্প প্রশাসন প্রকাশ্যে জানিয়েছে, দুই দেশের সংলাপ

যুক্তরাষ্ট্রে বাজেট অচলাবস্থায় শাটডাউন শুরু

যুক্তরাষ্ট্রে বাজেট অচলাবস্থায় শাটডাউন শুরু

যুক্তরাষ্ট্রে বাজেট সংক্রান্ত রাজনৈতিক অচলাবস্থার কারণে সরকারি ব্যয় সংক্রান্ত বিল অনুমোদন না হওয়ায় বুধবার (১ অক্টোবর) থেকে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকারের কার্যক্রমে শাটডাউন শুরু হয়েছে। নতুন অর্থবছর শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চলতি অর্থবছরের বরাদ্দ তহবিলের মেয়াদ শেষ হওয়ায় এবং সিনেটে নতুন বাজেট বিল নিয়ে একমত না হওয়ায় এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। সিনেটের রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাট সদস্যরা শেষ মুহূর্তে সাময়িক তহবিল পাস করানোর

রোহিঙ্গাদের জন্য ৯৬ মিলিয়ন ডলার সহায়তা ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের

রোহিঙ্গাদের জন্য ৯৬ মিলিয়ন ডলার সহায়তা ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের

জাতিসংঘের প্রথম উচ্চ পর্যায়ের রোহিঙ্গা সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য রোহিঙ্গাদের জন্য ৯৬ মিলিয়ন ডলারের নতুন সহায়তা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এর মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৬০ মিলিয়ন ডলার এবং যুক্তরাজ্য ৩৬ মিলিয়ন ডলার অনুদান হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই তথ্য প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহমেদ বুধবার দিবাগত রাতে ফেসবুকে শেয়ার করেন। মঙ্গলবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত ‘মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিম ও

ফিলিপাইনের সেবু দ্বীপে ৬.৯ মাত্রার ভূমিকম্পে নিহত ৬০

ফিলিপাইনের সেবু দ্বীপে ৬.৯ মাত্রার ভূমিকম্পে নিহত ৬০

ফিলিপাইনের মধ্যাঞ্চলে শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে সেবু দ্বীপ। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৯। এতে দ্বীপটির বিভিন্ন এলাকায় বহু ভবন ধসে পড়েছে এবং মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০ জনে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উদ্ধারকাজ এখনও চলমান এবং নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটে বোগো শহরের কাছে ভূমিকম্পটি আঘাত