প্রকাশ: ১৮ এপ্রিল ২০২১, ১৭:৪৪
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ঘোষণা দিয়েছে, কোভিড-১৯ এখন বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা প্রতিনিধিত্ব করে না। আজ শুক্রবার বিবিসির এক অনলাইন প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। কর্মকর্তারা বলছেন, ২০২১ সালের জানুয়ারিতে এ ভাইরাসে প্রতি সপ্তাহে মৃত্যুর হার সর্বোচ্চ চূড়ায় ছিল। সেই সময় প্রতি সপ্তাহে করোনায় প্রাণহানি হয়েছে এক লাখের বেশি। সেখান থেকে মৃত্যু প্রতি সপ্তাহে তিন হাজার ৫০০ জনে নেমেছে। ডব্লিউএইচও-এর প্রধান বলেন,
করোনায় বিশ্বব্যাপী গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৬৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আক্রান্ত হয়েছেন ৮৩ হাজার ৭৫৯ জন। সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৪৯ হাজার ৫১১ জন। শুক্রবার (২৪ মার্চ) সকালে করোনার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়। এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু ও আক্রান্তের ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে। এ সময় দেশটিতে মৃত্যু হয়েছে ২০০ জনের এবং আক্রান্ত
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, মশা মারতে আমরা এতদিন ভুল পদ্ধতি ব্যবহার করেছি। তাতে মশা তো ধ্বংস হয়নি বরং অর্থের অপচয় হয়েছে। তাই অতি দ্রুত ডিএনসিসির মশার প্রজাতি চিহ্নিত করতে একটি ল্যাব স্থাপন করতে চাই। শনিবার (২১ জানুয়ারি) মেয়রের বরাত দিয়ে ডিএনসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা মকবুল হোসাইন এ তথ্য জানিয়েছেন। মেয়র বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা রাজ্যের মিয়ামি শহরে গিয়ে
গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বব্যাপী করোনায় আরও ৯৬২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৫০ হাজার ৩৪৯। এ সময় সুস্থ্য হয়েছেন ৮২ হাজার ৯৫২ জন। মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) সকালে করোনার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। এর আগের সোমবার ২৪ ঘণ্টায় ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছিলেন ১ লাখ ৯৪ হাজার ৪৫৪ জনে। আর মারা যান ৬৯৭ জন এবং
গত ৮ ডিসেম্বর থেকে ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত চীনে করোনায় মারা গেছে অন্তত ৬০ হাজার মানুষ। বিতর্কিত কোভিড নীতি বাতিলের পর শনিবার (১৪ জানুয়ারি) চীনের সরকারি স্বাস্থ্য সংস্থা করোনায় প্রাণহানির এ তথ্য প্রকাশ করেছে। দেশটির জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের চিকিৎসাবিষয়ক বিভাগের পরিচালক জিয়াও ইয়াহুই বলেছেন, গত এক মাসের কিছু বেশি সময়ে কোভিড সংক্রমণের কারণে সৃষ্ট শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে ৫ হাজার ৫০৩ জনের প্রাণহানির তথ্য