প্রকাশ: ২৩ মে ২০২১, ১২:০
স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব ধরনের গণপরিবহন চলার অনুমতি দিয়েছে সরকার।রোববার (২৩ মে) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন দ্রুত সময়ের মধ্যে একটি জাতীয় সনদ তৈরির লক্ষ্যে অগ্রসর হতে চাইছে। রোববার ঢাকার সংসদ ভবনের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দলের বর্ধিত আলোচনা শুরু হয়। ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, প্রাথমিক পর্যায়ের আলোচনা দু-একদিনের মধ্যে শেষ করে শীঘ্রই দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনায় তারা এগিয়ে যাবে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, দ্বিতীয় পর্যায়ে
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার চূড়ান্ত করা হয়েছে ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা, যা চলতি বছরের সংশোধিত এডিপির তুলনায় ১৪ হাজার কোটি টাকা বেশি। পরিকল্পনা কমিশন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে রোববার এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায়। এ সভায় এডিপির খসড়া অনুমোদন দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং সভা শেষে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড.
রোহিঙ্গা সংকট ও চট্টগ্রাম বন্দর ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে দেশে তৈরি হয়েছে বিতর্কের ঝড়। বিশেষ করে রাখাইনে মানবিক করিডর প্রতিষ্ঠা ও বন্দর ব্যবস্থাপনা বিদেশিদের হাতে দেওয়ার প্রেক্ষাপটে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমানের ভূমিকা নিয়ে সমালোচনার তীব্রতা বেড়েছে। এই সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে তার নাগরিকত্ব। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, একজন বিদেশি কীভাবে জাতীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনার গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন হতে পারেন।
রোববার (১৮ মে) থেকে রাজধানীর বিজয় সরণি হয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়সহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় সব ধরনের সভা, মিছিল, সমাবেশ ও বিক্ষোভ প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) শনিবার (১৭ মে) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানায়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে কচুক্ষেত সড়ক, বিজয় সরণি থেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় পর্যন্ত বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ জাহাঙ্গীর গেট সংলগ্ন এলাকা, বিএএফ
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি (এমআরএ) ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, দেশের মাইক্রোক্রেডিট কার্যক্রমকে আরও সুসংগঠিত করতে আলাদা আইন এবং পৃথক একটি ব্যাংক গঠন করা জরুরি হয়ে পড়েছে। তিনি মনে করেন, মাইক্রোক্রেডিট ব্যবস্থাপনাকে বর্তমান কাঠামোয় রেখে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন সম্ভব নয়। ড. ইউনূস বলেন, মাইক্রোক্রেডিট নিয়ে আমাদের চিন্তা-ভাবনা এখন আর পুরনো ধারায়