দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে সেনাবাহিনীকে বিচারিক ক্ষমতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এই নতুন সিদ্ধান্তের ফলে সশস্ত্র বাহিনী এখন আইন শৃঙ্খলা রক্ষা এবং অপরাধ দমনে অধিকতর সক্রিয় ভূমিকা পালন করবে।
সরকারি সূত্রে জানা গেছে, এই নির্দেশনা মূলত নিরাপত্তা বাহিনীর কার্যক্রমকে আরও সুসংগঠিত এবং কার্যকর করার লক্ষ্যে নেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে দেশের চলমান বিভিন্ন সমস্যা, যেমন সন্ত্রাসবাদ, মাদক ব্যবসা এবং সামাজিক বিশৃঙ্খলা মোকাবেলায় এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে।
এছাড়া, এই সিদ্ধান্তের ফলে সশস্ত্র বাহিনী নিজেদের কার্যক্রমে আরও প্রভাবশালী হয়ে উঠবে এবং আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। তবে, এর সঙ্গে যুক্ত হতে পারে আইনগত ও মানবাধিকার নিয়ে আলোচনা, যা সাধারণ জনগণের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে।
এখন এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা চলছে, এবং সরকারের পক্ষ থেকে শীঘ্রই আরও তথ্য প্রকাশের আশা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সিদ্ধান্ত সরকারের নিরাপত্তা নীতি এবং আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় একটি নতুন অধ্যায় শুরু করতে পারে।
দেশবাসীর মধ্যে এই সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়া কী হবে, তা দেখার অপেক্ষায় রয়েছে সকলেই। গুগল নিউজের মাধ্যমে এই খবরটি নিয়মিত ফলো করতে পারবেন আরটিভি অনলাইনে।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।