মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫১ পৌষ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

অর্থনীতি

বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাড়িয়েছেন আতঙ্ক!

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৩ মে ২০১৯, ১৮:১১

শেয়ার করুনঃ
বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাড়িয়েছেন আতঙ্ক!

অজানা আতঙ্ক আর বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতায় তিন মাসের বেশি সময় ধরে মন্দাভাব বিরাজ করছে পুঁজিবাজারে। হঠাৎ করে বিদেশিদের শেয়ার বিক্রির চাপ বেড়ে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের আতঙ্ক আরও বেড়েছে। বিশেষ করে গত দুই মাস (মার্চ ও এপ্রিল) দরপতনের পেছনে অন্যতম কারণ ছিল বিদেশিদের শেয়ার বিক্রি। এ দুই মাসেই বিদেশি বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজার থেকে যে পরিমাণ শেয়ার ক্রয় করেছেন বিক্রি করেছেন তার চেয়ে বেশি। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের এমন অব্যাহত শেয়ার বিক্রির কারণে বাজারে আস্থাহীনতা যেমন বেড়েছে, তেমনি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। ফলে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে নানামুখী উদ্যোগ নেয়া হলেও বিনিয়োগকারীদের আতঙ্ক কাটেনি।

বিশ্লেষকরা বলছেন, পুঁজিবাজারে বিদেশিদের বিনিয়োগের পরিমাণ খুব বেশি নয়। কিন্তু সমস্যা হলে বিদেশিরা যখন শেয়ার বিক্রি করেন তখন একযোগে করেন। ফলে বাজারে এক ধরনের প্যানিক সৃষ্টি হয়। এছাড়া সাধারণ ও প্রাতিষ্ঠানিক সব ধরনের বিনিয়োগকারীর মধ্যে একপ্রকার ধারণা আছে যে, বিদেশি বিনিয়োগকারীরা খুবই দক্ষ। ফলে তাদের শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়ার পেছনে নেতিবাচক কিছু থাকতে পারে- এমন ধারণার কারণেও খুব সহজে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তারা বলছেন, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ। এ বাজারে সবধরনের বিনিয়োগকারীর ঝুঁকি নিতে হবে। তবে সেই ঝুঁকি হতে হবে জ্ঞাননির্ভর। আন্দাজের ওপর বা গুজবে ভর করে বিনিয়োগ করা ঠিক নয়। বাজারে ভালোভাবে বুঝে বিনিয়োগ না করলে লাভের বদলে লোকসান হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।

তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, এপ্রিলজুড়ে বিদেশিরা ৬৬৮ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেন। এর মধ্যে শেয়ার ক্রয়ের পরিমাণ ছিল ২৫৭ কোটি চার লাখ টাকা। বিপরীতে শেয়ার বিক্রির পরিমাণ ৪১১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। অর্থাৎ এপ্রিলে বিদেশিরা যে টাকার শেয়ার ক্রয় করেছেন বিক্রি করেছেন তার থেকে ১৫৪ কোটি ১৯ লাখ টাকা বেশি। এপ্রিলের মতো মার্চেও বিদেশিরা শেয়ার ক্রয় থেকে বিক্রি বেশি করেন। মার্চজুড়ে বিদেশিদের শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৮৭৪ কোটি ১৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে শেয়ার ক্রয়ের পরিমাণ ছিল ৩৭৫ কোটি ২৪ লাখ টাকা। বিপরীতে বিক্রির পরিমাণ ছিল ৪৯৮ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ শেয়ার ক্রয় থেকে বিক্রি বেশি হয় ১২৩ কোটি ৭১ লাখ টাকা।

আরও

দেশে প্রথমবার গভর্নর মনসুরের স্বাক্ষরিত নতুন ৫০০ টাকার নোট

দেশে প্রথমবার গভর্নর মনসুরের স্বাক্ষরিত নতুন ৫০০ টাকার নোট

তথ্য পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে ২০১৮ সাল জুড়েই বিদেশি বিনিয়োগকারীদের শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে একধরনের অস্থিতিশীল অবস্থা ছিল। বছরের বেশির ভাগ সময় বিদেশিরা শেয়ার বিক্রির চাপ অব্যাহত রাখে। ফলে সার্বিক বাজারে দেখা দেয় নেতিবাচক প্রভাব। বছরটিতে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়ায় এপ্রিলে। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত টানা পাঁচ মাস বিদেশিরা শেয়ার ক্রয় থেকে বিক্রি বেশি করেন। তবে সেপ্টেম্বরে বিদেশিরা শেয়ার বিক্রির চেয়ে ক্রয় বেশি করে। কিন্তু নির্বাচনের ডামাডোলের কারণে অক্টোবরে আবার পাল্টে যায় সেই দৃশ্য। অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত টানা তিন মাস শেয়ার ক্রয় থেকে বিক্রি বেশি করে বিদেশিরা। ফলে সার্বিক বাজারে পড়ে নেতিবাচক প্রভাব।

বাংলাদেশ
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

এ পরিস্থিতিতে অনুষ্ঠিত হয় একদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ভোটের পর বিদেশিদের শেয়ার ক্রয়ের চাপ বাড়ে। ফলে জানুয়ারি মাসজুড়েই বড় ধরনের উত্থান হয় বাজারে। পরের মাস ফেব্রুয়ারিতেও বিদেশিদের শেয়ার ক্রয়ের পরিমাণ বেশি ছিল। এরপরও সার্বিক বাজারে এক ধরনের নেতিবাচক প্রবণতা দেখা দেয়। এ পরিস্থিতিতে মার্চ ও এপ্রিলজুড়ে শেয়ার বিক্রির চাপ অব্যাহত রাখে বিদেশিরা। ফলে বাজারে একধরনের আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এ বিষয়ে ডিএসইর এক সদস্য বলেন, সম্প্রতি পুঁজিবাজারে যে দুরবস্থা দেখা দিয়েছে এর পেছনে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের একটি বড় ভূমিকা রয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অব্যাহত শেয়ার বিক্রির চাপের কারণে বাজারে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। ফলে একদিকে কমেছে মূল্য সূচক, অন্যদিকে লেনদেনের পরিমাণ তলানিতে ঠেকেছে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

তিনি বলেন, বাজারে বিদেশি বিনিয়োগ আসে হাতেগোনা কয়েটি হাউজের মাধ্যমে। বিদেশিরা যখন বিনিয়োগ করে তখন বাজারে তারল্য বৃদ্ধি পায় এবং শেয়ারের দাম বাড়ে। এতে লেনদেনও বেশি হয়। আবার তারা যখন শেয়ার বিক্রি করে বিনিয়োগ উঠিয়ে নেয়, তখন বাজারে তারল্য হ্রাস পায়। তারল্য হ্রাস পাওয়ায় শেয়ারের চাহিদা কমে, দাম কমে এবং লেনদেন হ্রাস পায়। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. বখতিয়ার হাসান বলন, অনেক প্রাতিষ্ঠানিক ও বড় বিনিয়োগকারী আছেন যারা বিদেশিদের লেনদেন ফলো করেন। বিদেশিরা যখন বিক্রির চাপ বাড়ান, তখন এসব বিনিয়োগকারীও শেয়ার বিক্রি করে বেরিয়ে যান। ফলে বিক্রির চাপ বেড়ে বাজার নিম্নমুখী হয়ে পড়ে এবং একধরনের তারল্য সঙ্কট দেখা দেয়। এর মূল কারণ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের একটি বড় অংশই ডে-ট্রেডিং করে। প্রাতিষ্ঠানিক ও বড় বিনিয়োগকারীদের এমন আচরণ বন্ধ করে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করা উচিত।

ডিএসইর পরিচালক রকিবুর রহমান বলেন, বিদেশিদের ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর বাজার ওঠা-নামা করে, এটা বাজারের অত্যন্ত দুর্বল দিক। এর মূল কারণ হলো আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, মিউচ্যুয়াল ফান্ড কারও কোনো ভূমিকা নেই। বিদেশিদের শেয়ার বিক্রির চাপ সামাল দেয়ার মতো কোনো প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী আমাদের মার্কেটে নেই। যখন বিদেশিরা শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়ায় তখন ক্রেতা থাকে না এবং বাজারে পতন হয়।

আরও

পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত, শেয়ার মূল্য শূন্য

পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত, শেয়ার মূল্য শূন্য

ইনিউজ ৭১/এম.আর

সর্বশেষ সংবাদ

চোরাই গরু বিক্রির বাকি টাকা নিতে এসে জনতার হাতে আটক চোর

চোরাই গরু বিক্রির বাকি টাকা নিতে এসে জনতার হাতে আটক চোর

পটুয়াখালীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাঁই ৫ বসতঘর

পটুয়াখালীতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাঁই ৫ বসতঘর

রাজবাড়ীর চরাঞ্চলে হাইব্রিড টমেটোর বাম্পার ফলন, কৃষকের মুখে হাসি

রাজবাড়ীর চরাঞ্চলে হাইব্রিড টমেটোর বাম্পার ফলন, কৃষকের মুখে হাসি

শুঁটকির গ্রাম আত্রাই: মাছের অভাবে উৎপাদনে ভাটা

শুঁটকির গ্রাম আত্রাই: মাছের অভাবে উৎপাদনে ভাটা

আগামীকাল মহান বিজয় দিবস, জাতির গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস

আগামীকাল মহান বিজয় দিবস, জাতির গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস

জনপ্রিয় সংবাদ

গোয়ালন্দে ওজনস্কেলে অনিয়ম, ইউএনও বরাবর এলাকাবাসীর অভিযোগ

গোয়ালন্দে ওজনস্কেলে অনিয়ম, ইউএনও বরাবর এলাকাবাসীর অভিযোগ

হাদি গুলিবিদ্ধ: প্রতিবাদে কাল সারাদেশে বিক্ষোভ বিএনপির

হাদি গুলিবিদ্ধ: প্রতিবাদে কাল সারাদেশে বিক্ষোভ বিএনপির

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পূর্ণাঙ্গ ৮ খণ্ডের প্রতিবেদন প্রকাশ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পূর্ণাঙ্গ ৮ খণ্ডের প্রতিবেদন প্রকাশ

ডেঙ্গুতে আরও তিন মৃত্যু, আক্রান্তের ঢেউ থামছে না

ডেঙ্গুতে আরও তিন মৃত্যু, আক্রান্তের ঢেউ থামছে না

দিনাজপুরে এক মাসে চার কোটি টাকার মাদক–চোরাচালান জব্দ করেছে বিজিবি

দিনাজপুরে এক মাসে চার কোটি টাকার মাদক–চোরাচালান জব্দ করেছে বিজিবি

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

অর্থ পাচারে সংকুচিত ব্যাংক খাত, গভর্নরের সতর্কতা

অর্থ পাচারে সংকুচিত ব্যাংক খাত, গভর্নরের সতর্কতা

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, গত কয়েক বছরে দেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার হয়ে যাওয়ায় দেশের আর্থিক খাত মারাত্মকভাবে সংকুচিত হয়েছে। এর ফলে একসময় দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার থেকে কমে প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে। বর্তমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে টাকা ছাপিয়ে নয়, বরং প্রাকৃতিক ও টেকসই উপায়ে অর্থ সরবরাহ বাড়ানোর ওপর জোর

৩১.৮৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাল দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

৩১.৮৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাল দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরও বৃদ্ধি পেয়ে ৩১.৮৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ তথ্যানুযায়ী, ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ ৩১,৮৯০ দশমিক ০৭ মিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ পদ্ধতি অনুযায়ী নিট রিজার্ভ ২৭,২২৪ দশমিক ৪২ মিলিয়ন ডলার। এর আগে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের

দেশে প্রথমবার গভর্নর মনসুরের স্বাক্ষরিত নতুন ৫০০ টাকার নোট

দেশে প্রথমবার গভর্নর মনসুরের স্বাক্ষরিত নতুন ৫০০ টাকার নোট

দেশের বাজারে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর স্বাক্ষরিত নতুন ডিজাইন ও সিরিজের ৫০০ টাকার নোট প্রচলনে আসছে। আগামী বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) থেকে বাজারে ছাড়া হবে এই নোট, যা ‘বাংলাদেশের ঐতিহাসিক এবং প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপত্য’ শীর্ষক নতুন সিরিজের অংশ। এর আগে ১ হাজার, ১শ, ৫০ এবং ২০ টাকার নোট বাজারে ছাড়লেও এবার প্রথমবারের মতো ৫০০ টাকার নোট যুক্ত

ব্যাংক খাতের সংকট কাটাতে আরও ৫–১০ বছর লাগবে: গভর্নর

ব্যাংক খাতের সংকট কাটাতে আরও ৫–১০ বছর লাগবে: গভর্নর

দেশের ব্যাংক খাতে অতিরিক্ত খেলাপি ঋণের চাপ এতটাই গভীর আকার ধারণ করেছে যে, এই অবস্থা থেকে পুরোপুরি উত্তরণে অন্তত আরও ৫ থেকে ১০ বছর সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। শনিবার (২৯ নভেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত চতুর্থ বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলন–২০২৫–এর উদ্বোধনী অধিবেশনে তিনি এ কঠোর বাস্তবতা তুলে ধরেন। গভর্নর বলেন, বর্তমানে ব্যাংক খাতের মোট ঋণের এক–তৃতীয়াংশের

দারিদ্র্যের নিচে নেমে যাওয়ার ঝুঁকিতে দেশের ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষ: বিশ্বব্যাংক

দারিদ্র্যের নিচে নেমে যাওয়ার ঝুঁকিতে দেশের ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষ: বিশ্বব্যাংক

বাংলাদেশ দারিদ্র্য হ্রাসে দীর্ঘ সময় ধরে সাফল্য দেখালেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই অগ্রগতির গতি দৃশ্যমানভাবে কমে এসেছে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। ‘বাংলাদেশের দারিদ্র্য ও বৈষম্য মূল্যায়ন ২০২৫’ শীর্ষক সদ্য প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৬ সাল থেকে দারিদ্র্য হ্রাসের প্রবণতা ধীর হয়েছে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কম অন্তর্ভুক্তিমূলক হয়ে পড়েছে। ফলে প্রবৃদ্ধির সুফল বেশি পাচ্ছেন ধনী জনগোষ্ঠী; আয় বৈষম্য বাড়ছে, কমছে দরিদ্র মানুষের সম্ভাবনা। প্রতিবেদনে