শুক্রবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৫১৮ আশ্বিন, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

আন্তর্জাতিক

যুক্তরাষ্ট্র-ভারতসহ ১৩ দেশ থেকে অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম পাচ্ছে মিয়ানমার

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৭ জানুয়ারি ২০২৩, ১৭:৫৬

শেয়ার করুনঃ
যুক্তরাষ্ট্র-ভারতসহ ১৩ দেশ থেকে অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম পাচ্ছে মিয়ানমার
মিয়ানমার
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী দেশটির জনগণের বিরুদ্ধে ব্যবহারের জন্য বিপুল পরিমাণ সমরাস্ত্র তৈরি করছে এবং এজন্য তারা  অন্তত ১৩টি দেশ থেকে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের সরবরাহ পাচ্ছে, বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের কর্মকর্তারা। এই ১৩টি দেশের মধ্যে আছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, জাপান ও ফ্রান্স।

মিয়ানমারের ওপর পশ্চিমা দেশগুলোর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও দেশটি অব্যাহতভাবে অস্ত্র কিনতে পারছে, বা অস্ত্র তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় এসব সরঞ্জামের সরবরাহ পাচ্ছে বলে জাতিসংঘের এক রিপোর্টে বলা হয়।

আরও

ভূমধ্যসাগরে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ১৩ নৌযান আটক করল ইসরায়েল

ভূমধ্যসাগরে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ১৩ নৌযান আটক করল ইসরায়েল

রিপোর্টে বলা হয় ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের সেনা-অভ্যুত্থানের পর থেকেই মিয়ানমারে সহিংসতা চলছে, এবং দেশটির সামরিক বাহিনী তাদের বিরোধীদের ওপর নৃশংসতা চালানোর জন্য অভ্যন্তরীণভাবে উৎপাদিত অস্ত্র ব্যবহার করছে।

আরও

যুক্তরাষ্ট্রে বাজেট অচলাবস্থায় শাটডাউন শুরু

যুক্তরাষ্ট্রে বাজেট অচলাবস্থায় শাটডাউন শুরু

জাতিসংঘের  মিয়ানমার সংক্রান্ত বিশেষ উপদেষ্টা পরিষদের তৈরি এ রিপোর্টে বলা হয়, জাতিসংঘের বেশ কিছু সদস্য দেশ এখনো মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর কাছে অস্ত্র বিক্রি করছে।

“তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী দেশের ভেতরেই নানা ধরনের অস্ত্র তৈরি করতে পারছে, যা বেসামরিক জনগণের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হচ্ছে” – বলা হয় রিপোর্টে।   

অভ্যুত্থানের সময় সামরিক বাহিনী দেশটির নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে এবং অভ্যুত্থানবিরোধীরা এখন জাতিগত বিদ্রোহীদের সাথে হাত মিলিয়ে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলছে।

জাতিসংঘের রিপোর্টটিতে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করে বলা হয়, তারা মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীকে কাঁচামাল, প্রশিক্ষণ ও যন্ত্রপাতি সরবরাহ করছে এবং এর ফলে যে অস্ত্র উৎপাদিত হচ্ছে তা তাদের সীমান্ত রক্ষার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে না।

“মিয়ানমার কখনো  বিদেশিদের হাতে আক্রান্ত হয়নি, এবং তারা কোন অস্ত্র রপ্তানিও করে না” – বলেন রিপোর্টটির অন্যতম প্রণেতা এবং জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সাবেক  বিশেষ  র‍্যাপোর্টিয়ার ইয়াংগি লি, “১৯৫০ সাল থেকেই তারা নিজ দেশের মানুষের বিরুদ্ধে ব্যবহারের জন্য নিজেরাই অস্ত্র তৈরি করছে।“  

সরকারি পরিসংখ্যানে বলা হয়, অভ্যুত্থানের পর থেকে এ পর্যন্ত ২,৬০০-রও বেশি লোক সামরিক বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছে কিন্তু আসল সংখ্যা এর ১০ গুণ বেশি বলে মনে করা হয়।

মিয়ানমারের শাসকরা যেসব অস্ত্র তৈরি করছে তার মধ্যে আছে স্নাইপার রাইফেল, বিমান-বিধ্বংসী কামান, গ্রেনেড, বোমা, ল্যান্ডমাইন, এবং ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ-ব্যবস্থা।  ২০২১ সালের অভ্যুত্থানের পর বহু রকম নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং আন্তর্জাতিক বিচ্ছিন্নতা সত্ত্বেও এসব অস্ত্র উৎপাদন বন্ধ হয়নি।

এ রিপোর্টের প্রণেতারা সাবেক সৈন্যদের সাক্ষাতকার, ফাঁস হওয়া সামরিক দলিলপত্র ও ছবি, অস্ত্র কারখানার উপগ্রহ চিত্র থেকে পাওয়া তথ্য কাজে লাগিয়েছেন।

মিয়ানমারে তৈরি এসব  অস্ত্র যে অভ্যুত্থানের আগে থেকেই ব্যবহৃত হচ্ছিল তারও প্রমাণ পাওয়া গেছে ২০১৭ সালে তোলা বিভিন্ন ছবি থেকে।  সেসময় সংঘটিত ইন-দিন হত্যাকাণ্ড – যাতে মিয়ানমারের সৈন্যরা ১০ জন  নিরস্ত্র রোহিঙ্গা পুরুষকে হত্যা করে – সেখানেও মিয়ানমারে-তৈরি রাইফেল হাতে সৈন্যদের দেখা যাচ্ছে।

রিপোর্টটির প্রণেতাদের মধ্যে আরো আছেন মিয়ানমার সংক্রান্ত জাতিসংঘের স্বাধীন আন্তর্জাতিক ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশনের দু’জন সদস্য ক্রিস সিডোটি এবং মারজুকি দারুসমান।

ক্রিস সিডোটি বলেন, সম্প্রতি মিয়ানমারের সাগাইং অঞ্চলে এক গণহত্যার সময় একটি স্কুলের ওপর বোমা ও গোলাবর্ষণ করা হয় যাতে নিহতদের মধ্যে  বেশ কয়েকটি শিশু ছিল।

তিনি বলেন, সেখানে পাওয়া অস্ত্র  ও গুলির খোসা থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় যে এগুলো মিয়ানমারের অস্ত্র কারখানাগুলো থেকেই এসেছে।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

জাতিসংঘের কাউন্সিল বলছে, অস্ত্র তৈরির কিছু যন্ত্র অস্ট্রিয়া থেকে এসেছে বলে মনে করা হয়।  অস্ট্রিয়ার জিএফএম স্টেইর-এর তৈরির এসব যন্ত্র বন্দুকের নল তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয়।

এসব মেশিনের রক্ষণাবেক্ষণ দরকার হলে তা তাইওয়ান পাঠানো হয়, সেখানে জিএফএমের টেকনিশিয়ানরা গিয়ে তা মেরামত করেন এবং তার পর তা আবার মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়।

রিপোর্টে বলা হয়, এসব যন্ত্র যে  মিয়ানমোরের ভেতরে ব্যবহৃত হবে তা এই  টেকনিশিয়ানরা জানতেন কিনা তা স্পষ্ট নয়।  এ ব্যাপারে বিবিসি জিএফএম স্টেইরের কাছে মন্তব্য চাইলে তারা কোন জবাব দেয়নি।

রিপোর্টের প্রণেতারা বলছেন, তারা যা উদ্ধার করেছেন তা মিয়ানমারের অস্ত্র উৎপাদনের নেটওয়ার্কের খুব সামান্য একটি অংশ মাত্র, এবং এতে বেশ কয়েকটি দেশ  জড়িত।

মিয়ানমারের অস্ত্র তৈরির জন্য কাঁচামাল – যেমন তামা – সিঙ্গাপুর এবং চীন থেকে এসেছে বলে ধারণা  করা হয়।

বিভিন্ন ফিউজ ও বৈদ্যুতিক ডেটোনেটরের মত গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম এসেছে ভারত ও রাশিয়ার কিছু কোম্পানি থেকে।  জাহাজ চলাচলের রেকর্ড  এবং সাবেক সামরিক সূত্রের সাক্ষাতকার থেকে এসব জানা গেছে।

বলা হয়, মিয়ানমারের অস্ত্র কারখানাগুলোর ভারী যন্ত্রপাতি এসেছে জার্মানি, জাপান, ইউক্রেন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। আর মেশিন চালানোর সফটওয়্যারগুলোর উৎস হচ্ছে ইসরায়েল ও ফ্রান্স - এমনটাই ধারণা করা হয়।  

জাতিসংঘের রিপোর্টটি বলছে, মনে করা হয় যে এসব লেনদেনের “ট্রানজিট হাব” হচ্ছে সিঙ্গাপুর। মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী এবং বিদেশী সরবরাহকারী – এ দুই পক্ষের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করে সিঙ্গাপুরের কিছু কোম্পানি।

গত কয়েক দশক ধরে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর ওপর বিভিন্ন রকম আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে কিন্তু তাতে তাদের অস্ত্র উৎপাদন বন্ধ হয়নি।

দেশটিতে অস্ত্র কারখানার সংখ্যাও বাড়ছে। ১৯৮৮ সালে সেখানে কারখানার সংখ্যা ছিল প্রায় ৬টি, কিন্তু এখন তা বেড়ে ২৫টির মত হয়েছে।  

ক্রিস সিডোটি বলছেন, “আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞায় খুব বেশি কাজ হয়নি, এসব নিষেধাজ্ঞা নিরাপত্তা পরিষদ বলবৎ করেনি - করেছে বিভিন্ন দেশ ।"

"অনেক কোম্পানিই  এ জন্য  নিষেধাজ্ঞা আরোপ না-করা দেশের কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে বা স্থানীয় মধ্যস্থতাকারী ব্যবহার করে   বেশ সহজেই এসব নিষেধাজ্ঞা এড়াতে পেরেছে।“

এখন পর্যন্ত মনে করা হয় যে মিয়ানমার অন্য কোন দেশে অস্ত্র রপ্তানি করছে না।

তবে ২০১৯ সালে থাইল্যান্ডের একটি ’অস্ত্র বাণিজ্য মেলায়’ মিয়ানমারের তৈরি বুলেট, বোমা এবং গ্রেনেড লঞ্চার প্রদর্শিত হতে দেখা গেছে।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

সর্বশেষ সংবাদ

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান: হঠাৎ গাড়ি পার্কিং বন্ধে বিপাকে পর্যটকরা

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান: হঠাৎ গাড়ি পার্কিং বন্ধে বিপাকে পর্যটকরা

খাগড়াছড়িতে শারদীয় দুর্গাপূজার মহোৎসব সম্পন্ন

খাগড়াছড়িতে শারদীয় দুর্গাপূজার মহোৎসব সম্পন্ন

মহাকাশেই হতে পারে বিয়ে আনা দে আরমাস'-টম ক্রুজের

মহাকাশেই হতে পারে বিয়ে আনা দে আরমাস'-টম ক্রুজের

ইসরাইলের হাতে আটকে গেলো গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ৩৯ জাহাজ

ইসরাইলের হাতে আটকে গেলো গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ৩৯ জাহাজ

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

দুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১২৯ রানে গুটিয়ে দিল টাইগ্রেসরা

জনপ্রিয় সংবাদ

হঠাৎ যুক্তরাষ্ট্রে শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের জরুরি সমাবেশ

হঠাৎ যুক্তরাষ্ট্রে শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের জরুরি সমাবেশ

নির্বাচন না হলে দেশে ফের ফ্যাসিবাদ কায়েম হবে-গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

নির্বাচন না হলে দেশে ফের ফ্যাসিবাদ কায়েম হবে-গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

শেখ হাসিনার সঙ্গে যোগাযোগ ঠেকাতে টেলিগ্রাম ও বোটিম বন্ধ!

শেখ হাসিনার সঙ্গে যোগাযোগ ঠেকাতে টেলিগ্রাম ও বোটিম বন্ধ!

নির্বাচনে নীলনকশা জাতির জন্য দুর্ভাগ্যজনক-রিজভী

নির্বাচনে নীলনকশা জাতির জন্য দুর্ভাগ্যজনক-রিজভী

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

সাত জেলায় বন্যার পূর্বাভাস, বাড়ছে নদীর পানি

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

ইসরাইলের হাতে আটকে গেলো গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ৩৯ জাহাজ

ইসরাইলের হাতে আটকে গেলো গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ৩৯ জাহাজ

গাজায় ত্রাণবাহী জাহাজ নিয়ে যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার অধিকাংশ নৌযানকে আটক করেছে ইসরাইল। আয়োজকদের বরাত দিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম জানিয়েছে, অন্তত ৩৯টি জাহাজ আটক করা হয়েছে এবং এতে থাকা অন্তত ৩১৭ জন কর্মীকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আটক হওয়া কর্মীদের সবাই নিরাপদে আছেন এবং প্রাথমিকভাবে তাদের আশদোদ বন্দরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখান থেকে প্রক্রিয়া শেষে ইউরোপে ফেরত পাঠানো হবে।

গাজার পথে এখনও এগোচ্ছে চার মানবিক জাহাজ

গাজার পথে এখনও এগোচ্ছে চার মানবিক জাহাজ

গাজামুখী মানবিক সহায়তা বহর গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি নৌ-কমান্ডোদের অভিযানে শত শত কর্মী আটক হয়েছেন। আটক হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে আছেন সুপরিচিত পরিবেশ আন্দোলনকর্মী গ্রেটা থানবার্গ এবং দক্ষিণ আফ্রিকার জাতির জনক নেলসন ম্যান্ডেলার নাতি মান্ডলা ম্যান্ডেলা। বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো এই খবর নিশ্চিত করেছে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, নৌ-কমান্ডোরা ফ্লোটিলার ৪৪টি জাহাজের মধ্যে প্রায় ৪০টিতে উঠে পড়ে। তারা জিপিএস সিগন্যাল বন্ধ করে

গ্লোবাল ফ্লোটিলায় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রুহি লোরেন আখতার

গ্লোবাল ফ্লোটিলায় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রুহি লোরেন আখতার

ইসরায়েলি অবরোধ ভেঙে গাজার জনগণের জন্য মানবিক সহায়তা পৌঁছে দিতে সমুদ্রপথে যাত্রা করেছে ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’। এই অভিযানে যোগ দিয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ মানবাধিকারকর্মী ও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ রুহি লোরেন আখতার। তিনি ইংল্যান্ডের নর্থাম্বারল্যান্ডের মোরপেথে জন্মগ্রহণ করেন এবং বর্তমানে মানবিক কর্মকাণ্ডের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিতি অর্জন করেছেন। রুহি লোরেন আখতার গত ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে এ অভিযানের সঙ্গে যুক্ত আছেন। বুধবার ১ অক্টোবর সামাজিক

গাজামুখী ফ্লোটিলা আটক, উদ্বেগে যুক্তরাজ্য

গাজামুখী ফ্লোটিলা আটক, উদ্বেগে যুক্তরাজ্য

গাজামুখী সামুদ ফ্লোটিলা আটক নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্য। ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, গাজার ভয়াবহ মানবিক সংকট নিরসনে ইসরায়েলকে অবিলম্বে দায়িত্ব নিতে হবে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানায়, লন্ডন পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং সংশ্লিষ্ট ব্রিটিশ নাগরিকদের পরিবারের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ বজায় রেখেছে। বিবৃতিতে ব্রিটিশ ফরেইন অফিস জানায়, এই সংকট যেন নিরাপদে সমাধান হয় তা ইসরায়েলকে স্পষ্টভাবে জানানো হয়েছে। পাশাপাশি

ভূমধ্যসাগরে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ১৩ নৌযান আটক করল ইসরায়েল

ভূমধ্যসাগরে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ১৩ নৌযান আটক করল ইসরায়েল

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপকূলে যাওয়ার পথে আন্তর্জাতিক মানবিক সহায়তা বহর গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ১৩টি নৌযান অবৈধভাবে আটক করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। আল জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার সকালে এই অভিযানে ৩৭টি দেশের দুই শতাধিক অধিকারকর্মীকে আটক করে নিজেদের বন্দরে নিয়ে গেছে দখলদার বাহিনী। সংগঠনের মুখপাত্র সাইফ আবু কেশেক জানিয়েছেন, আটক হওয়া যাত্রীদের মধ্যে স্পেনের ৩০ জন, ইতালির ২২ জন, তুরস্কের ২১ জন এবং