কাপ্তান বাজার মসজিদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ বাহাউদ্দীনের বিরুদ্ধে

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: বৃহঃস্পতিবার ২৫শে জুলাই ২০১৯ ০৫:৫১ অপরাহ্ন
কাপ্তান বাজার মসজিদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ বাহাউদ্দীনের বিরুদ্ধে

রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী কাপ্তান বাজার জামে মসজিদ,  পুরান ঢাকার আওতাভুক্ত এবং পাইকারীর বৃহৎ বাজার হিসেবে পরিচিত এ কাপ্তান বাজার। শত শত মুসল্লি কাপ্তান বাজার জামে মসজিদে নামাজ আদায় করেন। কিন্তু মসজিদ পরিচালনায় বারবার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। জানা যায়, একটি মহল মসজিদ উন্নয়নের কাজে বরাবরই প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে আসছে। তারা চাচ্ছে মসজিদ উন্নয়নে এবং মসজিদের জায়গায় নির্মিত ব্যাপক মূল্যের দোকানগুলো হাতিয়ে নিতে। এ অভিযোগে সবার আগে যাদের বেড়িয়ে আসে মসজিদ পরিচালনায় সাবেক ও বর্তমান মোতওয়াল্লির নাম।যিনি প্রথম ওয়াকফ থেকে অনুমতি নিয়ে মসজিদের প্রয়োজনে দোকান নির্মাণ করেন, যা ভাড়া দেওয়ার মাধ্যমে অদৃশ্য অন্তজালের সৃষ্টি করে।অভিযোগে রয়েছে সাবেক সভাপতির ছেলে হিসেবে মোতওয়াল্লির দায়িত্ব নিয়েই কাউকে পাত্তা দিচ্ছেলেন না জিয়াউল হক।

জিয়াউল হক এতোটাই বেপরা হয়ে ওঠে যে, ওযু করা অবস্থায় মুসল্লিকে আঘাত করে, যার ফলে কমিটি এবং স্থানীয়দের সিদ্ধান্তে তাকে অসুস্থ্য দেখিয়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। নতুন মোতওয়াল্লি হিসেবে ২০০৯ সালে সকল হিসেব বুঝে নিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করেন হাজী মো. বাহাউদ্দিন। তৎকালিন সময় দুই লক্ষ চোয়ান্ন হাজার টাকা নগদ ও চেকে বুঝে নেন তিনি।বাহাউদ্দীন দায়িত্ব নেওয়ার কয়েক বছরের ভেতরই পাল্টে যেতে থাকে ঐতিহ্যবাহিক এ মসজিদের অডিটের চিত্র, বিদ্যুৎ বিল, পানির বিল বকেয়া সহ নানা ধরনের ত্রুটি দীর্ঘ হতে থাকে কমিটির বিরুদ্ধে।এ বিষয়ে শুধু বাহাউদ্দীন একা নয় তাকে সাহায্য করে আরো কয়েকজন। মসজিদ কমিটির টানা প্রায় ৩০ বছরের বেশি সময় সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসা হাজী তাজ মোহাম্মদ অনিয়মের সাথে আপোশ না করতে চাইলেই অপরাধের সেই চক্রটি সক্রিয় হয়ে ওঠে নিজেদের স্বার্থহাছিলে। চক্রটি পরিকল্পনা করে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করে আসা তাজ মোহাম্মদকে কিভাবে কালিমা লেপন করা যায়। নানা কৌশলে, মিথ্যার আশ্রয়ে হয়রানি মুলোক মামলা করেন। যিনি ছিলেন রক্ষকের দায়িত্বে তিনি ভক্ষক হয়ে সেই বাহাউদ্দীন দুর্নীতির অভিযোগ এনে মামলা করলেন তাজ মোহাম্মদের নামে। অন্যদিকে হাজী তাজ মোহাম্মদের পাশে দাঁড়ানোর মতো তার ছেলেকেও মামলায় আসামি করেন বির্তকিত সেই মোতওয়াল্লি। মিথ্যা অভিযোগে হাজি তাজ মোহাম্মদের ছেলে তানভির আহমেদ তপুকে আসামি করেন। অভিযোগে বলা হয় তানভির আহমেদ কোষাধ্যক্ষ দায়িত্ব পালন করা অবস্থায় বাবা-ছেলে মিলে ১শ ২০ কোটি হাতিয়ে নেয়। মসজিদ কমিটির কাগজ বলছে, কখন কোনদিন তানভির আহমেদ কোষাধ্যক্ষ কেন, সদস্যও ছিলেন না এই মসজিদ কমিটির।

এ বিষয়ে তানভির আহমেদ তার ফেসবুকে লিখেন, কাপ্তান বাজার দোকান মালিক সমিতি ... নতুন কমিটির সকল কে জানাই অনেক অনেক শুভেচ্ছা। অনেক ইচ্ছা ছিল আপনাদের কে নিজ হাতে ফুলের শুভেচ্ছা দিয়ে বরন করার কিন্তু মাফ করবেন পারলাম না।আমি যা পারিনি আপনারা তা করে দেখিয়েছেন আপনাদের সালাম। নতুন কমিটির কাছে আমার আবেদন কারো কথায় কান না দিয়ে কারা কি করেছে এবং কারা কিসের জন্য কি করতেছে সেটা খুজে সুষ্ঠ বিচার আশা করছি আপনাদের কাছে।দোয়া করবেন যেন আপনাদের হাতে হাত ধরে চলতে পারি এবং সকল ব্যবসায়ী যেন নিশ্চিন্তে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারে এই আশা আপনাদের কাছে।রমনা মার্কেট থেকে বিদ্যুৎ লাইন চুরি করে মাছ বাজারে ভাড়া দিয়ে চালিয়ে রাতারাতি কোটি টাকার মালিক।মাছ বাজারে একটা সিটি কর্পোরেশন এর পাবলিক টয়লেট ছিল সেটা দোকান বানিয়ে বিক্রি করে ফেলে, আংশিক টয়লেট পেছনে রেখে সামনে দোকান বানিয়ে আড়াল করে যেটা এখন ব্যক্তি মালিকানা সম্পত্তি হয়ে গেছে।৩/৪ টি দোকান 

সরকারি পানি চুরি করে বিক্রি করা।কত মাছ বেপারির কান্না হাহাকার ভুলে গেয়েছেন সব পাপ বাপ কেও ছাড়ে না যেমন আপনাকেও ছাড়বে না। আমাদের নামে মিত্থা মামলা দিয়ে নিজের অপকর্ম আড়াল করার চেস্টা।অনেক এর কাছ থেকে মসজিদ কম্পলেক্স মার্কেটের দোকান /গুদাম ঘরের নাম পরিবর্তন ও অগ্রিম(adv) টাকা গুলো কোথায় আপনার ছেলের সমান আমি আমার টাকাও বাদ দেননি,আপনার পকেটে টাকা একবার গেলে সেটা আর বের হওয়ার নাম নাই। ৮০,০০০ হাজার টাকা এইরকম কত মানুষ যে পাবে,আগে বলতেন আমার বাবার কাছে এখন বলেন বুলু ভাইর কাছে নিজেকে আর কত ভাবে বাঁচাবেন।যারা যারা যা পাবেন তারা সবাই আমার মত নতুন বাজার কমিটি তে বিচার দেন আশা করি সঠিক বিচার পাবেন।তালতলা মার্কেটর সামনে,কি বলবো? টাকা কে দিয়েছি কোন জায়গা থেকে আসছে। 

খিলঁগাও বাড়ী।অনেক বড় মাপের এক নেতা খিলগাঁও তে। আদর করে নাকি আবার কি নামে ডাকে মাছ পাঠালে সময় হলে বলবো আর একটা কথা প্রায় নাকি আপনার বাসায় পুলিশ যায় এবং এক নেতা কাপ্তান বাজারেও আছে । খিলগাঁও - বি এন পি কাপ্তান বাজার - সরকারি দলের হয়ে জান আপনি তো মিথ্যা মামলা করেছেন আমি কোষাধ্যক্ষ ছিলাম প্রমান করেন এখন। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ বিচার করবে আপনাদের এবং আপনার। এই দুনিয়ায় তো টাকার বিনিময়ে মিত্থা সব সত্য করে নিচ্ছেন দল ভারি করে ঐ দুনিয়ায় তো দল ও নাই টাকা ও চলবে না আপনার হিসাব আপনার দিতে হবে একা নাজির নাই, বুলুও নাই, আফসার, শামীম, কোন নেতাও নাই । তাজ মোহাম্মদ এখনও জীবিত ওয়াকফা থেকে মৃত বানিয়ে যে কাজ করেছেন আল্লাহ আছে টাকা আর নিজে কে বাচানোর জন্য আর কত নিচে নামবেন।