বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫২০ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

ধর্ম

চাঁদ দেখা গেছে, শবে বরাত ২৫ ফেব্রুয়ারি

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১:১৬

শেয়ার করুনঃ
চাঁদ দেখা গেছে, শবে বরাত ২৫ ফেব্রুয়ারি
শবে বরাত
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

দেশের আকাশে ১৪৪৫ হিজরি সনের পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখা গেছে। আগামীকাল সোমবার থেকে শাবান মাস গণনা শুরু হবে। সে হিসেবে আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি দিনগত রাত হবে শবে বরাত।

রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) বাদ মাগরিব বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সভা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আরও

কোরআন-হাদিসের আলোকে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপনের ফজিলত

কোরআন-হাদিসের আলোকে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপনের ফজিলত

হিজরি বর্ষের শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত মুসলিম উম্মার কাছে সৌভাগ্যের রজনী। এ রাতে মহান রাব্বুল আলামিন তার বান্দাদের ভাগ্য নির্ধারণ করেন বলে মনে করা হয়। মুসল্লিরা এ রাতে মহান আল্লাহর রহমত ও নৈকট্য লাভের আশায় নফল নামাজ, কোরআন তেলাওয়াত, জিকির-আজগারসহ বিভিন্ন ইবাদত বন্দেগি করে থাকেন।

এই শবে বরাত পালন নিয়ে আলেম-ওলামা ও ধর্মচিন্তাবিদদের মধ্যে মতভেদ থাকলেও উনিশ শতকের শেষের দিক থেকে বাংলাদেশে ঘটা করেই পালিত হয়ে আসছে। একটি মাত্র ‘হাসান’ হাদিসে এটাকে ‘লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান’ বলা হয়েছে। এই রাতকে লাইলাতুল বরায়াতও বলা হয়। মুহাক্কিক আলেম ও ইসলামের বিশেষজ্ঞগণ এই রাতে বিশেষ কোনো ইবাদতের নির্দেশ নেই বলে মনে করেন।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

আরও

কোরআন-হাদিসের আলোকে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপনের ফজিলত

কোরআন-হাদিসের আলোকে ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপনের ফজিলত

কেবলমাত্র বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, ইরানসহ কয়েকটি দেশে শবেবরাত পালনের ব্যাপকতা লক্ষ্য করা যায়। সৌদি আরবে শবে বরাতের কোনো অস্তিত্ব নেই। ইরানে শবেবরাত শিয়া মাজহাবের দ্বাদশ ইমাম হযরত ইমাম মাহদির জন্মদিন হিসেবে পালিত হয়। এই রাতে ইরানের সর্বত্র আলোক সাজসজ্জা করা হয় ও বিশেষ মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

হাদিস জগতের সবচেয়ে বিশুদ্ধতম গ্রন্থ বুখারি ও মুসলিম শরিফে লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান নিয়ে কোনো হাদিস পাওয়া যায় না। তবে সিহাহ সিত্তার অন্যান্য গ্রন্থে এ সম্পর্কে একাধিক হাদিস পাওয়া যায়। যেমন ইবনে মাজাহর ১৩৮৮ নম্বর হাদিসে উল্লেখ করা হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যখন মধ্য শাবানের রজনী আসে, তখন তোমরা রাতে দণ্ডায়মান থাকো এবং দিবসে সিয়াম পালন করো। কারণ, ওই দিন সূর্যাস্তের পর মহান আল্লাহ দুনিয়ার আকাশে অবতরণ করেন এবং বলেন, কোনো ক্ষমা প্রার্থনাকারী আছে কি? আমি তাকে ক্ষমা করে দেব। কোনো রিজিক তালাশকারী আছে কি? আমি তাকে রিজিক প্রদান করব। কোনো দুর্দশাগ্রস্ত ব্যক্তি আছে কি? আমি তাকে মুক্ত করব। এভাবে সুবহে সাদিক উদয় পর্যন্ত চলতে থাকে। হাদিসের ইমামদের মত অনুযায়ী, এই হাদিস অত্যন্ত দুর্বল।

কিন্তু বুখারি ও মুসলিম শরিফে এসেছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাহে ওয়া সাল্লাম বলেছেন, আমাদের প্রতিপালক প্রতি রাতের শেষ এক-তৃতীয়াংশ বাকি থাকতে দুনিয়ার আকাশে অবতরণ করে বলেন, আমাকে ডাকার কেউ আছে কি? আমি তার ডাকে সাড়া দেবো। আমার কাছে চাওয়ার কেউ আছে কি? আমি তাকে তা প্রদান করবো। আমার কাছে ক্ষমা চাওয়ার কেউ আছে কি? আমি তাকে ক্ষমা করবো।

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি সমাধানে নিরপেক্ষতার আশ্বাস

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবি সমাধানে নিরপেক্ষতার আশ্বাস

নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে শঙ্কা, যা বললেন নায়েবে আমির

নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে শঙ্কা, যা বললেন নায়েবে আমির

নির্বাচন বয়কটকারীরা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে: মির্জা ফখরুল

নির্বাচন বয়কটকারীরা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে: মির্জা ফখরুল

রাজউকের প্লট পেতে ভাসমান ও গরিব বলে পরিচয় দেন রেহানা-টিউলিপ

রাজউকের প্লট পেতে ভাসমান ও গরিব বলে পরিচয় দেন রেহানা-টিউলিপ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ: ইসি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ: ইসি

সর্বশেষ সংবাদ

মহিপুরে ধরা পড়লো দুই কেজির বিশাল ইলিশ, বিক্রি ৬ হাজারে

মহিপুরে ধরা পড়লো দুই কেজির বিশাল ইলিশ, বিক্রি ৬ হাজারে

আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করলেন-নির্বাচন কমিশনার (ইসি)

আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করলেন-নির্বাচন কমিশনার (ইসি)

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহর গড়ার পরিকল্পনা

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহর গড়ার পরিকল্পনা

মুলাদীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের বাধায় বিচারপ্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা এবং আইনজীবী অবরুদ্ধ

মুলাদীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের বাধায় বিচারপ্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা এবং আইনজীবী অবরুদ্ধ

মৃত্যুর পাঁচ বছর পর আসামি হিসেবে চেয়ারম্যানকে নোটিশ !

মৃত্যুর পাঁচ বছর পর আসামি হিসেবে চেয়ারম্যানকে নোটিশ !

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

রাসূলের (সা.) প্রতি ভালোবাসা ঈমানের নিদর্শন

রাসূলের (সা.) প্রতি ভালোবাসা ঈমানের নিদর্শন

মুমিনের জীবনে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসা ঈমানের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। আল্লাহ তাআলা কুরআনে ঘোষণা করেছেন, “নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসূলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ, যে আল্লাহর সাক্ষাৎ কামনা করে এবং পরকালকে আশা করে।” (সূরা আহযাব: ২১)। এ আয়াত প্রমাণ করে, রাসূলের প্রতি ভালোবাসা শুধু আবেগ নয় বরং ঈমানের শর্ত। রাসূলুল্লাহ (সা.) নিজেই বলেছেন, “তোমাদের কেউ পূর্ণ মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না

রাসূলের প্রতি ভালোবাসাই ঈমানের ভিত্তি

রাসূলের প্রতি ভালোবাসাই ঈমানের ভিত্তি

আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর প্রতি ভালোবাসা ঈমানের মূল ভিত্তি। ইসলামে এই ভালোবাসা কেবল মুখের কথায় সীমাবদ্ধ নয় বরং অন্তরের গভীরতা থেকে তাঁর আদর্শ অনুসরণ করাকে অপরিহার্য করা হয়েছে। কুরআন ও হাদীসের অসংখ্য দিকনির্দেশনায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে যে, নবীজীর প্রতি প্রকৃত মুহাব্বত ছাড়া পূর্ণ ঈমান অর্জন সম্ভব নয়। রাসূলুল্লাহ (সা.) এর অনন্য গুণাবলী, অতুলনীয় সৌন্দর্য ও অফুরন্ত দয়া উম্মতের ভালোবাসা

দয়া ও মানবিকতার গুরুত্ব

দয়া ও মানবিকতার গুরুত্ব

দয়া ও মানবিকতা ইসলামের মূল শিক্ষাগুলোর অন্যতম। কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ দয়া প্রদর্শনকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত ১৩৪) এই আয়াতের মাধ্যমে বোঝা যায় যে মানুষ যদি একে অপরের প্রতি দয়া প্রদর্শন করে তবে তা আল্লাহর সন্তুষ্টির কারণ হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যারা পৃথিবীর মানুষের প্রতি দয়া করে, আসমানের মালিক তাদের প্রতি দয়া করেন।’ (তিরমিজি) অর্থাৎ, দয়া এমন এক

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা

ইসলাম ন্যায়বিচারকে সমাজের মূলভিত্তি হিসেবে স্থাপন করেছে। আল্লাহ তায়ালা কোরআনে ইরশাদ করেছেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের আদেশ করেন ন্যায়বিচার করতে, সৎকর্ম করতে এবং আত্মীয়কে সাহায্য করতে” (সুরা নাহল: ৯০)। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হলে সমাজে শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে, মানুষ নিরাপত্তা অনুভব করে। অন্যায় ও অবিচার দূর হয় এবং সামাজিক শৃঙ্খলা বজায় থাকে। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “তোমরা সাবধান! যে ব্যক্তি অন্যায় করবে, তার বিপক্ষে

পরিবেশ সংরক্ষণে ইসলামের নির্দেশনা

পরিবেশ সংরক্ষণে ইসলামের নির্দেশনা

ইসলামে পরিবেশ সংরক্ষণকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দায়িত্ব হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বারবার বলেছেন যে পৃথিবীকে তিনি সুন্দর ও ভারসাম্যপূর্ণভাবে সৃষ্টি করেছেন এবং মানুষকে এর খলিফা করেছেন। অর্থাৎ মানুষকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে যেন সে পরিবেশকে সুরক্ষা করে এবং এর ক্ষতি না করে। আল্লাহ বলেন, “তিনি আকাশকে উত্তোলন করেছেন এবং তিনি ভারসাম্য স্থাপন করেছেন। যাতে তোমরা ভারসাম্যে ব্যাঘাত না