মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫২৫ ভাদ্র, ১৪৩২
logo
ENকনভার্টার
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
    • বিশ্বকাপ
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
    • আইন-আদালত
    • সাহিত্য
    • প্রবাস জীবন
    • কৃষি
    • বাংলাদেশে করোনা
    • গনমাধ্যম
    • আবহাওয়া
    • জাতীয় সংসদ নির্বাচন
    • ভাইরাল টপিক
    • অর্থনীতি
    • ব্যবসা ও বাণিজ্য
    • বিজ্ঞান-প্রযুক্তি
    • অপরাধ
    • স্বাস্থ্য
    • ধর্ম
    • বন্যা পরিস্থিতি
    • জনদুর্ভোগ
    • প্রতিবেশী
    • পর্যটন
    • মজার খবর
    • শিক্ষা
    • শেয়ার বাজার
    • চাকুরী
    • লাইফস্টাইল
অনুসন্ধান
logo
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • সম্পাদকীয়
  • খেলাধুলা
  • বাংলাদেশ
  • বিবিধ খবর
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • অন্যান্য
  • অনুসন্ধান করুন
  • সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা
Logo

সম্পাদক : মোঃ শওকত হায়দার (জিকো)

প্রকাশক : ইনিউজ৭১ মিডিয়া লিমিটেড

হাউজ: নাম্বার ৫৫ , দ্বিতীয় তলা, রোড নাম্বার ৬/এ , সেক্টর - ১২ উত্তরা, ঢাকা - ১২৩০ ।

ফোন: +880 258 053 897, ইমেইল: [email protected] , [email protected]

গোপনীয়তার নীতি

ব্যবহারের শর্তাবলি

যোগাযোগ

আমাদের সম্পর্কে

আমরা

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

স্বত্ব © ইনিউজ৭১.কম

ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।

আন্তর্জাতিক

৭ কারণে বাজিমাত মমতার

Ziaul Hoque
জিয়াউল হক, নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩ মে ২০২১, ১৪:১৮

শেয়ার করুনঃ
৭ কারণে বাজিমাত মমতার
বাজিমাত
https://enews71.com/storage/ads/01JR36BQSKCPE69WB8Z3TARXE3.jpg

সোশ্যাল মিডিয়াতে আমরা

https://enews71.com/storage/ads/01JR3CX28Y9BM01PRE4TXCNDWF.jpg

ভারতের পশ্চিমবঙ্গে মমতার জয়-জয়কার। পশ্চিমবঙ্গ নিজের মেয়েকেই চায়। রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল অন্তত সেকথাই বলছে। নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহ, জেপি নাড্ডা, যোগী আদিত্যনাথ, শিবরাজ সিং চৌহান, বিপ্লব দেব ছাড়াও বিভিন্ন রাজ্যের একাধিক তারকা প্রচারক এনেও বাংলায় তৃণমূলের ভোট ব্যাংকে থাবা বসাতে পারল না বিজেপি। ভাঙা পায়েই ‘খেলা’ দেখালেন মুখ্যমন্ত্রী। 

অমিত শাহ যেখানে বুক বাজিয়ে দাবি করছিলেন দু’শোর বেশি আসন নিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় আসবে, সেখানে বিজেপির ঝুলিতে এল সাকুল্যে ৭৫টি আসন। অন্যদিকে, ২০১৬ সালের আসন সংখ্যার রেকর্ডও পেরিয়ে গেল তৃণমূল। নজির গড়ে বাংলার শাসকদল ভোট পেল ৪৮ শতাংশের বেশি। কিন্তু কোন ম্যাজিকে? চলুন আলোচনা করা যাক।

আরও

জেনারেশন জির বিক্ষোভে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ করে পালালেন

জেনারেশন জির বিক্ষোভে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ করে পালালেন

 

১। ব্র্যান্ড মমতা: রাজ্যের ২৯৪ আসনে তিনিই প্রার্থী। ২০১৬ নির্বাচনের মতোই ভোটের আগে ঘোষণা করেছিলেন তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আসলে স্থানীয় স্তরে অনেক প্রার্থীর বিরুদ্ধেই প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা কাজ করছিল। ছিল দুর্নীতির অভিযোগও।

আরও

জেরুজালেমে বাসে গুলি, নিহত ৫ আহত ২২

জেরুজালেমে বাসে গুলি, নিহত ৫ আহত ২২

স্থানীয় নেতাদের সেই ভাবমূর্তি আড়াল করতে নিজের ভাবমূর্তিকেই বাজি ধরেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাছাড়া, বঙ্গ রাজনীতিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি ব্র্যান্ডের নাম। বিজেপি তার সমকক্ষ কাউকে দাঁড় করাতে পারেনি। ভোটের চূড়ান্ত ফলাফলে সেই ব্র্যান্ড মমতা এবং বিজেপির মুখের অভাবই প্রতিফলিত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

২। মেরুকরণ: অতি বেশি হিন্দুত্ব ডুবিয়ে দিল গেরুয়াকে। নতুন প্রজন্মকে কাছে টানতে পারলেও ৪৫ ঊর্ধ্বের ভোটরদের কাছে টানতে ব্যর্থ বিজেপির উগ্র হিন্দুত্ব। উল্টে ‘সাম্প্রদায়িকতা’র বিরোধিতায় একজোট করে তথাকথিত ‘রাজনীতি সচেতন’ ভোটারদের।

মোদি-শাহ-যোগীদের প্রচার, মমতাকে বেগম বলে কটাক্ষ, এসব চটকদারিতে কিছু ভোটারকে একত্রিত করতে পারলেও যে যে এলাকায় সংখ্যালঘুর সংখ্যা কম, সেখানে মেরুকরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে বিজেপি। বরং বিজেপির আগ্রাসী প্রচার অস্তিত্ব রক্ষার খাতিরে একজোট করেছে সংখ্যালঘুদের।

৩। বাঙালি-অবাঙালি: রাজ্যে তৃণমূলের বিপুল জয়ের নেপথ্যে অবশ্যই কাজ করেছে পিকে স্যারের নিখুঁত পরিকল্পনা। ভোটপ্রচারের একেবারে শুরু থেকেই এই নির্বাচনকে বাঙালি বনাম বহিরাগতদের লড়াই হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছিল তৃণমূল।

বহিরাগত ইস্যু তুলে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রভাব কার্যত নস্যাৎ করে দিয়েছিলেন ‘পিকে স্যার’। সেই সঙ্গে ‘বাংলা নিজের মেয়েকেই চায়’ স্লোগান তুলে বাঙালি অস্মিতাকেও জাগিয়ে তুললেন পিকে। প্রশান্তের সব পরিকল্পনা যে সফল হয়েছে, দিনের শেষে ফলাফলে তা প্রমাণিত হল।

৪। দুয়ারে সরকার: লোকসভার হতাশাজনক ফলের পর বিমর্ষ হয়ে পড়েছিলেন তৃণমূল কর্মীরা। দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় নেতাদের প্রতি বহু ক্ষোভ জমে ছিল সাধারণ মানুষের মনে। সেখান থেকে ‘খেলা’ ঘোরান প্রশান্ত কিশোর। তৃণমূলস্তরে সমীক্ষা, স্থানীয় ইস্যু নিয়ে কাজ এবং সেইমতো রণকৌশল তৈরি করা।

https://enews71.com/storage/ads/01JQ184AJV9F0T856X9BBSG85X.gif

কেন্দ্র ধরে ধরে সাধারণ মানুষের সমস্যা মমতার কান পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়াটাই ছিল তার আসল উদ্দেশ্য। ‘দিদিকে বলো’, ‘দুয়ারে সরকার’, ‘পাড়ায় সমাধানে’র মতো কর্মসূচির মাধ্যমে সেটা সফলভাবে করতে পেরছেন পিকে। বিশেষ করে দুয়ারে সরকার কর্মসূচি তৃণমূলস্তরে অভূতপূর্ণ সাড়া ফেলেছে। এই কর্মসূচির মাধ্যমেই প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা অনেকাংশে আটকে দিতে পেরেছে তৃণমূল।

৫। নারী ভোট: দুয়ারে সরকারে মহিলাদের প্রাধান্য, নারীদের হাত খরচের টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি, কন্যাশ্রী, রূপশ্রী। রাজ্যের নারীদের ক্ষমতায়নে একের পর এক কর্মসূচি নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রায় সমস্ত নির্বাচনী জনসভাতেই ‘মা-বোনেদের’ কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করেছেন মমতা, যা মন জিতেছে বাংলার মায়েদের।

তাছাড়া তৃণমূলের নির্বাচনী প্রচারের মূল স্লোগান, ‘বাংলা নিজের মেয়েকেই চায়’। মমতার এই ঘরের মেয়ে ভাবমূর্তি আরও কাছে টেনেছে বাংলার মেয়েদের। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন,নারী ভোটাররা বিজেপির থেকে অনেক বেশি পছন্দ করেছেন মমতাকেই।

৬। বাম-কংগ্রেস ভোট: রাজ্যে মূলত মেরুকরণের ভোট হওয়ায় তৃতীয় বিকল্পের কথা মানুষ ভাবেনি। বিজেপিকে আটকাতে বাম এবং কংগ্রেসের তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ ভোটাররা সেরা বিকল্প হিসেবে বেছে নিয়েছেন তৃণমূলকেই।

কংগ্রেসের ভোট প্রায় পুরোপুরি তৃণমূলে চলে গিয়েছে। বাম এবং কংগ্রেসের জোটকে ২০১৬ সালেই প্রত্যাখ্যান করেছিল মানুষ। আইএসএফ যোগ হওয়ায় প্রত্যাখ্যানের মাত্রাটা বেড়েছে বই কমেনি। বাম-কংগ্রেসের ভোটের বেশিরভাগটাই গিয়েছে তৃণমূলের ভোটবাক্সে। আর সেটা বিজেপিকে আটকানোর স্বার্থেই।

৭। করোনা মোকাবিলা: রাজ্যের নির্বাচনের শেষ দুই রাউন্ডে ফ্যাক্টর হয়ে উঠেছিল করোনা। হঠাৎ করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় নির্বাচন কমিশন, তথা বিজেপিকে কাঠগড়ায় তুলতে পেরেছিলেন মমতা।

তাছাড়া, গোটা দেশে করোনা মোকাবিলায় অব্যবস্থা, ভ্যাকসিন সংকট, অক্সিজেনের অভাবে মৃত্যুর জন্য কোথাও না কোথাও কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে দায়ী করেছে বাংলার মানুষ। পেট্রল-ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি, গ্যাসের দামও বিরুদ্ধে গিয়েছে বিজেপির। আর এসবই পক্ষে গিয়েছে তৃণমূলের।

 

কারণ যাই হোক ভোটের ফলাফল বলছে, বাজিমাত করেছেন পশ্চিমবাংলার মেয়েই। এই ফলাফল প্রমাণ করে দিয়েছে শুধু হিন্দুত্বের ধুঁয়া তুলে বাংলার নির্বাচনে জেতা যায় না। বাংলায় জিততে বাস্তবমুখী ইস্যু এবং গণআন্দোলনের ইতিহাস চায়। এই ফলাফল যে জাতীয় রাজনীতিতে মমতার গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দিল সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

জনপ্রিয় সংবাদ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের আসনের চূড়ান্ত সীমানা প্রকাশ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের আসনের চূড়ান্ত সীমানা প্রকাশ

নির্বাচন সহায়তায় বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ালো জাতিসংঘ

নির্বাচন সহায়তায় বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ালো জাতিসংঘ

শ্রীমঙ্গলে কৃষকলীগ নেতার ভাইয়ের নেতৃত্বে ব্যবসায়ীর ওপর হামলা

শ্রীমঙ্গলে কৃষকলীগ নেতার ভাইয়ের নেতৃত্বে ব্যবসায়ীর ওপর হামলা

"ইনিউজ৭১"-এ সংবাদ প্রকাশ- পদ্মায় অভিযানে পুলিশ, বিপুল জাল জব্দ

"ইনিউজ৭১"-এ সংবাদ প্রকাশ- পদ্মায় অভিযানে পুলিশ, বিপুল জাল জব্দ

কোম্পানীগঞ্জে চেক প্রতারণায় মামলায় সাবেক ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার

কোম্পানীগঞ্জে চেক প্রতারণায় মামলায় সাবেক ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার

সর্বশেষ সংবাদ

আদালত ভবনের দোতলা থেকে লাফ দিয়ে হত্যা মামলার আসামি আটক

আদালত ভবনের দোতলা থেকে লাফ দিয়ে হত্যা মামলার আসামি আটক

ঢাবিতে ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ সম্পন্ন

ঢাবিতে ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ সম্পন্ন

ডাকসু নির্বাচনে সংবাদ সংগ্রহকালে সাংবাদিক তরিকুল শিবলীর মৃত্যু

ডাকসু নির্বাচনে সংবাদ সংগ্রহকালে সাংবাদিক তরিকুল শিবলীর মৃত্যু

পাকুয়াখালী হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে খাগড়াছড়িতে নাগরিক পরিষদের বিক্ষোভ

পাকুয়াখালী হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে খাগড়াছড়িতে নাগরিক পরিষদের বিক্ষোভ

বান্দাইখাড়া ডিগ্রি কলেজে দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত দাবি

বান্দাইখাড়া ডিগ্রি কলেজে দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত দাবি

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

নেপালে মন্ত্রীদের বাসভবনে আগুণ দিচ্ছে জনতা,পালচ্ছেন মন্ত্রীরা!

নেপালে মন্ত্রীদের বাসভবনে আগুণ দিচ্ছে জনতা,পালচ্ছেন মন্ত্রীরা!

নেপালে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ সহিংস রূপ নেওয়ায় সরকারি মন্ত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছে। রাজধানী কাঠমান্ডু ও আশপাশের এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ায় হেলিকপ্টারে করে মন্ত্রী ও জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের বাসভবন থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সংসদ ভবন রক্ষায় সেনা মোতায়েন করা হয়েছে এবং উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সামরিক ব্যারাকে নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে। মঙ্গলবার কাঠমান্ডুর ভৈসেপাটি এলাকায় বিক্ষুব্ধ জনতা মন্ত্রী

জেনারেশন জির বিক্ষোভে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ করে পালালেন

জেনারেশন জির বিক্ষোভে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ করে পালালেন

নেপালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষেধাজ্ঞা ও দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনের জেরে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের ঘটনা ঘটেছে। কেপি শর্মা অলি মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) পদত্যাগপত্র জমা দেন। বিবিসি জানায়, এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, বর্তমান সংকটের সাংবিধানিক সমাধানের পথ প্রশস্ত করতেই তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর আগে সোমবার রাজধানী কাঠমান্ডুসহ বিভিন্ন শহরে তীব্র বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে পরিস্থিতি চরমে ওঠে। কারফিউ অমান্য

গাজায় তীব্র লড়াইয়ে আরও চার ইসরায়েলি সেনা নিহত

গাজায় তীব্র লড়াইয়ে আরও চার ইসরায়েলি সেনা নিহত

গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চলে নতুন করে তীব্র সংঘর্ষের ঘটনায় আরও চারজন ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছে। সোমবার দেশটির সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। নিহত সেনারা সবাই ৪০১তম সাঁজোয়া ব্রিগেডের ৫২তম ব্যাটালিয়নের সদস্য ছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে গাজায় চলমান সংঘর্ষে এ ব্যাটালিয়ন বারবার হামলার মুখে পড়ছে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ইয়েদিওথ আহরোনোথ জানিয়েছে, গাজা সিটির একটি সুরক্ষিত সামরিক অবস্থানে হামাসের আকস্মিক আক্রমণে এ হতাহতের ঘটনা

সহিংস বিক্ষোভে পদত্যাগ করলেন নেপালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

সহিংস বিক্ষোভে পদত্যাগ করলেন নেপালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

দেশজুড়ে সহিংস বিক্ষোভ ও প্রাণহানির ঘটনায় নৈতিক দায় স্বীকার করে পদত্যাগ করেছেন নেপালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রমেশ লেখক। সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানী কাঠমান্ডুর বালুয়াটারে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে মন্ত্রিসভার জরুরি বৈঠকে তিনি প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন। কাঠমান্ডু পোস্টের খবরে জানা গেছে, সোমবার দিনভর সহিংসতায় রাজধানীতে ১৭ জন, ইতাহারিতে ২ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ৪০০ জন। আন্দোলনে হতাহতের এই ঘটনায় নৈতিক

নেপালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষেধাজ্ঞা ও দেখা মাত্র গুলির নির্দেশ!

নেপালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষেধাজ্ঞা ও দেখা মাত্র গুলির নির্দেশ!

নেপালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞা আর দীর্ঘদিনের দুর্নীতি ও রাজনৈতিক অসন্তোষের কারণে তরুণদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। শুক্রবার হাজার হাজার বিক্ষোভকারী কাঠমান্ডুর পার্লামেন্ট ভবনের দিকে এগিয়ে গিয়ে তাণ্ডব চালায়। তারা সড়ক অবরোধ, রাস্তায় জ্বালানী পোড়ানো এবং সরকারি ভবনে ভাঙচুরসহ বিভিন্ন সহিংস কার্যকলাপে লিপ্ত হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমন করতে কাঠমান্ডুর বিভিন্ন এলাকায় কারফিউ ঘোষণা করেছে। সঙ্গে সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের দেখামাত্র গুলি করার নির্দেশ