বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

কৃষিবাংলাদেশ

শ্রীমঙ্গলে রোপা আমন কাটা ও মাড়াই উৎসবে মেতেছেন চাষিরা

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ১:৪১

শেয়ার করুনঃ
শ্রীমঙ্গলে রোপা আমন কাটা ও মাড়াই উৎসবে মেতেছেন চাষিরা
রোপা আমন
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে রোপা আমন ধান কাটা এবং মাড়াই উৎসবে মেতেছেন চাষিরা। রবিবার (৩ ডিসেম্বর) সকাল-থেকে বিকেল পর্যন্ত শ্রীমঙ্গল উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখা যায় পুরোদমে চলছে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ। আবার কিছু এলাকায় বিস্তৃর্ণ মাঠজুড়ে এখনও দোল খেতে দেখা যাচ্ছে সোনালী ধান। ধান কাটা-মাড়াইয়ে কৃষকের পাশাপাশি দিনমজুরদের মাঝেও বেড়েছে চরম ব্যস্ততা। 

উপজেলার আশিদ্রোন ইউনিয়নের টিকরিয়া, আশিদ্রোন, কপালী পাড়া, রামনগর এলাকা এবং শ্রীমঙ্গল সদর ইউনিয়নের জেটি রোড ও ভাড়াউড়া এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কৃষকরা ধান কাটা ও মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। শ্রীমঙ্গলে এবার আমন ধান উৎপাদনে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে করছেন চাষিরা। বাজারে চালের দাম চড়া থাকায় এবার লাভও বেশি হবে বলে আশা করছেন কৃষকেরা।

আরও

আত্রাইয়ে প্রনোদনার সার-বীজ বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন

আত্রাইয়ে প্রনোদনার সার-বীজ বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন

 চলতি মৌসুমে রোপা আমন ধানের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে ফুটেছে হাসির ঝিলিক। শ্রীমঙ্গল সদর ইউনিয়নের কৃষক মোঃ সুমন মিয়া বলেন, আমি এবার ১০ কেয়ার জমিতে রোপা আমন ধান চাষ করেছি। আলহামদুলিল্লাহ, অন্যান্য বছরের  তুুলনায় দিগুণ ফলন পেয়েছি। এবার প্রতি জমিতে ১২-থেকে ২৫ মন ধান পেয়েছি। 

এবারের ভালো ফলন পেয়ে আমি খুব খুশি। শহরতলীর রামনগর এলাকার চাষী 

আরও

ধান কাটার আগেই ঝড়-বৃষ্টি, হিলিতে কৃষকের মুখে হতাশার ছাপ

ধান কাটার আগেই ঝড়-বৃষ্টি, হিলিতে কৃষকের মুখে হতাশার ছাপ

মোঃ জুবায়ের মিয়া বলেন, চলতি মৌসুমে আমি ১২ কেয়ার জমিতে ধান চাষ করি।

প্রতি কেয়ারে ১১ মন থেকে ২৩ মন পেয়ে খুব খুশি। কারণ অন্যান্য বছর কেয়ার প্রতি ৭ থেকে ১২ মন ধান পেয়েছিলাম। আশিদ্রোনের ইউনিয়নের কৃষক মকছুদ মিয়া বলেন, আমি চলতি মৌসুমে ১৫ কেয়ার জমিতে রোপা আমন ধান চাষ করি। এবার প্রতি কেয়ারে ৮ মন থেকে ২৫ মন ধান পেয়েছি, যা বিগত কয়েক বছরেও পাইনি। যদি ধানের ন্যায্য মূল থাকে তাহলে কৃষকরা আরও লাভবান হতে পারবেন।

একই গ্রামের মুহিবুর রহমান বলেন, আমি ৬ কেয়ার জমিতে ধান চাষ করে ভালোই ধান পেয়েছি। আশিদ্রোন খোশবাস এলাকার কৃষক মোঃ শাকির আহম্মেদ জানান, তিনি এবার ৪ একর জমিতে রোপা আমন চাষাবাদ করেছেন। বাম্পার ফলনও হয়েছিল। কিন্তু ঘুর্ণিঝড় মিধিলার প্রভাবে ধানে পানি জমে ধান ঝরে পরে যাওয়ায় কাঙ্খিত ফসল ঘরে তুলতে পারেননি। 

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

টিকরিয়া কপালীপাড়ার কুষক বাবুল কপালী, ধনঞ্জন কপালী এবং সুবিনয় কপালী বলেন, আমরা গত বছরের চেয়ে এ বছর অনেক বেশি ধান পেয়ে খুশি হয়েছি। সরকার যদি বেশি দামে ধান কিনে তাহলে আমরা আরও খুশি হবো। রামনগর গ্রামের ধান কাটতে আসা শ্রমিক মন্টু কর জানান, দৈনিক ৭০০ টাকা মজুরিতে ধান কাটেন। একদিনে এক কেয়ার ধান কাটতে ৪জন শ্রমিক লাগে। সকাল ৯টা থেকে বেলা ৪টা পর্যন্ত শ্রমিকরা ধান কাটেন বলে কৃষকরা জানান। এতে অঞ্চল অনুযায়ী প্রতি শ্রমিককে ৫০০ থেকে ৭০০টাকা মজুরি দিতে হয়। ধান মাড়াই শ্রমিক সোহেল রানা জানান, প্রতি বিঘা জমির ধান মেশিনে মাড়াই করতে স্থান ভেদে ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে।

এদিকে বাজারে ধানের দাম সন্তষজনক নয় বলে অভিযোগ করেছেন কৃষকরা। এবিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা ভারপ্রাপ্ত খাদ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুস সামাদ জানান-কৃষকদের অভিযোগ সঠিক নয়। বাজারে ধানের দাম সন্তষজনক পর্যায়ে রয়েছে বলে। তিনি বলেন, সরকার এখন কৃষকদের কাছ থেকে প্রতি মন ধান ১২০০ টাকা দিয়ে ক্রয় করছে। একজন কৃষক সরকারের কাছে সর্বনিম্ন ১২০ কেজি আর সর্বোচ্চ সর্বোচ্চ ৩ টন বা ৭৫ মন ধান বিক্রি করতে পারবে। শ্রীমঙ্গল উপজেলায় কৃষকদের কাছ থেকে মোট ৫৩৩ টন ধান ক্রয় করা হবে।

শ্রীমঙ্গল উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, এবার শ্রীমঙ্গলে রোপা আমন চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১৫ হাজার ৩৬৫ হেক্টর। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ১০ হেক্টর বেশি জমিতে রোপা আমন চাষ হয় অর্থাৎ মোট আমন চাষ হয়েছে ১৫ হাজার ৩৭৫ হেক্টর জমিতে। কৃষি অফিস আরও জানায়, চলতি মৌসুমে শ্রীমঙ্গলে বিভিন্ন জাতের ধান চাষ হয়েছে। এরমধ্যে হাইব্রিড জাতের বারি হাইব্রিড-৬, হীরা-১০, এজেড-৭০০৬, সুবর্ণ-৮ জাতের ধানের চাষ হয়েছে। এছাড়াও উফশী জাতের বিআর-১১ ও ২২, ব্রি ধান- ৩২, ৩৪, ৪৯, ৫২, ৭১, ৭৫, ৮৭, ৯৩, ৯৪, ৯৫ এবং বিনা-৭, ১১, ১৬, ১৭ জাতের ধান চাষ করা হয়েছে। এদিকে স্থানীয় জাতের ধান চাষ করা হয়েছে বিরুইন, বালাম, কালিজিরা ও চিনিগুড়া জাতের ধান। 

শ্রীমঙ্গল উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা মো. মাসুকুর রহমান জানান, এবার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬৯ হাজার ১৪২ মেট্রিক টন। যা থেকে চাল উৎপাদন হবে ৪৫ হাজার ৬৩৪ মেট্রিক টন। উপ-সহকারি উদ্ভিদ সংরক্ষন কর্মকর্তা রকেন্দ্র শর্মা জানান, রোপা আমন ধানের মাঠে পোকামাকড় ও রোগবালাই নিয়ন্ত্রণে থাকায় এবার আমন ধানের ফলন বেশি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক আমন ধান উৎপাদনের বিপুল সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। 

শ্রীমঙ্গল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. মহিউদ্দিন বলেন, এ মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ও সময়মতো বীজ ও সার পাওয়ায় এবার শ্রীমঙ্গলে রোপা আমনের অনেক ভালো ফলন হয়েছে। তাই এবছর আমন ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পেরেছে। তিনি বলেন অক্টোবর মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে হাওর অঞ্চলের কৃষকরা ধান কাটা শুরু করেন। ইতোমধ্যে শ্রীমঙ্গল উপজেলায় ১১ হাজার ৫৩১ হেক্টর জমিতে ধান কাটা শেষ হয়ে গেছে। উপজেলার ৭৫ পার্সেন্ট কৃষকরা ধান কেটে  মাড়াই করে ঘরে ফসল তুলেছেন। আরও কয়েকদিন কৃষকদের পর ঘরে ঘরে নবান্ন উৎসব শুরু হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশিদের জন্য পুনরায় ব্যবসায়িক ভিসা ইস্যু শুরু: ভারতীয় হাইকমিশনার

বাংলাদেশিদের জন্য পুনরায় ব্যবসায়িক ভিসা ইস্যু শুরু: ভারতীয় হাইকমিশনার

ডিসিদের বাদ দিয়ে সরাসরি রিটার্নিং কর্মকর্তা চান বিএনপি

ডিসিদের বাদ দিয়ে সরাসরি রিটার্নিং কর্মকর্তা চান বিএনপি

গণভোটের আগে আইন তৈরি জরুরি: সিইসি

গণভোটের আগে আইন তৈরি জরুরি: সিইসি

জাহাঙ্গীরনগরে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

জাহাঙ্গীরনগরে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

পিবিপ্রবির প্রথম আন্তঃবিভাগ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন মনোবিজ্ঞান বিভাগ

পিবিপ্রবির প্রথম আন্তঃবিভাগ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন মনোবিজ্ঞান বিভাগ

জনপ্রিয় সংবাদ

শার্ট ডাউনে পর্যটন বিপর্যয়: কুয়াকাটা সৈকতে নেই পর্যটকের ভিড়

শার্ট ডাউনে পর্যটন বিপর্যয়: কুয়াকাটা সৈকতে নেই পর্যটকের ভিড়

মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে রাজবাড়ীতে বিএনপির বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে রাজবাড়ীতে বিএনপির বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

মওলানা ভাসানী জাতীয় ইতিহাসের অবিস্মরণীয় নাম: তারেক রহমান

মওলানা ভাসানী জাতীয় ইতিহাসের অবিস্মরণীয় নাম: তারেক রহমান

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি, বাড়তি সতর্কতা

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি, বাড়তি সতর্কতা

পুলিশের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনে বড় পরিবর্তন: ১৫ কর্মকর্তা রদবদল

পুলিশের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনে বড় পরিবর্তন: ১৫ কর্মকর্তা রদবদল

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

দিনাজপুরে কলা চাষে সফল শাকিল আনসারী

দিনাজপুরে কলা চাষে সফল শাকিল আনসারী

দিনাজপুরের হিলিতে স্বাবলম্বী কৃষক শাকিল আনসারী উপজেলার বৃহত্তম কলার বাগান গড়ে সফলতার নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। ১৫০ শতাংশ জমিতে তিনি দুই বছর আগে শুরু করেন ১,৩০০ গাছের কলার চারা। বর্তমানে তার বাগানে তের হাজারেরও বেশি চারা রয়েছে। শাকিল আনসারী জানান, বাগানে প্রথম ফল আসতে লাগল ছয় মাসের মধ্যে। এ বাগান থেকে বছরে তিনি আড়াই থেকে তিন লাখ টাকা আয় করছেন। চারা,

মৌলভীবাজারে আমনের বাম্পার ফলন: হাওর-উজানে কৃষকের মুখে তৃপ্তির হাসি

মৌলভীবাজারে আমনের বাম্পার ফলন: হাওর-উজানে কৃষকের মুখে তৃপ্তির হাসি

মৌলভীবাজার জেলার শস্যভান্ডারখ্যাত কাউয়াদীঘি হাওর অধ্যুষিত রাজনগরসহ জেলার বিভিন্ন উপজেলায় চলতি রোপা আমন মৌসুমে দেখা দিয়েছে আশাতীত বাম্পার ফলন। দীর্ঘ প্রতিকূলতা, পাহাড়ি ঢল ও টানা বন্যার ক্ষতি পেরিয়ে বহু কৃষক পরিবার এবার নতুন স্বপ্ন নিয়ে মাঠে নেমেছেন। মাঠজুড়ে এখন দোল খাচ্ছে সোনালি ধানের শীষ; উঠোনজুড়ে জমতে শুরু করেছে নতুন ফসল। হেমন্তের বাতাসে পাকা-আধাপাকা ধানের সোনালি সমারোহ যেন প্রকৃতির উৎসবে পরিণত

গোপালপুরে আমনে বাম্পার ফলন, কৃষকের মুখে তৃপ্তির হাসি

গোপালপুরে আমনে বাম্পার ফলন, কৃষকের মুখে তৃপ্তির হাসি

টাঙ্গাইলের গোপালপুরে চলতি আমন মৌসুমে ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। দীর্ঘ প্রতিকূলতা ও অতীতের কয়েক বছরের বন্যা পরিস্থিতি কাটিয়ে এবার কৃষক–কৃষাণীদের মুখে ফুটে উঠেছে তৃপ্তির হাসি। মাঠজুড়ে দোল খাচ্ছে সোনালি ধান, আর কৃষকের উঠোনেও জমতে শুরু করেছে নতুন ফসল। পরিবার ও ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন স্বপ্ন বুনছেন তারা। উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখা যায়—হেমন্তের হালকা বাতাসে পাকা ও আধাপাকা ধানের স্বর্ণালি শীষ দুলছে।

জুড়ীতে আদালেবু চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির নতুন দিগন্ত

জুড়ীতে আদালেবু চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির নতুন দিগন্ত

মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার টিলাভূমিতে বাণিজ্যিকভাবে আদালেবু চাষ দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। তুলনামূলক কম খরচে অধিক লাভজনক হওয়ায় ছোট-বড় অনেক চাষি এ চাষকে অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতার নতুন পথ হিসেবে দেখছেন। উপজেলার মাটি ও আবহাওয়া আদালেবু চাষের জন্য বিশেষভাবে উপযুক্ত। বর্তমানে জুড়ীর ২৫০ হেক্টর জমিতে আদালেবুর বাগান গড়ে উঠেছে। পাহাড়ি এলাকার অনুকূল আবহাওয়া এবং রোগ-বালাইমুক্ত পরিবেশে এই লেবু সারা বছর ফলন দেয়। জুড়ীর উৎপাদিত

বিরামপুরে রাস্তায় আলু ফেলে কৃষকের প্রতীকী প্রতিবাদ

বিরামপুরে রাস্তায় আলু ফেলে কৃষকের প্রতীকী প্রতিবাদ

দিনাজপুরের বিরামপুরে কৃষকেরা তাদের উৎপাদিত আলুর ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করার দাবিতে রাস্তায় আলু ফেলে মানববন্ধন ও প্রতীকী প্রতিবাদ করেছে। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টায় উপজেলার দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ মহাসড়কের ঢাকা মোড় এলাকায় এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। উত্তরবঙ্গ কৃষক মঞ্চের আহ্বায়ক শাহনেয়াজ ফিরোজ শুভের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে কৃষকরা সরকারের প্রতি বিভিন্ন দাবি উপস্থাপন করেন। আলু চাষি আবু রায়হান বলেন, “আমরা মাঠে ফসল তুলি, খরচ করি, কিন্তু