সোমবার, ২ জুন, ২০২৫২০ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

https://enews71.com/storage/ads/01JWDYBEN0YKRDEYVYW9JCHXDC.jpg
শিক্ষা

জোর করে কিছু শেখানোর নাম শিক্ষা নয় :আজহারী ফেসবুক থেকে প্রাপ্ত

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০ মার্চ ২০২১, ১৮:৫৫

শেয়ার করুনঃ
জোর করে কিছু শেখানোর নাম শিক্ষা নয় :আজহারী ফেসবুক থেকে প্রাপ্ত
শিক্ষা
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ফেসবুক থেকে প্রাপ্তঃ হিফজখানাগুলোতে শিশু নির্যাতনের ইতিহাস এদেশে অনেক পুরাতন। আধুনিককালে প্রায়শই নির্যাতনের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা যায়। সম্প্রতি যে ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে সেটা দেখে রীতিমত সবাই আতকে উঠেছে। চোর ডাকাতকেও তো মানুষ এভাবে পেটায় না। আমার প্রশ্ন হচ্ছে এই নির্দয় শিক্ষক কি কোন ভুল করলে তার নিজ সন্তানকেও বাসায় এভাবেই পেটায়? একজন হাফেজে কুরআন শিক্ষক কিভাবে এতটা হিংস্র, পাশবিক এবং অমানবিক হতে পারে?

.

কুরআনকে শুধু হিফজ করে বুকে ধারণ করলেই আলোকিত মানুষ হওয়া যায় না। কুরআনের প্রকৃত মর্মার্থ অনুধাবন করতে হয়, কুরআনের রঙ্গে রংঙ্গীন হতে হয় এবং কুরআনের অমিয় শিক্ষাকে হৃদয়ে ধারণ করতে জানতে হয়, তাহলেই একজন মানুষ আলোকিত মানুষ হয়ে উঠে।

আরও

জবি শিক্ষার্থীদের দাবিতে ক্যাম্পাস শাটডাউন ঘোষণা

জবি শিক্ষার্থীদের দাবিতে ক্যাম্পাস শাটডাউন ঘোষণা

আসলে এরা সুযোগের অভাবে সৎ। বড় কোন দায়িত্ব পেলে নিশ্চিত এরা সেখানেও এরকম হিংস্র তান্ডব চালাতো। তাই, সময় এসেছে ধর্মীয় শিক্ষার নামে এসব অমানবিক নির্যাতনের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলার। নিজ নিজ এলাকার হিফজখানাগুলোর খোঁজ নিন। নির্যাতনের অভিযোগ পেলে স্থানীয় প্রশাসনকে জানান। এদেরকে বিচারের আওতায় আনুন।

.

আরও

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রারের কুশপুত্তলিকা দাহ, কক্ষে তালা

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রারের কুশপুত্তলিকা দাহ, কক্ষে তালা

প্রতিটি হাফিজিয়া মাদ্রাসায় বাধ্যতামূলক সি সি ক্যামেরা থাকা চাই। সি সি ক্যামেরা না থাকলে ঐ হিফজখানায় আপনার আদরের সন্তানদের ভর্তি করাবেন না। পাশাপাশি, যারা তাদের সন্তানদের হিফজখানা অথবা কোন মাদ্রাসার ছাত্রাবাসে রেখে পড়াচ্ছেন তারা শীঘ্রই সন্তানদের সাথে খোলামেলা আলাপ করুন এবং নিশ্চিত হোন যে তারা কোনভাবে শারিরীক, মানসিক অথবা যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে কিনা।

.

ইসলাম আমাদেরকে কুরআনুল কারীম হিফজ করতে উৎসাহিত করেছে কিন্তু বাধ্যতামূলকভাবে সবাইকে পুরো কুরআনের হাফেজ হতে নির্দেশ করেনি। আর এটা সম্ভবও নয়। যাকে দিয়ে যেটা হবেনা, তাকে দিয়ে জোর করে সেটা করানোর চেষ্টা করা— বোকামি আর সময় নস্ট করা ছাড়া কিছুই নয়। 

.

কুরআন সহীহ শুদ্ধ ভাবে পড়তে পারা, নিয়মিত তিলাওয়াত ও কুরআন বুঝাটা হল আবশ্যক। ত্রিশ পারা কুরআনের হাফেজ তো আর সবাই হতে পারবে না। তবে, যাদেরকে আল্লাহ তায়ালা মেধা ও তাওফিক দিয়েছেন তাদের উচিত এই মহারত্নকে হৃদয়ে গেথে রাখার প্রানান্তকর চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। কারণ এ যে পরম সৌভাগ্যের বিষয় যা সবার নসিবে থাকেনা। 

.

ফুলটাইম হিফজের পাশাপাশি এদেশে পার্টটাইম তাহফিজ সেন্টারেরও খুব দরকার। যারা পুরো কুরআন হিফজ করতে পারবে না তারা পাঁচ পারা, দশ পারা কিংবা পনেরো পারা হিফজ করবে। এতে লজ্জার কিছু নেই। আরব বিশ্বে এই সুন্দর প্রচলনটি রয়েছে। অর্থাৎ তারা প্রায় সবাই কুরআনের কিছু না কিছু হিফজ করে থাকে। যাদের মেধা ভালো তারা পুরো কুরআন আর অন্যান্যরা তাদের সাধ্যমত।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

এটাই বাস্তবতা। এখানে তো জোরাজোরি কিংবা মারামারির কিছু নেই। একজন শিক্ষক তার ছাত্রদেরকে প্রয়োজনে অবশ্যই শাসন করতে পারে। কিন্তু এভাবে  পিটিয়ে শরীরে দাগ করে ফেলা, হাতে পায়ে শিকল বেধে রাখা এবং ইচ্ছা বা সাধ্যের বাইরে অভিবাবক কতৃক অনবরত সন্তানদের চাপ প্রয়োগ করা— এসবের কোনটাই ইসলাম সম্মত নয়। এতে শিশুর স্বাভাবিক বিকাশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

.

উন্নত দেশে চাইলেই যে কেউ শিক্ষক হতে পারে না। শিক্ষক হতে হলে নূন্যতম একাডেমিক যোগ্যতার পাশাপাশি কিছু প্রশিক্ষণ নিতে হয়। বিশেষ করে, বদমেজাজী লোক হলে তো শুরুতেই শিশুদের জন্য শিক্ষক বাছাইয়ে সে ডিসকোয়ালিফাইড। শিশুদেরকে পড়াতে হলে, প্রচন্ড ধৈর্য্যশক্তি এবং যথেস্ট সেন্স অব হিউমর থাকতে হয়।

মিশরে অধ্যয়নকালে বিশ্ববিখ্যাত প্রশিক্ষক ড. হুসনি আব্দুর রহিম ক্বিনদিলের সুপারভিশনে “আদর্শ পাঠদান পদ্ধতি” এর উপর ৫০ ঘন্টার একটি কোর্স করেছিলাম। সেখানে তিনি যেকোন পরিস্থিতে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের বেত্রাঘাত করতে সর্বাবস্থায় নিষেধ করেছেন। ওনার মতে, ক্লাশে বেত রাখা যাবে কিন্তু ছাত্রদের উপর প্রয়োগ করা যাবে না বরং অন্যান্য উপায়ে তাদেরকে শাসন করতে হবে। আসলে শাসনের যথাযথ পদ্ধতি জানা থাকলে, বেত ব্যবহারের প্রয়োজন পড়েনা।

.

আমাদের দেশে যে কোন উপলক্ষ্যে মাদ্রাসা কিংবা স্কুলগুলোতে বাৎসরিক ছুটি দিলে স্বভাবতই শিক্ষার্থীরা খুব খুশী হয় কিন্তু পৃথিবীতে এমন অনেক দেশ আছে যেখানে স্কুল বন্ধ দিলে শিশুরা কান্না করে। কারণ তারা বাসার চেয়ে স্কুলকে বেশী ইনজয় করে। ছুটির দিনগুলোতে তারা তাদের সুন্দর ক্লাসরুম, ক্লাশমেইট এবং প্রিয় শিক্ষকদের খুব মিস করে।

.

মনে আনন্দ নিয়ে বাচ্চারা যেটা শিখে, সেটাই তারা দীর্ঘদিন মনে রাখতে পারে। আমাদের সোনামণিরা মনের আনন্দে, হেসে, খেলে যেন সব শিখতে পারে, সেটার প্রতি আমাদের সবার লক্ষ্য রাখা উচিত। আনন্দ আর উৎসাহ নিয়ে ওরা যা শিখবে, সেটাই হল আসল শিক্ষা।

এতে করে শৈশবের এই মূহুর্তগুলো ওদের জীবনে সুন্দর স্মৃতি হয়ে থাকবে। মানুষ স্বভাবতই তার অতীতকে ফিরে দেখতে ও স্মৃতিচারণ করতে পছন্দ করে। তার শৈশবের সকল নস্টালজিয়া বা অতীতবিধুরতার কল্পনায় আবেগাপ্লুত হয়। কিন্তু এভাবে অমানবিক নির্যাতনের মধ্য দিয়ে যদি কোন শিশু বড় হয়, তাহলে সেটা সে সহজে ভুলতে পারে না।

ফলে, এটা তার চিন্তাপ্রক্রিয়া ও বেড়ে ওঠায় মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। যেটার বিরুপ প্রতিক্রিয়া তার পুরো জীবনটাকেই ধ্বংস করে দিতে পারে। নষ্ট করে দিতে পারে তার আগামীর উজ্জ্বল ভবিষ্যত।তাই, মনে রাখবেন— জোর করে কিছু শেখানোর নাম শিক্ষা নয়, শিক্ষা হল আপনার সন্তানের সত:স্ফুর্ত আত্মবিকাশ।

সর্বশেষ সংবাদ

ট্রলার ডুবির ২ দিন পরও খোঁজ মেলেনি পুলিশ সদস্য ও শিশু তামিমের

ট্রলার ডুবির ২ দিন পরও খোঁজ মেলেনি পুলিশ সদস্য ও শিশু তামিমের

সরাইলে ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আইন-শৃঙ্খলা ও যানজট নিরসনে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

সরাইলে ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে আইন-শৃঙ্খলা ও যানজট নিরসনে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

ঈদযাত্রায় নিরাপত্তা জোরদারে দৌলতদিয়া ঘাট পরিদর্শন পুলিশ সুপারের

ঈদযাত্রায় নিরাপত্তা জোরদারে দৌলতদিয়া ঘাট পরিদর্শন পুলিশ সুপারের

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় দফায় বসলো সংলাপ, লক্ষ্য 'জুলাই সনদ'

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় দফায় বসলো সংলাপ, লক্ষ্য 'জুলাই সনদ'

গাংনীতে ইটভাটা মালিকের বাড়ির গেটে রহস্যজনক বোমা সদৃশ্য বস্তু ও হুমকির চিরকুট

গাংনীতে ইটভাটা মালিকের বাড়ির গেটে রহস্যজনক বোমা সদৃশ্য বস্তু ও হুমকির চিরকুট

জনপ্রিয় সংবাদ

সেনা অভিযানে চাউল আত্মসাতের অভিযোগে ফতেহাবাদ ইউপিতে তল্লাশি

সেনা অভিযানে চাউল আত্মসাতের অভিযোগে ফতেহাবাদ ইউপিতে তল্লাশি

দেবীদ্বারে যানজট কমাতে মহাসড়কে ডিভাইডার নির্মাণ কাজ শুরু

দেবীদ্বারে যানজট কমাতে মহাসড়কে ডিভাইডার নির্মাণ কাজ শুরু

 আসাদুজ্জামান খান কামালের বেঙ্গালুরুতে মৃত্যুর দাবিতে তোলপাড়

আসাদুজ্জামান খান কামালের বেঙ্গালুরুতে মৃত্যুর দাবিতে তোলপাড়

সরাইলে ভূমি মেলায় আধুনিক সেবার বার্তা

সরাইলে ভূমি মেলায় আধুনিক সেবার বার্তা

কুমিল্লার দেবীদ্বারে মসজিদের ইমামের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

কুমিল্লার দেবীদ্বারে মসজিদের ইমামের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

১১তম গ্রেডসহ তিন দফা দাবিতে কর্মবিরতিতে সহকারী শিক্ষকরা

১১তম গ্রেডসহ তিন দফা দাবিতে কর্মবিরতিতে সহকারী শিক্ষকরা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা ১১তম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আজ সোমবার থেকে টানা পূর্ণ দিবস কর্মবিরতিতে গেছেন। আন্দোলনরত শিক্ষকদের সংগঠন প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক ঐক্য পরিষদ জানিয়েছে, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলবে। ঐক্য পরিষদের নেতা মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ রোববার দুপুরে বলেন, গত ৫ মে থেকে আমরা প্রতি কর্মদিবসে এক ঘণ্টা করে কর্মবিরতি পালন করেছি। এরপর

শিক্ষকদের দাবি পূরণে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণ দিবস কর্মবিরতি শুরু

শিক্ষকদের দাবি পূরণে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পূর্ণ দিবস কর্মবিরতি শুরু

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা সোমবার থেকে পূর্ণ দিবস কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন। সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের ডাকে চলছে এই কর্মসূচি। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে বলে জানান শিক্ষকরা। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ধাপে ধাপে তারা কর্মবিরতি পালন করে আসছেন। ৫ মে থেকে ১৫ মে পর্যন্ত তারা দৈনিক এক ঘণ্টা, ১৬ থেকে ২০ মে দুই ঘণ্টা এবং ২১

জবির দাবির জয়, সরকারের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি

জবির দাবির জয়, সরকারের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের লাগাতার তিনদিনের আন্দোলন শেষ পর্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মতি দিয়েছে বলে ঘোষণা দেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ। তিনি আন্দোলনস্থলে উপস্থিত হয়ে জানান, সরকার শিক্ষার্থীদের সব দাবি মেনে নিয়েছে এবং দ্রুত বাস্তবায়নের পথেও অগ্রসর হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের দাবির মধ্যে ছিল ৭০ শতাংশ আবাসন ভাতা চালু করা, বাজেটে নির্ধারিত বরাদ্দ

কাকরাইল মোড়ে অনশন, যমুনা অভিমুখে জবি শিক্ষার্থীরা

কাকরাইল মোড়ে অনশন, যমুনা অভিমুখে জবি শিক্ষার্থীরা

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা চার দফা দাবি আদায়ে রাজধানীর কাকরাইল মোড়ে গণঅনশন কর্মসূচি শুরু করেছেন। শুক্রবার বিকেল ৩টায় সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে জবি ঐক্যের পক্ষ থেকে অনশন শুরুর ঘোষণা দেন বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহতাব লিমন। তিনি বলেন, আমাদের আন্দোলন এমন জায়গায় পৌঁছেছে, পেছনে ফেরার আর কোনো পথ নেই। বিকেল সাড়ে ৩টায় অনশন শুরু করছি, বিজয় ছাড়া ফিরব না। তার

রাজাপুরে শিক্ষক ছয়, ক্লাস নেন একজন! একই কক্ষে ৩ শ্রেণির পরীক্ষা

রাজাপুরে শিক্ষক ছয়, ক্লাস নেন একজন! একই কক্ষে ৩ শ্রেণির পরীক্ষা

ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার গালুয়া ইউনিয়নের ১০৩ নং এস ইসলাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চরম অব্যবস্থাপনা ও দায়িত্বহীনতার অভিযোগ উঠেছে। বিদ্যালয়ে ৬ জন শিক্ষক কর্মরত থাকলেও সরেজমিনে দেখা গেছে, পরীক্ষার দিন উপস্থিত ছিলেন মাত্র একজন শিক্ষক। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক ওরফে দুলাল একাই তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের এক কক্ষে বসিয়ে পরীক্ষা নিচ্ছিলেন। পরীক্ষাকক্ষে উপস্থিত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল অত্যন্ত কম—তৃতীয় শ্রেণিতে