প্রকাশ: ৮ জুলাই ২০২০, ১৭:৮
গ্রামীণ পাকা রাস্তা দুপাশের জমিতে বর্ষার পানি থৈ থৈ। বাতাসে বিদ্যুতের তারের বাশেঁর খুটি এখন এদিকে সেদিকে আলে ঢলে। এ দৃশ্য সরাইল উপজেলার কালিকচ্ছ ইউনিয়নের বিশুতারা সড়কের দক্ষিণ পাশ দিয়ে বিশুতারা গ্রামের পূর্বদিকের পুরাতন বিদ্যুৎ লাইনের একটি ষ্টীলের বিদ্যুৎ খুটি থেকে ১১টি বাঁশের খুটি পুতে মঠখলা গ্রামের প্রধান গ্রামীণ রাস্তার মাথায় পর্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছে। সরাইলে
বিদ্যুতের তার বাঁশের খুটিতে এখন বাতাসে দৌলে।গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে গেলে দেখা যায়, উপজেলার কালিকচ্ছ বিশুতারা গ্রামের সড়কের পাশে এগারোটি বাঁশের খুঁটিতে ঝুলিয়ে বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়া হয়েছে। কয়েকটি বাঁশের খুটি বাতাসে এদিকে সেদিকে দৌলে। এর মাঝে তার গুলো জরাজীর্ণ।
বৃদ্ধার বয়স (৭০ )মোঃ সাইদ মিয়া অনার ভাষায় বলেন,বিদ্যুতের বাঁশ এখন-দি বাতাসের সাথে আলে ঢলে। চিনতা করি ছোট- ছোট পোলাপান জমিতে পানি এখন রাস্তার পারে খেলে কোন সময় আবার বিদ্যুতের তার লইয়া বাঁশ ভাইঙ্গা পরে ভয় লাগে।তারে কারেন্ট আছে যদি ভাঙা পড়ে পানিতে আর রক্ষা নাই।রিকশা চালক রফিক মিয়া বলে, আমিতো প্রতিদিন এ রোড়ে রিকশা চালাই,আজ থেকে চার-পাচঁদিন ধরে
দেখি মাঝখানের কয়েকটি বাঁশের খুটি বাতাসে এদিক সেইদিক আলে ঢলে। রাস্তার ঐ পাশে যাওয়ার সময় ডর করে, কোন সময় বিদ্যুতের বাঁশ বাতাসে ভাঙ্গা পড়ে। জমিতে বর্ষার পানি বাতাসে বাঁশের খুটি কি ভাবে আলে ঢলে। এদিকে এলাকাবাসী ও পথচারীর যে কোনো মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন। বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আগে সংশ্লিষ্ট সরাইল বিদ্যুৎ বিভাগের কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেন।এ ব্যাপারে সরাইল বিদ্যুৎ বিভাগের নিবার্হী প্রকৌশলী নেওয়াজ আহমেদ খান বলেন, এ রকম কয়েকটি স্থানের জন্য বরাদ্দ চেয়ে প্রকল্প কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে। বরাদ্দ আসলে খাম্বার ব্যবস্থা করা হবে।