প্রকাশ: ১০ অক্টোবর ২০২০, ২২:৩৮
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন ভঙ্গ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ড. মোর্শেদকে চাকুরিচ্যুতি আইনের লঙ্ঘন। ড. মোর্শেদ একজন মেধাবী শিক্ষক। তাকে ভিন্নমতের কারণে চাকুরিচ্যুত করা হয়েছে। কারণ তিনি জিয়াউর রহমানের নামে প্রবন্ধ লিখেছেন। এ জন্যই তাকে চাকুরিচ্যুত করা হয়েছে। এটা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন ভঙ্গ করেছে। যাকে বলা হয়- ‘ইউনিভার্সিটি অফ ল ব্রেকিং’। অথচ সরকার দলীয় শিক্ষকেরা এমফিল-পিএইচডি থিসিস জালিয়াতি করেও পার পেয়ে যাচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না। এ সংক্রান্ত খবর গণমাধ্যমে বেরিয়েছে।
খায়রুল কবির খোকন, শিক্ষক সমন্বয় কমিটির মহাসচিব বেলাল হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অধ্যাপক লুৎফর রহমান, সাদা দলের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান, বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আবদুল করিম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কামরুল হাসান, অধ্যাপক সোহেল রানা, প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, বিএনপির সহ-প্রচার সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, যুবদলের সেক্রেটারি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু,
স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির ভুইয়া জুয়েল, যুগ্ম সম্পাদক সাদরেজ্জামান, এসএম জিলানী, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আকরামুল হাসান, ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, সেক্রেটারি ইকবাল হোসেন শ্যামল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের আহ্বায়ক রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সদস্য সচিব আমানউল্লাহ আমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল কালাম সরকার, দাউদ খান, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ সাধারণ সম্পাদক সরদার নূরুজ্জামান,
ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি মামুন বিল্লাহ, যুগ্ম সম্পাদক শামসুল আলম রানা, মহিলা দলের মমতাজ হোসেন লিপি, মজিবর রহমান, মোর্শেদ আলম, ছাত্রদলের সাবেক নেত্রী আরিফা সুলতানা রুমা, নাদিয়া পাঠান পাপনসহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের হাজারো নেতাকর্মী।যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, আজকে বিচারকেরা মধ্যরাতে আদালত বসান। আপনারা জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে হস্তান্তর করার জন্য আদালত বসান। সভাপতির বক্তব্যে ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম বলেন, যাদেরকে অন্যায়ভাবে চাকুরিচ্যুত করা হয়েছে তাদের পুনর্বহালের দাবি জানাই।