বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫১৪ কার্তিক, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

সম্পাদকীয়

পুরান ঢাকায় বঙ্গবন্ধুর মেস-জীবন

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৫ আগস্ট ২০২৩, ৩:৫৫

শেয়ার করুনঃ
পুরান ঢাকায় বঙ্গবন্ধুর মেস-জীবন
বঙ্গবন্ধুর মেস-জীবন
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ থেকে বি এ (স্নাতক) পাস করে ঢাকায় এসে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তখন ঢাকায় থাকার জন্য তেমন কোনও জায়গা ছিল না তাঁর। কলকাতা থেকে ট্রেনে এসে ফুলবাড়িয়া স্টেশনে নেমে ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে সোজা চলে গিয়েছিলেন পুরান ঢাকার ১৫০ মোগলটুলীর তৎকালীন দলীয় কার্যালয়ে। সেখানে আবুল হাশিম ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী সমর্থিত মুসলিম লীগের একটি ক্যাম্প অফিস ছিল। তৎকালীন পূর্ব বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা মুসলিম লীগের নেতাকর্মীদের থাকার ব্যবস্থা ছিল সেখানে। অফিস সচিব শওকত আলী ক্যাম্পে আসা নেতাকর্মীদের দেখাশোনা করতেন। শেখ মুজিবুর রহমানও তার কল্যাণে ক্যাম্প অফিসে থাকা-খাওয়া দুটোর নিশ্চয়তা পেলেন। এভাবেই পুরান ঢাকায় শুরু হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন। সেখানকার বেশ কয়েকটি বাড়িতে দীর্ঘদিন বসবাস করেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবার।

পুরান ঢাকার আরমানিটোলার রজনী বোস লেনের একটি বাসায় শুরু হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মেস-জীবন। সেটা নিজের ভাড়া করা মেস নয়, মমিনুল হক খোকার মেস। মমিনুল ছিলেন বঙ্গবন্ধুর ফুফাতো ভাই। একদিন হঠাৎ করে তার মেসে উঠে যান বঙ্গবন্ধু। একটি চৌকিতেই থাকতে শুরু করেন মমিনুল আর বঙ্গবন্ধু। কাঁথা-বালিশ-চাদর সবকিছুই ফুফাতো ভাইয়ের কেনা।

আরও

ঢাকায় ট্রাভেল এজেন্সির সঙ্গে বিরোধ, দুই যুবকের মৃত‍্যুর কারন!

ঢাকায় ট্রাভেল এজেন্সির সঙ্গে বিরোধ, দুই যুবকের মৃত‍্যুর কারন!

৮/৩, নম্বর রজনী বোস লেনের এ ভবনের মেসে বঙ্গবন্ধুর অনেক রাজনৈতিক স্মৃতি জড়িয়ে আছে। মমিনুল হক খোকার স্মৃতিচারণ থেকে জানা যায়, ১৯৫৩ সালের দিকে শেখ মুজিব তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও রাজনৈতিক সহচর জালাল উদ্দিন মোল্লা এবং আবদুল হামিদ চৌধুরীকে নিয়ে আরমানিটোলার ৮/৩ নম্বর রজনী বোস লেনের মেসে চলে আসেন। বঙ্গবন্ধু ও তার রজনী বোস লেনের এই ছোট কক্ষটি এ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের বড় সাক্ষী। বঙ্গবন্ধুর ঢাকার রাজনৈতিক জীবনের অনেক ঐতিহাসিক উপাদান ওই কক্ষ ও তার আশপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।

মেস বাড়ির অদূরে আরমানিটোলার বটতলায় ছিল ‘অবনী মিষ্টান্ন ভাণ্ডার’। সেখানে শেখ মুজিব নিয়মিত আড্ডা দিতেন। সেই আড্ডায় মিলিত হতেন তাঁর ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সহকর্মী হাফেজ মুসা, শওকত আলী, ইয়ার মোহাম্মদ খান, মোল্লা জালাল উদ্দিন, আতাউর রহমান খানসহ অনেকে। বিভিন্ন আলোচনার পাশাপাশি চলত চা-নাস্তা খাওয়া। সেখানকার হালুয়া, লুচি, রসগোল্লা ও গরম ডালপুরি ছিল বঙ্গবন্ধুর খুবই প্রিয় খাবার।

আরও

বুড়িগঙ্গা নদী থেকে নারী ও শিশুসহ চারজনের মরদেহ উদ্ধার

বুড়িগঙ্গা নদী থেকে নারী ও শিশুসহ চারজনের মরদেহ উদ্ধার

অবনী মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের কাছেই ছিল হাফেজ মুসার বাড়ি। বঙ্গবন্ধুর প্রতি তার ছিল অগাধ বিশ্বাস ও ভালোবাসা। পরবর্তী জীবনে তিনি মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি হয়েছিলেন। যখনই শুনতেন শেখ মুজিব অবনী মিষ্টান্ন ভাণ্ডারে এসেছেন, তিনি দৌড়ে এসে সেখানে হাজির হতেন। হাফেজ মুসা প্রয়াত মেয়র ও আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ হানিফের আত্মীয় ছিলেন। ১৯৫৪ সালে বন্যার সময় বঙ্গবন্ধু স্ত্রী-সন্তানসহ তার বাড়িতে কিছু দিন বসবাস করেছিলেন।

আরমানিটোলায় হাফেজ মুসার বাড়িটি কিছু দিনের জন্যে ছিল বঙ্গবন্ধু পরিবারের আশ্রয়স্থল। সেখানে থাকা অবস্থায় তিনি ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে জিতে মন্ত্রিত্ব লাভ করেছিলেন। এটা ছিল তাঁর রাজনৈতিক জীবনের ‘ইউ টার্ন’।

মেসের ছোট একটি কক্ষে পশ্চিম পাকিস্তানের আওয়ামী লীগপন্থি নেতা মোহাম্মদ খান লুন্দখোর অতিথি হিসেবে থেকেছিলেন বেশ কিছু দিন। মেসে থেকে তিনি অনুভব করেছিলেন—পূর্ব পাকিস্তানের আওয়ামী লীগ নেতারা কত কষ্টে জীবনযাপন করে মানুষের জন্য রাজনীতি করছেন। রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক ও লেখক আবুল মনসুর আহমেদ এই মেসে বসে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আলাপ করতেন।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

যুক্তফ্রন্টের মন্ত্রী হওয়ায় বঙ্গবন্ধু সেগুনবাগিচায় সরকারি বাসভবনে ওঠেন। বেশি দিন থাকা হয়নি সে বাসায়। সরকার গঠনের ৫৬ দিনের মাথায় মন্ত্রিসভা ভেঙে দেওয়া হয়। গ্রেফতার হন শেখ মুজিব। আর তাঁর পরিবারকে সরকারি বাসভবন থেকে জোর করে বের করে দেওয়া হয়। তখন পরিবারটির মাথার ওপর ছাদ তো দূরের কথা, কোনও খড়কুটোও ছিল না। তারা অবশেষে আশ্রয় পান পুরান ঢাকার নাজিরাবাজারে মোহাম্মদ হানিফের বাসায়।

রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের কারণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবার তথা সন্তানদের পড়াশোনায়ও অনেক বিঘ্ন ঘটে। এমনকি বঙ্গবন্ধু তখন জেলে থাকায় অনেক বাড়িওয়ালা তাঁর পরিবারকে বাড়ি ভাড়াও দিতেন না, মূলত পুলিশি হয়রানির কারণে। সেগুনবাগিচায় বাসা ভাড়া নিতে গেলে একজন বিচারক (জজ) পর্যন্ত তাদের ফিরিয়ে দেন। তৎকালীন ধনাঢ্য ব্যবসায়ী জহুরুল ইসলাম গ্যারান্টার হওয়ার পরও তারা বাসা ভাড়া পাননি।

গ্যারান্টার হয়ে জহুরুল ইসলাম বলেছিলেন, ‘শেখ মুজিবের পরিবারকে বাসা ভাড়া দিলে কোনও অসুবিধা হবে না। তাদের সব দায়িত্ব আমার। তারা নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করবেন। না করলে তাদের ভাড়া আমি পরিশোধ করবো।’ পরে মুসলিম লীগের নেতা ও শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের ভাগ্নে আজিজুল হক নান্না মিঞার অনুরোধে সেই জজ সাহেব সেগুনবাগিচার বাসা ভাড়া দিয়েছিলেন। নান্না মিঞা শেখ মুজিবের বিপরীতমুখী রাজনীতি করলেও তার পরিবারের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিলেন।

পাকিস্তানের দোসররা বঙ্গবন্ধুর সন্তানদের পড়াশোনা বন্ধ করার জন্য নানান কৌশল অবলম্বন করেন। এমনকি তাদের কোনও স্কুলে পর্যন্ত ভর্তি নেওয়া হতো না। তেমনই একটি ঘটনা ঘটেছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জীবনেও। পাকিস্তানি শাসকদের ভয়ে যখন কোনও স্কুল তাকে ভর্তি নিতে অপারগতা প্রকাশ করে, তখন এগিয়ে আসেন কবি সুফিয়া কামাল। তিনি থাকতেন পুরান ঢাকার টিকাটুলির একটি বাসায়। সেখানকার ‘নারী শিক্ষা মন্দির’ স্কুলের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ছিলেন তিনি। প্রশাসনের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে তিনি শেখ হাসিনাকে সেখানে ভর্তি করিয়ে দেন। বিপ্লবী নীলা নাগের প্রতিষ্ঠিত স্কুল নারী শিক্ষা মন্দির হয়ে শেখ হাসিনা কামরুননেসা গার্লস স্কুল, আজিমপুর গার্লস স্কুল হয়ে ইডেন কলেজে পড়াশোনা করেছিলেন।

এভাবেই পুরান ঢাকায় বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক ও মেস-জীবনের ইতি ঘটেছে। পরবর্তী সময়ে সেগুনবাগিচার বাসা ছেড়ে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে দুটি বেড রুম, একটি ড্রইং রুম এবং একটি গেস্টরুমের বাড়িতে বঙ্গবন্ধুর পরিবার নতুন জীবন শুরু করেছিল। রাষ্ট্রপ্রধান হওয়ার পরেও তিনি গণভবন ও বঙ্গভবনের জৌলুস আর রাষ্ট্রীয় চাকচিক্যের সুযোগ-সুবিধা বাদ দিয়ে কার্পেটবিহীন, শীততাপ নিয়ন্ত্রণহীন এই বাড়িতে থাকতে পছন্দ করতেন। কারণ, এ বাড়ির সঙ্গে বেগম মুজিব ও শেখ মুজিবের অনেক পরিশ্রম, ত্যাগ আর ভালোবাসা জড়িয়ে ছিল।

লেখক: আতিক হাসান শুভ

সর্বশেষ সংবাদ

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

ব্যবসায় সততা মুসলমানের পরিচয়

১ নভেম্বর থেকে খুলছে সেন্ট মার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১ নভেম্বর থেকে খুলছে সেন্ট মার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে অভিযোগ দায়ের করল এস আলম

আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে অভিযোগ দায়ের করল এস আলম

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

নতুন দেশ বিনির্মিাণের মাধ্যমে জবাবদিহীতার রাষ্ট্র সৃষ্টি করতে হবে: সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার

সিরাজগঞ্জে বিদেশ ফেরত যুবক ছুরিকাঘাতে নিহত

সিরাজগঞ্জে বিদেশ ফেরত যুবক ছুরিকাঘাতে নিহত

জনপ্রিয় সংবাদ

পাঁচ শতাব্দীর পর ব্রিটেনের রাজা পোপের সঙ্গে প্রার্থনায়

পাঁচ শতাব্দীর পর ব্রিটেনের রাজা পোপের সঙ্গে প্রার্থনায়

সিরাজগঞ্জে নাতির হাতে দাদী খুন, আটক নাতি

সিরাজগঞ্জে নাতির হাতে দাদী খুন, আটক নাতি

খাগড়াছড়িতে চাঁদা আদায়কালে ইউপিডিএফ সদস্য আটক

খাগড়াছড়িতে চাঁদা আদায়কালে ইউপিডিএফ সদস্য আটক

ডা. টিপুর সঙ্গে সব রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা মান্দা উপজেলা বিএনপির

ডা. টিপুর সঙ্গে সব রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা মান্দা উপজেলা বিএনপির

আরপিও সংশোধনী–২০২৫: ‘না ভোট’ বিধান ফিরছে

আরপিও সংশোধনী–২০২৫: ‘না ভোট’ বিধান ফিরছে

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তপ্ত যুদ্ধের সম্ভাবনা: ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তপ্ত যুদ্ধের সম্ভাবনা: ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান উত্তেজনা ক্রমেই এক সর্বাত্মক যুদ্ধের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ইসরায়েলের ওপর ইরানের নজিরবিহীন পাল্টা হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চাওয়ায় আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক পরিমণ্ডলে উদ্বেগ ছড়িয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সরাসরি হস্তক্ষেপের ইঙ্গিত দিয়েছেন এবং ইরানকে ‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’ করতে বলেছেন, যা অঞ্চলজুড়ে যুদ্ধের শঙ্কা আরও ঘনীভূত করেছে। ইরান এই হুমকি প্রত্যাখ্যান করে হুঁশিয়ারি দিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র যদি সরাসরি যুদ্ধে নামে,

নতুন যুদ্ধ সমীকরণ: ইরানের পাল্টাঘাতে চূর্ণ ইসরায়েলের আধিপত্যের স্বপ্ন

নতুন যুদ্ধ সমীকরণ: ইরানের পাল্টাঘাতে চূর্ণ ইসরায়েলের আধিপত্যের স্বপ্ন

গাজার নিরস্ত্র মুসলমানদের উপর নির্মম হামলা চালিয়ে বিশ্বজুড়ে নিন্দার মুখে পড়া ইসরায়েল এবার নিজেই এক ভয়াবহ প্রতিপক্ষের মুখোমুখি। ফিলিস্তিনে গণহত্যার নেপথ্যে থাকা দখলদার রাষ্ট্র এবার পড়েছে ইরানের প্রতিশোধের মুখে। ভুলে গিয়েছিল তারা ইরানের সামরিক সক্ষমতা আর আধুনিক যুদ্ধ প্রযুক্তির বাস্তবতা। সম্প্রতি ইসরায়েল ইরানের গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনায় আগ বাড়িয়ে হামলা চালায়। কিন্তু ফলাফল হয় উল্টো। পাল্টা প্রতিরোধে নেমে ইরান একের

সীমান্তে ভারতীয় পুশ-ইন: বাংলাদেশে নতুন শরণার্থী সংকট আসছে কি ?

সীমান্তে ভারতীয় পুশ-ইন: বাংলাদেশে নতুন শরণার্থী সংকট আসছে কি ?

সম্প্রতি ভারত থেকে বাংলাদেশ সীমান্তে কথিত ‘পুশ-ইন’ বা জোরপূর্বক অনুপ্রবেশের ঘটনা বাড়ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করছি। দেশের নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর পক্ষ থেকে পরিকল্পিতভাবে হাজার হাজার লোক বাংলাদেশে প্রবেশ করিয়ে দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। যদি এই বিষয়টিকে এখনই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা না হয় এবং ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক পর্যায়ে জোরালো আলোচনা না হয়, তাহলে বাংলাদেশকে

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

ড.মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের পুনর্জাগরণ

বাংলাদেশের মানুষ আজ নতুন করে উপলব্ধি করছে—একজন জ্ঞানী, সম্মানিত ও বিশ্বস্বীকৃত রাষ্ট্রনায়কের নেতৃত্ব কেমন হয়, আর রাজনীতিকদের ক্ষমতালিপ্সু নেতৃত্বের মধ্যে পার্থক্য কতটা গভীর। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ, শান্তিকামী নেতার মতোই রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবেও ড. মুহাম্মদ ইউনুস সামনে এনেছেন একেবারে নতুন এক বাংলাদেশ—যেখানে রাষ্ট্রচিন্তা কৌশলে ভরা, কূটনীতি সুদূরপ্রসারী এবং রাষ্ট্রের মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় নিরলস চেষ্টা দৃশ্যমান। সম্প্রতি ইউরোপ-আমেরিকার রাষ্ট্রপ্রধানদের হাতে ‘জুলাই বিপ্লব’ নিয়ে প্রকাশিত দুর্লভ ছবির

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

“এই মুহূর্তটি একদিনে গড়ে ওঠেনি—এর পেছনে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ সময়ের হিসেব-নিকেশ।”

এর পেছনে রয়েছে বহুদিনের ষড়যন্ত্র, বহু রাতের আঁধারে চলা গোপন আঁতাত। শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পরই শুরু সেই অধ্যায়—অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক, নানা রকম ছক আঁকা, সংবিধান মেনে শপথ নেওয়া একটি  সরকারকে উৎখাতের নীলনকশা। প্রথমে ইউনূসকে জঙ্গি, মৌলবাদী আখ্যা দেওয়া হলো। তারপর গরু ছাগলের মতো ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হিন্দু নির্যাতনের মিথ্যা গল্প সাজানো হলো। কোটি কোটি ডলার খরচ করে