২৯-শে পা দিলেন হলিউডের পপ তারকা নিক জোনাস। তবে তিনি শুধু পপ তারকাই নন, বলিউডের দেশি গার্ল প্রিয়ঙ্কা চোপড়াকে বিয়ে করার পর থেকেই তার একটি অন্য পরিচয়ও রয়েছে। তিনি হলেন 'ন্যাশনাল জিজু'। নিক-প্রিয়ঙ্কা খুল্লামখুল্লা রোম্যান্স নিয়ে সর্বদাই সরগরম পেজ থ্রি-র পাতা। বি-টাউনই শুধু নয়, হলিউডেও বেশ পরিচিতি এই কাপল।
সম্প্রতি প্রিয়ঙ্কা চোপড়া স্বামী নিক জোনাসের বেডরুম সিক্রেট ফাঁস করেছেন। শুধু তাই নয়, ১০ বছরের ছোট স্বামীর যৌনতৃপ্তি মেটাতে আর কী কী করতে হয় প্রিয়ঙ্কাকে, জানলে চমকে যাবেন।
২৯-শে পা দিলেন হলিউডের পপ তারকা নিক জোনাস। তবে তিনি শুধু পপ তারকাই নন, বলিউডের দেশি গার্ল প্রিয়ঙ্কা চোপড়াকে বিয়ে করার পর থেকেই তার একটি অন্য পরিচয়ও রয়েছে। তিনি হলেন 'ন্যাশনাল জিজু'।
নিক-প্রিয়ঙ্কার খুল্লামখুল্লা রোম্যান্স নিয়ে সর্বদাই সরগরম পেজ থ্রি-র পাতা। বি-টাউনই শুধু নয়, হলিউডেও বেশ পরিচিতি এই কাপল।
বর্তমানে নিজের চেয়ে বয়সে ১০ বছরের ছোট হলিউড পপ তারকা নিক জোনাসকে বিয়ে করে লস অ্যাঞ্জেলসে চুটিয়ে সংসার করছেন বলি অভিনেত্রী প্রিয়ঙ্কা চোপড়া।
বেশ কিছুদিন আগে জিকিউ ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নিজেদের বেডরুম সিক্রেট চরম গোপন সত্য প্রকাশ্যে এনেছিলেন নিক জোনাস। নিক-প্রিয়ঙ্কার এই বেডরুম কেচ্ছাই এখন নেটদুনিয়ার হটকেক।
নিক জানিয়েছেন, প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে সঙ্গমের সময় নিজের গান চালানো একেবারেই না-পসন্দ নিকের। নিকের এই স্বীকারোক্তিকে কেন্দ্র করেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে নেটদুনিয়ায়।
প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে সঙ্গমের সময়ে কোন ধরনের মিউজিক পছন্দ করেন নিক, সেই প্রসঙ্গে নিক সটান জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত মুহূর্তের সময় নিজের ভাল লাগা গান শুনতেই বেশি পছন্দ করেন নিক। তবে নিজের গান কখনওই সঙ্গমের সময় শোনেন না নিক।
তবে অন্য কেউ যদি নিজেদের রোম্যান্সের সময় নিকের গান চালায়, তাতে খুশি হবেন পপ তারকা, সেকথাও খোলসা করে বলেছেন নিক।
প্রিয়ঙ্কা আরও জানিয়েছেন, আমি যখন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠি, তখন নিক আমার মুখ দেখার জন্য জোর করে। আমি বলি একটু অপেক্ষা করতে। কারণ ঘুম থেকে উঠার পর মুখটা কিছুটা ঘেটে যায়। তবে নিক সেই মুখটাই দেখার জন্যই বারংবার জোর করে আমায়।
সাক্ষাৎকারে তিনি আরও জানিয়েছেন, নিক প্রিয়ঙ্কার এই মুখটা দেখতেই সবথেকে বেশি পছন্দ করে। নিকের মতে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে এমন সম্পর্ক থাক উচিত, যেখানে একে অপরকে বিনা বন্ধন ছাড়াই ভালবাসা যায়।
প্রিয়ঙ্কা জানিয়েছেন, আমাদের একটা নিয়ম আছে, আমরা একে অপরকে দেড় সপ্তাহের বেশি না দেখে থাকতে পারি না।নিজেদের কেরিয়ার সামলেও এটা মেনে চলার চেষ্টা করেন নিক-প্রিয়ঙ্কা। বিশ্বের যেখানেই থাকি না কেন দেখা করার অবশ্যই চেষ্টা করি।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।