বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৫৩১ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

জাতীয়বাংলাদেশ

প্রতি মাসে সবধরণের সঞ্চয়পত্রে মুনাফা দেওয়ার প্রস্তাব

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩ জানুয়ারি ২০২৩, ১:৪৩

শেয়ার করুনঃ
প্রতি মাসে সবধরণের সঞ্চয়পত্রে মুনাফা দেওয়ার প্রস্তাব
সঞ্চয়পত্র
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

বর্তমানে দেশে সঞ্চয়পত্র চালু আছে চার ধরনের। এর মধ্যে শুধু ‘পরিবার’ সঞ্চয়পত্রের মুনাফা দেওয়া হয় প্রতি মাস অন্তর। বাকি তিনটি সঞ্চয়পত্রের মুনাফা দেওয়া হয় প্রতি তিন মাস অন্তর। 

তিন মাস অন্তর যেসব সঞ্চয়পত্রের মুনাফা দেওয়া হচ্ছে, (তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র, পেনশন সঞ্চয়পত্র, পাঁচ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্র এবং পরিবার সঞ্চয়পত্র) সেগুলো প্রতিমাসে দেওয়ার জন্য প্রস্তাব করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগে পাঠিয়েছে জাতীয় সঞ্চয়পত্র অধিদপ্তর।

আরও

টাঙ্গাইলে বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে তিনজন নিহত, আহত ১২

টাঙ্গাইলে বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে তিনজন নিহত, আহত ১২

সঞ্চয়পত্র অধিদপ্তরের পাঠানো ওই প্রস্তাবে বহুল প্রচলিত ‘পেনশন সঞ্চয়পত্র’ ক্রয়সীমা ৫০ লাখ থেকে বাড়িয়ে এক কোটি টাকা করার কথাও বলা হয়েছে।

এছাড়া ‘পরিবার সঞ্চয়পত্রে’ পুরুষ ক্রেতার বয়সসীমা ৬৫ থেকে ৫০ বছরে নামিয়ে আনার কথাও বলা হয়েছে। এতে বেশি সংখ্যক পুরুষ পরিবার সঞ্চয়পত্র কেনার আওতায় আসতে পারবেন।

আরও

সারাদেশে নানা আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

সারাদেশে নানা আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

অপরদিকে ‘বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে’ যাতে বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করতে পারে, এ লক্ষ্যে বিদ্যমান ক্ষেত্রগুলো পুনর্বিন্যাস করা হচ্ছে।

জাতীয় সঞ্চয়পত্র অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক মো. শাহ আলম গণমাধ্যমকে বলেন, পেনশন সঞ্চয়পত্র কেনার সিলিং এবং পরিবার সঞ্চয়পত্র কেনার (পুরুষ ক্রেতা) বয়স কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এখন মন্ত্রণালয় এবং সরকার সিদ্ধান্ত নেবে। সেখান থেকে অনুমোদন করলে তা কার্যকর হবে।

তিনি আরও বলেন, তিন মাস অন্তর যেসব সঞ্চয়পত্রের মুনাফা দেওয়া হচ্ছে, সেগুলো প্রতিমাসে দেওয়ার জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

বর্তমানে পরিবার সঞ্চয়পত্র ১০ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকার কেনা যায়। কোন নাগরিকের বয়স ১৮ বা এর বেশি, মহিলা, শারীরিক প্রতিবন্ধী পুরুষ ও মহিলা এবং ৬৫ বছর ও তার বেশি পুরুষ ও মহিলা এটি কিনতে পারেন। পেনশন সঞ্চয়পত্রের ক্রয়সীমা ৫০ লাখ টাকা ছিল। এখন এটিই কোটি টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে।

সঞ্চয়পত্র অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, পেনশন সঞ্চয়পত্র কেনার সিলিং যখন নির্ধারণ করা হয়, ওই সময় সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন-ভাতার অঙ্ক কম ছিল। এরপর ২০০৯ এবং ২০১৫ সালে চাকরিজীবীদের দুটি পে-স্কেল দিয়েছে সরকার।

এখন একজন দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা অবসরে গেলে আনুতোষিক ৫০ লাখ টাকার ওপরে পাচ্ছেন। এর সঙ্গে ভবিষ্যৎ তহবিল যোগ করলে তা এক কোটি টাকার বেশি হচ্ছে। কিন্তু পেনশন সঞ্চয়পত্র কেনার সিলিং কম থাকায় অবসরে যাওয়া চাকরিজীবীরা পেনশনের পুরো টাকা দিয়ে ইচ্ছা থাকলেও এ সঞ্চয়পত্র কিনতে পারছেন না।

এছাড়া একজন চাকরিজীবী অবসরে গেলে তার বেতন ৬৫ শতাংশ কমে যায়। যিনি ৩০ হাজার টাকা বেতন পেয়েছেন, পেনশনে গেলে পরের মাস থেকে পাবেন ১৩ হাজার ৫০০ টাকা। তার ঘাটতি মেটানোর কোনো সুযোগ থাকে না। অথচ এ সময়ে তার খরচও কমছে না।

উল্লেখ্য, চলতি অর্থবছরে (২০২২-২৩) ৩৫ হাজার কোটি টাকা সঞ্চয়পত্র বিক্রির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। আগের অর্থবছরে বিক্রি করা হয় ৩২ হাজার কোটি টাকা।

জনপ্রিয় সংবাদ

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৯৫৩ জন

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

পাকিস্তানের হামলায় দুইশোর বেশি তালেবান যোদ্ধা নিহত

গাজায় যুদ্ধবিরতি উদ্যোগে প্রথম দফায় সমঝোতা, ট্রাম্প যাচ্ছেন মিশর

গাজায় যুদ্ধবিরতি উদ্যোগে প্রথম দফায় সমঝোতা, ট্রাম্প যাচ্ছেন মিশর

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরায় এক জেলের ১৭ দিনের কারাদণ্ড

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরায় এক জেলের ১৭ দিনের কারাদণ্ড

সর্বশেষ সংবাদ

উচ্চ আদালত সংস্কারে সময় এসেছে: আসিফ নজরুল

উচ্চ আদালত সংস্কারে সময় এসেছে: আসিফ নজরুল

পাকিস্তান-আফগান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত অন্তত দুই ডজন

পাকিস্তান-আফগান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত অন্তত দুই ডজন

মৌলভীবাজারে হাইব্রিড লাউ চাষে কৃষকের মুখে হাসি

মৌলভীবাজারে হাইব্রিড লাউ চাষে কৃষকের মুখে হাসি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ কাল

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ কাল

দুর্নীতির অভিযোগ করায় শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় ফেল করার হুমকি

দুর্নীতির অভিযোগ করায় শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় ফেল করার হুমকি

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

আজ সন্ধ্যায় জরুরি বৈঠক ডেকেছে প্রধান উপদেষ্টা

আজ সন্ধ্যায় জরুরি বৈঠক ডেকেছে প্রধান উপদেষ্টা

জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক মতভিন্নতার কারণে সনদ স্বাক্ষর নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। এই পরিস্থিতিতে জরুরি আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। বুধবার (১৫ অক্টোবর) সন্ধ্যা ছয়টায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ‘অতি জরুরি’ বৈঠক আহ্বান করেছে কমিশন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ। চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রতিটি রাজনৈতিক দল বা জোট থেকে দুজন প্রতিনিধি অংশ নিতে পারবেন। বিকেল ৪টার মধ্যে প্রতিনিধিদের নাম

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেফ এক্সিটের ইতিহাস: ১৯৭৫ থেকে ২০২৪

বাংলাদেশের রাজনীতিতে সেফ এক্সিটের ইতিহাস: ১৯৭৫ থেকে ২০২৪

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ‘সেফ এক্সিট’ শব্দটি যতটা নতুন শোনায়, বাস্তবে এর প্রয়োগ ততটাই পুরনো। সাম্প্রতিক আলোচনায় এনসিপি নেতা নাহিদ ইসলামের মন্তব্যে এই শব্দটি আবারও ফিরে এসেছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। কিন্তু এর শিকড় ছড়িয়ে আছে মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময় থেকে বর্তমান পর্যন্ত। ১৯৭৫: প্রথম সেফ এক্সিটের নজির ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যার পর অভিযুক্ত সেনা সদস্যদের

বাংলাদেশে গভীর সমুদ্র ও ফল রপ্তানি উন্নয়নে এফএওর সহায়তা

বাংলাদেশে গভীর সমুদ্র ও ফল রপ্তানি উন্নয়নে এফএওর সহায়তা

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ শিল্প ও ফল রপ্তানি সম্প্রসারণে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে। সোমবার রোমে এফএও সদর দপ্তরে আয়োজিত ‘ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরাম’ ও সংস্থার ৮০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এ আশ্বাস দেন এফএও মহাপরিচালক ড. কু দোংইউ। ড. কু বাংলাদেশকে ‘উচ্চ সাফল্য অর্জনকারী দেশ’ হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, সংস্থাটি

দেশজুড়ে মোট ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৬৩ লাখ, চূড়ান্ত তালিকা ১৮ নভেম্বর

দেশজুড়ে মোট ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৬৩ লাখ, চূড়ান্ত তালিকা ১৮ নভেম্বর

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে খসড়া ভোটার তালিকার ভুল শোধরাতের জন্য নির্বাচন কমিশন (ইসি) সংশোধনকারী কর্তৃপক্ষ গঠন করেছে। সংশোধিত তালিকা প্রকাশের মাধ্যমে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা আগামী ১৮ নভেম্বর প্রকাশ করা হবে। সোমবার (১৩ অক্টোবর) নির্বাচন সহায়তা শাখার উপসচিব মো. রফিকুল ইসলাম এই সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেন। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমের তথ্য অনুযায়ী ২০০৭ সালের ৩১ অক্টোবর

ক্ষুধা নয়, অর্থনৈতিক কাঠামোর ব্যর্থতা: ড. মুহাম্মদ ইউনূস

ক্ষুধা নয়, অর্থনৈতিক কাঠামোর ব্যর্থতা: ড. মুহাম্মদ ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বিশ্বব্যাপী ক্ষুধা ও অভাবের মূল কারণ সম্পদের অভাব নয়, বরং এটি আমাদের তৈরি করা অর্থনৈতিক কাঠামোর ব্যর্থতার ফল। সোমবার (১৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ইতালির রোমে অনুষ্ঠিত বিশ্ব খাদ্য ফোরামের সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে ভাষণে তিনি ক্ষুধা দূরীকরণের চেয়ে অস্ত্রখাতে বিশ্বের বিপুল পরিমাণ ব্যয়কে ‘নৈতিক ব্যর্থতা’ আখ্যা দেন। নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ বলেন, ২০২৪ সালে ৬৭৩ মিলিয়ন মানুষ