প্রকাশ: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ২৩:৫৭
সরাইল উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. রফিক উদ্দিন ঠাকুর বলেছেন,অনেক পরিবারের ছয়জন ভাই থাকে।তাদের বাড়ি করার জন্য পাশের জমিতে বাড়ি করতে হয়। পুকুর থাকতে হবে বাড়িঘরও করতে হবে। জমি ছাড়া তো মাটি আর আসবেনা।এটা যেন ব্যাপক হারে না হয়। উজার করে ফেলবে এমন সুযোগ দেওয়া যাবে না। সরাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ সরওয়ার উদ্দীনের সভাপতিত্বে।
মঙ্গলবার(২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে। উপজেল আইন-শৃঙ্খলা সভায় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্মকর্তা ডা. মো. নোমান মিয়া, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান আবু হানিফ মিয়া,সরাইল অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম,সরাইল সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মৃধা আহমেদুল কামাল, মো. শফিকুল ইসলাম কানু মিয়া, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নৌসাদ মাহমুদ, উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা বিউটি আক্তার,উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আনোয়ার হোসেন।শাহবাজপুর ইউপি চেয়ারম্যান খাইরুল হুদা চৌধুরী বাদল, নোয়াগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান মনসুর হোসেন। অরুয়াইল ইউপি চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন, চুন্টা ইউপি চেয়ারম্যান মো.হুমায়ুন কবির, কালিকচ্ছ ইউপি চেয়ারম্যান মো.সায়েদ মিয়া, শাহজাদাপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোছা. আছমা বেগম, পাকশিমুল ইউপি চেয়ারম্যান মো.কাউছার হোসেন,পানিশ্বর ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান,সরাইল উপজেলা রিপোর্টার্স ইউনিটি সাধারণ সম্পাদক মো.তাসলিম উদ্দিন,মো. আবু তালেব মিয়া প্রমুখ।
এ সময় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রফিক উদ্দিন ঠাকুর আরোও বলেন. অনেক পরিবার বড় হওয়ার কারণে বাড়ির পাশে।জমিতে একটু জায়গা ভরাট করে থাকবেন এটা অন্য কথা । কিন্তু আপনি মাটির ব্যবসা শুরু কইরা দিছেন। ড্রেজার লাগিয়ে জমির পরে জমি কাটবেন।বালু তুলে সকল জমি নষ্ট করবেন এটা কোন প্রকারই সম্ভব না।
এ সময় চেয়ারম্যান সকলের উদ্দেশ্যে বলেন, ড্রেজার লাগিয়ে মাটি কাটার ব্যবসা করতে দেওয়া যাবে না। এটা একেবারেই বন্ধ হওয়া দরকার বললেন চেয়ারম্যান।