প্রকাশ: ৮ জুন ২০২১, ১৬:৩৬
আফ্রিকার দেশ নাইজেরিয়ার উত্তরাঞ্চলে একটি মসজিদে সশস্ত্র হামলার ঘটনা ঘটেছে, যেখানে কমপক্ষে ২৭ জন মুসল্লি নিহত এবং আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন। এই হামলা মঙ্গলবার ভোর ৪টার দিকে কাটসিনা রাজ্যের মালুমফাশি এলাকার উঙ্গুয়ান মানতাউ গ্রামে ঘটে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ফজরের নামাজের জন্য মসজিদে জড়ো মুসল্লিদের ওপর বন্দুকধারীরা গুলি চালায়। হামলার সময় মুসল্লিরা প্রার্থনার মধ্যে ছিলেন, ফলে হতাহতের সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। আহতদের
আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ হেরাতে মর্মান্তিক এক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭১ জন। নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু রয়েছে। মঙ্গলবার হেরাতের গুজারা শহরে এই ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে বলে স্থানীয় প্রশাসন নিশ্চিত করেছে। প্রাদেশিক সরকারের মুখপাত্র আহমাদুল্লাহ মুত্তাকি জানান, ইরান থেকে ফেরত আসা আফগান যাত্রীবাহী বাসটি পথে একটি ট্রাক ও মোটরসাইকেলের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষ এতটাই ভয়াবহ ছিল যে বাসটিতে
দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়ার প্রেক্ষিতে উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন পারমাণবিক কর্মসূচি বৃদ্ধি করার হুমকি দিয়েছেন। মঙ্গলবার আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নৌবাহিনীর একটি জাহাজ পরিদর্শনের সময় কিম এই মন্তব্য করেন। তিনি দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক মহড়াকে যুদ্ধ উস্কে দেওয়ার স্পষ্ট প্রকাশ হিসেবে অভিহিত করেছেন। উল্লেখযোগ্য, দক্ষিণ কোরিয়ায় এই সপ্তাহে বার্ষিক উলচি ফ্রিডম শিল্ড মহড়া শুরু হয়েছে।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত হামলায় প্রতিদিনই বাড়ছে নিহতের সংখ্যা। সর্বশেষ হামলায় আরও কমপক্ষে ৬০ জন প্রাণ হারিয়েছেন। ফলে এখন পর্যন্ত মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬২ হাজার চারজন। আনাদোলু বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই হামলায় প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ নিহত হচ্ছেন। শুধু গত ২৪ ঘণ্টাতেই ৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আহত হয়েছেন আরও ৩৪৪ জন। এ
ইসরাইলের বাজান রিফাইনারিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় তিনজন নিহত হওয়ার ঘটনা প্রকাশ করেছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম। বার্তা সংস্থা মেহেরের প্রতিবেদনে জানা যায়, গত ১৭ জুন ভোরের আগে ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রটি রিফাইনারির একটি কক্ষে আঘাত হানে। এতে তিনজন ধ্বংসস্তূপ ও আগুনের মধ্যে আটকা পড়ে প্রাণ হারান। হিব্রু দৈনিক ইসরাইল হায়োম জানিয়েছে, হামলায় রিফাইনারির জ্বালানি স্থাপনা ও আলোকসজ্জা ব্যবস্থা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাজান কর্তৃপক্ষ এক ঘোষণায়