প্রকাশ: ৮ জুন ২০২১, ১৬:৩৬
সোমবার (১৯ মে) এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস জানিয়েছে, আমদানির নথিপত্রে অনিয়মের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেস, সান ফ্রান্সিসকো ও আটলান্টা বিমানবন্দরে এলামেন্তিতে পাঠানো ভারতের অন্তত ১৫টি আমের চালান বাতিল করা হয়েছে। রপ্তানিকারীরা জানাচ্ছেন, আমগুলোর পচন বা পুনঃরপ্তানির বিবেচনায় তারা প্রায় ৫ লাখ ডলার ক্ষতির মুখে পড়তে পারেন। অনেকেই আয়ত্তে থাকা ডকুমেন্টেশনের অভাবের কারণে আম ফেলে আসার সিদ্ধান্ত নিয়ে ভাবছেন। সূত্র বলছে, এসব
গাজা উপত্যকায় আবারও বেড়েছে ইসরাইলি হামলার তীব্রতা। ১৮ মে, রোববার দিনভর অভিযান চালিয়ে ইসরাইলি বাহিনী অন্তত ১৫১ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা জানায়, এই প্রাণহানির খবর নিশ্চিত করেছে স্থানীয় চিকিৎসা সূত্র। নিহতদের মধ্যে বেশিরভাগই গাজা সিটি ও উপত্যকার উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দা। চিকিৎসা সূত্র জানিয়েছে, ইসরাইলের একতরফা বিমান ও স্থল অভিযানে প্রাণ গেছে অসংখ্য নিরীহ মানুষের। শিশু ও নারীসহ বহু অসহায়
টানা কয়েক সপ্তাহের হামলা-পাল্টা হামলার পর অবশেষে যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছেছে ভারত ও পাকিস্তান। এই যুদ্ধবিরতি সীমান্ত এলাকায় আংশিক শান্তি ফিরিয়ে আনলেও এর ভয়াবহ চিহ্ন এখনো স্পষ্ট জম্মু-কাশ্মিরের গ্রামে গ্রামে। পাকিস্তানি হামলায় ভারতের নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর ধ্বংস হয়ে গেছে ১০ হাজারেরও বেশি বসতঘর। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শতাধিক গ্রাম, বিশেষ করে পুঞ্চ, কুপওয়ারা, বারামুলা ও রাজৌরি জেলায়। এসব জায়গার অধিকাংশ পরিবার এখন গৃহহীন। বিশেষ করে পুঞ্চ জেলার
গাজা উপত্যকায় একের পর এক বোমা হামলার পর এবার ‘ব্যাপক’ স্থল অভিযানে নেমেছে দখলদার ইসরায়েল। রোববার ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গাজা উপত্যকার উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে একযোগে স্থল হামলা চালানো হচ্ছে। তারা এটিকে ‘অপারেশন গিডিয়ন চ্যারট’-এর অংশ হিসেবে উল্লেখ করেছে। ইসরায়েলের দক্ষিণ কমান্ড ও রিজার্ভ বাহিনী এই অভিযানে অংশ নিচ্ছে। এই হামলার উদ্দেশ্য হামাসের শক্তি ভেঙে দেওয়া বলে দাবি
পাকিস্তান ও ভারতের সাম্প্রতিক সীমান্ত উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর চালানো ‘অপারেশন বুনিয়ান-উম-মারসুস’ আন্তর্জাতিক মহলে প্রশংসা কুড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী দৈনিক দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস এই সামরিক অভিযানকে একটি “বিশেষ সাফল্য” হিসেবে উল্লেখ করে বিস্তারিত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই অভিযানের মাধ্যমে পাকিস্তান শুধু একটি প্রতিক্রিয়া জানিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, বরং তারা যুদ্ধের কৌশলগত দিক থেকে শক্ত অবস্থান নিয়ে