জাতীয় শোক দিবস-২০২৩ উপলক্ষে আজ (২০ আগস্ট-২০২৩, রবিবার) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির আয়োজনে কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের পূর্বাপর: ন্যায় বিচারের স্বরূপ সন্ধান’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোঃ আইনুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক এবং ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ।
আলোচনা সভাটি সঞ্চালনা করেন ড. নাফিস আহমদ ও ড. নিবেদিতা রায়। সভা শেষে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোঃ আবুল হোসেন।
আলোচনা সভায় ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের পূর্বাপর: ন্যায় বিচারের স্বরূপ সন্ধান’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এস এম মাসুম বিল্লাহ এবং প্রবন্ধের উপর মূল আলোচক হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন ইতিহাস বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মুর্শিদা বিনতে রহমান।
আলোচনা সভার শুরুতে ১৫’ আগস্টে নিহতদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আবুল কালাম মোঃ লুৎফর রহমান।
এসময় বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যানবৃন্দ, প্রক্টর, শিক্ষক, কর্মকর্তা, সাংবাদিক প্রতিনিধিবৃন্দ ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।ঝালকাঠি প্রানী সম্পদের আসবাবপত্র
মো. নাঈম হাসান ঈমন
ঝালকাঠি প্রতিনিধি: কোনরকম নিলাম ছাড়াই ঝালকাঠি প্রাণী সম্পদ বিভাগের জেলা কার্যালয়ের পুরাতন আসবাব পত্র ও সরঞ্জাম বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে।
রবিবার (২০ আগষ্ট) বিকেল ৩টায় সরেজমিন প্রাণী সম্পদ কার্যলয়ে গিয়ে দেখা যায় অফিসের সব পুরাতন মালামাল ভ্যান গাড়িতে তোলা কোনরুপ নিলাম ও উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই এ মালামাল বিক্রি করে দেওয়া হয়। খবর পেয়ে সংবাদ কর্মীরা সেখানে উপস্থিত হলে মালামাল রেখে ক্রেতা সটকে পরে।
ক্রেতা মো. লিটন জানান, তিনি প্রাণী সম্পদ বিভাগের জেলা কার্যালয়ের পুরাতন আসবাব পত্র ও সরঞ্জাম ক্রয় করেছেন। মালামালের মধ্যে রয়েছে কলাপসিবল গেট, ৭টা ফ্রীজ, ও ৪৬ টাকা দরে ৯০ কেজি জানালার গ্রীলসহ পুরতান অফিস সামগ্রী।
একটি সুত্র জানিয়েছে, জেলা প্রাণী সম্পদ হাসপাতালের নাইট গার্ড হাফিজ ও এ্যনিমেল এটেনডেন্ট মশিউর এসব মালামাল বিক্রী করেছে। তবে অফিস কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করেই তিনি এ কাজ করছেন বলে অফিসের একাধিক কর্মচারী জানিয়েছেন।
এ অফিসের নাইট গার্ড হাফিজ বলেন, ৭টা ফ্রীজ ৩ হাজার ও ৪০ টাকা দরে ৫৫ কেজি লোহার দাম বলছে। তখন আমাদের অফিসের মশিউর বলছেন যা দাম বলছে তাতেই বিক্রী করে দেই।
অফিসের ক্যাশিয়ার মোশারেফ হোসেন বলেন, এ মাল কে বিক্রী করে তা আমরা জানিনা। আর স্যার ২ দিন হল এসেছে তাই সেও কিছু জানেনা।
এ বিষয়ে মালামালের দায়িত্বে থাকা ষ্টোর কিপার দোলোয়ার হোসেন বলেন, অফিসের মালামাল এক রুম থেকে অন্যরুমে নেয়ার জন্য ভ্যানে উঠানো হয়েছিলো।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. বখতিয়ার বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই জানিনা। এর বেশী কিছুই বলতে পারবনা।
আপনার মতামত লিখুন :
বি: দ্র: প্রিয় পাঠক সমালোচনা আপনার অধিকার । তবে ভাষাটাও মার্জিত হতে হবে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ।