প্রকাশ: ১৬ অক্টোবর ২০১৯, ০:৫২
দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ কমলেও মৃত্যুর মিছিল থামছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০১ জনে। একই সময়ে নতুন করে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪২১ জন রোগী। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো দৈনিক ডেঙ্গু পরিস্থিতি প্রতিবেদনে এই
সারা দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ফের অবনতি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে ৪৯০ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পাঠানো প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ভর্তি হওয়া
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি আবারও জটিল আকার ধারণ করেছে। শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত মাত্র ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ৭৭৮ জন রোগী। রোববার (২২ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পাঠানো দৈনিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। বিজ্ঞপ্তিতে
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ৭৮৮ জন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত প্রাপ্ত এই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে বুধবার (১৯ নভেম্বর) হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিভাগ হিসাবে বরিশালে ৮৭ জন, চট্টগ্রামে
রাজধানীসহ সারা দেশে ডেঙ্গু জ্বর ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। প্রতি বছর মৌসুমি রোগ হিসেবে দেখা দিলেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ডেঙ্গু সারা বছর ব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন, সিটি করপোরেশন এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সমন্বিত উদ্যোগের ঘাটতি রয়েছে। ফলে পরিস্থিতি ধীরে ধীরে মহামারির দিকে যাচ্ছে। সাধারণত বর্ষা মৌসুমে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা যেতো। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে শুষ্ক মৌসুমেও রোগীর